মহান আল্লাহ পাক উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার লক্ষ্যে নিজ সন্তান কুরবানী করার মানত করা এবং স্বপ্নযোগে আদিষ্ট হয়ে সম্মানিত কুরবানী করার সমস্ত কাজ সম্পন্ন করা’ সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এক অনন্য বেমেছাল বৈশিষ্ট্য মুবারক
, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৮ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৭ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পুত্র সন্তান আলাইহিমুস সালাম উনাদের সংখ্যা যখন দশ জন পূর্ণ হলেন এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের মাধ্যমে সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত চোখ মুবারক উনাকে শিতল করলেন। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এক রজনী মুবারক-এ সম্মানিত কা’বা শরীফ উনার নিকটে ঘুমিয়ে ছিলেন। তিনি স্বপ্ন মুবারক-এ দেখলেন যে,
قَائِلًا يَّـقُوْلُ يَا حَضْرَتْ عَبْدَ الْـمُطَّلِبِ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَوْفِ بِنَذْرِكَ لِرَبِّ هٰذَا الْبَيْتِ فَاسْتَيْقَظَ فَزِعًا مَّرْعُوْبًا وَّاَمَرَ بِذَبْحِ كَبْشٍ وَّاَطْعَمَهٗ لِلْفُقَرَاءِ وَالْـمَسَاكِيْنَ ثُـمَّ نَامَ فَرَاٰى اَنْ قَـرِّبْ مَا هُوَ اَكْبَرُ مِنْ ذٰلِكَ فَاسْتَيْقَظَ مِنْ نَوْمِهٖ وَقَــرَّبَ ثَوْرًا ثُـمَّ نَامَ فَرَاٰى اَنْ قَـرِّبْ مَا هُوَ اَكْبَرُ مِنْ ذٰلِكَ فَانْتَبَهَ وَقَــرَّبَ جَـمَلًا وَّاَطْعَمَهٗ لِلْمَسَاكِيْنَ ثُـمَّ نَامَ فَنُوْدِىَ اَنْ قَـرِّبْ مَا هُوَ اَكْبَرُ مِنْ ذٰلِكَ فَقَالَ مَا اَكْبَرُ مِنْ ذٰلِكَ فَقَالَ قَـرِّبْ اَحَدَ اَوْلَادِكَ الَّذِىْ نَذَرْتَهٗ.
অর্থ: “উনাকে একজন বললেন, হে সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ উনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে আপনার সম্মানিত মানত মুবারক পূর্ণ করুন। এই স্বপ্ন মুবারক দেখে তিনি চিন্তিত ও শঙ্কিত অবস্থায় ঘুম থেকে জাগ্রত হলেন এবং তিনি একটি দুম্বা মুবারক যবেহ করে ফক্বীর ও মিসকীনদেরকে খাওয়ালেন। তারপর তিনি পরবর্তী রাতে ঘুমিয়ে স্বপ্ন মুবারক-এ দেখলেন যে, উনাকে বলা হচ্ছে আপনি এর চেয়ে বড় কিছু কোরবানী করুন। তিনি ঘুম থেকে উঠে একটি ষাড় (গরু) কুরবানী মুবারক করেন। পরবর্তী রাতে তিনি ঘুমালেন। পুনরায় উনাকে স্বপ্ন মুবারক-এ বলা হলো, আপনি এর চেয়ে বড় কিছু কুরবানী করুন। তারপর তিনি ঘুম থেকে উঠে একটি উট কুরবানী মুবারক করে মিসকীনদেরকে খাওয়ালেন। এর পরবর্তী রাত্রিতে তিনি ঘুমালেন, তখন উনাকে নিদা মুবারক করা হলো, আপনি এর চেয়ে বড় কিছু কুরবানী মুবারক করুন। তিনি বললেন, এর চেয়ে বড় কী? তখন উনাকে বলা হলো, আপনি আপনার সম্মানিত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে একজনকে কুরবানী মুবারক করুন, যেটা আপনি সম্মানিত মানত মুবারক করেছিলেন।” সুবহানাল্লাহ! (নিহায়াতুল ইজায ১/৪০, মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যাহ ১/৬৬, শারহুয যারক্বানী আলা মাওয়াহিব ১/১৭৬)
তারপর সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সম্মানিত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সকলকে একত্রিত করে উনার সম্মানিত মানত মুবারক সম্পর্কে অবহিত করলেন এবং উনাদেরকে উনার সম্মানিত ওয়াদা মুবারক পূরণ করার ব্যাপারে আহ্বান মুবারক করলেন। তখন উনারা সকলে বললেন,
اِنَّـا نُطِيْعُكَ فَمَنْ تَذْبَحُ مِنَّا
অর্থ: “হে আমাদের মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম, নিশ্চয়ই আমরা প্রত্যেকেই আপনার অনুগত। আপনি আমাদের মধ্য থেকে কাকে কুরবানী মুবারক করতে চান?”
তখন সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার দশ জন সম্মানিত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাঝে লটারী মুবারক করলেন। লটারী মুবারক-এ সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক উঠলেন। তিনি উনার মহাসম্মানিত আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে কুরবানী মুবারক করার জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি মুবারক গ্রহণ করেন এবং উনাকে নিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বা’বা শরীফ উনার সামনে উপস্থিত হন। অতঃপর যখন তিনি উনাকে শুয়ায়ে ছুরি মুবারক দিয়ে কুরবানী মুবারক করবেন, তখন তা দেখে কুরাইশরা তাদের মজলিশ থেকে দৌড়ে এসে বললো, আপনি কি করছেন? তিনি বললেন, আমি উনাকে যবেহ করবো। কুরাইশ এবং উনার সম্মানিত আওলাদগণ যাঁরা ছিলেন উনারা সকলেই বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! কোনো নিশ্চিত বিকল্প ধারা না হওয়া পর্যন্ত আপনি উনাকে যবেহ করতে পারবেন না। যদি করেন তাহলে পুত্র কুরবানী দেয়ার ধারা চালু হয়ে যাবে। এমতাবস্থায় মানুষের নিরাপত্তা কিভাবে রক্ষা হবে?
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ-এ সাজাহ নামে একজন বিশেষ ব্যক্তি বসবাস করতেন। যিনি আসমানী কিতাব সম্পর্কে ইলিম রাখতেন। কুরাইশরা সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ওই ব্যক্তি উনার নিকট যেয়ে এই বিষয়টি বলার জন্য অনুরোধ করলো।
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি লোকজন নিয়ে সাজাহ নামীয় ওই বিশেষ ব্যক্তির নিকট যেয়ে সবকিছু খুলে বললেন। সব শুনে ওই ব্যক্তি বললেন, আপনাদের সমাজে মুক্তিপণের পরিমাণ কত? সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, দশটি উট। ওই ব্যক্তি বললেন, আপনারা দেশে ফিরে যান। গিয়ে দশটি উট ও আপনার মহাসম্মানিত আওলাদ আলাইহিস সালাম উনার মধ্যে লটারী করুন। লটারী মুবারক-এ যদি আপনার মহাসম্মানিত আওলাদ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক আসে, তাহলে আরো দশটি উট নিয়ে আবারো লটারী করুন। এভাবে দশটি করে উট বাড়িয়ে লটারী করতে থাকুন। অতঃপর যখন উটের নাম আসবে, তখন আপনি আপনার মহাসম্মানিত আওলাদ আলাইহিস সালাম উনার পরিবর্তে উটগুলো কুরবানী করুন। এতে মহান আল্লাহ পাক তিনি সন্তুষ্ট হয়েছেন বলে প্রমাণিত হবে। সুবহানাল্লাহ! আর আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ আলাইহিস সালাম উনার জীবন মুবারকও বেঁচে যাবেন। অর্থাৎ উনার সম্মানিত যাবীহুল্লাহ শান মুবারক উনার সম্মানিত বহিঃপ্রকাশ মুবারক ঘটবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবাইকে নিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ-এ আসলেন। অতঃপর সকলের উপস্থিতে লটারী শুরু হলো। সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সম্মানিত দোয়া মুবারক করতে লাগলেন। প্রথমে দশটি উট ও সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মাঝে লটারী করা হলো। সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার নাম আসলো। এবার আরো দশটি উট বাড়িয়ে লটারী দেয়া হলো। এভাবে দশটি করে উট বাড়িয়ে লটারী করা হলো। কিন্তু প্রতিবারই সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক উঠতে লাগলেন। অবশেষে একশত উট আর সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মাঝে লটারী দেয়া হলে উটের নাম উঠলো। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ উনার সম্মুখে দাঁড়িয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সম্মানিত দোয়া মুবারক করছিলেন। কুরাইশরা উনাকে জানালেন যে, সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনার উপর সন্তুষ্ট হয়েছেন। সুবহানাল্লহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, না এতে আমি সন্তুষ্ট না। আরো তিনবার লটারী না করা পর্যন্ত আমি নিশ্চিত হতে পারছি না। সুবহানাল্লাহ! তারপর উনার কথা মুবারক অনুযায়ী আরো তিনবার লটারী করা হলো। প্রতিবারই উটের নাম আসলো। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিশ্চিত হলেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার শুকরিয়া মুবারক আদায় করলেন। সুবহানাল্লাহ!
তারপর সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একশ উট মুবারক যবেহ করে বিশেষ ও সাধারণ সকল লোককে; এমন কি অন্যান্য মাখলূকাতকেও আহার করালেন। সুবহানাল্লাহ!
এভাবে সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত যাবীহুল্লাহী শান মুবারক উনার বহিঃপ্রকাশ মুবারক ঘটে। সুবহানাল্লাহ! এরপর থেকেই আরব দেশে এক ব্যক্তির রক্তপণ নির্ধারিত হলো একশত উট। যদিও ইতঃপূর্বে রক্তপণের জন্য নির্ধারিত ছিলো দশ উট। পরবর্তীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একশত উটই রক্তপণরূপে নির্ধারণ মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (মাদারিজুন নুবুওওয়াহ, মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যাহ, শারহুয যারক্বানী আলাল মাওয়াহিব, আর রওদুল উনফ, আল বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ ইত্যাদি)
মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার লক্ষ্যে নিজ সন্তান কুরবানী করার মানত করা এবং স্বপ্নযোগে আদিষ্ট হয়ে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করার সমস্ত কাজ সম্পন্ন করার মাধ্যম দিয়েও স্পষ্ট হয়ে যায় যে, সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার কতটুকু মাহবূব ছিলেন। সুবহানাল্লাহ! যার কারণে উনার পক্ষে সম্ভব হয়েছে নিজ সন্তান উনাকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করার মানত মুবারক করা এবং সম্মানিত কুরবানী মুবারক করার জন্য যাবতীয় কাজ সম্পন্ন মুবারক করা। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি সমস্ত কায়িনাতবাসীর মহাসম্মানিত মুয়াল্লিমাহ্
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনাকে জাদু করার কারণে উনার দাসীকে ক্বতল বা মৃত্যুদ-
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে তা’লীম গ্রহণ
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইবনাতু আবীহা উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ছিফত মুবারক
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৪৫)
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় মহাসম্মানিত মু’জিযাহ শরীফ
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে লেবাস বা পোশাকের হুকুম-আহকাম (৭)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সত্যের মাপকাঠি
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র “মাক্বামে মাহমূদ” উনার বেমেছাল তাফসীর বিষয়ে খারেজী জাহমিয়া ফিরকার মুখোশ উম্মোচন (৯)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কোনো স্থানেই সরাসরি বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দ্বারা সম্বোধন মুবারক করেননি। যা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বুলন্দী শান মুবারক উনারই বহিঃপ্রকাশ মুবারক (৪)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাইতুল্লাহ বা পবিত্র মসজিদ ও বাইতুর রসূল বা পবিত্র মাদরাসা সম্পর্কে ইলিম (১)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)