মন্ত্রীদের বড় চ্যালেঞ্জ ছিল দুর্নীতি রোধ করা
কিন্তু অনেক মন্ত্রী ও তার স্বজনদের দুর্নীতি এখন প্রকাশ্যে বেরিয়ে আসছে দেশ যেন মন্ত্রী, এমপি তথা প্রভাবশালীদের দুর্নীতির অভয়ারণ্য হয়ে উঠেছে সামাল দিবে কে?
, ২২ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১১ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ১০ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
দুর্নীতি রোধে যাদের ভূমিকা রাখার কথা তারাই এখন দুর্নীতির বড় বড় হোতা। দুর্নীতি ছাড়া কাজ হয়, এমন দফতর খুঁজে পাওয়াই দায়! দুর্নীতির অভিযোগ জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীদের বিরুদ্ধেও। দুর্নীতি নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও।
প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যতই সোচ্চার হোন না কেন, মন্ত্রী, সরকারি কর্মকর্তা এবং দলের নেতা-কর্মীদের তা উজ্জীবিত করতে পারছে না।
বাংলাদেশে মূলত দুই ধরনের দুর্নীতি হয়ে থাকে। একটি প্রাতিষ্ঠানিক, অন্যটি ব্যক্তিগত। বেশ কয়েক বছরে প্রকল্প ও মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নে অতিরিক্ত বাজেটের নামে বেশ কিছু দুর্নীতির ঘটনাকে যেভাবে বৈধতা দেওয়া হয়েছে, তাতে দুর্নীতি ধীরে ধীরে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিয়েছে। ১০-১২ বছরে ব্যক্তিগত দুর্নীতির রেকর্ডও কম নয়। রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে ক্ষমতার বলয়ের সঙ্গে স¤পৃক্ত সমাজ ও রাষ্ট্রের নামীদামি ব্যক্তিরা পিলে চমকানোর মতো দুর্নীতি করেও রেহাই পেয়ে গেছেন। যাদের কারসাজিতে শেয়ারবাজার ধ্বংস হয়েছে, যারা লুটপাট করে ব্যাংকিং সেক্টরকে প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছেন, সরকারি আমলাসহ বিশেষ একটি গোষ্ঠী যেভাবে রাজনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন; তাদের বিরুদ্ধে সরকারের নির্লিপ্ততা দুর্নীতিকে বরং উৎসাহিত করেছে। দেখা গেছে, এসব দুর্নীতির পেছনে কোনো না কোনো দায়িত্ববান ব্যক্তি কিংবা কর্তৃপক্ষের প্রশ্রয় আছে।
সংবাদপত্রের খবর, মন্ত্রী ও সচিবেরা জনগণের করের টাকায় নিজেদের মা-বাবার নামে প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছেন। বর্তমান আওয়ামী সরকারের মন্ত্রী ও সচিবেরা স্বজনদের নামে হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান করতে সরকারের প্রায় ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। ২০১৫ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সমাজসেবা অধিদপ্তর ১৮টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নেয়। এই ১৮ প্রকল্পের মধ্যে ১১টিই মন্ত্রী অথবা আমলারা তোদের মা-বাবা ও স্বজনদের নামে স্থাপনা নির্মাণ করেছেন বা করছেন। সাধারণত কোনো না কোনো এনজিও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অনুদানে হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, প্রশিক্ষণকেন্দ্র কিংবা এ-জাতীয় প্রতিষ্ঠান স্থাপন এবং পরিচালনা করে থাকে।
নীতিমালা বলে, এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়নে শহর এলাকায় মোট ব্যয়ের ৬০ এবং গ্রাম্য এলাকায় ৮০ শতাংশ অর্থ সরকার দিয়ে থাকে। বাকি অর্থ এনজিও বহন করে। তবে, সরকারি অনুদান পেতে হলে সংশ্লিষ্ট খাতে এনজিওর অন্তত দুই বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কিন্তু দেখা গেছে, মন্ত্রী ও সচিবেরাই এসব এনজিও নিজেদের স্বজনদের নামে প্রতিষ্ঠা করেছেন। যেসব মন্ত্রী ও আমলার বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রকল্প হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে, সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ এর মধ্যে অন্যতম। তিনি নিজ গ্রামে মায়ের নামে একটি ‘মা ও শিশু বিশেষায়িত হাসপাতাল’ নির্মাণ করছেন। পুরো প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৪ কোটি টাকা; যার মধ্যে ৩৫ কোটি টাকা দিচ্ছে সমাজসেবা অধিদপ্তর। সমাজসেবা অধিদপ্তর আবার তারই মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি প্রতিষ্ঠান। বাকি ৯ কোটি টাকা দেওয়ার কথা মন্ত্রীর মায়ের নামে গঠিত এনজিওর। উল্লিখিত টাকা না দিয়ে এনজিওটি তাদের অংশ বাবদ মন্ত্রীর পরিবারের দেওয়া এক একর জমির মূল্য দেখিয়েছে সাড়ে ৫ কোটি টাকা। বাকি সাড়ে ৩ কোটি টাকা হাসপাতাল নির্মাণের হিসাবে অদ্যাবধি জমা দেয়নি। মন্ত্রী নুরুজ্জামান তার মায়ের নামে যে এনজিও প্রতিষ্ঠা করেছেন সেটির প্রকল্প পাওয়ার আগপর্যন্ত সরকারি নিয়ম অনুযায়ী দুই বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা ছিল না। এর নির্মাণের কাজটিও আবার দেওয়া হয়েছে মন্ত্রীর ভাই শামসুজ্জামান আহমেদের প্রতিষ্ঠান দ্য বিল্ডার্স অ্যাসোসিয়েট লিমিটেডকে। সরকারের আরও আটজন সচিব ও অতিরিক্ত সচিব মন্ত্রীর পদাঙ্ক অনুসরণ করেছেন। এই আমলারা অবশ্য এরই মধ্যে অবসরে গেছেন।
মন্ত্রীর ভাই শামসুজ্জমান আহমেদের প্রসঙ্গ আসতেই বর্তমান সরকারের আরও একজন মন্ত্রীর ভাইয়ের কথা প্রসঙ্গ এসে যায়। তিনি হলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির বড় ভাই জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদের কথা। দীপু মনির ভাইয়ের ঘটনা এবং মন্ত্রী নুরুজ্জামানের ঘটনা এক না হলেও উভয় ক্ষেত্রেই দুর্নীতির মিল রয়েছে। এ ক্ষেত্রে ক্ষমতার যে প্রভাব কাজ করেছে তা অস্বীকার করা যায় না। চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের নামে সরকারের কাছ থেকে ৩৫৯ কোটি টাকা লোপাটের প্রক্রিয়ায় শিক্ষামন্ত্রীর ভাই ও কয়েকজন আত্মীয় জড়িত থাকার খবর প্রকাশিত হলে বেশ সমালোচনা হয়। জমির দাম অস্বাভাবিক হওয়ায় চাঁদপুরের ডিসি অঞ্জনা খান মজলিশ জমি কেনার প্রক্রিয়াটি আটকে দেন। এর জেরে তাকে অবশ্য অন্যত্র বদলি করে দেওয়া হয়।
একই ধরনের অভিযোগ ওঠে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও তার আত্মীয় স্বজনের বিরুদ্ধে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মানিকগঞ্জের জাগীর ইউনিয়নে সরকারি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের কারখানার জন্য ৩১ একর জমি অধিগ্রহণের পরিকল্পনা করা হয়। ৩১ একরের মধ্যে ২০ একরের বেশি জমি কিনেছেন মন্ত্রী, তার ছেলে ও মেয়ে। দেখা গেছে, প্রস্তাবিত জমির শ্রেণি কৃষি হলেও বালু ভরাট করে তা ভিটি শ্রেণি করা হয়। চাঁদপুরের মতো মানিকগঞ্জেও ডিসি বাধা হয়ে দাঁড়ান। মানিকগঞ্জের ডিসি মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ প্রস্তাবিত স্থানে জমি অধিগ্রহণ করা হলে সরকারের ১০০ কোটি টাকা ক্ষতি হবে জানিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও সরকারকে অবহিত করে চিঠি দেন।
চাঁদপুরে সরকার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের আগেই সেখানকার সাড়ে ৬২ একর জমি মৌজা দরের চেয়ে ২০ গুণ বেশি দাম দেখিয়ে দলিল করে নিয়েছে প্রভাবশালী একটি গোষ্ঠী।
অভিযোগ রয়েছে, সরকারের কাছ থেকে ৩৫৯ কোটি টাকা বাড়তি নেওয়ার এ কারসাজিতে জড়িত ব্যক্তিরা শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির ঘনিষ্ঠ বলে এলাকায় পরিচিত। এর মধ্যে তার নিকটাত্মীয়ও রয়েছেন। তারা ভূমি অধিগ্রহণে প্রশাসনিক অনুমোদনের আগেই চাঁদপুর সদর উপজেলার ১০ নম্বর লক্ষ¥ীপুর ইউনিয়নে জায়গা ঠিক করে নিজেদের নামে দলিল করিয়ে নেন। পরবর্তী সময়ে সেসব জমিই প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নির্বাচন করে এবং জেলা প্রশাসনকে অধিগ্রহণের জন্য বলে।
গত নভেম্বরে জেলা প্রশাসনের এ-সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকার ভূমি অধিগ্রহণের অনুমোদন দেয় গত বছরের ৬ এপ্রিল। এরপর মাঠপর্যায়ে জমির অস্বাভাবিক মূল্য দেখে জেলা প্রশাসন ভূমি অধিগ্রহণের জন্য ১৩ সদস্যের কমিটি করে দেয়। সেই কমিটি নির্ধারিত মৌজার জমি বেচাকেনার দলিল পর্যালোচনা করে ১৩৯টি দলিল পায় ‘অস্বাভাবিক উচ্চ মূল্যে’ (২০ গুণ বেশি দামে) রেজিস্ট্রি করা। এসব দলিল হয়েছে ২০২০ সালের ১৮ মে থেকে ২০২১ সালের ১৫ মের মধ্যে। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়-সংক্রান্ত কার্যক্রম শুরুর পর। ওই জমির দাগ নম্বরের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রস্তাবিত জমির দাগ নম্বরের মিল রয়েছে। আবার ওই সব দাগের বাইরে একই মৌজায় একই সময়ে সম্পাদিত ৪০টির বেশি জমি কেনাবেচার দলিল পাওয়া গেছে, যার মূল্য সরকারি মৌজা দরের কাছাকাছি। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপনের জন্য যে জায়গাটি ঠিক করা হয়েছে, কেবল ওই সব দাগের জমির দলিলে অস্বাভাবিক দাম দেখানো হয়েছে।
ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে ৫০০-৬০০ কোটি টাকার বাণিজ্য হচ্ছিল অবাধে। এর পেছনে যেহেতু খোদ শিক্ষামন্ত্রীর ক্ষমতা ও তার ভাই-বেরাদর জড়িত, তাই কেউ মুখ খুলছিল না।
সরকারের কোনো মন্ত্রী বা আমলার বিরুদ্ধে দুর্নীতি এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ উঠলে তা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সরকারের উচিত তদন্তের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া। প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যতই সোচ্চার হোন না কেন, সম্ভবত সরকারি কর্মকর্তা এবং দলের নেতা-কর্মীদের তা উজ্জীবিত করতে পারছে না। তা না হলে কিছুদিন পরপর দলের নেতা এবং আমলাদের দুর্নীতির যে কিচ্ছা-কাহিনী বেরিয়ে আসে, তা তার জন্য লজ্জার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)