ভয়ঙ্কর অপরাধীদের জঘন্যতম প্লাটফর্ম ডার্ক ওয়েব ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে দেশে প্রসার ঘটানো হচ্ছে মাদক ও চাইল্ড পর্ণোগ্রাফির মতো কুৎসিত কুকর্ম। নাউযুবিল্লাহ!
দেশের যুবসমাজকে এসব থেকে রক্ষার্থে সরকারকে উন্নত সাইবার নিরাপত্তা ও নজরদারি নিশ্চিত করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
, ১০ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৫ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ২৩ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
যেমন কেউ বাংলাদেশে বসে আছে এবং বাংলাদেশ থেকে অন্য কোন দেশের মানুষের সাথে বড় একটা ক্রাইম করার জন্য আলোচনা করলো;
সে ক্ষেত্রে কিন্তু তাদের আলোচিত আলোচনা গুলো ফাঁস হওয়ার কোনো সুযোগ থাকে না। কেননা সেই ডার্ক ওয়েব এর মধ্যে তাদের ওয়েবসাইট এমনভাবে লুকায়িত থাকে যাতে করে এই ওয়েবসাইটে তারা ছাড়া আর কেউ এক্সেস নিতে পারবে না।
এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ডার্ক ওয়েব (ইন্টারনেটের অন্ধকার জগৎ) থেকে অপপ্রচলিত নানা ধরনের ভয়ংকর মাদক কিনে দেশে নিয়ে আসছে কারবারিরা। এসব মাদকের অর্থ পরিশোধ করা হচ্ছে বিট কয়েনে (ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মুদ্রা)।
ডিএনসির কর্মকর্তারা জানায়, সম্প্রতি এক মাদক কারবারির ব্যবহৃত মুঠোফোন ও ল্যাপটপের ফরেনসিক পরীক্ষার প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে ডার্ক ওয়েব থেকে মাদক কেনা ও লেনদেনসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য উঠে এসেছে।
এর আগে গত বছরের ৫ জুলাই ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে দশমিক ৭৫ গ্রাম (১৩৮টি রঙিন প্রিন্টেড ব্লট পেপার স্ট্রিপ) এলএসডিসহ (লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইথ্যালামাইড) নাজমুল ইসলাম নামের এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পরীক্ষাগারে তার মুঠোফোন ও ল্যাপটপ পরীক্ষা করা হয়।
নাজমুলের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকা দক্ষিণ অঞ্চলের সহকারী পরিচালক সুব্রত জানায় নাজমুল ঢাকার একটি বড় মাদক চক্রের সক্রিয় সদস্য। সে ডার্ক ওয়েব থেকে বিট কয়েন দিয়ে বিদেশ থেকে এলএসডি নিয়ে আসতো। ২০২০ সালেও সে গ্রেপ্তার হয়েছিলো। পরে জামিনে মুক্ত হয়ে সে আবারও মাদক কারবারে যুক্ত হয়। সে মূলত অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উচ্চবিত্ত শ্রেণির মাদকসেবীদের কাছে এলএসডি সরবরাহ করতো।
ডার্ক ওয়েবে পরিচয় গোপন করে বিভিন্ন ধরনের অবৈধ ও নিষিদ্ধ পণ্য কেনা যায়। এ কারণে সারা বিশ্বেই ডার্ক ওয়েব অপরাধীদের কাছে জনপ্রিয়। পণ্য কেনাবেচায় ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করা হয়। ক্রেতা-বিক্রেতা একে অপরকে চেনে না। আবার ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন করায় এ-সম্পর্কিত কোনো তথ্যও থাকে না।
এলএসডির অস্তিত্ব পাওয়ার মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে ২০২১ সালের ২১ নভেম্বর খুলনায় পাওয়া যায় ডিওবি। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর প্রথমে আসিফ আহমেদ ও অর্ণব নামের দুই তরুণকে গ্রেপ্তার করে। পরে ঢাকা থেকে তাদের সহযোগী একটি কুরিয়ার সার্ভিসের কর্মী মামুনুর রশীদকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকা উত্তর অঞ্চলের সহকারী পরিচালক বলে, ডার্ক ওয়েব থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে দুই তরুণ পোল্যান্ড থেকে ২০০ ব্লট ডিওবি (ডাইমেথক্সিব্রোমো অ্যাম্ফিটামিন) এনেছে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৯০ ব্লট ডিওবি।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের ভাষ্য, এলএসডি ও ডিওবি কৃত্রিম মাদক, যা পরীক্ষাগারে তৈরি। মাদক দুটি দেশে অপ্রচলিত এবং খুবই ভয়ংকর। এসব মাদকের উৎস ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশ। এ ধরনের মাদক মনের ওপর প্রভাব ফেলে, কখনো কখনো ভীতিকর অনুভূতি তৈরি করে। নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকে না।
মাদকের পাশাপাশি ডার্ক ওয়েবে বিভিন্ন ধরনের অপরাধে যুক্ত থাকে অপরাধীরা। গত বছরের নভেম্বরে পুলিশের একটি বিশেষায়িত সংস্থা দেশে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে, যারা ডার্ক ওয়েব থেকে শিশু পর্নোগ্রাফির ভিডিও কিনতো। সেই ভিডিও তারা অনলাইনে অর্থের বিনিময়ে অন্যদের সরবরাহ করতো।
অস্ত্র কেনাবেচায় আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্র ডার্ক ওয়েবে সংযুক্ত করছে দেশীয় অপরাধী চক্রকে। চাইল্ড পর্নোগ্রাফির একাধিক চক্রও এতে সক্রিয় হয়ে দেশি-বিদেশি শিশুদের অশ্লীল ছবি ছড়িয়ে দিচ্ছে তারা। এমনকি দেশীয় সন্ত্রাসীরা আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে যোগসূত্রও স্থাপন করতে ডার্ক ওয়েব বেছে নিচ্ছে। তবে দেশে কতজন মাদক কারবারি ডার্ক ওয়েবে সক্রিয় রয়েছে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এ বিষয়ে প্রযুক্তিগত সক্ষমতা না থাকায় এসব চক্রকে শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।
ডার্ক ওয়েবে সক্রিয় মাদক কারবারিদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের যোগাযোগ আছে। এসব কারবারি মাদক কেনাবেচায় অবৈধ ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিট কয়েন ব্যবহার করছে। পরিচয় গোপন করে বিভিন্ন ধরনের অবৈধ ও নিষিদ্ধ পণ্য কেনা যায় বলে সারাবিশ্বেই ডার্ক ওয়েব অপরাধীদের কাছে জনপ্রিয়। মাফিয়া চক্র তাই সহজেই দেশীয় অপরাধীদের তাদের নেটওয়ার্কে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, ডার্ক ওয়েব ডিটেকশনের জন্য উন্নত এবং অত্যাধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োজন। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো এজন্য কোন ধরনের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার ব্যবহার করছে সেগুলো নিয়ে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। দ.কোরিয়া ডার্ক ওয়েব ডিটেকশনের ক্ষেত্রে খুবই শক্তিশালী অবস্থানে আছে। তাদের প্রযুক্তির বিষয়েও খোঁজ নেয়া হচ্ছে। অনলাইনে নজরদারি এবং ডার্ক ওয়েব ডিটেকশনে আলাদা একটি সাইবার ইউনিট করার পরিকল্পনাও নেয়া হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় বর্তমানে ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে নিত্যনতুন অপরাধের সূচনা হয়েছে। আর এই অপরাধগুলোকে প্রতিরোধ করতে বিশ্বের অধিকাংশ দেশই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উন্নত হলেও সেই হার অতি ধীরস্থির। যার কারণে এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ভারত, থাইল্যান্ড, আমেরিকা এবং নাইজেরিয়ার অপরাধীরা বাংলাদেশের অপরাধীদের সহযোগীতায় দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করছে। এক্ষেত্রে যদি এখনই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অত্যাধুনিক ও স্ব-সক্ষম করে তোলা না যায় তাহলে আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি অপরাধীদের সক্রিয় প্রভাব ছড়িয়ে পড়বে বাংলাদেশে।
প্রসঙ্গত, সরকার বর্তমানে উচ্চাভিলাষী বড় বড় প্রকল্প গ্রহণ করছে। যাতে থাবা বসাচ্ছে দুর্নীতিবাজরা। কোটি কোটি টাকা লোপাট করে তারা নিজেদের পকেটস্থ করছে। হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে পিকে হালদারের মতো কুখ্যাত দেশবিরোধী বিদেশে পাচার করছে। অথচ দেশের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে যথাযথো গুরুত্ব প্রদান করা হচ্ছে না এতে করে দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাত ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। অনলাইনে যেন পসরা বসেছে মাদক ও পর্ণোগ্রাফির। ফাঁদে পড়ে জীবন ধ্বংস হচ্ছে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের।
আমরা মনে করি সরকারের উচিত হবে অনতিবিলম্বে অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ বাদ দিয়ে সেই অর্থ দিয়ে দেশের সাইবার জগৎকে নিরাপদ করা। দেশের সাইবার জগতের অপরাধীদের নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা। সাইবার অপরাধীদের ধরতে আইনের সঠিক প্রয়োগের পাশাপাশি গ্রাহক পর্যায়ে আইন সম্পর্কে অবগত করতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে সুরক্ষিত রাখতে পাঠ্যবইয়ে সাইবার পাঠ অন্তর্ভুক্তি, দক্ষ জনশক্তি তৈরি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি, সাইবার নিরাপত্তার কাজে দেশি প্রতিষ্ঠানকে প্রাধান্য দেয়া এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা বৃদ্ধি করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)