ভরা মৌসুমে ইলিশ আহরণে জেলেরা ফিরছে শুন্য হাতে নিষেধাজ্ঞার নামে ভিনদেশী জেলেদের জামাই আদরে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয় আর দেশীয় জেলেদের জেলে পুরা হয় জেলেদের প্রতি এ নির্মম জুলুম আর কতকাল?
, ১৭ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৬ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ২৪ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ১০ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
![ভরা মৌসুমে ইলিশ আহরণে জেলেরা ফিরছে শুন্য হাতে নিষেধাজ্ঞার নামে ভিনদেশী জেলেদের জামাই আদরে সাগর থেকে ইলিশ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয় আর দেশীয় জেলেদের জেলে পুরা হয় জেলেদের প্রতি এ নির্মম জুলুম আর কতকাল?](https://www.al-ihsan.net/uploads/1719170478_pen-clipart.png)
চলছে ইলিশের মৌসুম। তারপরও বরিশালের বাজারগুলোতে ইলিশের দেখা মিলছে না।
মৎস্যজীবীরা বলছেন, দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর তারা তেমন কোনো ইলিশ পাচ্ছেন না। ফলে সাগরে গিয়ে, তাদের খরচও উঠছে না।
মৌসুম শুরু হলেও চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীতে মিলছে না কাঙ্খিত ইলিশ। দিন-রাতে নদীতে চষে বেড়ালেও জ্বালানি খরচ উঠছে না জেলেদের। স্থানীয় রূপালী ইলিশের আমদানি না থাকায় নদী উপকূলীয় অধিকাংশ আড়তের ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
জাটকা রক্ষায় দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে ইলিশ ধরতে নদীতে নেমে হতাশ জেলেরা। তারা বলছেন, জালে মাছ ধরা পড়ছে না। যে কয়টা ইলিশ পড়ছে, তা বেচে নৌকার (ইঞ্জিনচালিত) তেল খরচই উঠছে না। জাটকা ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে সপ্তাহ দুয়েক আগে। জেলেরা জানান, নৌকায় ১৫০০ টাকার তেল নিয়ে গেলে মাছ পাওয়া যায় ৮০০ টাকার। তাই তারা এখন নদীতে যেতে পারছে না। এ ছাড়া ২-৩ হাজার টাকার মাছ সংগ্রহ করতে হলে তেল খরচ হয়ে যায় ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার।
দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশ মাছের অবদান প্রায় ১২ শতাংশ। বার্ষিক উৎপাদন প্রায় তিন লাখ ৪৬ হাজার মেট্রিক টন, যার বাজার মূল্য দশ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
আর জিডিপিতে ইলিশ মাছের অবদান প্রায় এক শতাংশ।
ওয়ার্ল্ডফিশের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে।
বাংলাদেশে ইলিশের চারটি প্রজনন ক্ষেত্র এবং ছয়টি অভয়াশ্রম আছে।
চট্টগ্রামের মিরসরাই থেকে শুরু করে ভোলার লালমোহন উপজেলা পর্যন্ত ইলিশের সবচেয়ে বড় প্রজনন ক্ষেত্র।
বিশেষ করে মনপুরা, ঢালচর, বালিরচর, মৌলভীরচর - এগুলো হচ্ছে ইলিশের ডিম ছাড়ার সবচেয়ে বড় পয়েন্ট।
গত অর্থবছরে দেশে ৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ আহরিত হয়েছে। এর ৬৬ ভাগ এসেছে বরিশাল বিভাগের জেলাগুলো থেকে। এই পরিমাণ তিন লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন।
ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞাকালে কাছাকাছি দেশগুলোর জেলেরা গোপনে আমাদের পানিসীমায় ঢুকে ইলিশ শিকার করে নিয়ে যায়। ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, চীন তাদের দৈত্যাকার বিশাল ফিশিং বোট দিয়ে দিনরাত সমুদ্র থেকে ইলিশসহ নানা মৎস্য আহরণ করে থাকে। আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়ে মাছের পোনা না ধরে বড় করি, আর বিদেশিরা সেগুলো তাদের পানিসীমায় ঢুকে ছেঁকে ধরে নিয়ে যায়!
বিশেষ করে প্রতিবেশী ভারতও ইলিশ আহরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়। কিন্তু সেই নিষেধাজ্ঞার সময়সূচি আমাদের সঙ্গে মেলে না। অন্যদিকে ইলিশ ধরার জন্য প্রতিবেশী মিয়ানমারের কোনো নিজস্ব সময়ে নিষেধাজ্ঞা নেই। ফলে প্রতিবেশী দেশ দুটির জেলেরা নজরদারির ঘাটতি থাকায় অবাধে আমাদের ইলিশ ধরে নিয়ে যায়।
এ বছর বাংলাদেশে ২০ মে থেকে ৬৫ দিনের সরকারি সময়ে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ভারতের দিক থেকে একই সময়ে নিষেধাজ্ঞা না থাকায় দেশটির জেলেরা বাংলাদেশের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার ৩৭ দিন আগেই নদী-সমুদ্রে মাছ ধরতে নেমে গেছে। এভাবে ভারত ও মিয়ানমারের জেলেরা ট্রলার ভর্তি করে মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ার পর আমাদের জেলেরা যখন নদী-সমুদ্রে নামছে তখন ট্রলারের তেল পুড়িয়ে, সময় নষ্ট করে রিক্ত হাতে ঘাটে ফিরে আসতে হচ্ছে।
আমাদের পানিসীমা পাহারা দেওয়ার জন্য এত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হয়ে ওঠে না। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের বিরুদ্ধে আমাদের স্থানীয় জেলে ও অধিবাসীদের বিস্তর অভিযোগ শোনা যায়। তারা নাকি বিদেশি ট্রলারকে অর্থের বিনিময়ে মাছ ধরার সুযোগ করে দেন। আমরা এ বছর যখন ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞায় পড়ে অভ্যন্তরীণ বাজারে ইলিশ ক্রয়-বিক্রয় এবং খাওয়া থেকে বিরত থাকছি, তখন বিদেশের বাজারে বাংলাদেশি ইলিশ অনেক কম মূল্যে বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে। কলকাতার গড়িয়াহাট, মানিকতলা, যদুবাবুর বাজার কিংবা ইয়াঙ্গুনের সুয়াতি বড় বাজার ছাড়াও লন্ডনের ব্রিকলেনের বাংলাবাজার, নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের বাঙালিপাড়ার মাছের দোকান, টোকিওর নিহোমবাসী, তোয়সুর বাঙালি দোকান ছাড়াও ‘তাক্কিওবিন’-এ অর্ডারের মাধ্যমে সবসময় বাংলাদেশি ইলিশ মাছ কেনা যায়। বিদেশি বাজারে ডিমওয়ালা বাংলাদেশি ইলিশ মাছের চাহিদা অনেক বেশি। এসব ডিমওয়ালা ইলিশ আমাদের দেশে আহরণের নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন গোপনে ধরা হয়ে থাকে। এ ধরনের চুরি সাধারণ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ঠেকানো কঠিন। নদীর মোহনা ও গভীর সাগর- সব জায়গায় পাহারা বসানোর মতো সক্ষমতা ও নৈতিকতা কি আমাদের আছে?
আমাদের দেশে ইলিশ আহরণের নিষেধাজ্ঞার সময় বিদেশি ট্রলারের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ইলিশ ধরে নিয়ে যাওয়ার কথা সংবাদমাধ্যমে বেশ ঘটা করে প্রচারিত হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো বিকার লক্ষ্য করা যায়নি। তাই তো এ বছর নীতি মেনেও মৌসুমের সময় বাজারে পর্যাপ্ত ইলিশ মেলেনি। অন্যদিকে প্রাকৃতিক মৎস্য আহরণে দীর্ঘ নিষেধাজ্ঞায় ঋণগ্রস্ত জেলে পরিবারের মেরুদ- সোজা করে দাঁড়ানোর সুযোগ হারিয়ে গেছে। এ সময় তাদের কোনো কাজ না থাকায় তারা ঘরে বসে অলস সময় কাটায়। তাদের জন্য মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা সময়সীমা কমিয়ে আনার দাবি উঠেছে। পাশাপাশি কমপক্ষে ভারতের সময়সূচির সঙ্গে মিল রেখে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা সময়সীমা একই সময়ে করার কথা উঠেছে। এ জন্য আমাদের ইলিশবিষয়ক মৎস্যনীতিতে আশু পরিবর্তন আনা দরকার।
ইলিশের প্রজনন ও আহরণ মৌসুমের পরিবর্তনের দিকে খেয়াল রেখে একই সময়ে সর্বদেশীয় বা আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা জারি ও সময়মতো তুলে নেওয়ার বিষয়টি খুবই জরুরি হয়ে দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে সমুদ্র থেকে গোপনে ইলিশ আহরণ, বৈদেশিক জেলেদের চুরি ঠেকানো, সমুদ্র থেকে চোরাই পথে বিদেশে ইলিশ পাচার ইত্যাদি বিষয়কে অবহেলার চোখে দেখার কোনো সুযোগ নেই।
এদিকে বিদেশী চোরদের ক্ষেত্রে পুরোটাই নমনীয় হলেও দেশীয় জেলেদের বিষয়ে সরকার খুবই কঠোর। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময়ে অভয়াশ্রম এলাকাগুলোতে অভিযান চালায় মৎস্য বিভাগ। পত্রিকান্তরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করতে বাধ্য হওয়া জেলেদের জেলে পুরতে নৌ-পুলিশের যে মিডিয়া কভারেজ দেখা যায় সে তুলনায় বিদেশী জেলেদের সাগর চুরির ক্ষেত্রে তাদের পিন-পতন নীরবতা ভীষণ রহস্যজনকই মনে হয়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ঈমানী জজবায় বলীয়ান হামাসের দৃঢ়চিত্ততা, হিজবুল্লাহর ক্ষিপ্রতা, আনসারুল্লাহর তেজস্বীতা, ইরাক-সিরিয়ার প্রতিরোধ ক্ষমতা, কাসসাম বিগ্রেড, হুতিদের আক্রমন সক্ষমতায় ক্ষত-বিক্ষত-বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত ইসরায়েল পরাজয়ের পরিক্রমায়! পরাজয়ের প্রক্রিয়ায় ইহুদীবাদী ইসরায়েলীরা এখন পদত্যাগে ও পলায়নে উদ্যত
০৩ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আবার মোদী ক্ষমতায় আসায় ভারতে ‘২ লাখ মুসলমানকে জবাই করার’ হুমকি বিজেপি নেতার মুসলিম শাসকরা যদি কঠোরতা অবলম্বন করতো তবে ভারতে একটা হিন্দুও অবশিষ্ট থাকতো না সুদূর অতীতেই নয় এখনও মুসলমান দেশ থেকে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার আয় করে ভারতীয়রা বেঁচে আছে। তারপরেও ভারতে মুসলমানদের প্রতি হিন্দুত্ববাদীদের কী নির্মম কৃতজ্ঞতা!
০১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ভারতীয়রা বাংলাদেশ থেকে ১০ মাসে ৫০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছে গত ২৫ শে জুন সংসদে প্রদত্তে অর্থমন্ত্রীর এ বক্তব্য কতটুকু আত্মশ্লাঘার! সরকার কি তা বিবেচনা করছে!
৩০ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাজারে বিদেশী পণ্যের আধিপত্য। সরকারের উচিত বাজারে শত ভাগ দেশীয় পণ্যের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা।
২৯ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৮ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
২৭ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
২৬ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান সে যেন তুরস্কের নব্য কামাল আতাতুর্ক (?) ৯৬ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত দেশটিতে অবৈধভাবে, বলপ্রয়োগে এবং পর্দা বিরোধী ও ইসলাম বিদ্বেষী আন্তর্জাতিক শক্তির মদদে চেপে বসে আছে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বৈরাচারী ও ইসলাম বিরোধী প্রেসিডেন্ট ইমোমালি
২৫ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার। কুরবানী আসে-যায় মৌসুমী কসাইরা অরক্ষা আর অবহেলাতেই থেকে যায়। তাদের অনেকে আহত হয়, পঙ্গু হয়, আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যায়- মৌসুমী কসাইদের প্রশিক্ষণ ও পৃষ্টপোষকতার পাশাপাশি ঈদুল আদ্বহায় বিশেষ স্বাস্থসেবা চালু করা দরকার।
২৩ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২২ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সংখ্যালঘুদের উৎসব স্থানগুলিতে নিরাপত্তা দেয়া হলেও ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের কুরবানীর পশু ব্যবসায়ীদের জন্য এবং কুরবানীর হাটে ন্যূনতম নিরাপত্তাও নেই কেন? কুরবানীর হাটকে কেন্দ্র করে এবং কুরবানীর পশু বিক্রির সময় ঘাটে ঘাটে চাঁদাবাজি কেন? পবিত্র কুরবানী সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে হবে।
১৬ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
শক্ত হাতে নস্যাৎ করা হোক কুরবানীর বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র। বন্ধ করা হোক কুরবানীর নামে যত সব শয়তানী। ‘পবিত্র কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকারের জন্য ত্বরিত ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরী
১৫ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)