ব্যবসায়ীরাই এখন রাজনীতিকে কিনে নিয়েছে। এবারো প্রায় দুই’শ এমপিই নিয়ন্ত্রক ব্যবসায়ী। রাজনৈতিক প্রভাবশালীরাই ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করার কারণে সরকার বার বার সিন্ডিকেট নির্মূলে ব্যর্থ। ব্যবসায়ীরা যখন আইন প্রণেতা হয়, সে আইন জনগণের পক্ষে নয় ব্যবসায়িক স্বার্থই ষোল আনা পুরো হয়।
, ২১ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৫ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
সুজন ও টিআইবির তথ্য বলছে, ১৯৯১ সালে পঞ্চম সংসদে ব্যবসায়ীদের হার বেড়ে ৩৮ শতাংশ হয়। আর ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৬২ শতাংশই ছিলো ব্যবসায়ী। বাকিদের মধ্যে আইনজীবী ১৪ শতাংশ, কৃষিজীবী ৪ শতাংশ এবং রাজনীতিবিদ ছিলো ৭ শতাংশ।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান জানায়, শুধু সংসদে নয়, রাষ্ট্রকাঠামোতেও ব্যবসায়ীদের প্রভাব বিকশিত হচ্ছে। ঋণ খেলাপির মতো বিষয়ে নীতি ব্যবসায়ীরাই ঠিক করে দিচ্ছে। বাংলাদেশে রাজনীতি ও ব্যবসা একাকার হয়ে গেছে, মূলত অর্থসম্পদ বিকাশের জন্য ব্যবসায়ীরা রাজনীতিতে আসছে। ব্যবসায়ীরা রাজনীতিতে বিনিয়োগ করছে, তাদের জন্য মূল বিষয় মুনাফা অর্জন।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক ফেলো জানায় ‘রাজনীতি ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে যোগসূত্র গড়ে উঠেছে, সেটার সুবিধা নিচ্ছে কিছু ব্যবসায়ী। রাজনীতি বা সংসদে ব্যবসায়ীরা প্রভাবশালী হওয়ার কারণে তাঁরা নিজেদের সুবিধার জন্য নীতি তৈরি করছে। ফলে এখন যাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্যে সিন্ডিকেট করছে, কিংবা ব্যাংকে অনিয়ম করছে বা ব্যাংক দখল করছে, তাদের ধরা যাচ্ছে না রাজনীতিতে প্রভাবশালী হওয়ার কারণে।
অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছরে রাজনীতির অগ্রভাগে চলে এসেছে ব্যবসায়ীরা। এদের অনেকেই রাজনৈতিক দলে যোগ দিয়ে অর্থের জোরে রাতারাতি হয়ে গেছে রাজনীতিবিদ। বাগিয়ে নিয়েছে সরকারের মন্ত্রিত্ব, সংসদ সদস্যসহ রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ পদ। আশির দশক থেকেই রাজনীতিতে ব্যবসায়ীদের আনাগোনা শুরু। তারপর থেকে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে রাজনীতিতে বণিকদের সংখ্যা কেবল বেড়েছে- এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে বিভিন্ন জরিপে। এমনটিই মনে করে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছে, ‘রাজনীতি এখন ব্যবসায়ীদের পকেটে চলে গেছে। আমাদের সংসদ হয়ে গেছে এফবিসিসিআইর একটি বর্ধিত অংশ যেটা কোনোভাবে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না; যা অত্যন্ত দুঃখের বিষয়।’
‘ব্যবসায়ীদের কবলে রাজনীতি’ না ‘রাজনীতিবিদদের কবলে ব্যবসায়’-এর কোনোটাই আসল ব্যাপার নয়। প্রকৃত বাস্তবতা হলো ব্যবসায়, রাজনীতি, সব পেশাই আজ দুর্নীতিবাজ দুর্বৃত্তদের কবলে। গোটা দেশটাকেই আজ কিছু ব্যক্তি-গোষ্ঠী নানা স্বার্থে লুটপাট, দুর্নীতি, অপরাজনীতি আর সশস্ত্র হিংস্র দুর্বৃত্তায়নে গিলে ফেলেছে। ফলে রাজার নীতি নয়, নীতির রাজার নাম রাজনীতি। সেখানে দিনকে দিন রাজনীতি চলে যাচ্ছে নীতিহীনতার দিকে। রাজনীতির ওপর ভর করে বেড়ে উঠছে দুর্বৃত্ত নামের অরাজনৈতিক ব্যক্তি। রাজনীতি তাদের কাছে অপরাধ-দুর্নীতির-লুটপাটের হাতিয়ার।
সাধারণ মানুষের জীবনমান, নিরাপত্তা, নীতি-নৈতিকতা সেখানে যেন কোনো বিষয়ই নয়। লোভ-লালসা ও ভোগ-বিলাস, বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসা, সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, অধঃপতন ও শূন্যতা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতার অভাব দীর্ঘ দিন ধরে জেঁকে বসে আছে। এসব জন্ম দিচ্ছে নিত্যনতুন নৈতিক, মানবিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অপরাধ। এসব অপরাধ ধ্বংস করছে সততা, নীতি-নৈতিকতা ও মানবতাবোধ। শাস্তি এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ, আইনের শাসনের দুর্বলতা এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতি বাড়িয়ে দিচ্ছে অপরাধপ্রবণতা। ছিঁড়ে ফেলছে সামাজিক বুনন।
সর্বশেষ এক জরিপে বলা হয়েছে, এক দশকে দেশে অন্তত ১০ হাজার কোটিপতি জন্মেছে। আরেক জরিপ বলছে, এই ১০ হাজারেরই হাজারখানেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকসহ নানা জায়গায় এন্তার অভিযোগ। তাদের উত্তরসূরিও অনেক। স্বার্থ ও শ্রেণী বিবেচনায় তারা সবসময় দলে-বলে শক্তিমান।
স্বাধীনতার ৫০ বছরেও মুক্তির যাবতীয় সুখ-সম্ভোগ লুটে নিয়েছে এই শ্রেণীটিই। দেশের রাজনীতি চলে গেছে পুরোপুরি তাদের দখলে। আর তাই সংসদেও বেশির ভাগ তারাই। ফলে সময়কে কঠিন করে দিয়েছে তারা। স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশ যতটা এগিয়ে যাওয়ার কথা রাজনীতিতে সংঘাত, প্রতিহিংসা, প্রতিশোধপরায়ণতা ও রাজনীতিবিদদের অনৈক্যের কারণে ততটা এগিয়েছে কি না, তা নিয়েও রয়েছে নানা মত। আর কেন-ই-বা জনকল্যাণমুখী না হয়ে রাজনীতি ঘুরপাক খেয়েছে ক্ষমতার দ্বন্দ্বে, তা নিয়ে রয়েছে বিস্তর আলোচনা।
রাজনীতি এখন ব্যবসার সম্প্রসারিত অংশ আর নির্বাচনে জেতার পথ হয়ে দাঁড়িয়েছে টাকা। দলগুলোর ভেতরে অর্থ ও পেশিশক্তি প্রবেশ করছে। ফলে রাজনীতি ধনীদের খেলায় পরিণত হয়েছে। অর্থ ও পেশিশক্তির কুশীলবরা রাজনৈতিক নেতৃত্ব দখলের সুযোগ পাওয়ায় দলগুলোতে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্ব সৃষ্টি হচ্ছে। রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন জাতির জন্য নিয়তির লিখন হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সুশাসনের ব্যত্যয় ঘটাচ্ছে। ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো লুটপাটের মৃগয়া ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। ব্যাংকে জনগণের টাকা গচ্ছিত থাকে। সে অর্থ লুট হয়ে যাচ্ছে তথাকথিত ঋণের আবরণে। রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন শুধু সুশাসনের ব্যত্যয় নয়, দেশের অর্থনীতিকেও বিপজ্জনক অবস্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
দেশের নদী, চর, নদীর বালুতট, তার তলদেশ, পাহাড়, বন, শ্মশানঘাট, কবরস্তান- সব দিকেই তাদের নজর। সর্বস্ব খেয়ে ফেলার চ-ালতা। কোথায় তাদের ক্ষমতা ও অর্থের উৎস- কারো অজানা নয়। বৈদেশিক ব্যাংকে এই দরিদ্র বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া বিশাল বিশাল অঙ্কের টাকা দিনে দিনে গচ্ছিত হয়েছে। দেশ থেকে অর্থ পাচার হয়ে গেছে লাখ লাখ, কোটি কোটি। সেকেন্ড হোম গড়ছে কানাডা, মালয়েশিয়া, আমিরাত, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, মরিশাস, সাইপ্রাসে। শেয়ারবাজারে, ডেসটিনি, হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপ, বেসিক ব্যাংকে দুর্নীতির একেকটি উপাখ্যান মাত্র।
রাজনীতিতে ভিড়লে নানা ধরনের অন্যায় সুযোগ-সুবিধা হাছিলের সত্যতা এখন ওপেন সিক্রেট। কোনো গোপন ব্যাপার নয়। লজ্জার নয়, বরং গৌরবের। তা সব দলেই। তা ক্ষমতার স্বাদ পাওয়া দলগুলোতে বেশি। কেবল রাজনীতিকে দুষলে কিছুটা একতরফা হয়ে যায়। দুর্বৃত্তায়ন চলছে জাতীয় জীবনের প্রতিটি অঙ্গনে। যে যত বড় মাপের দুর্বৃত্ত, সে তত বড় ক্ষমতাবান। সমাজে সে তত উঁচু আসনে অধিষ্ঠিত, তত বেশি সালামপ্রাপ্ত। তারা স্তাবক, পারিষদ, অস্ত্রধারী, বন্দুকধারী, লাঠিয়াল বাহিনী দ্বারা পরিবৃত্ত।
সংসদে ব্যবসায়ীদের আধিপত্যের বিষয়ে দেশের জনসাধারণের মাঝে বিশেষ উদ্বেগ লক্ষ্য করা গেছে। অভিজ্ঞ মহল এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘শুধু সংসদে নয়, রাষ্ট্রকাঠামোতেও ব্যবসায়ীদের প্রভাব বিকশিত হচ্ছে। ঋণখেলাপির মতো বিষয়ে নীতি ব্যবসায়ীরাই ঠিক করে দিচ্ছে। বাংলাদেশে রাজনীতি ও ব্যবসা একাকার হয়ে গেছে, মূলত অর্থ-সম্পদ বিকাশের জন্য ব্যবসায়ীরা রাজনীতিতে আসছে। ব্যবসায়ীরা রাজনীতিতে বিনিয়োগ করছে, তাদের মূল বিষয় মুনাফা অর্জন।’ তাই দেশ ও জনগণের ভবিষ্যত এক ভয়াবহ অন্ধকারে পতিত হতে যাচ্ছে বলে মনে করেন পর্যবেক্ষণ মহল।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম
২৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কেন বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও পাহাড়িদের কোনভাবেই ‘আদিবাসী’ বলার সুযোগ নেই? (২)
২৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)