বিশ্বব্যাপী মাদরাসা শিক্ষাকে বিলুপ্তকরণের ভয়াবহ চক্রান্ত চলছে।
আসামে সরকারিভাবে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে মাদরাসা শিক্ষা। বাংলাদেশেও চলছে ধারাবাহিক ষড়যন্ত্র। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মুসলমানদের এ বিষয়ে সতর্ক ও সজাগ হতে হবে।
, ১৪ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৮ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২৩ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
শিক্ষাকে একটি জাতির মেরুদন্ড হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে এই মেরুদন্ড তখনই সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরব জাহানের বুকে সম্মানিত তাশরীফ মুবারক নিয়ে পুরো বিশ্ববাসীকে হাক্বীকী শিক্ষার সাথে পরিচয় করিয়েছেন। ইলম বা শিক্ষা মুবারক প্রদান করেছেন।
তৎকালীন সময়ে পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার ‘সুফফা’ হলেন সম্মানিত প্রথম দ্বীন ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র বা বিশ্ববিদ্যালয়। পরবর্তীতে হযরত খোলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম এবং হাজার হাজার মুসলিম শাসকগণ শিক্ষা বিস্তারে ব্যাপক অবদান রেখেছেন। উনারা সবাই অগণিত মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন। যেগুলো দ্বীন ইসলাম সম্পর্কিত বিষয়াদিসহ দুনিয়াবী সব জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চাসহ মানবিক বিকাশে ইতিহাসে স্বরণীয় হয়ে আছে। এজন্য ঐতিহাসিকগণ, মাদরাসা শিক্ষাকে আধুনিক শিক্ষার মূল উৎস হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
ভারতীয় উপমহাদেশের কথাই যদি আলোচনা করা যায় তাহলে দেখা যায়, শুধু রাজধানী দিল্লিতেই ১০০০ মাদরাসা ছিল। দিল্লী বাদেও ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, গুজরাট, কেরালা, তামিলনাডু প্রভৃতি রাজ্যগুলোতে হাজার হাজার মাদরাসা-মক্তব পরিচালিত হতো। ব্রিটিশ শাসনের পূর্বে বাংলাতেই ৮০ হাজার মাদরাসা ছিল। ভারতের আসাম হলো কাশ্মিরের পরে ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট রাজ্য। ১২০৬ সালে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়া খিলজী উনার মাধ্যমে আসামে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে মোঘল এবং অন্যান্য মুসলিম সালতানাতের মাধ্যমে আসামে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে আসামেও হাজার হাজার মাদরাসা-মসজিদ গড়ে ওঠে।
তবে ১৭৫৭ সালে পলাশির যুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতার কারণে মুসলমানদের পরাজয়ের পর উপমহাদেশের মুসলিম শাসনের ইতি ঘটে। সূচনা হয় কুখ্যাত ইংরেজ শাসন। ইংরেজ বেনিয়ারা তাদের শাসনব্যবস্থা দীর্ঘদিন টিকিয়ে রাখার জন্য উরারফব ধহফ ৎঁষব নীতি প্রয়োগ করে। মূল লক্ষ্য ছিল দ্বিমুখী শিক্ষাব্যবস্থা চালু করে মুসলমানদের মধ্যে জাতিগত বিভেদ সৃষ্টি করা। মুসলমানরা যাতে নৈতিকভাবে উন্নত হতে না পারে এরই অংশ হিসেবে তারা বাংলার ৮০ হাজার মক্তব ও মাদরাসা বন্ধ করে দেয়। এভাবেই মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে ষড়যন্ত্রের বীজ রোপিত হয়। যার ধারাবাহিকতা চলমান।
সাম্প্রতিক সময়ে পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে মুসলমানদের মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত পরিচালিত হচ্ছে। ভারতের আসামের কট্টর মুসলিমবিদ্বেষী হিন্দুত্ববাদী বিজেপি দলীয় মুখ্যমন্ত্রী বলেছে, ভারত থেকে মাদরাসা শব্দটি তুলে দেয়া উচিত। শুধু বক্তব্যের মধ্যেই এটি সীমাবদ্ধ থাকেনি। গত বছরের শেষের দিকে আসামের সমস্ত সরকারি-বেসরকারি মাদরাসাকে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিল পাশ করে। এসব মাদরাসাকে এখন স্কুলে রুপান্তরিত করা হবে। আসামে প্রায় ১১ হাজার মাদরাসা রয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার সরকারি। এগুলো সবগুলোই বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে।
শুধু ভারতই নয় বিশ্বব্যাপী মুসলিম দেশগুলো থেকেও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মাদরাসা শিক্ষাকে দেশগুলোর মূল শিক্ষাব্যবস্থা থেকে আলাদা করে বিলুপ্ত করা হচ্ছে। বিশেষ করে ইরাক যা সুদীর্ঘকাল থেকে ঐতিহ্যবাহী মুসলিম শিক্ষাকেন্দ্রের জন্য বিখ্যাত। এই ইরাকে ইতিহাসবিখ্যাত খাজা নিজামুল মুলক রহমাতুল্লাহি আলাইহির নিজামিয়া মাদরাসা, মুসতানসিরিয়া মাদরাসা ছিলো। ইরাকের বাগদাদে শত শত মাদরাসা এবং ঐতিহাসিক বাইতুল হিকমাহ লাইব্রেরি ছিলো। কিন্তু সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের সময় ইরাক-সিরিয়ায় আলাদা করে সেখানকার ঐতিহ্যবাহী মাদরাসাগুলোতে বোম্বিং করে ধ্বংস করা হয়েছে। বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের সুত্রে, বর্তমানকালে ইরাকে চলমান কোনো মাদরাসারই অস্তিত্ব নেই। স্থানীয়ভাবে পরিচালিত মাদরাসাগুলোও বন্ধ হয়ে গেছে। ইরাক-সিরিয়ার মতো বাকী মুসলিম দেশগুলোতেও মাদরাসা শিক্ষার অবস্থা জীর্ণশীর্ণ। নাউযুবিল্লাহ!
এমনকি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ বাংলাদেশেও মাদরাসা শিক্ষাকে উঠিয়ে দেয়ার চক্রান্ত চলছে ও মাদরাসা শিক্ষায় পশ্চিমা সংস্কৃতি অনুপ্রবেশ করানো হচ্ছে। মাদরাসা শিক্ষা আধুনিক নয় এমন অজুহাত দাড় করিয়ে এদেশীয় কিছু ইসলামবিদ্বেষী মহল সরকারকে বুঝাচ্ছে যেনো সরকার দেশের লাখ লাখ মাদরাসাগুলোকে কোনোরূপ পৃষ্ঠপোষকতা না করে। দেশের আলিয়া মাদরাসাগুলোর সিলেবাসকে এমন পর্যায়ে নিয়ে আসা হয়েছে যে, তাতে মাদরাসা থেকে আলেম হওয়া, আরবী শিখা, আরবী ভাষায় বিশেষজ্ঞ হওয়ার কোনো সুযোগ নাই। তারা ব্যস্ত, মাদরাসার শিক্ষার্থীরা কিভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবে সেই যোগ্যতা অর্জন নিয়ে। সে যোগ্যতা অর্জন করার জন্য মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে যারা কাজ করছে তারাও সিলেবাস সংশোধন করতে করতে আরবীই কমিয়ে ফেলছে। তারা কলেজ বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তি প্রতিযোগিতায় ইংরেজি যোগ্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ফিকহ, পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র হাদীছ শরীফসহ বিভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় নম্বর কমানোর জন্য অনেক চেষ্টা করছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের মাদরাসা শিক্ষা তথা সম্মানিত ইসলামী শিক্ষাকে তুলে দেয়ার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছে ইসলামবিদ্বেষী মহলটি। আর এসবকিছুই তারা করছে ক্ষমতাসীন সরকারের লেবেল লাগিয়ে। অথচ সরকারের নীতিনির্ধারকরাও এ বিষয়গুলো নিয়ে অবগত নয়।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই উপমহাদেশের শিক্ষার যাত্রা শুরু হয়েছিলো মাদরাসা দিয়ে। প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের মাধ্যমে প্রতিভাত হয় যে, দেশের মধ্যে সত্যিকার শিক্ষার একমাত্র কর্ণধার মাদরাসা শিক্ষা। আর মাদরাসা শিক্ষা কোনো নগন্য শিক্ষা নয়। অতীতকালে সুদীর্ঘসময় এই মাদরাসা থেকেই তৈরী হয়েছেন জগৎবিখ্যাত বিজ্ঞানী, গবেষক, সমাজবিদ, সমরবিদগণ। তাই প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সাথে আমরা একমত হয়েই মনে করি, বর্তমানে দেশের মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে যে ষড়যন্ত্র চলছে তার বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন সরকারকেই যথাযথো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। দেশের মাদরাসা শিক্ষার আধুনিকায়ন করতে হবে। একইসাথে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর মুসলিম দেশ হিসেবে পাশ্ববর্তী দেশ ভারতের আসামে যেভাবে মাদরাসাগুলোকে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে তার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করতে হবে। ওআইসিসহ মুসলিম সংগঠনগুলো সাথে নিয়ে একত্রে বিশ্বের সব মুসলিম দেশগুলোতে পূর্বের মতো অত্যাধুনিক মাদরাসা শিক্ষা কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। আর এতে করে মুসলমানরা ফিরে পাবে তাদের হারানো সমৃদ্ধশালী জ্ঞান-বিজ্ঞান ও নৈতিকতায় ভরপুর সোনালী অতীত।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)