বিত্তবানদের জন্য আরামদায়ক হলেও তীব্র শীত হতদরিদ্রদের জন্য ভয়ানক কষ্টের। শীতার্ত মানুষের কষ্ট লাঘবে সক্রিয় হওয়া উচিত। অবকাঠামোর পরিবর্তে মানব-সম্পদ রক্ষায় সরকারের নজর দেয়া প্রথম ফরজ।
, ০৩ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১৬ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০১ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
এক তথ্য মতে, ভূমিহীন, খেতমজুর, ছিন্নমূল, বস্তিবাসী, ভবঘুরে, ভাসমান খোলা আকাশের নিচে বসবাসরত প্রায় ১৫ লাখ পরিবার শীতবস্ত্রের অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছে। কনকনে শীত আর হিমেল হাওয়ার ছোঁয়ায় হতদরিদ্র, ছিন্নমূল, দুস্থ, ভবঘুরে, অভাবী, প্রতিবন্ধী ও পথশিশুদের দুঃখ-কষ্টের সীমা নেই। আর্থিক দুরবস্থার কারণে অনেকেই শীতের গরম কাপড় কিনতে পারছে না। প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্র না থাকায় তারা চরম মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। অসহায় শীতার্ত মানুষ কাগজ, পাতা ও খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। প্রচন্ড শীতের কারণে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ কাজ করতে না পারায় আয় রোজগার কমে গেছে। অনাহারে, অর্ধাহারে অতিকষ্টে জীবন কাটাচ্ছে। বৈরী শীতের কারণে কৃষিকাজসহ দৈনন্দিন কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক-বীমা, হাটবাজার, রাস্তাঘাট, মোড় ও খেলার মাঠে মানুষের উপস্থিতি কমে গেছে। মানুষ বিনা প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। লেপ-কাঁথা-কম্বল জড়িয়ে মানুষ গৃহবন্দি হয়ে পড়েছে। হাড় কাঁপানো শীতের চোটে মানুষ গোসল করতে ভয় পাচ্ছে। কনকনে শীতের কারণে শরীর সহজে গরম হচ্ছে না। হাত-পা হিম হয়ে আসছে। দুর্বিষহ শীতের ছোবলে সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে শিশু, কিশোর, বৃদ্ধ, ছিন্নমূল, দরিদ্র জনগোষ্ঠী। শীতার্ত জনগণ শীত নিবারণের আপ্রাণ চেষ্টা করছে। শীতের হিংস্র ছোবলে মানুষের এখন ত্রাহি অবস্থা। রাস্তাঘাট প্রায় জনশূন্য হয়ে পড়েছে। তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশার কারণে কনকনে হিমেল হাওয়ায় অসুস্থ হয়ে মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। শীতকালীন ভাইরাসজনিত সর্দি-কাশি, গলাব্যথা, জ্বর, টাইফয়েড, ডায়রিয়া, কোল্ড ডায়রিয়া, রক্ত আমাশয়, নিউমোনিয়া, হাঁপানি, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, মেনিনজাইটিস প্রভৃতি রোগে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে।
হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগল, কবুতর প্রভৃতি গৃহপালিত পশুপাখি শীতের প্রকোপে কাহিল হয়ে পড়েছে। শীতের হাত থেকে রক্ষার জন্য কৃষকরা গরু-ছাগলের গায়ে বস্তা/চট, কাপড় জড়িয়ে রাখছে। মাত্রাতিরিক্ত শীত ও লাগাতার ঘন কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহের কারণে আলু, শাকসবজি ও ইরি-বোরো ধানের বীজতলা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বীজ সহজে অঙ্গুরোদগম হচ্ছে না। কোল্ড ইনজুরি ও ছত্রাকে আক্রান্ত বীজতলার কচি চারাগুলো প্রথমে হলুদ ও পরে তামাটে বর্ণ ধারণ করছে। অনেকে ওষুধ ছিটিয়েও রক্ষা করতে পারছে না বীজতলা। আলুখেতে মড়ক লেগেছে। ঘন কুয়াশায় আলুর পাতা কুঁচকে ফ্যাকাশে হলুদ দাগ দেখা দিয়েছে। প্রতিকূল ও বৈরী আবহাওয়ার কারণে চাষাবাদে মন্দাভাব চলছে।
প্রচ- শীতে কাজে বের হতে গিয়ে বেকায়দায় পড়ছেন শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষ। প্রচ- ঠা-া পড়ায় হাসপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর ভিড় বাড়ছে। গবাদিপশুর শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘন কুয়াশা আর ঠা-ায় বিনষ্ট হচ্ছে রবিশস্য, বিশেষ করে ধানের বীজতলা ও আলুক্ষেত।
শীতের তীব্রতা সত্ত্বেও কুয়াশার মধ্যে কাজের সন্ধানে ছুটছে কর্মজীবী মানুষ। দিনমজুরসহ খেটে খাওয়া মানুষের পক্ষে জীবিকা নির্বাহ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। ন্যূনতম খাবার সরবরাহ ঠিক রাখতে প্রচ- শীত উপেক্ষা করে বাইরে বের হলেও অনেকের কাজ মিলছে না। তারা পরিবার নিয়ে বিপাকে পড়েছে। কাজে যেতে না পারায় তাদের হাতে নগদ টাকা নেই। ফলে অর্থের অভাবে খাদ্য ও শীতবস্ত্র কিনতে পারছে না। তবু তাদের সহায়তায় সমাজকর্মী, রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও জনপ্রতিনিধিদের কোনো তৎপরতা নেই। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণের চিত্র তেমন চোখে পড়ছে না, যা বিতরণ হচ্ছে তা চাহিদার তুলনায় খুবই কম।
শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় যেমন খেটে খাওয়া মানুষ বিপাকে পড়েছে, তেমনি শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থ মানুষের দুর্ভোগও কম নয়। কনকনে শীতে কাবু হয়ে পড়েছে তারা। যাদের শীতবস্ত্র নেই তারা খড়কুটো, পরিত্যক্ত কাগজ জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
যত শীত হোক, অনেক শ্রমজীবী মানুষ পরিবারিক খরচ মেটাতে ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হচ্ছে। অথচ তাদের বেশির ভাগের গরম কাপড় চাই। এক দিকে শীতবস্ত্রের অভাব, অন্য দিকে কাজে যেতে না পারায় নিত্যদিনের খাবার সংগ্রহ করা কঠিন হয়ে পড়ছে। এমন অবস্থাতেও তাদের পাশে তেমন কেউ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে না। সরকারি-বেসরকারি সাহায্য-সহযোগিতা প্রয়োজনের তুলনায় খুব কম। ধনিক-বণিক শ্রেণীসহ সমাজের সর্বস্তরের সচ্ছল মানুষের প্রতি আমাদের আহ্বান, শীতে কষ্টে পড়েছে যেসব মানুষ তাদের সহযোগিতা যেন আমরা কোনো কার্পণ্য না করি।
সমাজের সংগতিসম্পন্ন ও সচ্ছল মানুষের ঘরে বছর পরিক্রমায় শীতকাল ঋতু হিসেবে আনন্দ ও খুশির বার্তাবহ হলেও দেশের বৃহত্তর জনজীবনে শীত নৈরাশ্য ও বেদনার ধূসর বার্তাবাহক মাত্র। হাড়কাঁপানো শীত ও ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবনে শৈত্যপ্রবাহ থেকে বাঁচার জন্য অসহায় দরিদ্র মানুষের প্রয়োজন অনেক শীতবস্ত্রের। শীতজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষা পেতে হলেও প্রয়োজন সুচিকিৎসা ও ওষুধপথ্য এবং শীত মোকাবিলায় সরকারি-বেসরকারিভাবে কার্যকর উদ্যোগ। বিশেষ করে শিশুরা গণহারে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ায় তাদের সুচিকিৎসার ব্যাপারে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নিলে শীতের দুর্ভোগ যেমন বাড়বে, তেমনি শীতজনিত মৃত্যুর হারও বাড়বে। তাই সমাজের ধনাঢ্য ও বিত্তবান ব্যক্তিদের শীতার্ত বস্ত্রহীন মানুষের পাশে অবশ্যই দাঁড়াতে হবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মানুষকে অন্ন ও বস্ত্রদানের পরকালীন পুরস্কারপ্রাপ্তির কথা বলেছেন, ‘এক মুসলমান অন্য মুসলমানকে কাপড় দান করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাতের পোশাক দান করবেন। ক্ষুধার্ত অবস্থায় খাদ্য দান করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাতের সুস্বাদু ফল দান করবেন। কোনো মুসলমানকে তৃষ্ণার্ত অবস্থায় পানি পান করালে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাতের সিলমোহরকৃত পাত্র থেকে পবিত্র পানি পান করাবেন।’ (আবু দাউদ শরীফ)।
শীতার্ত গরিব-দুঃখী মানুষের সামান্য উষ্ণতার ব্যবস্থা করে দিলে আল্লাহ তায়ালা তিনি অবশ্যই এর উপযুক্ত বদলা দেবেন। কারণ বান্দার দুঃখ-দুর্দশায় কেউ সহযোগিতার হাত বাড়ালে মহান আল্লাহ পাক তিনি তার প্রতি করুণার দৃষ্টি দেন। শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াই, কনকনে হিমেল হাওয়া ও তীব্র শৈত্যপ্রবাহ দরিদ্র জনগোষ্ঠী-অধ্যুষিত অঞ্চলে বিরূপ প্রভাব ফেলে এবং মানুষের অসহায়ত্বকে প্রকট করে তোলে। তাই শীতার্ত হতদরিদ্র মানুষের প্রতি সমাজের সামর্থ্যবান ও বিত্তশালী ব্যক্তিদের সাহায্য ও সহানুভূতির হাত স¤প্রসারিত করে তাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতবস্ত্র বিতরণ করে তাদের পাশে এসে দাঁড়ানো দরকার। নিঃস্বার্থভাবে শীতার্ত মানুষের সাহায্য ও সেবা করা উত্তম ইবাদত।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)