বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
সরকারের উচিত- জাতীয়ভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূর করা।
, ১৮ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৫ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৭ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
এক জরিপে জানা গেছে, রাজধানীর ২ সিটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫৭টি তালাকের ঘটনা ঘটছে। মূলত সম্মানিত ইসলামি শিক্ষার অভাব ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ে এমন হচ্ছে। পারিবারিক বন্ধন শিথিল হয়ে পড়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার এবং তথাকথিত সংস্কৃতি ও নাটক সিনেমা, মুভি ইত্যাদি এ জন্য দায়ী। অনৈসলামিক সম্পর্কের ফলে পরিবার ও সমাজে কলহ-বিরোধ বাড়ছে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে পিতা-মাতার পরকীয়া সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা সন্তানের মানসিক বিষন্নতার ও আগ্রাসী মনোভাবের জন্ম দেয়।
পরকীয়ার কারণে তৈরী হচ্ছে নানান সামাজিক অপরাধ। এর পরিণতিতে খুন-খারাবি হচ্ছে নিয়মিত। প্রায় প্রতিদিনই পরকীয়ার খুন হচ্ছে মানুষ। এছাড়াও পারিবারিক কলহ বাড়ছে। পারিবারিক নির্যাতন বাড়ছে। সেই সাথে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদও।
পরকীয়ার কারণে মানুষ এখন শুধু ঘরের বাইরেই নয়, তার আপন মানুষটির কাছেও নিরাপদ নয়। পরকীয়ার কারণে প্রাণহানীর ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে। বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ বিভাগের তথ্যানুযায়ী বছরে মোট হত্যাকান্ডের প্রায় ৪০% হয় পারিবারিক কলহ তথা পরকীয়ার কারণে। সেইসাথে পরকীয়ার কারণে বাড়ছে তালাকের সংখ্যাও। গত ছয় বছরে ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অর্ধলাখের বেশি তালাকের আবেদন জমা পড়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ভারতীয় সিরিয়ালের পাশাপাশি বিদেশী বিভিন্ন সিরিয়ালের ব্যাপক প্রচার ও প্রসার হয়েছে। এইসব সিরিয়ালগুলোতে প্রকাশ্যভাবে পরকীয়াকে একটি বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে দেখা হচ্ছে। ঘরে ঘরে এখন ডিস পৌঁছে যাওয়ার কারণে ঘরে ঘরেই এসব সিরিয়ালের প্রভাবে দেশের নারীসমাজ ইচ্ছা-অনিচ্ছায় পরকীয়ার সবক নিচ্ছে। এরই পাশাপাশি দেশের শিক্ষা সিলেবাসে পরকীয়ার বিরুদ্ধাচারণ তো নয়ই বরং পরকীয়াকে বৈধ হিসেবে ঢোকানো হচ্ছে সিলেবাসে।
প্রসঙ্গত, পরকীয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন নানা মনগড়া কর্মসূচি গ্রহণ করে সেগুলো মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু বলার বিষয় হলো, কোনো কার্যক্রমই কাজে আসবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত একটি পারিবারিক জীবন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে বাস্তবায়িত না হবে। পারিবারিক কলহ দূর করার জন্য প্রতিটি পরিবার হতে হবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার চর্চাকেন্দ্র। পারিবারিক কলহ ও বিবাদ দূর করতে সর্বপ্রথম প্রতিটি পরিবারে সম্মানিত ইসলাম ও দ্বীনচর্চার দিকে নজর দিতে হবে। সমাজ ও পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে সম্মানিত ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক অনুসরণ ও অনুকরণ করতে হবে। কেননা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে একমাত্র এ বিষয়টির দিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দৃষ্টি দিয়েছে। পারিবারিক সম্পর্ক রক্ষা ও এর স্থিতিশীলতায় বলিষ্ঠ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পারিবারিক বন্ধন যেন অটুট থাকে সে ব্যাপারে অসংখ্য দিক-নির্দেশনা প্রদান করেছে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “তোমাদের মধ্যে উত্তম সে ব্যক্তি, যে তার পরিবারের কাছে উত্তম।” তাই পরিবারের প্রতিটি সদস্য যেন ইসলামিক রীতি-নীতির অনুসরণ করে- রাষ্ট্রযন্ত্রকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
প্রসঙ্গত, আমরা মনে করি সম্মানিত ইসলামী পর্দার বিধান না মানা পরকীয়ার প্রধানতম কারণ। যদি ইসলামী পর্দাপ্রথা সঠিকভাবে মানা হতো, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষ্যমতে- মাহরাম ব্যতীত অন্য কারও সামনে খোলামেলা চলাচল না করা হতো, তাহলে পরকীয়া নামক এ ঘৃণ্য কর্মকান্ডের মাধ্যমে মর্মান্তিক দুর্ঘটনাগুলো ঘটতো না। তাই শালীনতা ও শুচি-শুভ্রতার প্রতীক পর্দার বিধান মেনে চলতে স্বামী-স্ত্রী সবাইকেই উৎসাহ প্রদান করতে হবে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে তথা সরকারকে সে ব্যবস্থা করতে কবে।
পরকীয়া পারিবারিক কলহের মূল কারণ হলো- কাফিরদের অপসংস্কৃতির ঘৃণ্য আগ্রাসন; তা বন্ধ করতে হবে। বিজাতীয় ভিনদেশী অপসংস্কৃতি অরুচিকর সংস্কৃতির কুপ্রভাবই মূলত পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন থেকে বিরত থাকতে ইন্ধন যোগায়। আক্বীদা বিশ্বাসে সন্দেহ-সংশয় সৃষ্টি করে। বিশেষ করে পারিবারিক সম্পর্কের ভিত নাড়িয়ে দেয়। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বিরোধ ও সমস্যা তৈরি করে। অতএব, সমাজ-দেশকে বাঁচাতে, বিশেষত পরিবারগুলোকে কলহমুক্ত রাখতে কাফিরদের অপসংস্কৃতির স্রোত রোধ করতে হবে। জাতীয়ভাবে সরকারকে আর প্রতিটি পরিবারের ক্ষেত্রে পারিবারিক কর্তাব্যক্তিদের জন্য ইসলামী মূল্যবোধ উজ্জীবিত হওয়া অপরিহার্য কর্তব্য।
বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার নিজেদের পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের সরকার হিসেবে দাবী করে থাকে। কিন্তু তাদের দাবির বিপরীতে তাদের আচরণ একে অপরের সঙ্গে সাংঘর্ষিত অবস্থানে আছে। তাই সরকার যদি সত্যিকার অর্থেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পক্ষের সরকার হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে চায় তাহলে সরকারের জন্য উচিত হবে অনতিবিলম্বে রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ-অনুভূতির সন্নিবেশ ঘটানো। পাশাপাশি দেশ থেকে পাশ্চাত্যের নোংরা সকল অপসংস্কৃতি, ভারতীয় টিভি-সিরিয়াল, পর্ণগ্রাফি, মাদক ইত্যাদির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করা এবং রাষ্ট্র থেকে সেগুলো সমূলে উৎখাত করা। যুব প্রজন্মের মধ্যে ইসলামী মানসিকতা ও ইসলামী মূল্যবোধের প্রচার ও প্রসার করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার।
২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশ কার্যত গ্যাসের উপর ভাসছে তাই আমদানির চিন্তা বাদ দিয়ে তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)