মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আনকাবুত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার পরিবর্তে যাদের ইবাদত বা আনুগত্য করো, তারা তোমাদেরকে রিযিক দিতে সক্ষম নয়। তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রিযিক তালাশ করো, উনার ইবাদত করো এবং উনার শুকরিয়া জ্ঞাপন করো। উনার নিকটই তোমরা প্রত্যাবর্তন করবে”।
বান্দা-বান্দী যদি মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে, তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে ইতমিনান দান করবেন এবং এমন কুদরতী রিযিক দান করবেন, যা সে কল্পনাও করতে পারবে না।..
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে হাক্বীক্বী মু’মিন-মুত্ত্বাক্বী হওয়া।
, ১২ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১২ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১১ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ২৮ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে লোক সকল! যা আমি তোমাদেরকে আদেশ করেছি তা ব্যতীত এমন কিছু নেই যা জান্নাতের নিকটবর্তী করে দেয় এবং জাহান্নাম থেকে দূরে রাখে। যা আমি তোমাদেরকে নিষেধ করেছি তা ব্যতীত এমন কিছু নেই যা জাহান্নামের নিকটবর্তী করে দেয় এবং জান্নাত থেকে দূরে রাখে। নিশ্চয়ই রুহুল আমিন, অন্য বর্ণনায় এসেছে রুহুল কুদুস অর্থাৎ হযরত জীবরাঈল আলাইহিস সালাম তিনি আমার অন্তরে ঢেলে দিয়েছেন যে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোন ব্যক্তি মারা যাবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তার রিযিক পরিপূর্ণভাবে ভোগ করবে। সাবধান! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং উপার্জনে উত্তম নীতি অবলম্বন করো আর কাক্সিক্ষত রিযিক পৌঁছার বিলম্বতা যেন তোমাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার নাফরমানির পথে উহা (রিযিক) অন্বেষণ করতে উদ্বুদ্ধ না করে। মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট যা নির্ধারিত আছে তা উনার আনুগত্য ব্যতীত লাভ করা যায় না। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করলে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট যে রিযিক নির্ধারিত রয়েছে সেটাই লাভ করা যাবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে দু’টি বিষয় বলা হয়েছে। ১. জান্নাতের নিকটবর্তী ২. জাহান্নাম থেকে দূরবর্তী। মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নির্দেশ মুবারকই জান্নাতের নিকটবর্তী করে দেয় এবং জাহান্নাম থেকে দূরে রাখে। এজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নির্দেশ মুবারক পালন করা ফরয, ওয়াজিব। আর মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা জাহান্নামের নিকটবর্তী করে দেয় এবং জান্নাত থেকে দূরে রাখে। তাই নিষেধকৃত বিষয় থেকে বেঁচে থাকা সকলের জন্য ফরজ, ওয়াজিবের অন্তর্ভূক্ত। নামায-কালাম, যিকির-ফিকির, সুন্নত উনার ইত্তেবা, পর্দা, হালাল পন্থায় রিযিক উপার্জন করা, এক কথায় আদেশ-নিষেধ যা করা হয়েছে সেটা পালন করলে বান্দার পক্ষে জান্নাত উনার নিকটবর্তী হওয়া এবং জাহান্নাম থেকে দূরে থাকা সম্ভব হবে। ইনশাআল্লাহ! আর আমাদের শরীয়ত উনার নিষেধাজ্ঞাগুলো মেনে চলতে হবে। যেমন: ছবি তোলা, বেপর্দা হওয়া, গান-বাজনা করা, কাফেরদের মুহাব্বত করা, কাফেরদের তর্জ-তরীক্বার অনুসরণ করা যাবে না। এখন এই কাজগুলো যারা করবে তারা জাহান্নামের নিকবর্তী হবে এবং জান্নাত থেকে দূরে থাকবে। নাঊযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছে কুদছী শরীফ উনার মধ্যে এসেছে, “হযরত মা’ক্বিল ইবনে ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের রব তিনি বলেন, হে আদম সন্তান! তুমি আমার ইবাদতের জন্য অবসর হও অর্থাৎ সময় বের করে ইবাদত কর, তাহলে আমি তোমার অন্তরকে বেনিয়াজ করে দিবো (কারো কোনো মুখাপেক্ষী হতে হবে না) আর তোমার হাতকে রিজিকে পরিপূর্ণ করে দিব (রিযিকের অভাব হবে না)। হে আদম সন্তান! তুমি আমার ইবাদত বা আনুগত্য করা থেকে দূরে সরে যেওনা, তাহলে আমি তোমার অন্তরকে অভাবগ্রস্ত করে দিব (অন্তর সবসময় হয়রান-পেরেশানীর মধ্যে থাকবে) এবং তোমার হাতকে ব্যতিব্যস্ত করে দিব। অর্থাৎ রিযিকের জন্য হন্যে হয়ে ঘুরবে, রিযিক পাবেনা আবার পেলেও তাতে বরকত লাভ করতে পারবে না। তুমি নানা রকম ঝামেলায় সবসময় পর্যুদস্ত হবে।” অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য না করলে অন্তর সবসময় হয়রান-পেরেশানীর মধ্যে থাকবে, রিযিকের জন্য হন্যে হয়ে ঘুরবে- রিযিক লাভ করতে পারবে না। আবার রিযিক পেলেও তাতে বরকত লাভ করতে পারবে না। নানা রকম ঝামেলায় সবসময় পর্যুদস্ত থাকবে। এজন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন, তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রিযিক তালাশ করো, উনার আনুগত্য করো, তাহলে কারো মুখাপেক্ষী হতে হবে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যারা ধৈর্য্য ধারণ করবে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার উপর তাওয়াক্কুল তথা ভরসা করবে। এমন অনেক প্রাণী আছে যারা রিযিক সংগ্রহ করতে পারে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই প্রাণীকেও রিযিক দেন এবং তোমাদেরকেও দেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি সব শোনেন, জানেন”। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, “যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার উপর তাওয়াক্কুল করার মত তাওয়াক্কুল করতে অর্থাৎ যথাযথ তাওয়াক্কুল করতে, অবশ্যই আমি তোমাদেরকে রিযিক দান করতাম যেমন পাখিকে রিযিক দিয়ে থাকি। তারা ভোরে খালি পেটে বের হয় এবং দিনের শেষে ভরা পেটে বাসায় ফিরে”। এখন যারা হাক্বীক্বীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার উপর তাওয়াক্কুল এবং সবর করবে তাদেরকেই মহান আল্লাহ পাক তিনি কুদরতী রিযিক দান করবেন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- বান্দা-বান্দী যদি মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে, তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে ইতমিনান দান করবেন এবং এমন কুদরতী রিযিক দান করবেন, যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে হাক্বীক্বী মু’মিন-মুত্ত্বাক্বী হওয়া।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নিজে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা এবং অধীনস্তদেরকে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা দেয়া। পাশাপাশি সে অনুযায়ী আমল করা এবং নিজের জীবন পরিচালনা করা।
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ!¬
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক সালিক বা মুরীদের জন্য নিজ ত্বরীক্বার পবিত্র শাজরা শরীফ সম্পর্কে অবহিত হওয়া বা জানা আবশ্যক।
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসমম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা সমস্ত সৃষ্টির জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদী বা হিদায়াতদানকারী। অতএব, মহাসমম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জেনে উনাদের থেকে পবিত্র ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য ফরয
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। কাজেই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রতিদিন অন্তত একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক অত্যন্ত মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে পাঠ করা।
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করা ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না।
২১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মুসলিম উম্মাহ সকলের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে সঠিক আক্বীদা পোষণ করা। কেননা উনারা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের মাক্বাম মুবারকে অনন্যা। যে বা যারা বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ করে উনাদের যত বেশি তা’যীম-তাকরীম, সম্মান করবে এবং উনাদের অনুসরণ -অনুকরণ করার কোশেশ করবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকেও ততখানি মর্যাদা দান করবেন অর্থাৎ সেও মর্যাদাবান হয়ে যাবে।
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারাই হিদায়েতের মূল এবং ভিত্তি। উনাদের মুহব্বত ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ বা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিবসসমূহ পালন করা সকলের জন্য আবশ্যক। তাই, সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- অত্যাধিক ধৈর্য্য ও শুকুরগুজারী, যওক্ব-শওক্ব, মুহব্বত, তা’যীম-তাকরীম ও সম্মানের সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উদযাপন করা, পালন করা।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মালিকুল মিনআম, ছহিবুল কারাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে নিয়মিত পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠকারীদের জন্য অপরিসীম সুসংবাদ
১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)