মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম; তবে আসমান-যমীন, লওহ-কলম কোনো কিছুই সৃষ্টি করতাম না।’ সুবহানাল্লাহ!
বাংলাদেশে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে ছফর শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৭ই রবি’ ১৩৯২ শামসী, ৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিবাগত সন্ধ্যায়।
তাই, সউদী আরবসহ বিশ্বের সমস্ত দেশের শাসকদের জন্য ফরয- যথেষ্ট সতর্কতার সাথে চাঁদ তালাশের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
, ২৬ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৪ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৭ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাসে মহান আল্লাহ পাক উনার পরেই যিনি সম্মানিত; যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- তিনি এই দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! আবার এই যমীন থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাসেই। সুবহানাল্লাহ! এছাড়াও আনুষ্ঠানিকভাবে পবিত্র নুবুওওয়াত শরীফ প্রকাশ, পবিত্র হিজরত শরীফ এবং আরো বহু মুবারক ঘটনা এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাসেই সংঘটিত হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! যেহেতু আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই রহমত মুবারক এবং তিনিই রহমত মুবারক উনার বণ্টনের মালিক অর্থাৎ ‘রহমতুল্লিল আলামীন’; তাই এই বিশেষ মাসে আলাদাভাবে বিশেষ রহমত নাযিল হয় শুধু মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মনগড়া পদ্ধতিতে মাস গণনা করার সমস্ত রীতি-নীতি পরিহার করে যারা শরয়ী নির্দেশ মুবারক মুতাবিক চাঁদ দেখে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরু করবে শুধু তারাই এই মহাপবিত্র মাস উনার নিয়ামত মুবারকসমূহ লাভ করতে পারবে। যদিও প্রতিটি আরবী মাসেরই ২৯ তারিখে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। কিন্তু সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস পেয়ে খুশি প্রকাশের নিয়তে এ মাস উনার চাঁদ শরয়ী নির্দেশ মুবারক মুতাবিক তালাশ করলে তা হবে সমস্ত আমলের চেয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম। সুবহানাল্লাহ! তাই সমস্ত মুসলিম দেশের শাসকদের উচিত, মাস গণনার মনগড়া নিয়ম পরিহার করে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের হুকুম অনুযায়ী খালি চোখে চাঁদ দেখে মাস শুরু করা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশে পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে ছফর শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৭ই রবি ১৩৯২ শামসী, ৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। সেদিন চাঁদ দিগন্তরেখার ০৯ ডিগ্রী ৩২ আর্ক মিনিট উপরে অবস্থান করবে এবং চাঁদের বয়স হবে প্রায় ৩৬ ঘণ্টা ১৬ মিনিট। সেদিন ঢাকায় সূর্যাস্ত ৬ টা ১৩ মিনিটে এবং চন্দ্রাস্ত ৬ টা ৫৯ মিনিটে অর্থাৎ ৪৬ মিনিট চাঁদ আকাশে অবস্থান করে অস্ত যাবে। সেদিন চাঁদ অবস্থান করবে ২৬৭ ডিগ্রী আযিমাতে এবং সূর্যের অবস্থান থাকবে ২৭৭ ডিগ্রী আযিমাতে। সূর্যাস্তের সময় চাঁদ ১৪ ডিগ্রী ৫৯ আর্ক মিনিট কোণ করে সূর্য থেকে সরে থাকবে এবং চাঁদের মাত্র ০১.৭১% আলোকিত থাকবে। সেদিন বাংলাদেশের আকাশ মেঘমুক্ত এবং যথেষ্ট পরিস্কার থাকলে পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ দেখা যাওয়ার কিছুটা সম্ভাবনা থাকলেও না দেখা যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশী। অমাবস্যাঃ ২৮শে ছফর ১৪৪৬ হিজরী, ০৩ই সেপ্টেম্বর ২০২৪খৃঃ, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার), বাংলাদেশ সময় (কে এম টি + ৩ ঘন্টা) ভোর ৫ টা ৫৭ মিনিট। সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী প্রতি মাসে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। সে লক্ষ্যে সকলকে আগামী ২৯শে ছফর শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৭ই রবি ১৩৯২ শামসি, ০৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিবাগত সন্ধ্যায় পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ দেখার জন্য শেষ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুসলমানদের প্রত্যেক ক্বওম বা সম্প্রদায় থেকে কেন একটি দল বের হয় না এজন্য যে, তারা সম্মানিত দ্বীনী ইলমে ফক্বীহ হবে এবং স্বীয় ক্বওমের নিকট প্রত্যাবর্তন করে তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নিষেধ মুবারক উনার ব্যাপারে সতর্ক করবে; যাতে তারা সতর্ক হতে পারে বা পরিত্রাণ পেতে পারে।’
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)