নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা শুরু করো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। ’ সুবহানাল্লাহ!
বাংলাদেশে পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে আগামী ২৯শে রমাদ্বান শরীফ ১৪৪৫ হিজরী মুতাবিক ১০ই হাদী আশার ১৩৯১ শামসী, ৯ই এপ্রিল ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ১, ৪, ৭, ১২, ১৪, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ তারিখ সম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সউদী ওহাবী, ইহুদী সরকার এবং তাদের অনুসারীরা যুগ যুগ ধরে চাঁদ না দেখে আরবী মাস শুরু করে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল অর্থাৎ পবিত্র রোযা, পবিত্র ঈদ, পবিত্র হজ্জ ইত্যাদি নষ্ট করে যাচ্
বিশ্বের সকল মুসলমানদের উচিত এ ব্যাপারে বেশী বেশী তীব্র প্রতিবাদ করা। আর সউদী ওহাবী, ইহুদী সরকার এবং সব দেশের সরকারের উচিত- খাছ তওবা করত: মনগড়া নিয়ম পরিহার করে পবিত্র শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী খালি চোখে চাঁদ দেখে আরবী মাস গণনা করা।
, ২৪ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৫ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৪ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ২১ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, চাঁদ দেখা নিয়ে সমস্ত মুসলিম-অমুসলিম দেশের শাসক শ্রেণীর ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকা জনগণের জন্য বিশেষ কর্তব্য। বিগত কয়েক যুগের তথ্য-উপাত্তে দেখা গেছে- সউদী ইহুদী ওহাবী সরকার চাঁদ না দেখেই প্রতিটি আরবী মাসের তারিখ ঘোষণা করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! এই প্রবণতা কেবল সউদী আরবেরই নয়, বরং তার পার্শ্ববর্তী দেশ কুয়েত, কাতার, বাহরাইন, আবুধাবী (আরব আমিরাত), জর্ডান, সিরিয়া- এসব দেশেও আছে। এছাড়া অধিকাংশ মুসলিম দেশ আরবী মাস গণনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ক্রাইটেরিয়া ব্যবহার করে। অথচ সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী খালি চোখে চাঁদ দেখে আরবী মাস গণনা করা শর্ত। একটি বাতিল সম্প্রদায় একই দিনে সারা বিশ্বে ঈদ পালনের পক্ষে কথা বলে আরো বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ফলে চাঁদ তালাশের দিনে সকল জনগণকে অত্যন্ত সচেতন থাকতে হবে।
খালি চোখে চাঁদ না দেখে মনগড়া নিয়মে আরবী মাস শুরু করা এবং সউদী সরকারের গুমরাহী সম্পর্কে নছীহত মুবারক পেশ করতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ পেশ করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, চাঁদ নিয়ে সউদী ওহাবীদের ষড়যন্ত্রের ইতিহাস নতুন নয়; তারা প্রতি বছরের প্রতিটি মাসেই এই গর্হিত কাজটি করে যাচ্ছে। সউদী ওহাবী সরকারের উচিত- এ বিষয়ে খালিছ তওবা করা এবং মুসলমানদের ঈমান ও আমল রক্ষার বিষয়ে সচেষ্ট থাকা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর মুসলমানদের অন্যতম একটি ঈদ। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “প্রত্যেক ক্বওম বা সম্প্রদায়ের খুশির দিন রয়েছে; আর মুসলমানদের ঈদ বা খুশির দিন হচ্ছে- পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পবিত্র ঈদুল আযহা। ’ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পবিত্র ঈদুল আযহা উনার রাতে জাগ্রত থেকে ইবাদতে মশগুল থাকবে, যেদিন অন্য সমস্ত দিল মরবে, সেদিন তার দিল মরবে না। ” সুবহানাল্লাহ! এর অর্থ হলো, ক্বিয়ামতের দিন অন্যান্য দিল পেরেশানীতে থাকলেও দু’ঈদের রাতে জাগরণকারী ব্যক্তির দিল শান্তিতে থাকবে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এই সম্মানিত দিন অর্থাৎ পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ঈদুল ফিতর উনার দিনে যখন মুছল্লীরা ঈদের নামায আদায় করার জন্য ঈদগাহে জমায়েত হন, তখন মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে ঘোষণা করা হয়, হে আমার বান্দারা! তোমরা আমারই রেযামন্দি মুবারক লাভের আশায় এক মাস রোযা রেখেছো এবং আজ আমার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের আশায় ঈদগাহে সমবেত হয়েছো। কাজেই আমি আজ তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিলাম। তোমরা আজ ক্ষমাপ্রাপ্ত হয়ে ঘরে ফিরে যাও। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ১লা তারিখ অর্থাৎ পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার দিন পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন ক্বায়িম-মাক্বামে হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম, বাহরুল উলূম, সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত নাক্বীবাতুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে অনেকগুলো আইয়্যামুল্লাহ শরীফ রয়েছে। যথা-
পবিত্র ৪ঠা শাওওয়াল শরীফ উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ৭ই শাওওয়াল শরীফ ক) সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
খ) উহুদ জিহাদ দিবস।
পবিত্র ১২ই শাওওয়াল শরীফ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ ১২ই শরীফ। এ দিন কোটি কোটি কণ্ঠে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও পবিত্র তাবারুক বিতরণ করা হয়।
পবিত্র ১৪ই শাওওয়াল শরীফ ক) সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
খ) হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্রতম বিছালী শান মুবারক প্রকাশ অবস্থায় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ১৯শে শাওওয়াল শরীফ সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ২০শে শাওওয়াল শরীফ উম্মুল মুমিনীন, হযরত আল খামীসাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মুমিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার আক্বদ মুবারক ও নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস। তাই এ দিন আন্তর্জাতিক বাল্যবিবাহ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ২২শে শাওওয়াল শরীফ প্রথমতঃ সাইয়্যিদাতুনা হযরত নাক্বীবাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার সাথে হযরত শাফীউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার নিসবাতুল আযীম শরীফ। দ্বিতীয়ত সাইয়্যিদাতুনা হযরত নিবরাসাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার সাথে হযরত হাদীউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ২৪শে শাওওয়াল শরীফ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মুমিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম উনার নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র ২৫শে শাওওয়াল শরীফ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশে পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে, আগামী ২৯শে রমাদ্বান শরীফ ১৪৪৫ হিজরী, ১০ই হাদী আশার ১৩৯১ শামসী, ৯ই এপ্রিল ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায়। সেদিন চাঁদ দিগন্তরেখার ১০ ডিগ্রী ৩১ আর্ক মিনিট উপরে অবস্থান করবে এবং চাঁদের বয়স হবে প্রায় ২০ ঘণ্টা ১৫ মিনিট। সেদিন ঢাকায় সূর্যাস্ত ৬ টা ৩৮ মিনিটে এবং চন্দ্রাস্ত ৭ টা ৩০ মিনিটে অর্থাৎ ০ ঘন্টা ৫২ মিনিট চাঁদ আকাশে অবস্থান করে অস্ত যাবে। সেদিন চাঁদ অবস্থান করবে ২৮০ ডিগ্রী আযিমাতে এবং সূর্যের অবস্থান থাকবে ২৭৮ ডিগ্রী আযিমাতে। সূর্যাস্তের সময় চাঁদ ১১ ডিগ্রী ২৮ আর্ক মিনিট কোণ করে সূর্য থেকে সরে থাকবে এবং চাঁদের মাত্র ০১.০০% আলোকিত থাকবে। সেদিন বাংলাদেশের আকাশ যথেষ্ট পরিস্কার থাকলে পবিত্র শাওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ দেখা যেতেও পারে। সেদিন বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি, হাতিমুরা, বান্দরবন, রাঙ্গামাটি এবং উত্তরবঙ্গের প্রতিনিধিগণকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকার জন্য বলা হচ্ছে।
বাংলাদেশে অমাবস্যা সংঘটিত হবে ৯ই হাদী আশার ১৩৯১ শামসী। ৮ই এপ্রিল, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার), ঢাকার সময় অনুযায়ী রাত ১০ টা ২৪ মিনিটে।
সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী প্রতি মাসে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। সে লক্ষ্যে সকলকে আগামী ২৯শে রমাদ্বান শরীফ ১৪৪৫ হিজরী, ১০ই হাদী আশার ১৩৯১ শামসী, ৯ই এপ্রিল, ২০২৪খৃঃ. ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ তালাশ করতে হবে এবং সকল প্রতিনিধিকে সতর্কতার সাথে চাঁদ তালাশ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ পবিত্র মসজিদ ও মসজিদের জায়গা উনার একচ্ছত্র মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)