বাংলাদেশের স্বার্থ পরিপন্থী গোপন বিদ্যুৎ চুক্তি করে ভারতের আদানী ফুলে-ফেপে উঠেছে শোষিত হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ, লুট হচ্ছে বাংলাদেশের সম্পদ, বিপন্ন হচ্ছে সার্বভৌমত্ব, লুন্ঠিত হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধার চেতনা। নাউযুবিল্লাহ!
, ০১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
কেবল আদানিই জিতেছে। এই চুক্তিটি এতটাই বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী যে পর্যবেক্ষন মহল মনে করেন, কোনো সচেতন মানুষ বাংলাদেশের পক্ষে এই চুক্তিটি সই করতে পারেনা।’ এমন একটি চুক্তি কিভাবে সই হয়?
২০১৫ সালের আগে-পরে বেশ কয়েকটি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের চুক্তি করে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। এরপর যতটা না চাহিদা বেড়েছে, তারচেয়ে বেশি বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা।
এমন পরিস্থিতিতে ভারতের আদানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে আরেকটি ব্যয়বহুল চুক্তির কোনো প্রয়োজন ছিল? পরিসংখ্যান বলছে, না।
২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রথম বাংলাদেশ সফরের ২ মাসের মাথায় ১১ আগস্ট আদানি পাওয়ারের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করে পিডিবি। প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশের ভেতরেই একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র করার প্রস্তাব ছিল আদানির। কিন্তু সমঝোতার ২ বছর পর ২০১৭ সালে-যখন দেশে ইতোমধ্যেই কয়েকটি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ চলছিল-সরকার ভারতের ঝাড়খ- রাজ্যের গোড্ডা জেলায় এই বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের চুক্তি কেন করেছিল, এর কোনো যৌক্তিকতাই খুঁজে পাওয়া যায় না।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ বলেছেন, চুক্তিটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং শুধুমাত্র আদানি গ্রুপের সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করেই তা করা হয়েছে।
যে কয়লা দিয়ে আল্ট্রা-সুপারক্রিটিকাল প্রযুক্তির এই পাওয়ার প্ল্যান্টে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে, তার দাম নির্ধারণ করা হবে ইন্দোনেশিয়ার কয়লা সূচক ও অস্ট্রেলিয়ান নিউক্যাসল সূচক অনুযায়ী। দুটো সূচকের গড় দামে প্রতি কেজি ৬,৩৩২ কিলোক্যালরি মানের কয়লার দাম যা হবে, তার ভিত্তিতে ওই মাসের কয়লার দাম নির্ধারণ করা হবে।
‘এর মানে হলো, আদানি পাওয়ার যদি ইন্দোনেশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া ছাড়া অন্য দেশ থেকে কম দামে কয়লা কেনে, আর সূচকের দাম বেশি থাকে, তবে তারা বেশি দাম নিতে পারবে।’ কয়লার ক্যালোরিফিক মান তারা কম করে ধরেছে, যাতে বেশি পরিমাণ কয়লা ব্যবহার করতে হয়।
পিপিএতে উল্লেখ করা হয়েছে, পিডিবির কাছে কেজিপ্রতি ৪,৬০০ কিলোক্যালরি মানের কয়লার দাম নেবে আদানি।
‘আদানি যে কয়লা ব্যবহার করবে, সেই গুণমানের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়, এমন একটি সূচকে যদি দাম নির্ধারণ করা হয়, তাহলে তা কীভাবে সেটা ন্যায্য হতে পারে? জ্বালানি বিষয়ে আমার কয়েক দশকের বিশ্লেষণের অভিজ্ঞতায় দেখা এটিই সম্ভবত এমন একটি চুক্তি, যেখানে আদানির জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত উদার।’
চুক্তি পর্যালোচনাকারী আইনজীবী বলেন, ‘যদিও চুক্তিতে সূচক পরিবর্তন করার বিধান রয়েছে, কিন্তু সেটা প্রায় অসম্ভব।’
তিনি বলেন, ‘কোনো সূচক যদি প্রত্যাহার হয়ে যায়, পাওয়া না যায় বা অনুপযুক্ত হয়, তাহলে তা পরিবর্তন করা সম্ভব। কিন্তু এই “অনুপযুক্ত” মানে কী, তা আমরা জানি না।’
সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, আদানি পাওয়ারের আরেকটি প্রতিষ্ঠান আদানি এন্টারপ্রাইজ ভারতের বৃহত্তম কয়লা ব্যবসায়ী। ইন্দোনেশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় তাদের নিজস্ব কয়লাখনি রয়েছে এবং গোড্ডা প্ল্যান্টের জন্য কয়লার সম্ভাব্য সরবরাহকারী তারাই।
২৫ বছর যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে, বাংলাদেশ থেকে তার পুরোটাই কেনার ‘শর্তহীন ও অপরিবর্তনীয়’ নিশ্চয়তা পেয়েই প্রায় ১৪ হাজার ৮১৬ কোটি ভারতীয় রুপি ব্যয়ে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে আদানি পাওয়ার। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো, আদানির সঙ্গে করা এই চুক্তি থেকে বের হয়ে আসার কোনো সুযোগ পিডিবির নেই।
‘আদানি পাওয়ার যদি চুক্তির কোনো ধারা নাও মানে, তবু পিডিবি চুক্তিটি বাতিল করতে পারবে না। বরং তাদেরকে চুক্তিভঙ্গের প্রতিকার খুঁজতে হবে এবং সেই বিবরণটিও যৌক্তিক ও বিস্তারিত হতে হবে। এমনকি প্রতিকারের জন্য আদানিকে সময় দিতে হবে।’
এমনকি বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রেও আদানিকেই সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
‘এটি অবশ্যই একটি অন্যায্য চুক্তি। এই চুক্তি জননীতির পরিপন্থী’,
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিক্রির টাকায় আদানি পাওয়ারের ‘পোয়া বারো’ হয়েছে অর্থাৎ ভারতের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরে আদানি পাওয়ারের আয় ৪০ শতাংশ বেড়ে ৩৭ হাজার ১৭৩ কোটি রুপি (৪৮ হাজার ৯১১ কোটি টাকা) হয়। ঝাড়খ- ইউনিট থেকে আয় হয়েছে পাঁচ হাজার ৩২৬ কোটি টাকা। এটি মোট আয়ের ১৪.তিন শতাংশ।
ভারতের আদানি পাওয়ারের কাছ থেকে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ কেনায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে প্রতিষ্ঠানটির প্রচুর মুনাফা হয়েছে। ২০১৭ সালের নভেম্বরে বিশ্লেষকদের সমালোচনার মুখে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ আমদানির জন্য আদানি পাওয়ার ঝাড়খ-ের সঙ্গে চুক্তি করে। বিশ্লেষকরা বলেছিলেন, এর ফলে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানটিই বেশি লাভবান হবে।
ভারতের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরে আদানি পাওয়ারের আয় ৪০ শতাংশ বেড়ে ৩৭ হাজার ১৭৩ কোটি রুপি (৪৮ হাজার ৯১১ কোটি টাকা) হয়। ঝাড়খ- ইউনিট থেকে আয় হয়েছে পাঁচ হাজার ৩২৬ কোটি টাকা। এটি মোট আয়ের ১৪.তিন শতাংশ।
এভাবে নয় মাসে আদানি পাওয়ারের মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৩০ শতাংশ বেড়ে ১৮ হাজার ৯২ কোটি রুপিতে (২৩ হাজার ৮০৫ কোটি টাকা) দাঁড়িয়েছে।
বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ও দেশটির উত্তরাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে বাংলাদেশ প্রতিবেশী ভারতের দিকে ঝুঁকে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, আদানির সঙ্গে যখন চুক্তি হয় তখন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ছিল ১২ হাজার ৯২২ মেগাওয়াট এবং সর্বোচ্চ উৎপাদন ছিল নয় হাজার ৫০৭ মেগাওয়াট।
গত এপ্রিলে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ঝাড়খ-ের গোড্ডা জেলায় আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করে।
গত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরে আদানি পাওয়ারের আয় এর আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭২ শতাংশ বেড়ে ১৩ হাজার ৪০৫ কোটি টাকা হয়েছে। এই সময়ে মুনাফা নয় কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে দুই হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা।
অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে কর ছাড় পাওয়ার কারণে ২৫ বছরে আদানির ১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ সাশ্রয় হবে।
পায়রা ও রামপাল চুক্তিতে হরতাল, যুদ্ধ বা আইন পরিবর্তনের মতো রাজনৈতিক ঘটনাকে ‘ফোর্স মেজ্যুর’ হিসেবে গণ্য করেছে। অর্থাৎ এ সময়ে কোনো কিছু ঘটলে উভয় পক্ষই একে অপরের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি পাবে।
কিন্তু আদানি পাওয়ারের সঙ্গে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী, এমন কোনো ঘটনায় বাংলাদেশ যদি বিদ্যুৎ না নিতে পারে, ক্যাপাসিটি চার্জ ও জরিমানাসহ সব ধরণের পাওনা তাদের দিতেই হবে। কিন্তু একই কারণে যদি তারা যদি বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে না পারে, তবে পিডিবিকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দিতে তারা বাধ্য নয়।
‘রাজনৈতিক কোনো কারণে যদি আদানি বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে না পারে, সেক্ষেত্রে তাদের ধরা যাবেনা। তাদেরকে ক্যাপাসিটি চার্জ, বিদ্যুতের দামসহ অন্যান্য বকেয়া পরবর্তীতে পরিশোধ করতে হবে।’
‘কিছু না করেও তারা টাকা নিয়ে যাবে। এটা এক ধরনের ডাকাতি। এই ধারা একেবারেই বেআইনি। এই ধরনের ধারা দেখার পরে মেজাজ ঠিক রাখা কঠিন’, বলে অভিজ্ঞমহল মনে করেন।
চুক্তির আরেকটি অযৌক্তিক ধারা হলো যদি রাজনৈতিক কোনো কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, সেটা মেরামত ও এই সংশ্লিষ্ট সব ব্যয় পিডিবিকে দিতে হবে।
রামপাল বা পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্ষেত্রে এই সম্পূরক খরচ দিতে হবে না। এই খরচের কারণেও আদানির বিদ্যুতের খরচ বেড়ে যেতে পারে।
আদানির জন্য আরেকটি সুবিধাজনক ধারা হলো গ্রিডে মোট বিদ্যুৎ সরবরাহ করার নির্ভরযোগ্য সক্ষমতা যাচাইয়ের জন্য প্রথমবারের পরীক্ষায় ব্যর্থ হলে দ্বিতীয়বার পরীক্ষা করতে পারার সুবিধা।
মানসম্পন্ন পিপিএ অনুযায়ী, এই পরীক্ষা একবারই করা হয় এবং সেই ফলাফলটি ৩০০ মাসের জন্য প্রযোজ্য থাকে। বিদ্যুৎকেন্দ্র পরীক্ষায় ব্যর্থ হলে তাকে জরিমানা দিতে হয়।
গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র পরীক্ষায় ব্যর্থ হলে আদানি পাওয়ার নিজস্ব খরচে আরেকটি পরীক্ষা করতে পারবে।
নতুন পরীক্ষায় যদি প্রত্যাশিত রিডিং পাওয়া যায়, তবে তারা আগে পিডিবিকে দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকাও ফেরত নিতে পারবে।
‘চুক্তির প্রতিটি স্তরে ফাঁকফোকর রাখা হয়েছে। তারা এক হাতে দিচ্ছে এবং অন্য হাতে ফিরিয়ে নিচ্ছে।’
পর্যবেক্ষন মহল মনে করেন, ‘পুরো চুক্তিটি আদানীকে তথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া একটি উপহার।’
যা বাংলাদেশের জনগণকে শোষণ করে বঞ্চিত করে, অপশাসন করে বাংলাদেশের সম্পদ পাচার করে দেয়া হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! নিরীহ জনগণ তা চেয়ে চেয়ে দেখতে বাধ্য হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)