বর্তমানে দেশের অর্থ ঋণ আদালতগুলোয় খেলাপি ঋণের অভিযোগে ৭২ হাজার মামলা বিচারাধীন রয়েছে। খেলাপী ঋণের পরিমান ৩ লাখ কোটি টাকারও বেশী।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তার সুযোগে ঋণ নিয়মিত দেখানোর পথ পেয়ে যাচ্ছেন খেলাপিরা। প্রতিরোধে সোচ্চার হতে হবে জনগণকেই।
, ০৯ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৭ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
আদায়ে কঠোর না হয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তার সুযোগে ঋণ নিয়মিত দেখানোর পথ পেয়ে যাচ্ছেন খেলাপিরা। কখনও বিশেষ ব্যবস্থায় পুনঃতপশিল, কখনও পুনর্গঠনের মাধ্যমে খেলাপি ঋণের আসল তথ্য থেকে যাচ্ছে আড়ালে। ঋণ পরিশোধে শিথিলতার মধ্যেই ২০২২ সালের প্রথম ৯ মাসে ১১ হাজার ৫১২ কোটি টাকা পুনঃতপশিল হয়েছে। গেল ১০ বছরে পুনঃতপশিল করা হয়েছে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা। এর পরও গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবলোপনসহ খেলাপি ঋণ ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা, যা মোট ঋণ স্থিতির ১২ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
সিঙ্গাপুরে ঋণ খেলাপের শাস্তি সর্বোচ্চ সাত বছর জেল ও ১ লাখ ৬০ হাজার ডলার পর্যন্ত জরিমানা। অস্ট্রেলিয়ায় ঋণ খেলাপির ক্ষেত্রে করপোরেশন অ্যাক্ট ২০০১ ও ব্যাংক্রাপ্টসি অ্যাক্ট ১৯৬৬ নামে দুটি আইন কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের আইনের নাম ব্যাংক্রাপ্টসি অ্যাবিউজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কনজ্যুমার প্রোটেকশন অ্যাক্ট এবং দ্য ফ্রড এনফোর্সমেন্ট অ্যাক্ট।
ইচ্ছাকৃত খেলাপির বিষয়টি আসলে ভারত থেকে আমদানি করা। পাকিস্তান মূলত ভারতকে অনুসরণ করেই ইচ্ছাকৃত খেলাপি বিষয়টি আইনে অন্তর্ভুক্ত করে। বাংলাদেশ সেই সংজ্ঞাই হুবহু অনুকরণ করেছে।
যুক্তরাজ্য ও কানাডায়ও একই ধরনের আইন রয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে ঋণ খেলাপির ব্যাংক হিসাবসহ সমস্ত সম্পদ জব্দ করা হয়। জব্দ করার পর ঋণ পরিশোধ করতে না পারার যথাযথ কারণ দেখাতে পারলে তবেই আদালতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
তবে ঋণখেলাপিদের প্রতি সবচেয়ে কঠোর চীন ও ভিয়েতনাম। এই দুই দেশ ঋণ খেলাপ ও অর্থ আত্মসাতের জন্য মৃত্যুদ- পর্যন্ত দিয়েছে। চীনের ঋণখেলাপিরা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে পারেন না, বিমান বা রেলের টিকিটও কিনতে পারেন না।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, উন্নত দেশগুলোতে খেলাপি ঋণসংক্রান্ত আইনকানুন অত্যন্ত কঠোর। খেলাপি হলে আদালতে যেতে হয়, সেখানে মামলা ঝুলেও থাকে না। আদালতের রায়ে একবার খেলাপি সাব্যস্ত হলে স্বাভাবিক জীবনযাপন কঠিন হয়ে পড়ে। নানা ধরনের বিধিনিষেধ আসে। কোম্পানি বা ব্যক্তির ঋণমান তখন এতটাই খারাপ হয় যে দ্বিতীয়বার ঋণ পাওয়ার যোগ্য থাকে না। নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে হয়।
এশিয়ার, বিশেষ করে পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোই খেলাপি ঋণ কমাতে বেশি সফল। তারা ১৯৯৮-এর অর্থনৈতিক সংকটের পরেই বড় ধরনের সংস্কার করে খেলাপি ঋণ কমিয়েছে, চরম নাজুক অবস্থা থেকে ব্যাংক খাতকেও উদ্ধার করেছে।
পূর্ব এশিয়ার অর্থনৈতিক সংকটের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যাংক খাত দেউলিয়া পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। পরিস্থিতি থেকে উদ্ধারে দেশটি পুরো আর্থিক খাতের খোলনলচেই পাল্টে দিয়েছে। তখনই দুর্বল ব্যাংক বন্ধ করে দেয়, কিছু ব্যাংককে বড় ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা হয়। গঠন করা হয় দ্য কোরিয়া অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট করপোরেশন (কেএএমসিও) নামের একটি রাষ্ট্রীয় কোম্পানি। এরাই ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনার মূল দায়িত্বটি নেয়। কোম্পানি খেলাপি ঋণ অন্য উদ্যোক্তার কাছে বিক্রির ব্যবস্থা করে। এই খেলাপি ঋণ পরে শেয়ারে রূপান্তর করা হয়।
এতে কোম্পানির মালিকানাতেও পরিবর্তন ঘটে। দেশটির আরেক সরকারি প্রতিষ্ঠান কোরিয়া ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনকে দায়িত্ব দেওয়া হয় বন্ড ছাড়ার মাধ্যমে দুর্বল ব্যাংককে মূলধন দেওয়া। এ সময় ব্যাংকের পরিচালনা কাঠামোও শক্তিশালী করা হয়, রাখা হয় কঠোর নজরদারির মধ্যে। কোরিয়া ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনের কাজই ছিল আমানতকারীর স্বার্থ রক্ষা করা।
মালয়েশিয়া অবশ্য কোনো দুর্বল ব্যাংক বন্ধ করেনি; বরং মূলধন জোগান, পরিচালনা ব্যবস্থার উন্নতি, কঠোরভাবে আইনের প্রয়োগ করে। দেশটি তিনটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছিল। যেমন দানামোডাল নামে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়। এর কাজ ছিল দুর্বল ব্যাংক খাতকে নতুন করে মূলধন দিয়ে তার কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও পুনর্গঠন করা।
ঋণ বা দেনা পুনর্গঠনের জন্য গঠন করা হয় দ্য করপোরেট ডেট রিস্ট্রাকচারিং কমিটি। আর প্রতিষ্ঠা করা হয় দানাহারতা নামে একটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি। এরা খেলাপি ঋণ কেনাবেচা ও আদায়ের কাজটি করে। খেলাপি ঋণ কীভাবে কেনাবেচা করা হবে তার একটি নীতিমালাও সরকার করে দেয়।
একইভাবে ইন্দোনেশিয়া গঠন করেছিল ব্যাংক পুনর্গঠন এজেন্সি (আইবিআরএ)। আর চীন তাদের চারটি বৃহৎ ব্যাংকের জন্য পৃথক চারটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি গঠন করে খেলাপি ঋণ কমিয়েছে। থাইল্যান্ডও সরকারিভাবে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি গঠন করে খেলাপি ঋণ কমিয়েছে। তবে ফিলিপাইন কাজটি করেছে বেসরকারি খাতের সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির মাধ্যমে।
বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকিং খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং আইনজীবীরা বলছেন, খেলাপি ঋণ আদায়ে বাংলাদেশে কিছু আইন থাকলেও এসব প্রয়োগের অভাব রয়েছে। অন্যদিকে রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে ব্যাংকিং খাতেও খেলাপিদের বিরুদ্ধে কখনোই খুব কঠোর ব্যবস্থা তো নেয়া হয়নি, বরং তারা বরাবর নানা রকমের সুবিধা পেয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর বলেন, যারা বড় বড় অংকের ঋণ খেলাপি হয়েছেন, তাদের কখনো শাস্তি হয়েছে বলে আমি শুনিনি। যেসব ব্যাংক এর সাথে জড়িত থাকে, তাদের বিরুদ্ধেও বাংলাদেশ ব্যাংককে খুব কড়া ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। ফলে খেলাপি ঋণ নিয়ে কারও মধ্যে কোন ভয় থাকে না।
খেলাপি ঋণ ঠেকাতে বাংলাদেশ ব্যাংক কঠোর হতে পারছে না বলে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন
ব্যাংকিং খাতের কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশে বহুবার খেলাপি ঋণের সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। বিভিন্ন সময় খেলাপি ঋণ গ্রহীতাদের নানারকম ছাড় দেয়া হয়েছে। আইন সংশোধন করে একাধিকবার ঋণ পুনঃতফসিল এবং পুনর্গঠনের মতো সুবিধা দেয়া হয়েছে ।
বড় বড় ঋণ গ্রহীতাদের প্রায় সবার সঙ্গে রাজনৈতিক মহলের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ থাকে। ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চায় না। এমনকি অনেক সময় ঋণ খেলাপিদের সুবিধা দিতে ব্যাংকিং আইন সংশোধন করে ছাড় দেয়ার উদাহরণও রয়েছে।
দেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমেও নানা সময়ে নামে-বেনামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বেসরকারি কিছু ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা পাচারের অভিযোগ উঠেছে।
ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনাদায়ী ঋণের একটি বড় কারণ হচ্ছে পর্যাপ্ত যাচাই-বাছাই না করেই নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠানকে বড় আকারে ঋণ অনুমোদন দেয়া।
খেলাপি ঋণের জন্য অর্থঋণ আদালত ২০০৩ এর আলোকে আদালতে মামলা করতে হয়। সেই আইন অনুযায়ী জামানত রাখা সম্পদ জব্দ করা বা নিলাম করে দিতে পারে। কারও অপরাধ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ ছয়মাস পর্যন্ত কারাদ- হতে পারে।‘’
এরকম শাস্তি হলে সে সাধারণত আর ঋণ পাওয়ার উপযুক্ত বিবেচিত হয় না। দেউলিয়া আইনে দেউলিয়া ঘোষিত হলে তিনি কোন নির্বাচনে অংশ নেয়া বা ভোট দিতে পারেন না, প্রজাতন্ত্রের কোন কাজে অংশ নিতে পারেন না, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণও গ্রহণ করতে পারেন না।
কিন্তু বাংলাদেশে সহস্রাধিক ব্যক্তি ঋণ খেলাপি বলে ব্যাংকগুলোয় তালিকাভুক্ত হলেও দেউলিয়া আইনে তাদের দেউলিয়া ঘোষণা করার নজীর নেই।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
০৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্যসব কিছুর চেয়ে গ্রন্থাগারের বিস্তার ও মান উন্নয়নে স্মার্টলি কাজ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৪ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
স্বাধীনতার বয়স ৫৪ বছরে দেশ জাতি- ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, সামরিক সরকার, জাতীয়তাবাদী সরকার, স্বৈরাচার সরকার, তত্তাবধায়ক সরকার, কথিত ফ্যাসিস্ট বা মাফিয়া সরকারের পর নতুন অন্তবর্তী সরকারের’ আবর্তে জনতার না চেয়ে শুধু ছাত্র সমন্বয়কদের চাওয়া-পাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে বর্তমান উপদেষ্টা সরকার প্রতিষ্ঠা করে- কথিত অন্তর্বর্তী সরকারকে জন্মগতভাবে বৈষম্যম-িত করা হয়েছে
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আইনের দৃষ্টিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হলেও বাংলাদেশে লিভ টুগেদারের স্রোত শুরু হয়েছে। লিভ টুগেদার কালচার ঠেকানোর নৈতিক ভিত্তি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নেই। লিভ টুগেদার সমাজে যে ভয়াবহ ক্রাইম তৈরী করছে তা প্রতিহত করতে ইসলামী অনুশাসনের বিকল্প নেই।
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাজারে ভয়ংকর ঘন চিনি মিথ্যা ঘোষণায় আসছে আমদানি নিষিদ্ধ ঘন চিনি পুরুষত্বহানি, মূত্রাশয়ে ক্যান্সারের তথা জনস্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর এই ঘন চিনি বন্ধে সরকারকে এখনি জিহাদ ঘোষণা করতে হবে
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: সেবা পেতে ঘুষকে স্বাভাবিক মনে করছে দেশের সিংহভাগ মানুষ। বছরে ঘুষ গ্রহণের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। ঘুষই সমাজে সব অভাব থেকে অনিয়মের মূল কারণ।
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)