বছরে অর্থনৈতিক অপচয় ৩০ হাজার কোটি টাকা, রোগাক্রান্ত হচ্ছে যুবসমাজ, ধানী জমিতে চাষ হচ্ছে তামাক। অন্য পদক্ষেপের পাশাপাশি ইসলামী মূল্যবোধের আলোকেই সরকারকে তামাক নিয়ন্ত্রন সক্রিয় ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
, ০৬ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৯ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
এক সমীক্ষা মতে তামাকজনিত মৃত্যুর মিছিল কমিয়ে আনতে উন্নত দেশগুলো শক্তিশালী আইন প্রণয়ন ও কার্যকর বাস্তবায়ন, তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে বৃহৎ আকারের সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী ও প্লেইন প্যাকেজিং প্রবর্তন, তামাকের ওপর করহার ও মূল্য বৃদ্ধিসহ বহুবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। যে কারণে উন্নত দেশগুলোতে তামাকের ব্যবহার ১.১ হারে কমছে। কিন্তু তামাক কোম্পানিগুলোর আগ্রাসী প্রচারণা, দুর্বল আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে তামাক কোম্পানির প্রভাব, স্বল্পমূল্য হওয়ায় বাংলাদেশের মতো ঘনবসতি ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে তামাকের ব্যবহার ২.১ হারে বাড়ছে।
এদিকে গ্লোবাল এডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে (গ্যাটস) অনুযায়ী, ৪৩.৩% (প্রায় সোয়া ৪ কোটি) মানুষ বিভিন্নরকম তামাক ব্যবহার করে। ২৭.২% (২ কোটি ৫৯ লক্ষ) ধোঁয়াবিহীন তামাক সেবন ও ২৩% (২ কোটি ১৯ লক্ষ) ধূমপান করেন। এছাড়া বাংলাদেশের প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠীর ৪৫% অর্থাৎ প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ জনসমাগমস্থল ও গণ পরিবহণে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। এর মধ্যে, ৩০% প্রাপ্তবয়স্ক নারী কর্মস্থলে ও ২১% (১ কোটির বেশি) নারী জনসমাগমস্থলে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হচ্ছেন।
তামাকের ব্যবহার যেহেতু বেশি, তাই মৃত্যুসংখ্যাও অনেক। সর্বশেষ টোব্যাকো এটলাস এর তথ্য মতে, বাংলাদেশে তামাকজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতি ঘণ্টায় ১০.৫ জন, প্রতিদিন ২৫২ জন, মাসে ৭,৬৬৭ জন এবং বছরে ৯২,০০০ মানুষ মারা যায়। বাংলাদেশে অন্য কোনও কারণে এত মানুষের মৃত্যু হয় না! সড়ক দুর্ঘটনা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক ও আলোচিত বিষয়। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুহার এর চাইতে অনেক কম, বেসরকারি হিসাবে প্রায় এক-চতুর্থাংশ ও সরকারি হিসাবে প্রায় ৬ ভাগের ১ ভাগ।
বাংলাদেশে তামাক ব্যবহার ও ধূমপানজনিত যে মৃত্যুর মিছিল চলমান, তা কমিয়ে আনতে কার্যকরভাবে তামাক নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। যারা ধূমপান ও তামাক সেবন করেন, তাদের প্রতি দু’জনের একজন তামাকজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তামাকের কারণে ক্যান্সার, হৃদরোগ, স্ট্রোক, ডায়বেটিস, এজমাসহ নানাবিধ প্রাণঘাতী রোগ সৃষ্টি হয়। তামাকজনিত অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও দীর্ঘমেয়াদী এবং এসব রোগ একবার দেখা দিলে কখনও ভালো হয় না। ফলে যে পরিবার এসব রোগে আক্রান্ত হয়, সে পরিবার নানা সঙ্কটে পড়ে। এসব রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে সরকারেরও স্বাস্থ্যখাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। পাশাপাশি বিত্তবানদের অনেকে দেশের বাইরে চিকিৎসা নিতে গিয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ বৈদেশিক মুদ্রা চলে যাচ্ছে।
তাই তামাক নিয়ন্ত্রণে কঠোর হওয়ার সময় এসেছে। বাংলাদেশ যে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশ হিসাবে পদার্পন করেছে এবং মধ্য আয়ের দেশ হওয়ার পথে রয়েছে- এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে তামাক নিয়ন্ত্রণকে নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে অধিক গুরুত্ব দিতে হবে। ইতোমধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে দেশকে তামাকমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন।
তামাক চাষ পরিবেশ, প্রকৃতি, কৃষি জমির ক্ষতিসাধন করছে। গ্রিন টোব্যাকো সিকনেস-এর প্রাদুর্ভাবসহ জনস্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। তামাক পাতা প্রক্রিয়াজাত করতে বিপুল পরিমাণ বৃক্ষ নিধন হচ্ছে। তামাক চাষ ও চুল্লিতে আগুনের তাপে কাঁচা তামাক পাতা শুকানোর সময় সংশ্লিষ্ট এলাকা বায়ুতে নিকোটিন ছড়িয়ে পড়ে। তামাক চাষ ও প্রক্রিয়াজাত করণে সম্পৃক্ত থাকায় শিশুদের লেখাপড়ায় ব্যাঘাত ঘটছে। উপরন্তু খাদ্যের জমিতে তামাক চাষ খাদ্য নিরাপতায় হুমকি সৃষ্টি করছে। তাই তামাক চাষ নিয়ন্ত্রণে প্রক্রিয়াধীন নীতিমালা দ্রুত পাস হওয়া জরুরি।
তামাক কোম্পানিগুলো নানাভাবে সরকারের নীতি নির্ধারণে প্রভাব বিস্তার করে। ফলে তামাক কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রায়ই কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হয় না।
অন্যদিকে, দেশে তামাকসেবীর সংখ্যা ৪ কোটি হলেও পরোক্ষভাবে আরো ৪ কোটির বেশি মানুষ এর ক্ষতিকর প্রভাবের শিকার। সব মিলিয়ে তামাকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যজনিত ক্ষতির মুখে আছে ৮ কোটির বেশি মানুষ। আর বছরে তামাকের কারণে প্রায় ৩ লাখ লোক ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। তাদের মধ্যে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ রোগীর মৃত্যু হয় এবং ৭৫ হাজারের মতো মানুষ নতুন করে আক্রান্ত হয়। ধূমপানের কারণে সাধারণত ফুসফুসে, মুখগহ্বরে, স্বরনালী, গলনালী, খাদ্যনালী, পাকস্থলী, পায়ুপথ, কিডনি ও মূত্রথলিতে ক্যান্সার হয়ে থাকে। এ ছাড়া যারা ধোঁয়াহীন তামাক সেবন করে তাদের মধ্যে সাধারণত মুখের, গালের বা ঠোঁটের ক্যান্সারের প্রবণতা বেশি দেখা যায়। আর তামাকের মাধ্যমে সৃষ্ট এ ক্যান্সার চিকিৎসার পেছনে রোগীপ্রতি সাধারণত ৮-১০ লাখ টাকার মতো খরচ হয়। সে হিসেবে এইসব রোগীদের পেছনে বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ হচ্ছে। যদিও এই ব্যয়ের মাত্র ২৫ শতাংশ সরকার বহন করছে বাকী অধিকাংশ অর্থই ব্যক্তি পকেট থেকে দিতে হচ্ছে। ফলে দারিদ্রের কষাঘাতে নিষ্পেষিত হচ্ছে লাখ লাখ পরিবার। আবার অনেক ক্ষেত্রে এই বিপুল অর্থ খরচ করলেও রোগীদের বাঁচানো সম্ভব হয়না।
প্রসঙ্গত, তামাকপাতা প্রক্রিয়াজাত করতে প্রতি বছর দেশের বনাঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এতে বাতাসে কার্বন-ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। পাশাপাশি, বিভিন্ন জেলায় চাষীরা ফসলের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে বিভিন্ন তামাক কোম্পানির লোভনীয় অফারে ধানের ক্ষেত্রে তামাক চাষ করছে। ফলে সারাদেশে তামাকের বিস্তার হচ্ছে। ধান চাষ কমে গিয়ে তামাক চাষ বাড়ছে।
শুধু তাই নয়, সমতল ভূমির পাশাপাশি এখন পাহাড়ে তামাকের চাষ হচ্ছে। আর এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে আগামী কয়েক বছর পর পাহাড়ি পরিবেশ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে, সবুজ বনাঞ্চল বিরানভূমিতে পরিণত হবে বলেও আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞমহল।
সঙ্গতকারণেই, সরকারকে তামাক রোধে এবং বনাঞ্চল রক্ষায় এখনই সক্রিয় হতে হবে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নিতে হবে। অসৎ কর্মচারীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। আর শুধুমাত্র পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যেই রয়েছে তামাক তথা মাদকবিরোধী অকাট্য বিধান মুবারক। সুতরাং তামাকের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হলে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে। কেবলমাত্র এবং শুধু কেবলমাত্র তবেই তামাকবিরোধী প্রচারণা সফল হতে পারে।
বিশেষভাবে বলতে হয়, সঙ্গতকারণেই, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে আগুন হলো জাহান্নামের লক্ষন। আর তামাক সেবনকারীরা এই আগুন মুখে নিচ্ছে। এরমধ্যে দেশ ও জাতির ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যেও তামাক-ধুমপান সম্পূর্ণরূপে হারাম। ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠীর মধ্যে যদি এই হারামের চেতনা সৃষ্টি করা যায় তাহলে দেশ থেকে তামাক নির্মূল সহজ ও সম্ভব হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)