“কিসের বৈঠক? কার সঙ্গে বৈঠকে বসব? রক্তের দাগ শুকায়নি শহীদের রক্তের উপরে পা দিয়ে কিছুতেই মুজিবুর রহমান যোগদান করতে পারে না”
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণে উজ্জীবিত হয়ে এদেশের দ্বীনদার মুসলমানদের অনুভূতি- “অবমাননার জন্য ফ্রান্সকে ক্ষমা চাইতেই হবে:” ব্যাঙ্গচিত্রের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ায় মুসলমানদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ এখনও অজগ্র ধারায় প্রবাহিত। মোদী-হিলারীর আগমণে প্রতিবাদ মুখর হলেও ম্যাক্রোর আগমণে তথাকথিত ইসলামী আন্দোলনকারীরা রহস্যজনকভাবে নিষ্ক্রিয় ও নিশ্চুপ কেন?
দ্বীন ইসলাম নয়! সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে রাজনৈতিক ফায়দা হাছিলেই তথাকথিত ইসলামী আন্দোলনকারীদের খাহেশ তা আরো একবার প্রমাণিত হলো।
, ২৪ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১২ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৭ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
অনলাইনে এখনও ম্যাক্রোর তথা ফ্রান্সের সাথে সংযুক্ত খবর:
গোটা বিশ্বে প্রতিবাদের ঝড়: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অবমাননার জন্য ফ্রান্সকে ক্ষমা চাইতেই হবে:
“.......শার্লি এবদোর প্রতি পশ্চিমা নেতাদের হাঁকডাক করে নিঃশর্ত সমর্থনদান বেশ কয়েকটি বিষয় ও ইস্যুকে নতুন করে সামনে নিয়ে এসেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতেই পৃথিবীর বহু দেশে লাখ লাখ মানুষ হত্যা করা হয়েছে। ইরাকে ১০ লাখ, ফিলিস্তিনে শিশুসহ হাজার হাজার, মিয়ানমারে মুসলমানদের হত্যা করে বাড়িঘর-ছাড়া করে দেওয়া হচ্ছে। হত্যা চালানো হচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও চীনে। এত অসংখ্য মুসলমানের হত্যা ও নিপীড়নের শিকার হওয়ার পরও বিশ্বনেতাদের একটি মিলিয়ন মার্চ তো দূরের কথা ২০-২৫ জনের ব্যানার-খবরও প্রকাশ হয়নি। কোনো যৌথ বিবৃতিও শোনা যায়নি। অথচ অপদার্থ ও অবমাননাকারী একটি পত্রিকার জন্য বিরাট হাঁকডাক দিয়ে বিশ্বনেতাদের অংশগ্রহণে মিলিয়নমার্চ করা হল। এতে মূলত কতটা ভারসাম্যপূর্ণ-ন্যায়ানুগ ও যৌক্তিক আচরণের নজির দুনিয়ায় স্থাপিত হয়েছে?
মুসলিম রাষ্ট্রগুলো পর্যন্ত শার্লি এবদোতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননাকারী সম্পাদক-কার্টুনিস্ট হত্যার নিন্দা করল, কিন্তু বারবার যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যঙ্গচিত্র ছাপানো হয়েছে শার্লি এবদোতে তার কোনো নিন্দা করল না এবং প্রতিকার চাইল না। এর মানে হল, শার্লি এবদোর অমার্জনীয় অপরাধ তাদের কারো চোখে ধরাই পড়ছে না। তারা শুধু পরের ঘটনাকেই বড় করে দেখছে। আগের বর্বরতা ও ন্যক্কারজনক কান্ডের কিছুই দেখতে চাচ্ছে না। এখন পর্যন্ত ওআইসির একটি জরুরি সভা করার প্রয়োজনীয়তাও তারা অনুভব করেনি। আমরা মনে করি, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার একটি সর্বজনীন সংজ্ঞা ও সীমা আলোচনা করে ঠিক করতে হবে এবং সেটা সবাইকে মানতে হবে। যারা এর বিরোধিতা করবে এবং স্বেচ্ছচারিতার পথে যাবে তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সঙ্গে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে যখনই মুসলমানদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত আসবে তখন বিশ্বের মুসলমানদের উচিত হবে শান্তিপূর্ণ অবস্থানে থেকে নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী প্রতিবাদ জানানো। নিজেদের গণতান্ত্রিক ও নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করে নিজ নিজ সরকারকে বাধ্য করতে হবে ওই বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জোরালো প্রতিবাদ বা প্রতিরোধের ব্যবস্থা করার। নিজ নিজ দেশে কূটনীতিকদের স্মারকলিপি দিয়ে প্রতিবাদ তুলে ধরতে হবে।
অবশ্য এ প্রসঙ্গে একটি কথা বলে রাখা ভালো যে, হুবেব নবী বা নবীপ্রেম উম্মতির জীবনে এমন এক হৃদয়-ভেজানো অধ্যায় যে, যারা নবীর ইশকে পড়ে যায় দুনিয়ার কোনো প্রাচীর, কোনো নিয়ম কিংবা ফতোয়া তাদের আবেগের গতি রোধ করতে পারে না। ধৃষ্ট নবী-অবমাননাকারীর টুটি চেপে ধরার জন্য সব কিছুই তারা উপেক্ষা করতে পারে। সুতরাং যতদিন নবী অবমাননার গোড়ায় হাত না দেওয়া হবে, যতদিন এসব নবী-অবমাননাকারীদের প্রতি হামলার কারণ বন্ধ না করা হবে ততদিন পর্যন্ত তাদের থামানো যাবে না। গাজী আলীমুদ্দীন অথবা মুমতাজ কাদেরীর মতো উৎসর্গিত প্রাণ যখন-তখন যে কোনো দেশে দাঁড়িয়ে যেতে পারে। কারণ, অবমাননার ঘটনা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে গরক এসব বান্দাদের হঠাৎ-ই দাঁড় করিয়ে দেন। এদের কে কবে কোথায় থামাতে পেরেছে? অতএব এদেরকে দমিয়ে দেওয়ার কসরত করার চেয়ে এমন লোক ও এমন অবস্থা যেন সৃষ্টিই না হয় সেদিকে মনোযোগ দেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অবমাননা করায় ফ্রান্সের পণ্য বয়কটের ডাক দিয়ে হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা। তাদের এ আন্দোলনে ব্যাপক সাড়া মিলেছে বিশ্বব্যাপী। ইতোমধ্যে কুয়েতের বিভিন্ন মার্কেট থেকে ফ্রান্সের পণ্য সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। গত ১৬ অক্টোবর ফ্রান্সের প্যারিসের শহরতলী এলাকায় এক স্কুলশিক্ষককে গলা কেটে হত্যা করা হয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্স পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, হামলাকারীর বয়স ১৮ বছর। সে চেচেন জাতিগোষ্ঠীর এবং জন্ম রাশিয়ার মস্কোতে। নিহত ওই শিক্ষক রাষ্ট্রবিজ্ঞান পড়াতো। ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা’ ক্লাসে সে শিক্ষার্থীদের নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কার্টুন দেখিয়ে ছিলো। তারপর তাকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর ফ্রান্সের পুলিশ দেশটির অন্তত ৫০টি মসজিদ মুসলিম-অধ্যুষিত এলাকায় ভয়াবহ অভিযান চালায়। সাড়ে পাঁচ বছর আগে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিতর্কিত কার্টুন ছাপানোর পর ফ্রান্সের ব্যঙ্গাত্মক ম্যাগাজিন শার্লি এবদোতে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। আবারও সেটি ছাপিয়েছে ম্যাগাজিনটি। এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠলেও এর পক্ষে শক্ত অবস্থান নিয়েছে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। প্রেসিডেন্ট জানিয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিতর্কিত কার্টুন ছাপানো নিয়ে নিন্দা জানাবে না। একই সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও এসব হামলার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা দেয় সে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কার্টুন বন্ধে ব্যবস্থা না নেয়া এবং শার্লি এবদোর পক্ষে অবস্থান নেয়ার পর মুসলিম বিশ্বে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ক্ষোভে ফেটে পড়ছে মুসলিম দেশগুলো। তারই বহিঃপ্রকাশ হিসেবে ফ্রান্সের সব ধরনের পণ্য বয়কটের ডাক দিয়েছে কুয়েত। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী বিশেষ করে টুইটার ও ফেসবুকে ফ্রান্সের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেস বার্গের বাসিন্দা ফাতিমা সায়েদ তার প্রতিক্রিয়ায় লেখেন, আমি কুয়েতকে তাদের ন্যায়বিচারের জন্য ভালোবাসি। তারা ইউরোপিয়ান এবং পশ্চিমাদের বাজে কথাবার্তার প্রতিবাদ করার জন্যও সাধুবাদ জানাই। ইব্রাহীম মাইনা নামের কেনিয়ার এক নাগরিক লেখেন, তাদের (ইউরোপিয়ান) বিশ্বাস করবেন না। এরা সবাই ইসলামের শত্রু। তাই আপনি কী কিনছেন, সেদিকে খেয়াল রাখুন। তারা খাবারে বিষ প্রয়োগও করতে পারে। আয়শা সিদ্দিকা নামে এক বাংলাদেশি প্রতিবাদকারী হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে ফেসবুকে লেখেন, ফ্রান্সের দুটো সরকারি বিল্ডিংয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন করা হচ্ছে। সম্প্রতি ফ্রান্স সরকার ৬৮টি মসজিদ ও মাদ্রাসা বন্ধ করে দিয়েছে। আরও অসংখ্য মসজিদ-মাদ্রাসা বন্ধের তালিকায় আছে। আন্দোলনকারীরা ফেসবুক পোস্টে ফ্রান্সের বিভিন্ন কোম্পানির একটি তালিকা প্রকাশ করছেন। যেখানে ফ্রান্সের মালিকানাধীনা কোম্পানিগুলোর লোগো ও নাম ব্যবহার করা হয়েছে। এরই মধ্যে ফ্রান্সের সরকারি বিভিন্ন সংস্থার দেয়ালে শার্লি এবদোর সেই বিতর্কিত ১২টি কার্টুন প্রদর্শন করা হচ্ছে। দেশটির সরকার এবং কয়েকটি গণমাধ্যমের এমন সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)। ফ্রান্সের কয়েকটি ভবনের সামনে এবং সরকারের সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে ইসলামকে সম্পৃক্ত করা এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অপমানজনক প্রচারণার সমালোচনা করেছে সংস্থাটি। ওআইসির বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননা, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে ক্রমাগত আঘাতের নিন্দা জানাই। রাজনৈতিক স্বার্থে ফ্রান্সের নাগরিক ও ইসলামকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর ঘৃণ্য চেষ্টা করছে কতিপয় ফরাসি কর্মকর্তা। বাক-স্বাধীনতার নামে কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। সংস্থাটি ফ্রান্সকে তার বৈষম্যমূলক নীতিগুলো পর্যালোচনা করার আহ্বান জানিয়েছে। ” (সূত্র: ইন্টারনেট)
আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালিউর রহমান
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে ক্রমেই ছোট হচ্ছে সুন্দরবন, হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাড়ছে পরকীয়া, বাড়ছে তালাক সমাজে বাড়ছে কলহ-বিবাদ, শিথিল হয়ে পড়ছে পারিবারিক বন্ধন দ্বীনী মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)