প্রয়োজন নেই তারপরেও বিদ্যুৎ উৎপাদনের দামামা কেনো?
২০৩০ সালে বিদ্যুৎ খাতের উৎপাদন ক্ষমতা ৪০ হাজার মেগাওয়াট দিয়ে কি করবে বাংলাদেশ? বাড়তি সক্ষমতার ক্যাপাসিটি চার্জ গুনতে গিয়ে এরই মধ্যে প্রায় দেউলিয়া হওয়ার দশায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো এখন দেশের অর্থনীতিকে লাভবান করার পরিবর্তে উল্টো গোটা দেশকেই বিলীন করার পায়তারা করছে।
, ২২ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৫ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ১৫ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ২৯ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
বিপিডিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৭ সালের মধ্যে উৎপাদন সক্ষমতায় নতুন করে যুক্ত হবে ১৩ হাজার ১০৩ মেগাওয়াট। এর মধ্যে সরকারি নতুন ১১ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সক্ষমতা হবে ৪ হাজার ৫৫ মেগাওয়াট। বেসরকারি খাতের (আইপিপি) ১৯ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সক্ষমতা ৫ হাজার ২৫৫ মেগাওয়াট এবং যৌথ বিনিয়োগে নির্মীয়মাণ চার বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে সক্ষমতা যুক্ত হবে ৩ হাজার ৭৯৩ মেগাওয়াট। এছাড়া চুক্তি সইয়ের অপেক্ষায় রয়েছে বেসরকারি ও যৌথ আরো ২২টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট সক্ষমতা ২ হাজার ৫৭৭ মেগাওয়াট। এছাড়া ২০২৫ সালের মধ্যে ৩ হাজার ৯৯০ মেগাওয়াট সক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্র অবসরে যাবে বলে বিপিডিবির ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
দেশে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে ২০১০ সালে প্রথম মহাপরিকল্পনা তৈরি করে সরকার। এটি সংশোধন হয় ২০১৬ সালে। সংশোধিত মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের উৎপাদন সক্ষমতা ৪০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। তবে পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্মীয়মাণ ও পাইপলাইনের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো উৎপাদনক্ষম হয়ে উঠলে এ লক্ষ্য ২০২৭ সালের মধ্যেই পূরণ হয়ে যাবে।
দেশে বিদ্যুতের উৎপাদন সক্ষমতা এখন ২৫ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট (সরকারি আরেক হিসাব অনুযায়ী ২৬ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট)। ২০২৭ সাল নাগাদ উৎপাদনে (আমদানীকৃতসহ) আসার কথা রয়েছে আরো ১৩ হাজার মেগাওয়াটের বেশি সক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এছাড়া চুক্তি সইয়ের অপেক্ষায় রয়েছে আড়াই হাজার মেগাওয়াটের বেশি সক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্র। সব মিলিয়ে ওই সময়ে দেশে বিদ্যুৎ খাতের উৎপাদন সক্ষমতা দাঁড়ানোর কথা ৪১ হাজার মেগাওয়াটের বেশিতে। তবে সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে অবসরে যাবে প্রায় চার হাজার মেগাওয়াট সক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্র। সেক্ষেত্রে ২০২৭ সালের মধ্যে দেশে বিদ্যুৎ খাতের মোট উৎপাদন সক্ষমতা দাঁড়াবে ৩৭ হাজার মেগাওয়াটের কিছু বেশিতে।
অথচ দেশে এ মুহূর্তে বিদ্যুৎ খাতের দৈনিক চাহিদা সীমাবদ্ধ থাকছে ১২ হাজার থেকে সাড়ে ১২ হাজার মেগাওয়াটের মধ্যে। অব্যবহৃত থাকছে ১৩ হাজার মেগাওয়াটের বেশি। আগামী চার বছরে এ চাহিদা যদি বার্ষিক ১ হাজার মেগাওয়াট করেও বাড়ে, তবু উদ্বৃত্ত সক্ষমতা ২০ হাজার মেগাওয়াট ছাড়াবে। বিষয়টি উদ্বিগ্ন করে তুলছে দেশের বিদ্যুৎ খাতের বিশেষজ্ঞদের। তারা বলছেন, এখন পর্যন্ত ক্রমেই সক্ষমতা বাড়িয়ে গেলেও এখনো এর সঙ্গে সংগতি রেখে চাহিদা তৈরি করা যায়নি। আবার বিদ্যুতের দাম যেভাবে বাড়ছে, সেক্ষেত্রেও সামনের দিনগুলোয় খাতটিতে প্রত্যাশিত মাত্রায় চাহিদা তৈরি করা নিয়েও সন্দেহের অবকাশ রয়েছে অনেক। সঞ্চালন ব্যবস্থাও দুর্বল। বাড়তি সক্ষমতার ক্যাপাসিটি চার্জ গুনতে গিয়ে এরই মধ্যে প্রায় দেউলিয়া হওয়ার দশায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। এর মধ্যেই আবার ২০ হাজার মেগাওয়াট সক্ষমতার বিপরীতে ক্যাপাসিটি চার্জের মতো অনুৎপাদনশীল ব্যয় সংস্থাটির দুর্দশাকে আরো চরমে নিয়ে যাওয়ার বড় আশঙ্কা রয়েছে।
পাবনার রূপপুরে নির্মাণ করা হচ্ছে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্প প্রথম ইউনিট উৎপাদনে আসার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে। ভারতের গড্ডায় আদানি গ্রুপের ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে এরই মধ্যে আমদানি শুরু হয়েছে। পটুয়াখালীর পায়রায় ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট সক্ষমতার একটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে এসেছে। সেখানে নির্মাণাধীন রয়েছে একই সক্ষমতার আরেকটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এছাড়া বাগেরহাটের রামপালে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এখন আনুষ্ঠানিক কমিশনিংয়ের অপেক্ষায় রয়েছে। মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট, চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট এবং নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাটে সামিট, রিলায়েন্স ও ইউনিক গ্রুপের গ্যাসভিত্তিক আরো প্রায় ১ হাজার ৯০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ এখন শেষের দিকে। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে রাশিয়া, চীন, জাপান ও ভারতের মতো দেশ থেকে বাণিজ্যিক ঋণ নিয়েছে বাংলাদেশ। প্রকল্পগুলোর সবক’টিই আগামী চার বছরের মধ্যেই উৎপাদনক্ষম হয়ে উঠবে।
উল্লেখ্য, ‘অতিরিক্ত উৎপাদন সক্ষমতা এরই মধ্যে বিপিডিবিকে আর্থিকভাবে ঝুঁকিতে ফেলেছে। আগামীতে প্রয়োজনের চেয়ে মাত্রাতিরিক্ত নতুন সক্ষমতা যুক্ত হলে এ ঝুঁকি আরো অনেক বেড়ে যাবে। বিদ্যুৎ বিভাগকে এখনই নতুন প্রকল্পগুলোর বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। বিশেষত এগুলো বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনক্ষম হয়ে ওঠার পর সে বিদ্যুৎ ব্যবহারের খাত তৈরি করা না গেলে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে লোকসান আরো বেড়ে যাবে। আবার এ অতিরিক্ত সক্ষমতা নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প বাস্তবায়নের আগ্রহও কমিয়ে দিতে পারে।’
বিপিডিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দেশে বিদ্যুৎ খাতের সক্ষমতা বেড়েছে প্রতি বছর গড়ে ৩ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট। যদিও এ সময় প্রতি বছর চাহিদা বেড়েছে গড়ে ৭৬৪ মেগাওয়াট।
বিদ্যুতের এ চাহিদাহীন সক্ষমতাকেই এখন খাতটির জন্য সবচেয়ে বড় বিপদ হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, বিষয়টি বিদ্যুৎ খাতের ক্রেতাপ্রতিষ্ঠান বিপিডিবির দায়দেনা ও লোকসান বাড়ানোর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে অনেক বড় এক চাপের কারণ হয়ে উঠবে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর বড় একটি অংশ নির্মাণ হচ্ছে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে নেয়া বিদেশী ঋণের অর্থে। সব মিলিয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো এখন দেশের অর্থনীতিকে লাভবান করার পরিবর্তে গোটা দেশকেই বিলীন করার প্রক্রিয়ায় মত্ত হয়েছে নাউযুবিল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে সরকারের উচিত- হালাল পণ্য উৎপাদন রফতানিতে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা এবং মুসলিম বিশ্বের বাজার ধরতে কুটনৈতিক তৎপরতা চালানো।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)