প্রয়োজন নেই এমন কাজেও পরামর্শক নিয়োগের প্রস্তাব আসে পরিকল্পনা কমিশনে, প্রশ্ন তোলার পর অনুমোদনও দেওয়া হয়
সাত প্রকল্পে ১১৫৯ কোটি টাকার প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর নিষেধ সত্ত্বেও পরামর্শকদের পেছনে এত ব্যয় কেন?
, ২৮ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২০ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২০ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ৭ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
কিন্তু বাস্তবে উন্নয়ন প্রকল্পে পরামর্শক ব্যয়ের লাগাম টানা হচ্ছে না। বিশেষ করে বৈদেশিক ঋণ বা অনুদান আছে এমন প্রকল্পে পরামর্শক নেওয়াটাই যেন নিয়তি। এরকম সাত প্রকল্পে পরামর্শক ব্যয় ধরা হয়েছে এক হাজার ১৫৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। সংশ্লিষ্টরা স্বীকারও করছেন উন্নয়ন সহযোগীদের চাপে বাধ্য হয়েই অনেক ক্ষেত্রে নিতে হচ্ছে পরামর্শক।
এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠেছে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা সত্ত্বেও দেশের যেসব কর্মকর্তা দক্ষ হচ্ছেন তাদের কাজে লাগানো যাচ্ছে না কেন। এমনকি সাধারণ কাজেও অনেক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন পুরোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান পরামর্শক নির্ভর থাকছে কেন।
সাধারণত বিদেশি ঋণ বা অনুদান আছে এমন প্রকল্পে অধিক পরামর্শক রাখার প্রবণতা দেখা যায়। প্রয়োজন নেই এমন পরামর্শকও ধরা হয়। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা কমিশনের উচিত পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করেই এ খাতে ব্যয় নির্ধারণ করা। এক্ষেত্রে পরামর্শকদের টার্ম অব রেফারেন্স (টিওআর) ভালোভাবে যাচাই করা দরকার।
সূত্র জানায়, গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব দেওয়া হয় ‘উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু’ প্রকল্প। এটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয় দুই হাজার ৬৬৬ কোটি টাকা। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। এ প্রকল্পে পরামর্শক খাতে প্রস্তাব করা হয়েছে ১৪৩ কোটি টাকা। কিন্তু এ ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন উঠে পিইসি সভায়। ওই সভার সভাপতি এবং পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সাবেক সদস্য বর্তমান পরিকল্পনা সচিব সত্যজিত কর্মকার নিজেই প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, সদ্যসমাপ্ত প্রকল্পের আওতায় প্রস্তাবিত প্রকল্পের ৩০ শতাংশ রেডিনেস (প্রস্তুতি) সম্পন্ন করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৭০ শতাংশ কার্যক্রমও প্রায় একই প্রকৃতির। এরপরও এই প্রকল্পে ১৪৩ কোটি টাকার পরামর্শক ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে। তাই একই প্রকৃতির বিষয়ভিত্তিক পরামর্শকের সংখ্যা ও জনমাস (কতজন, কত মাস কাজ করবে) কমিয়ে এ খাতের ব্যয় যৌক্তিক পর্যায়ে কমাতে হবে।
এছাড়া মার্চে পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব আসে ‘চট্টগ্রাম-দোহাজারী মিটার গেজ রেলপথকে ডুয়েলগেজ রেলপথে রূপান্তর’ শীর্ষক প্রকল্পের। এটির মোট ব্যয় ছিল সাত হাজার ৭৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণ রয়েছে এটিতে। এতে পরামর্শক ব্যয় প্রস্তাব করা হয় ২৫৪ কোটি ৭৫ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। পিইসি সভাতে এ ব্যয়ের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন উঠে।
সম্প্রতি দ্বিতীয় সংশোধনীর প্রস্তাব আসে ‘কোভিড-১৯ ইমারজেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড প্যানডেমিক প্রিপার্ডনেস’ প্রকল্পের। এটির দ্বিতীয় সংশোধন প্রস্তাবে ব্যয় বাড়িয়ে প্রাক্কলন করা হয় সাত হাজার ৯৬ কোটি ৫৮ লাখ ৮১ হাজার টাকা। মূল প্রকল্পে নয়জন পরামর্শকের বিপরীতে চার কোটি টাকার সংস্থান ছিল। সংশোধন প্রস্তাবেও নয়জনের বিপরীতে ব্যয় বাড়িয়ে ধরা হয়েছে ১৫ কোটি ৫৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা। এ ব্যয়কে অযৌক্তিক বলে মনে করছে অভিজ্ঞমহল।
এদিকে মার্চে পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব আসে ‘টেকনিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট ফর রিজিওনাল কানেক্টিভিটি প্রিপারেটরি ফ্যাসিলিটি অ্যান্ড পলিসি ডেভেলপমেন্ট ফর এমভিএ অ্যান্ড টিআইআর কনভেনশন’ প্রকল্পের। ১২৭ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটিতে পাঁচ ধরনের পরামর্শকের পেছনেই ১১৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা খরচ ধরা হয়েছে। এটি বাস্তবায়নে ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক।
সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব আসে আটটি আধুনিক খাদ্য গুদাম ও সংরক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্প সংশোধনীর। এর মাধ্যমে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্পে খরচ দ্বিগুণের বেশি হয়ে চার হাজার ৪৫ কোটি টাকায় উন্নীত করার কথা বলা হয়। এখানে আটটি সাইলো বানাতে তিন ধরনের পরামর্শকের পেছনে ব্যয় ধরা হয় পৌনে ৩০০ কোটি টাকা। এটি বাস্তবায়নে ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক।
সম্প্রতি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে ‘প্রমোটিং জেন্ডার রেসপনসিভ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড টিভিইটি সিস্টেম’ প্রকল্পের। এটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১২৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এ প্রকল্পে চার ধরনের পরামর্শকের জন্য খরচ ধরা হয়েছে ৩১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। এছাড়া ২০২০ সালের শেষ দিকে প্রস্তাব করা হয় ‘সাসেক ঢাকা-সিলেট করিডোর সড়ক উন্নয়ন’ প্রকল্পের। এটির মোট ব্যয় ধরা হয় ১৭ হাজার ১৬১ কোটি ৯২ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে তিন হাজার ৫৫০ কোটি ২৮ লাখ টাকা এবং এডিবির ঋণ থেকে দেখানো হয় ১৩ হাজার ৬১১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। এ প্রকল্পে পরামর্শক ব্যয় প্রস্তাব করা হয় ৩২৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। অভিজ্ঞমহল এই পরামর্শক ব্যয় নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
বলাবাহুল্য, সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে বারবার নির্দেশনা দিয়েও কমানো যাচ্ছে না পরামর্শক ব্যয়ের লাগাম। একনেক সভায় পরামর্শক ব্যয় যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনার জন্য কয়েকবার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। তারপরও কমছে না এই ব্যয়।
কারিগরি প্রকল্পগুলোতে তো বটেই, এমনও প্রকল্প আছে, যেখানে পরামর্শক সেবার কোনো প্রয়োজন নেই, সেখানেও এমন ঘটছে। অনেক ক্ষেত্রেই পরামর্শকের ভারে ন্যুয়ে পড়েছে প্রকল্পগুলো। জনবলের চেয়ে পরামর্শকদের পকেটেই বেশি অর্থ যাচ্ছে। বিশেষ করে বিদেশি পরামর্শকই প্রকল্পগুলোতে আধিপত্য বিস্তার করছে। জানা গেছে, মোট ঋণের প্রায় ১০% অর্থাৎ মোট ঋণের ১০ ভাগের ১ ভাগ চলে যাচ্ছে তাদের পেটে। ঋণের শর্ত হিসাবে অপ্রয়োজনীয় পরামর্শক ব্যয় নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছে অর্থনীতিবিদরা।
বিশ্বব্যাংকসহ ঋণ প্রদানকারীরা যখন কোনো প্রকল্পে ঋণ দেয়, তখন তাদের একটি বড় শর্তই থাকে পরামর্শক নিতে হবে তাদের কাছ থেকে। তারা ঋণের বিপরীতে সুদ তো নিচ্ছেই, পাশাপাশি নিজেদের লোকদের পরামর্শক বানিয়ে ঋণের একটি বড় অংশ তুলে নিচ্ছে। ফলে অনেক সময় ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও পরামর্শক খাত রাখতে হয়। এখন আবার নতুন করে সরকারি অর্থায়ন থেকেও পরামর্শক খাতে ব্যয় রাখা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, এটি না হলে প্রকল্প গতি পায় না।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পরও কোন রহস্যজনক কারণে বিদেশী ঋণদাতা সংস্থাগুলো কৌশলে ঋণ দিয়ে আবার তাদেরই পরামর্শক ঋণের প্রকল্পগুলো নিয়োগ দিয়ে থাকে।
তা উদঘাটনে আমরা মনে করি, জনগণকেই জনসচেতন হতে হবে। বিদেশী পরামর্শকের পরিবর্তে যদি সরকার দেশের মেধাবী জনগোষ্ঠী তথা স্থানীয় দেশীয় পরামর্শকদের এসব প্রকল্পগুলো নিয়োগ দেয়, তাহলে প্রতি প্রকল্পে বিদেশী পরামর্শকদের পেছনে যে অর্থ ব্যয় হয় তার ৯০ ভাগ ব্যয় কমে আসবে। দেশের স্থানীয় পরামর্শকরা দেশের আবহাওয়া এবং অভ্যন্তরীণ বিষয় সম্পর্কে জ্ঞাত থাকে। এতে করে প্রকল্পের অগ্রগতি দ্বিগুণ বাড়বে। পরামর্শক ব্যয় কমিয়ে আনা গেলে তা অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যয় করা যাবে। এতে প্রকল্পের সার্বিক স্থায়িত্বও বাড়বে।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, জনগণকেও এসব তথ্য সচেতন হতে হবে এবং ঋণ প্রদানকারী দেশ ও সংস্থাগুলোকে ঋণ দেয়ার নামে প্রতারণা ও পরামর্শক নিয়োগের মাধ্যমে লুটপাট প্রক্রিয়া বন্ধের জন্য গণপ্রতিবাদী হতে হবে, গণপদক্ষেপ নিতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)