প্রসঙ্গঃ জবরদখলে থাকা সরকারি সম্পত্তি, পরিত্যক্ত সম্পত্তি, খাস জমি অথবা রেলওয়ের বেহাত জমি। পরিত্যক্ত জমির হিসাব ভূমি মন্ত্রণালয়ে নেই। উদ্ধারেও সক্রিয় ও জোরদার তৎপরতা নেই।
, ১১ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২২ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২১ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ বৈশাখ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
গতকাল গণমাধ্যমে সংবাদ শিরোনাম হয়েছে-
“রাজধানীতে ৬০ কোটি টাকা মূল্যের খাস জমি উদ্ধার”
খবরে বলা হচ্ছে, রাজধানীর গুলশান রাজস্ব সার্কেলের আওতাধীন খিলক্ষেত থানার মস্তুলে প্রায় ৬০ কোটি টাকা মূল্যের সরকারি খাস জমি উদ্ধার করা হয়েছে। জানা যায়, সরকারি ৭৭.৮০ শতাংশ জমি দীর্ঘদিন ধরে নাসা গ্রুপের অবৈধ দখলে ছিলো।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমানের সার্বিক নির্দেশনা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শিবলী সাদিকের তত্ত্বাবধানে গুলশান রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মীর কামরুজ্জামান কবির অভিযান চালিয়ে সিটি ২১১৯, ২১২৪ এবং ২১২৫ নম্বর দাগের যথাক্রমে ২৩ শতক, ৩৬.৮০ শতক এবং ১৮ শতক মোট ৭৭.৮০ শতক খাস জমি উদ্ধার করেন।
একইসঙ্গে খাস জমিতে সরকারের পক্ষে মালিকানা সাইনবোর্ড ও কাটা তারের বেস্টনী নির্মাণ করে জেলা প্রশাসন-ঢাকার দখল ও নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয়। এই অভিযান পরিচালনার সময় গুলশান রাজস্ব সার্কেলের সার্ভেয়ার ও সংশ্লিষ্ট ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, খিলক্ষেত থানার কর্মকর্তা ও স্থানীয় গণ্যমান্য লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান জানান, ঢাকা জেলার বিভিন্ন স্থানে মূল্যবান অনেক খাস জমি বিভিন্ন দখলদাররা দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে দখল করে আছেন।
গত ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে সংবাদ শিরোনাম হয়েছে-
“রাজধানীতে ৬ কোটি টাকার খাস জমি উদ্ধার”
এর আগে খবরে বলা হয়েছে, ঢাকা জেলা প্রশাসনের কদমতলী থানায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকা মূল্যের সরকারি খাস জমি উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ দখলে থাকা এ খাসজমি উদ্ধার করে জেলা প্রশাসন। উদ্ধার করা খাস জমির পরিমাণ ৩১.৬৮ শতক।
সূত্র জানায়, ঢাকা জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমানের নির্দেশে মতিঝিল রাজস্ব সার্কেলের কদমতলী মৌজার ১ নম্বর খতিয়ানের সিটি ২৯৩২ নম্বর দাগের ৩১.৬৮ শতক জমি উদ্ধার করা হয়েছে। যার আনুমানিক বর্তমান বাজার দর প্রায় ৬ কোটি টাকা।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শিবলী সাদিকের তত্ত্বাবধানে মতিঝিল রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাহামুদুল হাসান অভিযান চালিয়ে এই খাস জমি উদ্ধার করেন।
এদিকে ভূমি মন্ত্রনালয়ের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, রেলের ৫ হাজার একর জমি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। আর এই সুযোগ জমিগুলো গণহারে বেদখল হয়ে যাচ্ছে।
সরকারি জমি জাতীয় সম্পদ। এ সম্পদ কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথ মসৃণ করা দুরূহ কোনো বিষয় নয়। তবে এক্ষেত্রে সরকারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দরকার এবং দলীয় সঙ্কীর্ণতা পরিহারসহ সব কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে দেশের মুহব্বতে কাজ করার মানসিকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উল্লেখ্য, পরিত্যক্ত ও খাস জমির মালিক সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাছে এসব জমির কোনো হিসাবই নেই। ফলে সরকারের মূল্যবান এসব জমি নানাভাবে বেহাত হয়ে যাচ্ছে। এদিকে স্বাধীনতার ৪৬ বছর পরও পরিত্যক্ত সম্পত্তির কোনো তালিকা হয়নি। খাস জমির ক্ষেত্রেও রয়েছে হ-য-ব-র-ল অবস্থা। তবে পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকা চূড়ান্ত করে গেজেট আকারে প্রকাশ করার জন্য দু’বছর আগে ভূমি মন্ত্রণালয় উদ্যোগ নিলেও তা বিফলে যেতে বসেছে। এ বিষয়ে প্রায় সবক’টি জেলা তথ্য পাঠালেও ঢাকা ডিসি অফিস থেকে কোনো তথ্য দেয়া হয়নি।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পূর্ব-পাকিস্তানে বসবাসরত যেসব মুসলিম বিহারি জমিজমা ও সম্পত্তি ফেলে পশ্চিম পাকিস্তানে চলে যান, দেশ স্বাধীনের পর তাদের সব সম্পত্তি সরকার পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করে। ‘প্রেসিডেন্ট আদেশ নম্বর ১৬’ বা ‘পিও সিক্সটিন’ নামে পরিচিত এক আদেশের মাধ্যমে এধরনের ফেলে যাওয়া সম্পত্তিকে পরিত্যক্ত সম্পত্তিভুক্ত করা হয়। এসব সম্পত্তির মূল মালিক ভূমি মন্ত্রণালয়।
সারা দেশে রেলওয়ের জমি রয়েছে ৬১ হাজার ৮৬০.২৮ একর। এরমধ্যে অপারেশনাল কাজে ব্যবহার হচ্ছে ৩১ হাজার ৫৬৮.৯৪ একর। বাকি জমির মধ্যে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে প্রায় পাঁচ হাজার একর। বর্তমানে রেলওয়ের তিন হাজার ৯৯১.৩৯ একর জমি অবৈধ দখলে রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের দখলে রয়েছে ৯২২ একর, ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দখলে রয়েছে দুই হাজার ৯৭৮.২২ একর এবং ধর্মীয় ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলে রয়েছে ৯০.৮৩ একর।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অবৈধ দখলকারীরা প্রশাসনের একশ্রেণীর অসৎ কর্মকর্তার সহযোগিতায় জাল দলিল বানিয়ে নেয়। উচ্ছেদ অভিযান চালানো হলে জাল দলিল নিয়ে আদালতে মামলা ঠুকে দেয়। মামলার কারণে উচ্ছেদ অভিযান চালানো যায় না।
ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দেশে সরকারি, ব্যক্তি মালিকানাধীন, খাস, অর্পিত সম্পত্তি, পরিত্যক্ত সম্পত্তি এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অধিদফতর, পরিদফতর ও দফতরের মালিকানায় জমি রয়েছে। সরকারি যে প্রতিষ্ঠানের আওতায় এ সম্পত্তি থাকুক না কেন, ভূমি মন্ত্রণালয় এর বাৎসরিক খাজনা তথা ভূমি উন্নয়ন কর পাবে। কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে কী পরিমাণ কোন শ্রেণীর সরকারি সম্পদ রয়েছে তার কোনো পরিসংখ্যান সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়েই পাওয়া যাচ্ছে না। ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে সবকটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কাছে হাজার কোটি টাকার ভূমি উন্নয়ন কর পাওনা রয়েছে দাবি করা হলেও মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো তা আমলেই নিচ্ছে না।
সংশি¬ষ্ট সূত্র জানায়, ভূমি ব্যবস্থাপনায় ভূমি মন্ত্রণালয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, ভূমি আপিল বোর্ড, ভূমি সংস্কার বোর্ড এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতর এবং জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে নেই কোনো সমন্বয়। সরকারি স্থাপনা নির্মাণ কিংবা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে অধিগ্রহণ করা সরকারি সম্পত্তিগুলোও রক্ষণাবেক্ষণের কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি। ফলে সরকারি সম্পত্তি চলে যাচ্ছে জবরদখলকারীদের নিয়ন্ত্রণে। আবার সেই সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য সরকার পক্ষ আদালতে মামলা করতে যাচ্ছে। সরকারি সম্পত্তি বেহাত হওয়ার পর সেই সম্পত্তি উদ্ধারে মামলা করা হলেও যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্বহীন আচরণে সরকারি সম্পত্তি বেহাত হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। বরং তারা থেকে যাচ্ছে ধরা-ছোঁয়ার বাইরে।
রেলের দামি জমিতে প্রভাবশালী মহল ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, কল-কারখানা, স্কুল-কলেজ, ক্লাব, রাজনৈতিক দলের কার্যালয় ইত্যাদি স্থাপন করে দখল বজায় রেখেছে। কয়েক হাজার কোটি টাকার এই ভূ-সম্পত্তি উদ্ধারে রেলের কার্যকর কোনো তৎপরতা নেই। উদ্ধার অভিযান চালাতে গেলেও উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞার কারণে তা থমকে যাচ্ছে।
মূলত, রাজনৈতিক মদদেই মূল্যবান পরিত্যক্ত সম্পত্তিগুলো সরকারের হাতছাড়া হয়ে গেছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যেসব পরিত্যক্ত সম্পত্তি বেদখলে রয়েছে, তার বেশিরভাগই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দখলে। অবৈধভাবে সরকারি ক্ষমতার প্রভাব খাটানোর মধ্যেমে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে মূল্যবান এসব সম্পত্তি। যেহেতু কমবেশি সবগুলো বড় রাজনৈতিক দলের লোকেরাই এসব দখলবাজির সঙ্গে জড়িত, সে কারণে বেহাত হওয়া সম্পত্তিগুলো পুনরুদ্ধারে কার্যকর ও সমন্বিত কোনো পদক্ষেপ নেই।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি- যে দেশে ভূমিহীনদের সংখ্যা কোটির উপরে, সেদেশে এতো বিশাল ভূমি বেহাত হয়ে থাকতে পারে না এবং অব্যবহৃত হয়েও থাকতে পারে না। এসব ভূমি অবশ্যই অবিলম্বে সত্যিকার ভূমিহীনদের মাঝে বণ্টনে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)