প্রসঙ্গ: মুসলিম দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক জোরদারের আহবান প্রধানমন্ত্রীর।
সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তিতে গোটা অমুসলিম বিশ্ব মুসলিম বিশ্বের মুখাপেক্ষী। সম্মানীত দ্বীন ইসলাম বিমুখ ও ভাতৃত্ববোধের অভাবে সাম্রাজ্যবাদীরা প্রভাব বিস্তার করছে মুসলিম বিশ্বের উপর ভ্রাতৃত্ববোধে বলিয়ান হয়ে মুসলিম বিশ্ব একজোট হলে কাফির বিশ্ব পদানত হতে বাধ্য।
, ১১ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৫ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ৩রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২০ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশে নিযুক্ত ওআইসির সদস্যভুক্ত সাতটি দেশের হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতরা গত পরশু ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ আহ্বান জানান।
এর আগে মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার, দেশীয় পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি এবং বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতগণের প্রতি মুসলিম দেশগুলোতে বাংলাদেশী পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি ও বিনিয়োগ বাড়াতে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যে চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে রাষ্ট্রদূতদের প্রতি তাদের কূটনৈতিক দক্ষতা কাজে লাগিয়ে দেশগুলোর মধ্যে যে কোনও ভুল বোঝাবুঝির মীমাংসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য, পৃথিবীতে মুসলমানের সংখ্যা ৩০০ কোটিরও বেশী এবং মুসলমান দেশের সংখ্যা ৬৫-এরও অধিক। এই মুসলিম দেশগুলোর সাথে যদি বাংলাদেশসহ স্ব স্ব মুসলিম রাষ্ট্রগুলো সামরিক ও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আভ্যন্তরিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করে তাহলে পুরোবিশ্বের অর্থনীতির নিয়ন্ত্রন মুসলিমদের হাতে চলে আসবে। এক হিসেবে জানা গেছে, পৃথিবীতে মোট তেল ও গ্যাসের ৮০ ভাগ, কয়লার ৬০ ভাগ, স্বর্ণের ৬৫ ভাগ, রাবার ও পাটের ৭৫ ভাগ এবং খেজুরের ১০০ ভাগ মুসলমান দেশের অর্থাৎ মুসলমানদের হাতে। সুবহানাল্লাহ! পৃথিবীর মোট দেশের আয়তনের তিনভাগের একভাগ এখনো মুসলমানদের দেশসমূহ। পাশাপাশি সারাবিশ্বে মুসলিম দেশের সংখ্যা ৬৫টিরও বেশি। এই ৬৫টি দেশের মধ্যে অধিকাংশ দেশই সামরিক শক্তিতে অত্যন্ত শক্তিশালী। আন্তর্জাতিক এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, সারা পৃথিবীর ৩ কোটিরও বেশি সেনাবাহিনীর অর্ধেকেরও বেশি সেনাবাহিনী মুসলমান। অন্যদিকে, বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর রয়েছে অত্যাধুনিক সমরশক্তি এবং প্রশিক্ষিত সেনাশক্তি। সুবহানাল্লাহ! অমুসলিম বিশ্বের ৮৭ ভাগ বাণিজ্যই মুসলমানের সাথে। অর্থাৎ মুসলমান চাইলেই যে কোনো মুহূর্তে সারাবিশ্ব দখল করে নিতে পারে এবং অমুসলিম বিশ্ব তথা লুটেরা কাফিররা মুসলমান বিশ্বের তথা মুসলমানদের সম্পদ হরণ করেই বা নির্ভর করেই বেঁচে আছে। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু মুসলমান সে বিষয়ে বড়ই বেখবর।
কিন্তু হতাশার বিষয় হলো, সারাবিশ্বে মুসলিম দেশগুলো সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তিতে সমৃদ্ধশালী হলেও সা¤্রাজ্যবাদী অপশক্তিদের সামরিক আগ্রাসনে বিশ্বের প্রায় মুসলিম দেশগুলোতেই অস্থিতিশীলতা ও যুদ্ধবিধ্বস্থ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। ইরাক, সিরিয়া, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরান, লিবিয়া প্রভৃতি দেশগুলোতে স¤্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো একজোট হয়ে হামলা চালিয়ে লাখ লাখ নিরীহ মুসলমানদের অকাতরে শহীদ করছে। পাশাপাশি দেশগুলোর সমস্ত প্রকার সম্পদ লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। অনবরত অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বোমা নিক্ষেপ করে পুরো দেশগুলোকে যুদ্ধবিধ্বস্থ অবস্থার সৃষ্টি করছে। মুসলিম দেশগুলোর অত্যাধুনিক সামরিক শক্তি থাকার পরও ইরাকে ৩ লাখ মুসলমানকে শহীদ করা হয়েছে, সিরিয়ায় ৫ লাখ, আফগানিস্থানে ১ লাখ ৩১ হাজার মুসলমানকে সামরিক আগ্রাসন চালিয়ে শহীদ করা হয়েছে। কিন্তু মুসলিম দেশগুলো রক্ষায় অন্যান্য মুসলিম দেশগুলো কোনো ভুমিকাই রাখতে পারেনি।
অথচ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন “মুসলিমরা একটি দেহের ন্যায়।” অর্থাৎ দেহের কোনো এক জায়গায় আঘাত লাগলে যেমন সারা দেহে তা আন্দোলিত হয় তেমনি বিশ্বের কোথাও কোনো মুসলমান সঙ্কটে পড়লে তা সারা বিশ্বে আলোড়িত হয়। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় হলো, আজকে বিশ্বের প্রায় মুসলিম দেশগুলোই উন্নত ও প্রভাবশালী হলেও তারা কেউই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে ইস্তেকামত নেই। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম থেকে তারা অনেক দূরে সরে গিয়েছে। বিপরীতে বিধর্মীদের গোলামী করা শুরু করে দিয়েছে। আর এর কারনে মুসলমানদের মধ্যে সম্মানিত ভাতৃত্ববোধের অভাব প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওআইসি, ডিএইট, আরব লীগের মত প্রভাবশালী মুসলিম সংগঠনগুলো থাকার পরও ফিলিস্তিনে পরগাছা ইসরাইল অকাতরে মুসলিম ভাইবোনদের শহীদ করে যাচ্ছে। অর্থাৎ মুসলিম বিশ্ব অন্ধ হস্তির ভূমিকা পালন করছে। নাউযুবিল্লাহ!
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সারা মুসলিম বিশ্ব যদি আপন ভ্রাতৃত্ববোধে একজোট হয় তাহলে অবিলম্বে মুসলিম বিশ্বের সঙ্কট দূর হয়ে সারা পৃথিবীতে মুসলমানরা নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। উপরোক্ত মুসলিম বিশ্বের প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য দেখে একথা বলা যায় যে, গোটা বিশ্ববাসীই মুসলিম বিশ্বের কাছে ঋণী। বিশেষ করে মুসলিম বিশ্ব তার জ্বালানি তেল বহির্বিশ্বে রপ্তানি না করলে ইউরোপ-আমেরিকার ইলেক্ট্রনিক, মিডিয়া, প্রযুক্তি, শিল্প-বাণিজ্য সবকিছুতে ধস নেমে আসবে। অমুসলিম বিশ্বের ৮৭ ভাগ বাণিজ্যই মুসলমানের সাথে। অর্থাৎ মুসলমান চাইলেই যে কোনো মুহূর্তে সারাবিশ্ব দখল করে নিতে পারে এবং অমুসলিম বিশ্ব তথা লুটেরা কাফিররা মুসলমান বিশ্বের সম্পদ লুন্ঠন করেই বেঁচে আছে। সুবহানাল্লাহ! আর এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রয়োজন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হাক্বীকিভাবে প্রবেশ এবং মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধ মুসলিম বিশ্বের মধ্যে প্রসারিত ও প্রতিফলিত করা।
প্রসঙ্গত পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার মশহুর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “আমি তোমাদের জন্য দুটো জিনিস রেখে গেলাম। যতদিন পর্যন্ত তা আঁকড়িয়ে ধরবে ততদিন পর্যন্ত সাফল্যের শীর্ষে থাকবে। আর যখন তা থেকে বিচ্যুত হবে তখনই লাঞ্ছিত, পদদলিত হবে।” বলার অপেক্ষা রাখেনা মুসলমান আজ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে বঞ্চিত বলেই এরূপ লাঞ্ছিত পদদলিত হচ্ছে। দরিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছে। এর থেকে নাযাত বা মুক্তি পেতে হলে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের অনুসরণ ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের অনুসরণের মাধ্যমে মুসলমানরা পূর্বে যেভাবে সারা পৃথিবী শাসন করেছে সেই পরিস্থিতি আবার সৃষ্টি হবে। ইনশাআল্লাহ!
পরিশেষে, প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে যেসব কথা বলেছেন তা সংবিধানেই বিবৃত ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারই ষোড়শ সংশোধনীর দ্বারা উক্ত অনুচ্ছেদটি বিলুপ্ত করেছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে ২৫(২) ধারায় বর্ণিত ছিল: “ইসলামী সংহতির ভিত্তিতে মুসলিম দেশসমূহের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সম্পর্ক সংহত, সংরক্ষণ এবং জোরদার করতে সচেষ্ট হবেন।” কিন্তু এই অনুচ্ছেদটি বিলুপ্ত করে দেয়া হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! আমরা মনে করি, প্রধানমন্ত্রীর উচিত অনতিবিলম্বে এই মুসলিম সংহতির অনুচ্ছেদটি পুণরায় সংবিধানে সংযোজন করে সত্যিকার অর্থে মুসলিম উম্মাহর প্রতি সরকারের ভ্রাতৃত্ব ও মমত্ববোধ প্রকাশ করা ও প্রচার করা।
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)