মন্তব্য কলাম
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
নাগরিক নিরাপত্তা চাইলে সবাইকে ইলমে তাসাউফ উনার মুখাপেক্ষী হতে হবে।
, ১৩ ই জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৯ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “মু’মিনদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার ইহসান যে, তাদের মাঝে তাদের জন্য একজন রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রেরণ করেছেন, তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র আয়াত শরীফসমূহ তিলাওয়াত করে শুনাবেন, তাদেরকে তাযকিয়া (পরিশুদ্ধ) করবেন এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দিবেন। যদিও তারা পূর্বে হিদায়েত প্রাপ্ত ছিল না। ” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬৪)
অনুরূপ পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ২৯ ও ১৫১ নম্বর আয়াত শরীফ-এ এবং পবিত্র সূরা জুমুয়াহ শরীফ উনার ২ নম্বর আয়াত শরীফ-এ উপরোক্ত আয়াত শরীফ উনার সমার্থবোধক আয়াত শরীফ উল্লেখ আছে।
মূলত অন্তর থেকে বদ খাছলতসমূহ দূর করে দিয়ে নেক খাছলতসমূহ পয়দা করার মাধ্যমেই হাক্বীক্বী ইছলাহ বা পরিশুদ্ধতা লাভ সম্ভব।
অভিজ্ঞমহল মন্তব্য করেছেন, ভয়ঙ্কর জেদের কারণে হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। গণমাধ্যমে হেডিং হয়েছে ‘হিংসা ও প্রতিহিংসার রাজনীতি’। ‘এদেশে প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ হবে কবে?’ ‘প্রতিহিংসা নয়, রাজনীতি হোক রুচি সমৃদ্ধ। ’ প্রকাশিত কলামের শিরোনাম হয়েছে “ক্ষমতার লোভের করালগ্রাস। ” “দেশকে লোভ ও ক্ষমতায় আসক্তি মুক্ত করা যাবে কী!” “আদর্শহীন ও ক্ষমতা কুক্ষিগত করার রাজনীতি। ”
পর্যবেক্ষক মহল লিখেছেন ছাত্র রাজনীতিতে এখন ভোগের ‘ধারাই প্রধান’।
আওয়ামী লীগে বঞ্চিতরা মন্তব্য করেছেন, “দলের বিভিন্ন পর্যায়ে যেসব নেতাদের পদ দেয়া হতো যোগ্যতার বদলে বরং স্বজনপ্রীতি যা অর্থের বিনিময়ে এসব পদ দেয়া হয়েছে। ” বিশ্লেষকরা বলেছেন, “দুঃশাসনেই” আওয়ামী লীগ সরকারের পতন। ইসলামী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, পতিত সরকার সব ক্ষেত্রে চরম সীমালঙ্ঘন করেছে। আর সীমালঙ্ঘনকারীকে মহান আল্লাহ পাক তিনি পাকরাও করেন। তারা আরো বলেন দাম্ভিক, অহংকারী ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি পছন্দ করেন না। এবং তার পতন মহা লাঞ্ছিতভাবে হয়। পতিত সরকারের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
অপরদিকে পতিত সরকারী দল থেকে সাবেক ক্ষমতাসীন দল সম্পর্কে অভিযোগ করা হয়েছে: “ইফতার পার্টিতে আওয়ামীলীগের গীবত করে বি.এন.পি জামাত। ” পতিত প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেছেন- “সুদখোর দিয়ে দেশের উন্নতি হয় না”। তার মন্তব্যে এসেছে “বি.এন.পি- লোক দেখানো ইসলাম করে”।
প্রণিধানযোগ্য হলো উপরিল্লিখিত জেদ, ক্ষমতার লোভ, ভোগ, হিংসা, প্রতিহিংসা, গীবত, সীমালঙ্ঘন, স্বজনপ্রীতি, নিষ্ঠুরতা দমন লোক দেখানো ইত্যাদি বদগুণ সম্পর্কে সংবিধানে কোন বর্ণনা নাই। এসব খারাবি থেকে রক্ষার কোনো অনুচ্ছেদ নাই। এসব কলুষতার সংশোধনের কোনো ধারা নেই। এসব কু-প্রবৃত্তির শাস্তির কোন বিধান নেই। এসব রিপুর কোনো উল্লেখ নেই।
অথচ এসব কু-রিপুর কারণে দেশ জাতির কত বড় ক্ষতি, কত নৃশংস প্রাণহানি কত নিষ্ঠুর আচরণ, কত দুর্ভোগ হয়; প্রচারিত ছাত্র জনতার আন্দোলনে সহিংসতা, নিস্পাপ, প্রস্ফুটিত শত শিশু হত্যা, শত শত গণহত্যা চিরকালীন পঙ্গু বানিয়ে দেয়া তার বিশেষ প্রমাণ।
পতিত প্রধানমন্ত্রীর জেদ আর প্রতিহিংসার কোনো বয়ান, ধরণ, পরিনতি কোনো রাষ্ট্রীয় কিতাবে নাই।
কিন্তু এর পরিশুদ্ধি বা পরিসমাপ্তি যে একান্তভাবে দরকার তা সংস্কারপন্থীও সচেতন জনতা হারে হারে টের পাচ্ছেন। স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বীকার করছেন। জোরদার আওয়াজ তুলছেন।
কিন্তু তার প্রাপ্তিটা কোথায়? প্রক্রিয়াটা কী? পরিধি কী? পর্যবেক্ষণ কী?
পৃথিবীর আর কোথাও, কোন মতবাদে, কোন রাজনৈতিক ব্যবস্থায়; কোন ধর্মগ্রন্থে, কোন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদে, অথবা অন্য কোনো সনদে, কোন সংবিধানে, কোনো সংলাপে এসবের উল্লেখ নেই।
কেবলমাত্র, একমাত্র সত্যদ্বীন, পরিপূর্ণ দ্বীন, ইসলামে সব কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রকৃতি, পরিনতি, পরিশুদ্ধির পর্যাপ্ত বর্ণনা আছে।
ইসলামী পরিভাষায় বদগুণগুলো হলো:- ১। কিবর (অহঙ্কার), ২। হাসাদ (হিংসা), ৩। বোগয (শত্রুতা), ৪। গদ্বব (রাগ), ৫। গীবত (পরনিন্দা), ৬। হিরছ (লোভ), ৭। কিযব (মিথ্যা), ৮। বোখল (কৃপণতা), ৯। রিয়া (লোক দেখানো), ১০। গুরুর (ধোঁকাবাজী), ১১। কিনা (দুশমনী), ১২। ত্বমা (হালাল-হারাম না দেখে ভবিষ্যতে পাওয়ার আশা করা), ১৩। কাছীরুল কালাম (অতিরিক্ত কথা বলা), ১৪। শরফ (সম্মান কামনা করা), ১৫। হুব্বেজাহ (প্রভুত্ব প্রিয়তা), ১৬। হুব্বুদ দুনিয়া (দুনিয়ার মুহব্বত), ১৭। খোদপছন্দী (আত্মগৌরব), ১৮। কুওওয়াতে শাহওয়াত (কামশক্তি), ১৯। খতা (ভুল, মোহ বা ভ্রম), ২০। হুব্বুল মাল (মালের মুহব্বত), ২১। নিফাক্ব (কপটতা), ২২। গাফলত (অলসতা,), ২৩। শাবয়ান (অধিক আহার করা), ২৪। খছম (ঝগড়া), ২৫। নাম্মাম ( চোগলখোরী), ২৬। ফুহুশ (অশ্লীলতা), ২৭। মুনাজিরা (তর্ক), ২৮। বদ দোয়া (অভিশাপ), ২৯। তোহমত (অপবাদ), ৩০। মকর ধোঁকাবাজী), ৩১। শেকায়েত (খারাপ বলা, দোষ বর্ণনা করা), ৩২। বদ গুমান (কুধারণা), ৩৩। আফাতুল লিসান (জবানের খারাবী), ৩৪। জুব্ন্ (ভীরুতা), ৩৫। আযল (তাড়াহুড়া করা), ৩৬। কুফর (অস্বীকার করা), ৩৭। আমাল (অবৈধ আকাক্সক্ষা), ৩৮। জিহালত (অজ্ঞতা) ইত্যাদি।
মহা দু:খজনক হলেও সত্য যে এসব বদগুণ ও তার সংশোধন সম্পর্কে কোন আলোচনা ও ইলমের চর্চা সমাজে, রাষ্ট্রে নেই। কিন্তু তার কুফলে সমাজ আজ মহা কলুষিত এবং কথিত রাষ্ট্র বিপর্যস্ত এবং নাগরিক জীবন বিধ্বস্ত। আয়নাঘরে মহা বিপর্যস্থ। গুম, খুনে হাজার হাজার জীবন নাশ প্রাপ্ত।
তাই কথিত রাষ্ট্র সংস্কার হোক আর মুসলমানের ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তির জন্য হোক বর্ণিত কুরিপু বা বদগুণ থেকে মুক্তির প্রক্রিয়া চর্চা করা ফরজে আইন। অর্থাৎ ইলমে তাসাউফ অর্জন ফরজ।
উল্লেখ্য, মুহলিকাতের (বদ খাছলত) কারণে ক্বলব বিনষ্ট হয়। আর মুনজিয়াতের (নেক খাছলত) কারণে ক্বলব পরিশুদ্ধ হয়। অতএব, মুহলিকাত ও মুনজিয়াত সম্পর্কিত ফরয পরিমাণ ইলম অর্জন করাও প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য ফরয।
স্মরণযোগ্য যে, অন্তর পরিশুদ্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় ইলমে তাছাউফ অর্জন করতে হলে এবং দায়িমী বা সার্বক্ষণিকভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকার জন্য বা হুযূরী ক্বলব অর্জন করতঃ অন্ততপক্ষে বিলায়েতে আমুল খাছ হাছিল করতে হলে অবশ্যই একজন কামিল পীর ছাহেব উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করতে হবে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
০৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্যসব কিছুর চেয়ে গ্রন্থাগারের বিস্তার ও মান উন্নয়নে স্মার্টলি কাজ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৪ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
স্বাধীনতার বয়স ৫৪ বছরে দেশ জাতি- ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, সামরিক সরকার, জাতীয়তাবাদী সরকার, স্বৈরাচার সরকার, তত্তাবধায়ক সরকার, কথিত ফ্যাসিস্ট বা মাফিয়া সরকারের পর নতুন অন্তবর্তী সরকারের’ আবর্তে জনতার না চেয়ে শুধু ছাত্র সমন্বয়কদের চাওয়া-পাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে বর্তমান উপদেষ্টা সরকার প্রতিষ্ঠা করে- কথিত অন্তর্বর্তী সরকারকে জন্মগতভাবে বৈষম্যম-িত করা হয়েছে
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আইনের দৃষ্টিতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হলেও বাংলাদেশে লিভ টুগেদারের স্রোত শুরু হয়েছে। লিভ টুগেদার কালচার ঠেকানোর নৈতিক ভিত্তি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নেই। লিভ টুগেদার সমাজে যে ভয়াবহ ক্রাইম তৈরী করছে তা প্রতিহত করতে ইসলামী অনুশাসনের বিকল্প নেই।
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)