মন্তব্য কলাম
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন “কোনদিন ভাবতে পারিনি এতগুলো তাজা প্রাণ ঝরে যাবে”। বঙ্গবন্ধুর ভাষায় বলতে হয়- “প্রশাসন দেখুন কত সাধারণ মানুষ, শ্রমজীবি মানুষ এমনকি কচি দুধের শিশুকে পর্যন্ত হত্যা করা হয়েছে”। স্বজন হারা এক প্রধানমন্ত্রী এত স্বজন হারাদের কত স্বান্তনা দিবেন? বঙ্গবন্ধুর ভাষায় জিজ্ঞাসা করতে হয় ‘কি অন্যায় করেছিল তারা? (পর্ব-৩)
, ২৯ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৭ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ০৫ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ২১ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
২০১৭ সালে ইউনেস্কো ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) সমবেত জনসমুদ্রে জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া.......
ঐতিহাসিক ভাষণকে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
অভিজ্ঞমহলের মতে বর্তমান কোটা আন্দোলনে সহিংসতায় মৃতদের ঘটনার প্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের প্রাসঙ্গিক অংশ বিশেষ নীচে তুলে ধরা হলো-
“আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বুঝেন। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। ”
(কোটা আন্দোলনে প্রাসঙ্গিকতা- বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনে এই পর্যন্ত ২০৯ জনেরও অধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছে, ‘যেহেতু স্বজন হারিয়েছি আমি জানি কষ্ট তাই আমি যারা আপনজন হারিয়েছেন তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানাচ্ছি। স্থাপনা ধ্বংস করেছে, সেগুলো পুনর্গঠন করা যাবে কিন্তু যে প্রাণগুলো ঝরে গেল সেগুলো তো আমরা ফিরে পাবো না। ’ .......
আমি কোনোদিন ভাবতে পারিনি এসময় এধরনের একটা অবস্থার সৃষ্টি হবে। আর সেখানে এতগুলো তাজা প্রাণ যাবে। ')
“..... আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়। ”
কী অন্যায় করেছিলাম?
(কোটা আন্দোলনে প্রাসঙ্গিকতা- কোটা আন্দোলনে নিহিত ফুলের মত পবিত্র শিশু ও সাধারণ মানুষ কী অন্যায় করেছিল....... )
১৯৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলনে ৭ই জুনে আমার ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। (কোটা আন্দোলনে রংপুরের আবু সাইদ সহ শতাধিক ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে .......)
“......কী পেলাম আমরা? যে আমার পয়সা দিয়ে অস্ত্র কিনেছি বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্য, আজ সেই অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে আমার দেশের গরিব-দুঃখী আর্ত মানুষের বিরুদ্ধে, তার বুকের উপর হচ্ছে গুলি।
“......মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব। (কোটা আন্দোলনে প্রাসঙ্গিকতা- কোটা আন্দোলনকারীদের ভাষায় তারা রক্ত দিতে শিখেছে)
এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ্। ....... ”
“.....আপনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, দেখে যান কীভাবে আমার গরিবের উপরে, আমার বাংলার মানুষের উপরে গুলি করা হয়েছে। (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, কোটা আন্দোলনে ১৪৭ জন মারা গেছেন। )
“কী করে আমার মায়ের কোল খালি করা হয়েছে। ....”
কোটা আন্দোলনে প্রাসঙ্গিকতা- গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছে-
(ক)
‘বাসায় ফিরে বাচ্চাদের কী জবাব দেব’।
একটি হোটেল থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে কাজে ফিরছিলেন মোহাম্মদ ফারুক (৩২)। পথিমধ্যে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান তিনি।
সেখানে হঠাৎ গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন তিনি। বিকেলের দিকে তাকে নেওয়া হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
সেখানে গিয়ে দেখা যায়, স্বামীর মরদেহের পাশে বসে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্ত্রী সীমা আক্তার।
চট্টগ্রাম মহানগরীর শুলকবহর এলাকায় শাহজালাল ফার্নিচার নামে একটি দোকানে কাজ করতেন ফারুক। আট বছর বয়সী ছেলে ফাহিম ও পাঁচ বছর বয়সী মেয়ে ফাহিমাকে নিয়ে ভালই চলছিল সীমা-ফারুকের সংসার।
হাসপাতালে বিলাপ করতে করতে সীমা বলছিলেন, 'তিনটার দিকে দুপুরের খাবার খেয়ে দোকানে ফিরছিলেন ফারুক। আমাকে ফোন করে বলছিল হোটেল থেকে খাবার খেয়েছে। দোকানে ফিরে ফোন দেবে বলেছিল। '
সীমা জানান, ১৭ বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই লালখান বাজার এলাকায় আছেন তারা। ফার্নিচারের দোকানে ৮ বছর ধরে চাকরি করছিলেন ফারুক।
'সন্তানদের অসুস্থ শাশুড়ির কাছে রেখে আসছি। বাসায় ফিরে গিয়ে তাদের কী জবাব দেব। আমার মেয়ে তার বাবাকে ছাড়া একদিনও থাকতে পারে না,' বলছিলেন সীমা।
ফারুকের বেতনেই তাদের সংসার চলত বলে জানান তিনি।
ফারুকের বাবা আব্দুল দুলাল বলেন, 'তিনটার দিকে কর্মস্থলের পাশে মুরাদপুর এলাকার একটি হোটেলে দুপুর খাবার শেষে রাস্তায় পার হওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয় ফারুক। '
কোট সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষের সময়ই ফারুক গুলিবিদ্ধ হন বলে জানান তিনি।
ফারুকের বাবা চট্টগ্রাম শহরে ভ্যানগাড়ি চালান। সন্তানের জন্য আহাজারি করতে করতে কয়েকবার জ্ঞান হারান তিনি।
(খ)
তিন সন্তানকে হারিয়ে তিন মায়ের আহাজারি
তিন মা হারিয়েছেন তাদের তিন সন্তানকে। তিন মায়ের গগনবিদারী আহাজারিতে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। কান্না যেন থামছেইনা।
গত ২০ ও ২১ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনটি তাজা প্রাণ ঝরে যায়। তারা হলেন, জোবায়ের (১৫), জামান মিয়া (১৭) ও হুমায়ুন কবির (২০)।
তাদের তিনজনের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার ভিন্ন গ্রামে।
এরপর হাসপাতাল ও সড়কের পাশে পড়ে থাকা লাশ উদ্ধার করে বাড়িতে এনে তড়িঘড়ি দাফন করা হয়।
তারা তিনজনই জীবিকার তাগিদে ঢাকা ও নরসিংদীতে কাজ করতো। তাদের মধ্যে দুজন দোকানের কর্মচারী ও আরেকজন একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতো।
হতদরিদ্র ওই তিনজনই মাস শেষে আয়ের একটা অংশ বাড়িতে পাঠাতো, চলতো সংসার। কিন্তু এখন আর তাদের আয় বাড়িতে আসবে না।
ভয়-আতঙ্ক ও ঝামেলা এড়াতে তিন পরিবারের কেউ-ই এখন মুখ ফুটে বিচার চাচ্ছেন না। তবে চাপা ক্ষোভ ও কষ্ট নিয়ে সময় যাচ্ছে মায়েদের, কান্না থামাতে পারছেন না কেউ।
জানা যায়, নিহতের স্ত্রী আয়েশা আক্তার সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা। ছেলে হারিয়ে মা ফরিদা খাতুন এখন পাগলপ্রায়। তার কান্না থামাতে পারছেন না কেউ।
একই উপজেলার চন্ডীপাশা ইউনিয়নের চামারুল্লাহ গ্রামের আজিজুল ইসলাম কুসুমের ছেলে জোবায়ের ঢাকার যাত্রাবাড়ি এলাকায় একটি দোকানের কর্মচারী ছিল। গত প্রায় দুই বছর ধরে সেখানেই বসবাস করতো। হতদরিদ্র বাবা-মাকে মাস শেষে কিছু টাকা পাঠাতো।
গত ২০ জুলাই দুপুরের পর প্রতিদিনের মতো তিনি খাবার খেতে পাশেই মালিকের বাসায় যাচ্ছিলেন। এ সময় যাত্রাবাড়ী ব্রিজের নিচে যেতেই বেশ কয়েকটি গুলি লাগে তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায়। এতে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন রাতেই সড়কের পাশে থাকা লাশ উদ্ধার করে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যান। মা নাসিমা আক্তার সন্তান হারিয়ে এখন দিশেহারা। এখন তিনি শুধু কান্না করেন।
ছেলের এই অস্বাভাবিক মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না মা মিনারা বেগম।
গত তিন দিনে নিহত তিনজনের বাড়িতে গেলে দেখা যায়, তিন মায়-ই সন্তান হারিয়ে শয্যাশায়ী। তারা কেবল কান্নাই করে যাচ্ছেন। গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় পরিবারের লোকজন মায়েদের নিয়ে শঙ্কায় আছেন। এই কয়দিনে কেউ তাদের খোঁজখবর নিতে আসেননি। গ্রামের লোকজন জানান, এমনভাবে তিনটি তাজা প্রাণ চলে যাওয়ায় তারা খুবই মর্মাহত। সরকারের কাছে তাদের দাবি, নিহতের পরিবারের খোঁজ-খবর নিয়ে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হোক।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
এবার রোযায় ইফতারীতে একটু মিষ্টি মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় হোটেলের ইফতারী কিনতে ব্যর্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় মুখে এক টুকরা আপেল, আঙ্গুর বা মাল্টা মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। উল্টো এবার রোযায় স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সরকারের তরফ থেকে বিক্রি হবে না গরু-খাসির গোশত
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মানবতা বা মনুষ্যত্ব শব্দ উচ্চারণের অধিকার বিশ্ববাসীর আর নাই গাজার শিশুদের আর্তনাদ, গাজার মায়ের আহাজারি যে বিশ্ব শুনতে পায় না- “সে বিশ্ব বধির”। গাজার শেষ হাসপাতাল ধ্বংস চরম নিষিদ্ধ ফসফরাস বোমার আক্রমণ যে বিশ্ব দেখতে পায় না- “সে বিশ্ব মহা অন্ধ”।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রসঙ্গঃ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)