মন্তব্য কলাম
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
, ২০ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৫ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
আলুর ভরা মৌসুমে বিপণনের জন্য এক আলুর পরিবর্তে অন্য আলুর বীজ, অঙ্কুরিত হবে না এমন বীজ ও মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ বিক্রির চেষ্টা চলছে।
রংপুরে এক আলুর পরিবর্তে অন্য আলুর বীজ ও অঙ্কুরিত হবে না এমন বীজ সংরক্ষণ এবং মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ বিক্রির অপরাধে ২ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও জেলা বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি।
ফরিদপুরের নগরকান্দায় অসৎ পেঁয়াজ বীজ ব্যবসায়ীদের প্রতারণার ফাঁদে পড়ে কৃষকরা প্রতারিত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার কোদালিয়া শহিদনগর ও পুরাপাড়া ইউনিয়নের অধিকাংশ পেঁয়াজ চাষি এই প্রতারণার শিকার হন। ফলে এসব এলাকার কৃষকরা দুশ্চিন্তায় দিন পার করছেন।
গাইবান্ধার সাতটি উপজেলায় উজালা-২ ও উজালা-৮ হাইব্রিড ধানের চাষ করে সহগ্রাধিক কৃষক প্রতারিত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রতি বিঘায় ২৫-২৮ মণ ধান উৎপাদনের প্রলোভন দেখিয়ে কৃষকদের কাছে এই ধানের বীজ বিক্রি করা হলেও উৎপাদন হয়েছে সাত থেকে ১১ মণ। একটিভ পাওয়ার এগ্রো লিমিটেড নামে গাইবান্ধার একটি বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এই বীজ বাজারজাত করে।
বারি-১৪ সরিষা বীজ বলে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের এক কৃষকের সাথে প্রতারণা করা ও ধোকা দেওয়ার অভিযোগে চকবাজার এলাকার মেসার্স বীজ ঘরকে আর্থিক জরিমানা আরোপ ও কৃষকের ফসলের ক্ষতিপূরণ আদায় করা হয়েছে।
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে প্রতারণায় পড়ে নিম্নমানের ইন্ডিয়ান পেঁয়াজের বীজ আবাদ করে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন চাষিরা। উচ্চ ফলনশীল লালতীর ও রেড কিং পেঁয়াজ বীজের জায়গায় নিম্নমানের ইন্ডিয়ান বীজ কিনে প্রতারণার শিকার পাঁচ শতাধিক চাষি।
দেশে এমনিতেই কৃষি খাত আক্রান্ত হয় ফিরে ফিরে। এরপর রয়েছে আরো নানা প্রতিকূলতা। এত প্রতিকূলতা কিংবা বৈরী পরিস্থিতি মোকাবিলা করেও কৃষক সমাজ উৎপাদনের চাকা অধিকতর গতিশীল করতে সচেষ্ট। এই উৎপাদন বৃদ্ধির প্রথম শক্তি ভালো কিংবা শুদ্ধ বীজ এবং অন্যান্য উপকরণের যথাযথ জোগান। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, এসব নিয়ে একটি অসৎ মহলকে বরাবরই অপতৎপরতা চালাতে দেখা যাচ্ছে।
অপরদিকে ফসলের উৎপাদন বাড়াতে সরকার নানাভাবে কৃষি সহযোগিতা ও সম্প্রসারণ কর্মসূচি পালন করছে। এরই অংশ হিসেবে কৃষকদের প্রতিবছর বিনা টাকায় প্রণোদনার বীজ দেওয়া হয়। সেই বীজে যদি চারা না গজায়, তাহলে ক্ষতির মুখে পড়তে হয় প্রথমত কৃষককে। এ নিয়ে ‘চারা হয় না প্রণোদনার বীজে’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) থেকে কৃষকদের মধ্যে নিম্নমানের চীনাবাদাম বীজ সরবরাহ করা হয়। কিন্তু বিতরণ করা ওই বীজের বড় অংশ থেকেই চারা না গজানোর অভিযোগ উঠেছে।
উল্লেখ্য দুর্যোগ, মন্দা কিংবা কোন সংকট কাটিয়ে ওঠা কিংবা ফসলের উৎপাদন বাড়াতে সরকার নানাভাবে কৃষি সহযোগিতা ও সম্প্রসারণ কর্মসূচি পালন করে। এর ভেতর বীজ প্রণোদনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু দেখা যাচ্ছে সরকারি প্রণোদনার বীজে দেশের কৃষি খাত আরো নিম্নগামী হচ্ছে। কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সরকারি প্রণোদনার বীজ চাষ করে কৃষকের সময়, শ্রম, জমি, অর্থ নষ্ট হচ্ছে। আর এসব বীজের মান পরীক্ষা বা জবাবদিহিতা নিশ্চিত হচ্ছে না। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের পাশে রাষ্ট্র দাঁড়াচ্ছে না। এ ঘটনা দেশের সামগ্রিক কৃষি উৎপাদন ও খাদ্যব্যবস্থায় এক চাপও তৈরি করছে। কারণ উৎপাদন কাঙ্খিত না হওয়ায়, খাদ্যের পূর্বাভাস ও ফলনের পরিমাণে গরমিল ঘটছে। দেশে বহুদিন ধরে বিভিন্ন করপোরেট কোম্পানির বীজ ব্যবহার করে কৃষক প্রতারিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কিন্তু কোনো ঘটনার ন্যায়বিচার নিশ্চিত না হওয়ায় এর যাবতীয় ভোগান্তি একা কৃষক ও কৃষক পরিবারকে টানতে হয়। তবে করপোরেট কোম্পানি আর রাষ্ট্রের বীজ প্রণোদনা এক বিষয় নয়। যদি কোম্পানির মতো রাষ্ট্রের সরবরাহ করা বীজেও কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয় তবে দেশের কৃষিসমাজ দাঁড়াবে কোথায়? এই ঘটনা বেশি দেখা যাচ্ছে বোরো মৌসুম ও রবি শস্যের মৌসুমে। আমরা আশা করবো দেশের বীজ খাতকে রাষ্ট্র সর্বাধিক গুরুত্বের জায়গায় বিবেচনায় নিবে। কারণ এটি আমাদের কৃষি ও খাদ্যের মৌলভিত্তি। বীজের অন্যথা হলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নানামুখী প্রশ্নের মুখে পড়বে। বীজ সরবরাহ, বীজ বিক্রয় এবং বীজ প্রণোদনার মতো বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। বীজ ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হলে সব ঘটনার তদন্ত ও সুবিচার নিশ্চিত করতে হবে।
২০১০ সালে রাজশাহীর গোদাগাড়ীর কৃষকরা সিনজেনটার হাইব্রিড সবল টমেটো বীজ চাষ করে প্রতারিত হয় এবং দীর্ঘ আন্দোলন গড়ে তুলে। সিনজেনটার বিরুদ্ধে মামলা হয়। সিনজেনটা বাজার থেকে সবল টমেটো বীজ তুলে নিতে বাধ্য হয়। কিন্তু এরপরও কৃষকের সঙ্গে কোম্পানির বীজ-প্রতারণা বন্ধ হয়নি। হাইব্রিড ঝলক ধান কিংবা মনস্যান্টোর হাইব্রিড ভুট্টা বীজ বুনেও কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একটি বীজ প্রতারণারও বিচার হয়নি।
নানা আঘাত আর সংকট সামলে গ্রামীণ কৃষি পরিবারগুলো এখনো কৃষি নিয়ে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে। করোনার সময় দেশ দুনিয়া সব লকডাউন হয়ে থাকলেও কৃষকসমাজ ছিল নির্ঘুম। আমাদের সামনে হাজির করেছে খাবার ভর্তি থালা। কৃষকের সম্মান ও মর্যাদা এখনো আমরা নিশ্চিত করিনি। কিন্তু বারবার বীজ নিয়ে কৃষকের সঙ্গে নানামুখী অনাচার প্রতারণা ও ক্ষতি কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। যে বীজ আমাদের ভবিষ্যতের বেঁচে থাকবার শর্তপূরণ করে, সেই বীজ ব্যবস্থাপনাকে রাষ্ট্র সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেখবে এবং শক্তিশালী পাবলিক কাঠামো গড়ে তুলবে এটি দীর্ঘদিনের দাবি।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, ভেজাল ও নিম্নমানের বীজ এবং অন্য সব কৃষি উপকরণ বিক্রেতারা জাতীয় শত্রু। এসব বন্ধে সরকারের সার্বক্ষণিক মনিটরিং দরকার। ফসলের ক্ষতি হলে কৃষক যেন শস্যবীমার সুযোগ পান, সে উদ্যোগ নেওয়াও জরুরি। কৃষিক্ষেত্রকে জাতীয় রন্ধনশালা বললে অত্যুক্তি হবে না। কাজেই এ ক্ষেত্রে যারা তুঘলকি কা- চালায় তাদের শিকড় উপড়ে ফেলতে হবে। দেশের মোট বীজ চাহিদার ২২ শতাংশ (মতান্তরে ১১ শতাংশ) সরবরাহ করে বেসরকারি বীজ কোম্পানিগুলো। এ ক্ষেত্রে সরকারের বিশেষ দৃষ্টি দরকার। বীজ যদি নষ্ট হয়, তাহলে উৎপাদন ব্যাহত হবেই। আর উৎপাদন ব্যাহত হওয়া মানে জাতীয় ক্ষতি আরো স্ফীত হওয়া। কোনোভাবেই এ ব্যাপারে উদাসীনতা কিংবা কালক্ষেপণ কাম্য নয়। ধান বা বীজ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের দ্রুততার ভিত্তিতে এ ব্যাপারে গবেষণা ও বীজ উৎপাদন ক্ষেত্র বিস্তৃত করার উদ্যোগ নেওয়াও জরুরি।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












