পূর্নবাসিত হতে এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে চায় না হিজরারা। বিদেশী মদদপুষ্ট এনজিও’দের পৃষ্ঠপোষকতায় চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা ও অপহরণ-ছিনতাইয়ে জড়াচ্ছে হিজড়ারা।
সমকামিতা নামক বিকৃত অপসংস্কৃতিতে বৈধ করতেও ব্যবহার করা হচ্ছে হিজড়াদের। সরকারের উচিত, হিজড়াতের নিয়ন্ত্রনে আলাদা পুলিশ ইউনিট গঠন করা এবং হিজড়াতের ব্যবহার করা এনজিওগুলোর বিরুদ্ধে শক্ত আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
, ০৩ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৩ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ২২ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
হিজড়াদের বাড়াবাড়ি থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করার দায়িত্ব প্রশাসনের। সমাজসেবা অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, দেশে হিজড়ার সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার। বাস্তবে এ সংখ্যা লাখেরও বেশি বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। রাজধানীতে বাসে যারা যাতায়ত করেন তাদের প্রতিদিনই হিজড়াদের খপ্পরে পড়তে হয়। একে তো বাসে বাড়তি ভাড়া দিতে হয়, তার ওপর এদের চাঁদাবাজি।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, হিজড়াদের টাকা তোলা নতুন কিছু নয়। আগে মানুষ যা দিত, তা নিয়েই খুশি থাকত হিজড়ারা। কিন্তু এখন তাদের আচরণ বদলে গেছে। রাস্তাঘাট, বাসাবাড়ি, দোকানপাট যেখানে-সেখানে টাকার জন্য মানুষকে নাজেহাল করছে তারা। এ বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেয়াও বেশ কঠিন। অনেক সময় অনুনয় বিনয় করে ছাড় পাওয়া গেলেও মাঝেমধ্যেই ভয়ংকর হয়ে ওঠে হিজড়ারা। প্রতিবাদ করলে শারীরিকভাবেও লাঞ্ছিত হতে হয় তাদের হাতে। অশালীন ভাষায় গালি দেয়া এদের কাছে স্বাভাবিক ব্যাপার। অনেক সময় স্ত্রী-সন্তানদের সামনে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে চাঁদা নেয় হিজড়ারা। পুলিশের সামনেই এরা চাঁদাবাজি ও সাধারণ মানুষকে হেনস্তা করে। ২০১৩ সালে এদের তৃতীয় লিঙ্গের মর্যাদা দেয়া হয়েছে।
রাজধানীর পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে অভিজাত আবাসিক এলাকায় হিজড়াদের অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ। রাস্তাঘাট, যাত্রীবাহী বাস, বাসস্ট্যান্ড এবং দোকানপাট ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রতিনিয়ত হিজড়াদের জোরপূর্বক চাঁদাবাজি চলছে। প্রতিটি দোকান থেকে তারা সপ্তাহে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করে। বিশেষ করে কোনো বাসাবাড়িতে সন্তান হলে হিজড়ারা কীভাবে যেন খবর পায় এবং সেই বাড়িতে গিয়ে চড়াও হয়। বাসায় ঢুকতে বাধা দেয়া হলে তাদের ওপরও চড়াও হয় তৃতীয় লিঙ্গের এই জনগোষ্ঠী। বিয়েশাদি ও সন্তান হলে ঢাকঢোল বাজিয়ে নেচেগেয়ে এবং বিকট শব্দে হাততালি দিয়ে একটা ভয়ংকর পরিবেশ সৃষ্টি করে তারা। অত্যন্ত নিষ্ঠুরতার সঙ্গে তারা বকশিশের নামে ইচ্ছে মতো টাকাপয়সা আদায় করে। নবজাতক সন্তানের জন্য তাদের চাহিদার পরিমাণ কখনোই ৩ হাজার টাকার কম হয় না। পরিবারের আর্থিক সংগতির ওপর নির্ভর করে তাদের চাঁদার পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। হিজড়রা একসঙ্গে চিৎকার করে একটা অস্বস্তিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। নবজাতক এবং বাড়ির বৃদ্ধ ও অসুস্থ মানুষের সামনে তাদের এই অত্যাচারে তারা হতচকিত হয়ে যায়। মানসম্মানের ভয়ে মানুষ হিজড়াদের ‘খুশি’ করার চেষ্টা করে।
হিজড়ারা শুধু চাঁদাবাজিই নয়, মাদক ব্যবসা, শিশু অপহরণ, সম্ভ্রমহরণ, ছিনতাই, অস্ত্র ব্যবসা, পতিতা বাণিজ্য খুন-খারাবিসহ রাতের আঁধারে বিভিন্ন পার্কে অপরাধমূলক কর্মকা- চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি হিজড়া সর্দাররা নিরীহ লোকজনদেরও জোড়পূর্বক লিঙ্গ পরিবর্তন করে হিজড়া পেশায় বাধ্য করছে। হিজড়া বানানোর ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেটের খপ্পরে পড়ে এমন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অনেকের জীবন। রাজধানী এবং এর আশপাশে বিভিন্ন ক্লিনিকে পুরুষের গোপনাঙ্গ কেটে বানানো হচ্ছে হিজড়া। এর মাধ্যমে হিজড়া সিন্ডিকেট হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। হিজড়া বানাতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে দালালের মাধ্যমে পুরুষদের ক্লিনিকে আনা হয়। অনেক সময় তাদের চাকরি দেয়ার কথা বলা হয়। ধামরাই, উত্তরা, খুলনার ফুলতলায় এই ধরনের ক্লিনিক রয়েছে। আবার অনেকক্ষেত্রে ভারতে নিয়ে পুরুষাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তরিত করা হয়।
প্রসঙ্গত, হিজড়াদের এসব অনৈতিক কাজে পৃষ্ঠপোষকতা করছে বেশ কিছু এনজিও। দেশের বিভিন্ন জেলার হিজড়া এবং সমকামীদের সামাজিক স্বীকৃতি ও অধিকার আদায়ের বুলি আওড়িয়ে অবৈধ কামাচারের পরিবেশ তৈরি করে একে বাণিজ্যিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে এক ধরনের ভয়ঙ্কর মিশন নিয়ে নেমেছে বেশ কয়েকটি এনজিও। এসব এনজিওদের চাপে সরকার সম্প্রতি হিজড়াদের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে।
এসব এনজিওগুলো হিজড়া এবং সমকামীদের যৌন চাহিদাকে উৎসাহিত করে তাদের মাঝে অবৈধ যৌনকর্ম সহায়ক উপকরণ সামগ্রী বিনামূল্যে সরবরাহ করে থাকে। এতে বিকৃত রুচির হিজরারা আরোও বেশি অপরাধ প্রবণ হচ্ছে।
‘বন্ধু ওয়েলফেয়ার সোসাইটি’ খওএঐঞ ঐঙটঝঊ, ওঈউউজ-ই, ঝটঈঐ, খওঋঊ, ইঙণঝ, ঙউচটচ নামের এনজিওগুলো হিজড়া ও সমকামীদের মাধ্যমে বিকৃতরুচির যৌনকর্ম সমাজে ছড়ানোর জন্য ভিতরে ভিতরে ব্যাপক কাজ করছে। পাশাপাশি হিজরাদের মাধ্যমে তারা এইডস ছড়ানোর কাজে লিপ্ত রয়েছে। হিজড়ারা এক ধরনের প্রতিবন্ধী হওয়ায় তাদের প্রতি আমাদের দুর্বলতা বা করুণা রয়েছে। কিন্তু সে করুণাকে পুঁজি করে তারা আমাদেরকে জিম্মি করে নানা অনৈতিক এমনকি অমানবিক তৎপরতা চালাচ্ছে। যা এখন ভয়াবহ ও প্রকট হয়েছে।
বলাবাহুল্য, বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রদ্বীন সম্মানিত ইসলাম। আর সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হিজড়াদের অধিকার সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। তাদের ঘৃণা করতে নিষেধ করা হয়েছে, অন্য সন্তানের মতোই সে সম্পত্তিতে প্রাপ্য অধিকার পাবে, তারও জানাযা এবং দাফন হবে, নামাজ, রোজা ও পর্দা করবে লিঙ্গ অনুযায়ী। সে হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও অনুভূতিতে উদ্বুদ্ধ হয়ে হিজড়াদের সমাজের স্বাভাবিক ধারায় নিয়ে আসা। তাদেরকে যাতে এনজিও ও বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীমহল ব্যবহার করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে, মানুষের ভোগান্তি না বাড়াতে পারে এজন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা। পাশাপাশি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিত- গার্মেন্টস পুলিশের মতো এখন হিজড়াদের নিয়ন্ত্রনেও আলাদা পুলিশ বাহিনী করা। পাশাপাশি যেসব এনজিও নেপথ্যে হিজড়াদের লালন করছে তাদের অবিলম্বে নিষিদ্ধ করে শক্ত শাস্তির আওতায় আনা। এক্ষেত্রে সরকারের সমাজ কল্যাণে সক্রিয়তা কাম্য। তাদের উদাসীনতা কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। সর্বোপরি সরকারের নির্বাহী ব্যক্তিত্বের উচিত হিজড়াদের বিষয়ে সতর্ক ও সক্রিয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সত্বর নির্দেশ দেয়া। এ ভয়ঙ্কর দিকটির প্রতি সরকারের নিষ্ক্রিয়তা ও গাফলতি গোটা দেশের জন্য ভয়াবহ নৈরাজ্য ডেকে আনবে। এক্ষেত্রে এক মুহূর্ত বিলম্বও বরদাস্তযোগ্য নয়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)