পশ্চিমা গণমাধ্যম ফিলিস্তিনী তথা মুসলমানদের উপর হিংস্র বর্বরতার ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করে ইহুদীবাদ তথা ইসরাইলের নির্লজ্জ সাফাই গেয়ে যাচ্ছে।
মুসলমানদের পক্ষের খবর বয়কট করে ইসরাইলের পক্ষে ভুয়া খবর পরিবেশন করছে। মুসলমানদের প্রকৃত সত্য উপলব্ধিতে সক্রিয় হতে হবে ইনশাআল্লাহ। (পর্ব-১)
, ১১ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ১১ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
সাম্প্রতিক বিভিন্ন প্রো-ফিলিস্তিন সূত্র থেকে অভিযোগ জানানো হচ্ছে, ফেসবুক, টুইটার ও ইনস্টাগ্রামে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতি, সহমত ও সংহতি সম্পর্কিত লেখাগুলো মুছে দেওয়া হচ্ছে এমনকি অনেক সময় ওইসব অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দেওয়া হচ্ছে।
২০১৮ সালে ইসরাইলি বিচারমন্ত্রী প্রকাশ্যে এসব টেক কোম্পানিগুলোর প্রশংসা করেন তাদের অনুরোধে ইসরাইলবিরোধী কনটেন্ট মুছে দেওয়ার জন্য। কিন্তু একটি দায়িত্বশীল গণমাধ্যমের পক্ষপাতমূলক আচরণ বিধানসম্মত নয়।
সংঘাত, সহিংসতা, দখলদারিত্ব কোনো আরব বা মুসলিম সম্পর্কিত বিষয় নয়। এটা পুরোপুরি মানবিকতার প্রশ্ন। আধুনিক প্রযুক্তির উৎকর্ষে ভরপুর বিশে^ গণমাধ্যমকে আত্তীকরণ না করে উপেক্ষা করার কোনো ভিন্ন পন্থা নেই। উৎকৃষ্ট সমাজব্যবস্থার সঙ্গে সমতাপূর্ণ বিশ^ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা শুধু ন্যায্য, আত্মিক ও আইনসঙ্গত দাবির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, তা এখন বিশ^জনীন দাবি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
ফিলিস্তিনে যখন এক হামলায় হাসপাতালে ৫শ’ মানুষ নিহত হলেন, যখন সীমান্তে প্রাণ বাঁচাতে আশ্রয় নিয়েছে লাখো বিপর্যস্ত নারী ও শিশু-তখনও পশ্চিমা গণমাধ্যম দেখলে তা বোঝার উপায় নেই। বিস্মিত হতে হয় ইসরায়েলের পক্ষে তাদের প্রচার-প্রপাগান্ডা দেখে। বাংলাদেশের গণমাধ্যম বিশ্লেষকরা বলছেন, এদিকে চলমান ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে পশ্চিমা গণমাধ্যমের একতরফা প্রতিবেদনে হতবাক ও ক্ষুব্ধ যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাবিদরাও। তাদের ক্ষোভের কারণ, গণমাধ্যমগুলো কেবল ইসরায়েলের বয়ান তুলে ধরছে। সেসব প্রতিবেদনে ফিলিস্তিনের কথা নেই। এসব নিয়ে প্রায় ৩১৩ শিক্ষাবিদ পশ্চিমা গণমাধ্যমের উদ্দেশে একটি খোলাচিঠিও লিখেছেন।
প্রশ্ন হলো, যেসব রাষ্ট্র গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে পরিচিত ও যারা মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশকে বুদ্ধি-পরামর্শ দেয়, তাদের গণমাধ্যম একটি যুদ্ধের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরতে পারছে না। পশ্চিমের মেইনস্ট্রিম মিডিয়া দেখলে ইসরায়েলের অত্যাচারের কোনও চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায় না বলেই গণমাধ্যম বিশ্লেষকরা বলছেন-এই যদি হয় পরিস্থিতি, তবে তারা তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোকে কোন মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতার কথা শেখায়।
কারা এই শিক্ষক? অথবা শাসায়, তারা কিন্তু ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে নেই। এই দেশগুলো ফিলিস্তিনিদের ওপর হওয়া জঘন্য অপরাধের বিরুদ্ধে মুখ খুলছেন না। সম্প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে যারা বিবৃতি দিয়েছেন, তারা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। এই চিঠির অন্যতম স্বাক্ষরকারী ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার অধ্যাপক ইভলিন আলসুলতানি ১৭ অক্টোবর তার এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক টুইটার) চিঠিটি শেয়ার করেছেন।
চিঠির শুরুতেই নিজেদের উদ্বেগের কথা জানিয়ে শিক্ষকরা লিখেছেন, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল স্টাডিজ বিষয়ের শিক্ষক হিসেবে আমরা যারা কাজ করছি, শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে আলোকিত করছি, বেশিরভাগ মার্কিন মুদ্রণ-সম্প্রচারমাধ্যমে এ সংক্রান্ত সংবাদের পরিবেশন দেখে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। পশ্চিমা গণমাধ্যমের একপেশে চেহারা ও মিথ্যাচারকে দায়িত্বজ্ঞানহীনতা আখ্যা দিয়ে বলা হয়েছে, ‘যুদ্ধে ইসরায়েল’-এমন বড় শিরোনাম দিয়ে প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন সংবাদ প্রকাশ করেছে, যাতে গাজাকে দৃশ্যপট থেকে মুছে দিয়ে ইসরায়েলের দৃষ্টিভঙ্গিকে ঢালাওভাবে গ্রহণ করা হয়েছে। তারা সংঘাত নিয়ে ইসরায়েলের বয়ান ধারাবাহিকভাবে প্রচার করে যাচ্ছে। সাংবাদিকতার নীতি মনে করিয়ে দিয়ে তারা বলেন-আশা করি, আপনারাও আমাদের মতো বিশ্বাস করেন, সাংবাদিকতার সবচেয়ে পরিশীলিত রূপটি হচ্ছে-সবসময় যেকোনও ঘটনায় সন্দেহপ্রবণ থেকে যাচাই-বাছাই করে সঠিক খবর নিঃসংকোচে পরিবেশন করা। যেকোনও নেতিবাচক ঘটনার সমালোচনা করে যাওয়া, বিশেষ করে প্রভাবশালীদের ক্ষমতার অপব্যবহার ও যুদ্ধ পরিস্থিতিতে।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের দৃষ্টিভঙ্গি ও নিশ্চুপতার প্রতি প্রশ্ন তুলে তারা বলেন, আপনাদের সন্দেহ করার মতো সেই দৃষ্টিভঙ্গি আজ কোথায়। কেন আমরা গাজায় যুদ্ধাপরাধকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের প্রচারিত বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবিকে প্রশ্নের মুখে ফেলছি না? যুদ্ধে সাংবাদিক মৃত্যুর কথা উল্লেখ করে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, এ মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি কাজ হচ্ছে যুদ্ধের ডামাডোল আরও বাড়িয়ে না তুলে শিগগিরই এসব বন্ধ করা। কারণ, এভাবে চলতে থাকলে সব পক্ষের জন্য গণবিধ্বংসী যুদ্ধ ডেকে আনতে পারে। ৭ অক্টোবর থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত আপনাদের ১১ ফিলিস্তিনি সাংবাদিক সহকর্মীকে ইসরায়েলিরা শহীদ করেছে।
কোনও ইস্যুকে ধরে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোর পক্ষপাতিত্ব ও অর্থের বিনিময়ে এজেন্ডা বাস্তবায়নের নজির বহু পুরোনো। এই চিঠি প্রমাণ করে যে পশ্চিমা গণমাধ্যমের আচরণে পশ্চিমা জনগণই ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ‘মিডিয়ার নিয়ন্ত্রণ যার হাতে তার পলিসিই সেই মিডিয়ার পলিসি। কোন দেশের ছোট পরিসরের গণমাধ্যম কোন দলের নিয়ন্ত্রণে সেই আলাপ হয়, বৈশ্বিকভাবে বড় পরিসরে সেটা কেউ ইসরায়েল কেউ হামাসের পক্ষে কথা বলছে, এভাবেই দেখতে হবে। আমি মনে করি, মাঠের প্রতিবেদক সবসময় সঠিক তথ্যটা দেন। কিন্তু সেটা নিয়ন্ত্রণ করে তার নিউজরুম ও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের মালিকানা যার, তিনি। বিবিসি যখন এ ধরনের পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ উপস্থাপন করবে, তখন তার সরকারের বাইরে গিয়ে অবস্থান নিতে পারবে না। সিএনএন-এর ওপর সরকারের মালিকানা না থাকলেও যে বড় ব্যবসায়ীরা এটার অর্থায়নে আছে, তারা সরকারের অবস্থানের বাইরে যাবে না। ফলে কোথাও না কোথাও মিডিয়া শৃঙ্খলিত। ’
‘পশ্চিমা মিডিয়া এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে একটা কমন ন্যারেটিভ তৈরি করে নেয়-গণতন্ত্র ও সুশাসনের দর্শন। সেই পরিপ্রেক্ষিত থেকে তারা ফিলিস্তিনের সমস্যাটাকে দেখে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ স্বার্থ ঠিক থাকলেই খুশি। ফলে তারা হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে দেখলেও ইসরায়েল কী করছে, সেদিকে নজর দেয় না। ফিলিস্তিনে যে মানুষের নাগরিক অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, সেটা তাদের এজেন্ডা না। ফলে সেই জিনিস যখন গণমাধ্যমগুলো চিত্রিত করছে, তখন বলাই যায়- পশ্চিমা গণমাধ্যম মনস্তাত্ত্বিকভাবে স্বাধীন না। ’
ইসরাইলি আগ্রাসন ও বর্বরতায় ফিলিস্তিনি নারী, শিশুসহ সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে গাজার আকাশ বাতাস যখন প্রকম্পিত, বিশ^বিবেক যখন প্রশ্নবিদ্ধ তখন পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো যেন ইসরাইলি আগ্রাসন ও বর্বরতাকে বৈধতা দানের অঘোষিত প্রতিযোগিতায় নেমেছে। মুহুর্মুহু ইসরাইলি বোমায় জনবসতিপূর্ণ গাজা যখন মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছে তখন রয়টার্স তাদের শিরোনাম করেছেÑ ‘ফিলিস্তিনি সন্ত্রাসী সংগঠনের রকেট হামলা, দ্বিতীয় দিনের মতো ইসরাইলি বিমান হামলা চলমান। ’ এমনিভাবে পশ্চিমা বিশে^র তথাকথিত স্বাধীন গণমাধ্যমগুলো বিকৃত ও অস্বচ্ছ তথ্য তুলে ধরে ইসরাইলিদের আত্মরক্ষার পক্ষে সাফাই গেয়েছে। একটি বিষয় খুব ল্য করার মতো, প্রায় সব পশ্চিমা গণমাধ্যম ইসরাইল-ফিলিস্তিন সঙ্কটকে কাভার করলেও মূলধারার গণমাধ্যমগুলোয় ফিলিস্তিনি একমাত্র স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। ইসরাইলি বিমান হামলার প্রতিবাদস্বরূপ হামাসের রকেট হামলাকে সন্ত্রাসী ও সাধারণ ইসরাইলিদের ওপর অবৈধ হামলা হিসেবে প্রচার করলেও ইসরাইলি কামান গোলা ও বিমান হামলাকে আত্মরক্ষার কবজ হিসেবেই আখ্যায়িত করছে। অথচ কয়েক মাস আগে সংঘটিত ব্ল্যাক লাইভ ম্যাটারস (কৃষ্ণাঙ্গদের জীবনও মূল্যবান) আন্দোলনে তারা নীতি-নৈতিকতার প্রশ্ন তুলে মানবিকতার ধোঁয়া তুলেছিল। যা পশ্চিমা গণমাধ্যমসমূহের দ্বিমুখী নীতির প্রকৃষ্ট নিদর্শন।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)