মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মাধ্যমে পর্দা বা বোরকা ফরয করেছেন।
পর্দা বা বোরকা মুসলমানগণ উনাদের দ্বীনি অধিকার আর খাছ করে মুসলিম মহিলাগণ উনাদের সম্মান এবং ব্যক্তিত্বেরও প্রতীক।
প্রত্যেক ঈমানদার পুরুষ ও মহিলার জন্য দায়িত্ব—কর্তব্য হলো— শরীয়ত নির্দেশিত তারতীবে সঠিকভাবে পর্দা করা এবং সর্বপ্রকার বেপর্দা—বেহায়াপনা হতে বিরত থাকা। সরকারের দায়িত্ব—কর্তব্য হলো— দেশের সর্বত্র শরঈ পর্দা জারি করা এবং যারা পর্দা বা বোরকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
, ২০ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১০ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ০৯জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ২৫ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ,
সাইয়্যিদাতু
নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল
মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত
উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন,
সম্মানিত
ইসলাম পরিপূর্ণ দ্বীন বা জীবন বিধান। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে যেমন লেবাসের
বর্ণনা রয়েছে, তেমনি লেবাসের মাধ্যমে
পর্দা পালনের জন্যও সুদৃঢ় আদেশ মুবারক রয়েছে। আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি
যে পবিত্র লেবাস মুবারক পরিধান করেছেন,
সেই পবিত্র
লেবাস মুবারকই সব মুসলিম পুরুষগণ উনাদের লেবাস। অপরদিকে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস
সালাম উনারা যে পবিত্র লেবাস মুবারক পরিধান করেছেন, সেই পবিত্র লেবাস মুবারকই মুসলিম মহিলাগণ উনাদের লেবাস। আর হযরত
উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালামগণ উনারা উনাদের পবিত্র লেবাস মুবারক উনার উপর
এমন বড় চাদর মুবারক ঝুলিয়ে দিতেন,
তাতে
উনাদের মাথা মুবারক থেকে পা মুবারক সম্পূর্ণই আচ্ছাদিত থাকতো। উনারা সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্মভাবে
পর্দা পালন করতেন। আর এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান রূপ হলো ‘বোরকা’। পর্দা পালন করা ফরয।
বর্তমান যুগে পর্দা রক্ষার্থে বোরকা পরিধান করাও প্রত্যেক মুসলিম মহিলাগণ উনাদের জন্য
ফরয। যেকোনো ফরযের বিরুদ্ধে কোনো মুসলমান কোনো কথা বললে সে মুরতাদ ও গুমরাহ বলে গণ্য
হবে। এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। কাজেই এদেশের কোনো প্রতিষ্ঠান বা কোনো কতৃর্পক্ষ
কখনোই পর্দা করতে বা বোরকা পরতে নিষেধ করতে পারে না। কেননা, বোরকার বিরুদ্ধে কথা বলারও কোনো অধিকার তাদের নেই।
যারা পর্দা বা বোরকার বিরুদ্ধে বলবে,
তারা
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে মুসলমান থাকবে না; বরং মুরতাদ ও গুমরাহ বলে বিবেচিত হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ইদ মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ৩০ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মুসলিম পুরুষগণ উনাদের
পর্দা প্রসঙ্গে ইরশাদ মুবারক করেন,
“(হে
আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) মু’মিনগণ উনাদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি অবনত রাখে এবং তাদের ইজ্জত
ও আবরু হিফাযত করে। এতে তাদের জন্য অনেক পবিত্রতা আছে। নিশ্চয়ই তারা যা করে মহান আল্লাহ
পাক তিনি তা অবহিত রয়েছেন।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র
সূরা নূর শরীফ উনার ৩১ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মুসলিম মহিলাগণ উনাদের পর্দা
প্রসঙ্গে ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) ঈমানদার নারীগণ উনাদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের ইজ্জত
ও আবরু হিফাযত করে। তারা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে; তবে চলাচলের কারণে অনিচ্ছা সত্ত্বে যা প্রকাশ পায়
তা ব্যতীত এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বুকের উপর ফেলে রাখে।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, বর্তমানে বিষয়টা অতি দুঃখজনক হলেও সত্য যে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কিছু মুসলমান নামধারী শিক্ষক, তারা মুসলমানগণ উনাদের মৌলিক ধর্মীয় অধিকার পালনে
বাধা সৃষ্টি করছে। নিরুৎসাহিত করছে। বেপর্দা হতে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। নাঊযুবিল্লাহ! যা
প্রকৃতপক্ষে তারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনারই বিরোধিতা করে যাচ্ছে। মূলত, এদেশের ব্যক্তি মুসলমান নফসের কারণে সম্মানিত দ্বীন
ইসলাম পালনে গাফলতি করতে পারে; কিন্তু সামগ্রিকভাবে
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর আঘাত সমষ্টিগতভাবে এেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানগণ উনারা
কখনোই বরদাশত করতে পারে না। এ সত্য সরকারকে বুঝতে হবে। বোরকার বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র
বন্ধ করতে হবে। দেশে পর্দা পালনের ব্যাপক পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে। কাজেই কোনো কর্তৃপক্ষ
বা প্রতিষ্ঠান যদি পর্দা বা বোরকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়; তাহলে সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো— সে কর্তৃপক্ষ
ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো— পর্দা বা বোরকা মুসলমানগণ উনাদের ধর্মীয়
অধিকার আর খাছ করে মুসলিম মহিলাগণ উনাদের সম্মান এবং ব্যক্তিত্বেরও প্রতীক। প্রত্যেক
ঈমানদার পুরুষ ও মহিলার জন্য দায়িত্ব—কর্তব্য হলো— শরীয়ত নির্দেশিত তারতীবে সঠিকভাবে
পর্দা করা এবং সর্বপ্রকার বেপর্দা—বেহায়াপনা হতে বিরত থাকা। সরকারের দায়িত্ব—কর্তব্য
হলো— দেশের সর্বত্র শরঈ পর্দা জারি করা এবং যারা পর্দা বা বোরকার বিরুদ্ধে অবস্থান
নেয় তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পরকালের তুলনায় দুনিয়াবী সম্পদ অতি সামান্য। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- দুনিয়ার পিছনে না ঘুরে পরকালের দিকে মনোনিবেশ করা। এ জন্য তাক্বওয়া বা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করা। আর এটা তখনই সম্ভব হবে যখন মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারকের ইত্তেবা বা অনুসরণ করা হবে। অর্থাৎ পবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক জীবন পরিচালনা করতে হবে।
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা পবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলের জন্যই ফরয।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ঊলা তথা প্রথমা, কুবরা তথা মূল, বড়, মহান, শ্রেষ্ঠা। সুবহানাল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র ১২ই শরীফ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এই দিনে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দয়া করে পৃথিবীর বুকে তাশরীফ মুবারক আনেন।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম” (সোমবার) পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা শ্রেষ্ঠ দিনসমূহেরও সাইয়্যিদ। সুবহানাল্লাহ!
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে প্রথম স্তর মুবারক-এ। উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সব।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত সিবতুন (নাতি) আলাইহিমুস সালাম এবং সিবত্বাতুন (নাতনী) আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিশেষ ব্যক্তিত্ব।
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আবনা আলাইহিমুস সালাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি ও মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন, এছাড়া সব কিছু।
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ফযল মুবারক ও মহাসম্মানিত রহমত মুবারক অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা। পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করতে হলে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুকরণে নাম রাখা দুনিয়ায় যেমন রহমত, বরকত ও সাকীনার কারণ, তেমনি আখিরাতে ও শাফায়াত মুবারক, নাযাত ও ফযীলত লাভের উছীলা।
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম- উনারা হচ্ছেন সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব মুবারক। সুবহানাল্লাহ! উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন উনারা। সুবহানাল্লাহ!
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আর আপনি তাদেরকে আইয়্যামুল্লাহ শরীফ তথা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ বিশেষ দিন মুবারক সম্পর্র্কে স্মরণ করিয়ে দিন। নিশ্চয়ই এই দিন মুবারকসমূহ উনাদের মধ্যে প্রত্যেক ধৈর্য্যশীল ও শুকুরগুজার বান্দা-বান্দী-উম্মতদের জন্য সম্মানিত আয়াত তথা নিদর্শন মুবারক রয়েছে। ” সুবহানাল্লাহ!
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)