পবিত্র যাকাত সঠিকভাবে আদায় না করায় দেশবাসী আক্রান্ত হচ্ছে অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, খরা, বন্যাসহ নানা দুর্যোগে।
সঠিকভাবে পবিত্র যাকাত আদায় এবং সঠিক জায়গায় পৌঁছানোই এসব দুর্যোগ থেকে পরিত্রাণের একমাত্র উপায়।
, ০৯ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০১ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০১ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
তাদের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে শস্য উৎপাদনে ৬ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা, যা মোট ক্ষয়ক্ষতির ৩৬ দশমিক ২০ শতাংশ। এরপরেই ক্ষতি হয়েছে নদী ভাঙনে, ৪ হাজার ৯২৩ কোটি টাকা। আর বসত বাড়ি ভেঙে ক্ষতি হয়েছে ৩ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা।
‘বাংলাদেশের দুর্যোগ সংশ্লিষ্ট পরিসংখ্যান ২০১৫: প্রেক্ষিত পানিবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ’ শিরোনামে বিবিএসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। গত ইয়াওমুল আহাদি বা রোববার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
এই প্রতিবেদন তৈরিতে দুই ধাপে দেশের ৬৪ জেলার ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯৮০টি থানা থেকে ৩০টি প্রশ্নের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় ৪৩ লাখ ৬১ হাজার পরিবার রয়েছে। এ সব পরিবারে মানুষ রয়েছে ২ কোটি ২ লাখের বেশি, যা দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ১২ দশমিক ৬৪ ভাগ।
দুর্যোগ প্রবণ এলাকায় ৭০ শতাংশের বেশি মানুষ থাকেন কাঁচা বাড়িতে। সেমি পাকা বাড়িতে থাকেন ১৭ শতাংশ মানুষ। আর পাকা বাড়ি রয়েছে ১০ শতাংশ পরিবার। ঝুপড়িতে থাকছেন ৮৪ হাজার ৯৮৭টি পরিবার।
এসব এলাকায় ৫০ শতাংশ মানুষ পাকা টয়লেট, ৪৬ শতাংশ কাঁচা টয়লেট ব্যবহার করেন। আর এখনও খোলা জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করেন প্রায় সাড়ে ৩ শতাংশ মানুষ।
প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে, সৌর শক্তি ব্যবহার করছে ১০ শতাংশ পরিবার। বাকি প্রায় ৪০ শতাংশ এখনও কেরোসিন জ্বালিয়ে আলো পাচ্ছে।
দুর্যোগপ্রবণ এলাকার প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ কৃষিকাজে নিয়োজিত, যাদের বড় অংশই দিনমজুর। এসব এলাকায় ব্যবসায় নিয়োজিত আছেন ১৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ মানুষ। চাকরিতেও প্রায় সমান সংখ্যক মানুষ রয়েছেন। শিল্প খাতে নিয়োজিত মাত্র দশমিক ৩২ শতাংশ মানুষ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্যোগপ্রবণ এলাকার সাড়ে ৩৮ শতাংশ মানুষের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা রয়েছে সাড়ে ৩২ শতাংশের। দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন সাড়ে ১৮ শতাংশ, আর মাধ্যমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন মাত্র ৯ দশমিক ২৩ শতাংশ।
পরিসংখ্যান ব্যুরো পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী, শস্য খাতে ৩৬ দশমিক ২০ শতাংশ, প্রাণিসম্পদে ৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ, পোলট্রিতে ১ দশমিক ২১ শতাংশ, মৎস্য খাতে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ, জমিতে ২৬ দশমিক ৭২ শতাংশ, বসতঘর, ও গোয়ালঘর রান্নাঘর ১৭ দশমিক ১৯ শতাংশ এবং উঠানের গাছপালায় ৮ দশমিক ১০ শতাংশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর জনজীবনে পানিবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কর্মসূচি প্রতিবেদনে এসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় থানা সংখ্যা ৪৩ লাখ ৬১ হাজার ২৬১টি এবং দুর্যোগপ্রবণ এলাকার থানার প্রধান ঘর ৭০.৩১ ভাগ কাঁচা, ১৭.৪৪ ভাগ অর্ধপাকা এবং ১.৯৫ ভাগ ঝুপড়ি।
দুর্যোগের ধরন অনুযায়ী থানায় প্রভাব দেখা যায়- খরায় রাজশাহী বিভাগ প্রথম (২৫.৩৯%) এবং রংপুর বিভাগ দ্বিতীয় স্থানে (২৩.৯৯%), বন্যায় সিলেট বিভাগ প্রথম (৬৯.৯৭%) এবং ঢাকা বিভাগ দ্বিতীয় (৫১.৮৯%), পানিমগ্নতায় খুলনা বিভাগ প্রথম (৩৪.৮৮%) এবং চট্টগ্রাম বিভাগ দ্বিতীয় (৩৪.৩৯%), ঘূর্ণিঝড়ে বরিশাল বিভাগ প্রথম (৭৮.৩১%) এবং চট্টগ্রাম বিভাগ দ্বিতীয় (৩০.৯৬%), টর্নেডোতে রংপুর বিভাগ প্রথম (১২.৩০%) এবং রাজশাহী বিভাগ দ্বিতীয় (৭.৫১%), পানিচ্ছ্বাসে বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগ যথাক্রমে ৩১.৫১% ও ১৩.৫১%, বজ্রপাত ও বজ্রঝড়ে (কালবৈশাখী ও আশ্বিনী ঝড়সহ) সিলেট ও রংপুর বিভাগ যথাক্রমে ৩১.৮৪% ও ২৩.৫৩%, নদী/উপকূলীয় চট্টগ্রাম ও রংপুর বিভাগ যথাক্রমে ৭.০১% ও ৬.৮৭%, ভূমিধসে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ যথাক্রমে ০.৮০% ও ০.০২%, লবণাক্ততায় খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগ যথাক্রমে ২২.২৪% ও ৫.৩০%, শিলাবৃষ্টিতে ঢাকা ও রংপুর বিভাগ যথাক্রমে ২০.৮৬% ও ১৬.৬২%, অন্যান্য দুর্যোগ- যেমন কুয়াশা, শৈত্যপ্রবাহ, পোকামাকড়ের আক্রমণ প্রভৃতিতে রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিভাগ যথাক্রমে ১৪.৭৩% ও ১২.৮৬%। ২০০৯-২০১৪ সময়কালে অর্থাৎ ছয় বছরে দুর্যোগপ্রবণ এলাকার থানার ৫৬% থানা একবার, ২৭% থানা দুবার, ১৭% থানা তিন বা ততধিকবার দুর্যোগে আক্রান্ত হয়েছিল।
জমির ক্ষয়ক্ষতি : প্রাকৃতিক দুর্যোগে ২০০৯-২০১৪ পর্যন্ত ছয় বছরের পরিবারভিত্তিক ১ লাখ ৫৫ হাজার ১৭৫ একর জমির মধ্যে শস্যক্ষেত্রের জমি ৮০.২২%, বসতভিটার জমি ১১.৯৭%, পুকুর ও নীরাভূমির জমি ৩.৯৭%, বাগানের জমি ৩.০৬%, অন্যান্য জমি ০.৭৮% ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দুর্যোগপ্রবণ এলাকার পরিবারের প্রধান ঘর ৭০.৩১%, কাঁচাঘর ১৭.৪৪% অর্ধপাকা, ১০.১৯% পাকা, ঝুপড়ি ১.৯৫% এবং অন্যান্য ০.১১%। দুর্যোগপ্রবণ এলাকার পরিবারের পানির উৎস ৯৫.২৩% সাপ্লাই/পাইপ, শ্যালো, ডিপ টিউবওয়েল, নলকূপ এবং ৪.৭৭% পানির উৎস পুকুর, কূপ ও অন্যান্য। দুর্যোগপ্রবণ এলাকার পরিবারের মোট পাকা পায়খানা (ওয়াটার সিল ও সিলবিহীন) ৪৯.৯০%, কাঁচা পায়খানা ৪৬.৫৬% এবং খোলা জায়গা ৩.৫৪%।
উল্লেখ্য, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছে নানা দুর্যোগে ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে দেশে ১৮ হাজার ৪২৫ কোটি টাকার অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। সে বলে, ‘আমাদের ভাবতে হবে কীভাবে বিপর্যয় মোকাবিলা করা যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দুর্যোগ মোকাবিলায় ইতিমধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। এ লক্ষ্যে উপকূলীয় এলাকায় বাঁধ নির্মাণ ও বনায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে সরকার। এর ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি কমে আসবে।’
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলার ক্ষমতা কারো নাই। কারণ প্রাকৃতিক দুর্যোগ মূলত গযব। তবে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে এ প্রসঙ্গে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যমীনে এবং পানিতে যত ফিতনা-ফাসাদ সব মানুষের হাতের কামাই।”
বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা আছে, “যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষ যাকাত ঠিকমতো দিবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত বন্যা এবং খরায় তারা কষ্ট পাবে।”
বলাবাহুল্য, যত ধরণের প্রাকৃতিক দুর্যোগ রয়েছে ঠিকভাবে যাকাত না দেয়াই যে এর কারণ, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
মূলত, সঠিকভাবে যদি পবিত্র যাকাত আদায় করা হয় এবং সঠিক জায়গায় পবিত্র যাকাত পৌঁছানো হয়, তাহলে অতিবৃষ্টি-অনাবৃষ্টি অথবা বন্যা বা খরা কোনোটাই আমাদেরকে আক্রান্ত করবে না, সব ফসলই আমরা পরিপূর্ণভাবে পাবো।
বলার অপেক্ষা রাখেনা, শতকরা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের এদেশের সরকারের এক্ষেত্রে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসা উচিত। মুসলিম জনগোষ্ঠীরও এই আহ্বান সমস্বরে সরকারের কাছে পেশ করা উচিত।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)