মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “অবশ্যই তোমাদেরকে কবর থেকে উঠানো হবে। অতঃপর তোমরা যা আমল করেছো সে বিষয়ে তোমাদেরকে অবহিত করা হবে।
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি।
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হালাল ও নেক কাজে দায়েমীভাবে মশগুল হওয়া এবং সর্বপ্রকার হারাম ও বদ কাজ হতে সর্বদা বিরত থাকা।
, ২৭ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২৫ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমরা আমাদের কথা-বার্তা, কাজ-কর্ম যা কিছু আছে, তা প্রকাশ করি বা গোপন রাখি যিনি আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তিনি অবশ্যই সে বিষয়ের খবর রাখেন। তিনি অন্তরের অন্তঃস্থলের খবর রাখেন। তিনি যমীনকে আমাদের অধীন করে দিয়েছেন, তাতে কাজ-কর্ম চলা-ফেরা করার জন্য এবং খাদ্য উৎপাদন করে খাওয়ার জন্য। যাতে উনার নিয়ামত ভোগ করে, মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করার মাধ্যমে শোকরগুজারী করতে পারি। আর এ বিষয়েই আমাদেরকে পরীক্ষা করা হবে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করবে না এবং আয়াত শরীফকে মিথ্যারোপ করবে তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আর যারা কুফরী করবে এবং আমার আয়াত শরীফকে মিথ্যারোপ করবে তারাই জাহান্নামী হবে। তারা অনন্তকাল সেখানে থাকবে। আর এটা কতই না নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তনস্থল!” আর জাহান্নামের ভয়াবহতা সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে উল্লেখ আছে, “যখন তাদেরকে সেই জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তারা (আগুনের) গর্জন শুনতে পাবে এবং তা টগবগ করতে থাকবে। আগুন গোস্বায় ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই কাউকে তাতে (জাহান্নামে) নিক্ষেপ করা হবে, তখন জাহান্নামের দায়িত্বে নিয়োজিত হযরত ফেরেশতা আলাইহিস সালাম জিজ্ঞেস করবেন, তোমাদের কাছে কি কোনো সতর্ককারী আসেননি? অর্থাৎ এই বিষয়ে কেউ কি তোমাদেরকে সতর্ক করেননি?”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে, “তখন অপরাধীরা বলবে, অবশ্যই আমাদের কাছে সতর্ককারী এসেছিলেন। অতঃপর আমরা মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছি এবং আমরা বলেছি, মহান আল্লাহ পাক তিনি কিছুই নাযিল করেননি। (তখন সেই হযরত ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলবেন) তোমরা তো ভীষণ বিভ্রান্তির মধ্যে ছিলে! (অপরাধীরা আফসোস করে বলবে) যদি আমরা (সতর্ককারী) উনাদের কথা শুনতাম অথবা বুঝতাম অর্থাৎ বুঝার চেষ্টা করতাম, তাহলে তো আমরা জাহান্নামী হতাম না! তারা তাদের গুনাহর কথা স্বীকার করবে। তখন (হযরত ফেরেশতা আলাইহিস সালাম বলবেন) জাহান্নামীদেরকে, দূর হয়ে যা (হতভাগা জাহান্নামীর দল)! নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে না দেখে ভয় করবে অর্থাৎ ভয় করে গুনাহর কাজ থেকে বেঁচে থাকবে, তাদের জন্য থাকবে ক্ষমা ও মহাপ্রতিদান।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি জাহান্নামের ভয়াবহ আযাবের বাস্তব রূপ বর্ণনা করে বান্দা-বান্দীদেরকে সতর্ক করেছেন। আর তা সহজে উপলব্ধির জন্য সতর্ককারীও পাঠিয়েছেন এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত পাঠাবেন। এই সতর্ককারীগণ উনাদের নছীহত মুবারক যারা গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করে গুনাহর কাজ থেকে বিরত থাকবেন, উনাদের জন্য মৃত্যুর পর আর কোনো আফসোস থাকবে না। উনারাই প্রকৃত ঈমানদার। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরা ঈমান আনো মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি এবং উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম উনার প্রতি এবং সেই নূর উনার প্রতি যা মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করেছেন। তোমরা যা আমল করো তা মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ঈমানদার উনাদেরকে সুসংবাদ প্রদানের লক্ষ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “তিনি (মহান আল্লাহ পাক) সেই দিন তোমাদেরকে একত্রিত করবেন, একত্রিত করার দিনে। সেটা হচ্ছে লাভ-লোকসানের দিন। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান আনবেন, আমলে ছলেহ করবেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার গুনাহ-খতাগুলো ক্ষমা করবেন এবং উনাকে এমন জান্নাত উনার মধ্যে প্রবেশ করাবেন যার নিচ দিয়ে নহরসমূহ প্রবাহিত হয়, অনন্তকাল সেখানে অবস্থান করবেন। আর এটাই উনার জন্য বিরাট সফলতা।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা ঈমান এনে আমলে ছলেহ করবেন উনারা লাভ-লোকসানের দিন বিরাট সফলতা অর্জন করবেন। সেদিনের অবস্থা সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যেদিন তোমাদেরকে উপস্থিত করা হবে সেদিন তোমাদের কোনো গোপন বিষয় গোপন থাকবে না। অতঃপর যার আমলনামা তার ডান হাতে দেওয়া হবে; তখন তিনি বলবেন, এই নাও, আমার আমলনামা পড়ো।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হলে দুনিয়াতে মানুষ একজন আরেকজনকে যেভাবে রেজাল্ট কার্ড দেখায়, ঠিক ক্বিয়ামতের দিন সেভাবে নেককার বান্দাগণ উনাদের আমলনামা একে অপরকে দেখাবেন। উনারা বলবেন, “নিশ্চয়ই আমার বিশ্বাস ছিলো যে, আমি এই হিসাবের সম্মুখীন হবো। অতঃপর তিনি সন্তুষ্টচিত্তে উচ্চ মর্যাদাপূর্ণ জান্নাতে বসবাস করবেন। যার (জান্নাতের) ফলসমূহ নিকটেই থাকবে। (জান্নাতীদেরকে বলা হবে) বিগতদিনে যা আমল করেছেন তার প্রতিদান স্বরূপ তৃপ্তি সহকারে খান এবং পান করুন।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হাশরের ময়দানে বাম হাতে আমলনামা গ্রহণকারীদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আর যার আমলনামা বাম হাতে দেওয়া হবে সে বলবে, হায় আফসোস! আমাকে যদি আমার আমলনামা দেওয়া না হতো! আমার হিসাব যদি জানতে না পারতাম! হায় আফসোস! যদি আমার (মৃত্যুর) ফায়ছালা হয়ে যেত। আমার মাল-সম্পদ তো আমার কোনো কাজে আসেনি। আমার কর্তৃত্বও আমার থেকে হালাক (ধ্বংস) হয়ে গিয়েছে! (ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে বলা হবে) তাকে পাকড়াও করো, গলায় বেড়ি পরাও। তারপর জাহান্নামে নিক্ষেপ করো। অতঃপর তাকে সত্তর হাত লম্বা শিকলে আবদ্ধ করো। নিশ্চয়ই সে মহান আল্লাহ পাক উনাকে বিশ্বাস করেনি অর্থাৎ বিশ্বাস করে আমল করেনি। মিসকীনকে খাদ্য খাওয়াতে উৎসাহিত করেনি। আর এখানে তার জন্য কোনো বন্ধু নেই। গিসলীন (শরীর থেকে নির্গত এক ধরনের পুঁজ) ব্যতীত কোনো খাদ্যও নেই। ইহা পাপীরা ব্যতীত অন্য কেউ খাবে না। নাঊযুবিল্লাহ!”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, অনেক পবিত্র আয়াত শরীফের মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক তিনি নেককার বান্দা-বান্দীদেরকে সুসংবাদ মুবারক প্রদান করেছেন আর বদকারদেরকে সতর্ক করেছেন। কাজেই যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে উনার আদেশ-নিষেধ মুতাবিক আমল করবে, তাদেরকেই ডান হাতে আমলনামা দেয়া হবে এবং তারা বিরাট সফলতা লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি। তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হালাল ও নেক কাজে দায়েমীভাবে মশগুল হওয়া এবং সর্বপ্রকার হারাম ও বদ কাজ হতে সর্বদা বিরত থাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবত্রি সাওয়ানহে উমরী মুবারক বা পবত্রি জীবনী মুবারক জানা ও বাশে বাশে র্সবত্র আলোচনা করা এবং প্রতক্ষিত্রেে উনাকে বিনিময়ে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলরে জন্যই ফরয।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হে ঈমানদাররা! তোমরা ছদিক্বীন বা সত্যবাদী অর্থাৎ আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করো। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দুনিয়া একটি মৃত প্রাণী থেকেও অতি নিকৃষ্ট। যে যত বেশি দুনিয়া ত্যাগ করতে পারবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত-মারিফত, নিসবত-কুরবত হাছিল করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “অবশ্যই হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে – সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)