নিকাহ বা বিবাহের আহকাম
ফুলশয্যার পূর্বে করণীয়:
, ২২ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ২৩ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
২. আহাল আহলিয়ার জন্য রাত্রিকালীন পোশাক সংগ্রহে রাখা সুন্নত। গায়ে দেয়ার জন্য বড় আকারের একটি চাদর রাখা। নির্জনবাসের পর লজ্জাস্থান মোছার জন্য দুটি রুমাল বা কাপড় রাখা উচিত। তবে তার পরিবর্তে টিস্যু রাখা যেতে পারে। একজনের ব্যবহৃত রুমাল অপরজন ব্যবহার করা যাবেনা। তাতে আহাল ও আহলিয়ার মাঝে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়ে থাকে।
৩. আহাল ও আহলিয়া একান্ত নির্জনবাসের পূর্বে পরিপাটি হওয়া, সাজ গোছ করা, আতর-গোলাপ মাখা সুন্নত মুবারকের অর্ন্তভুক্ত। কাজেই সেদিকে পরিপূর্ণ দৃষ্টি রাখতে হবে।
৪. বিছানায় বিছানোর জন্য একটি অতিরিক্ত চাদর রাখা। যা শোয়ার সময় বিছানো এবং ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথে উঠিয়ে রাখা উচিত। কেননা তাতে কিছু লেগে যাওয়া, দাগ লাগা অস্বাভাবিক নয়।
৫. একটি পাক-পবিত্র মাটির টুকরা কিংবা পাথর অথবা ইটের টুকরা রাখা। যাতে একান্ত নির্জনবাসের পর তায়াম্মুম করা যায়। কেননা একান্ত নির্জনবাসের পর তায়াম্মুম করা ব্যতিত, নাপাক অবস্থায় মাটিতে পা দেয়া উচিত নয়।
৬. একটি মশারী রাখা। যাতে মশারীর নীচে একান্ত নির্জনবাস করা যায়। যত পর্দার সাথে নির্জনবাস করা যায় ততই উত্তম।
৭. এক পাত্র পানি রাখা। যাতে আহলিয়া প্রথম বাড়ীতে বা বাসায় প্রবেশ করার পর পা ভিজাবে অর্থাৎ পা ধুইতে পারে। আর ঐ পা ভিজানো পানি বাড়ীতে কিংবা বাসায় ছিটিয়ে দিতে হবে। যা রহমত, বরকত লাভের কারণ।
উল্লেখ্য যে, বাসায় মাহরাম কেউ থাকলে তাকে দিয়ে উক্ত পানি সমস্ত বাসায় ছিটানো যেতে পারে। অন্যথায় আহাল নিজেই ছিটিয়ে দিবেন।
ফুলশয্যায় করনীয়:
১. আহলিয়ার ঘরে বা রুমে প্রবেশ করে তার প্রতি সদয়, সহানুভূতি ও মুহব্বত প্রকাশ করবে। কপালের চুল ধরে বিসমিল্লাহ শরীফ পড়ে বরকতের জন্য এই দোয়া পড়বে-
اللهم اني أسألك خيرها وخير ما جبلتها عليه و اعوذبك من شرها و شر ما جبلتها عليه ـ
বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আছয়ালুকা খইরাহা ওয়া খাইরা মা জাবাল-তাহা আলাইহি। ওয়া আঊযুবিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা জাবাল-তাহা আলাইহি।
অর্থ: আয় মহান আল্লাহ পাক! আমি আপনার নিকট আহলিয়া (স্ত্রীর) যাবতীয় কল্যাণ প্রার্থনা করছি এবং যেসকল কল্যাণ দিয়ে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে সেসব কল্যাণ ও বরকত প্রার্থনা করছি। আর আপনার নিকট তার অকল্যাণ থেকে পানাহ্ বা আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আর যেসকল অকল্যাণ তার মধ্যে সৃষ্টিগতভাবে রয়েছে তা থেকেও পানাহ্ চাচ্ছি। (আবু দাঊদ শরীফ, ইবনে মাজাহ্ শরীফ)
২. আহলিয়ার সাথে উত্তম আচরণ করে মুহব্বত গড়ে তুলবে। দুধ, খেজুর অথবা শরবত পান করে অবশিষ্ট টুকু আহলিয়াকে পান করতে দিবে।
৩.অযু না থাকলে অযু করতে হবে। অতঃপর দু’ রাকায়াত নামায আদায় করতে হবে। আহলিয়াকে নামায আদায় করার কথা একবার বলতে হবে। কিন্তু তাগিদ দেয়া যাবে না। কেননা, তিনি মাজূরতার হালতে থাকতে পারেন। যা মুখে বলতে লজ্জাবোধ করবে।
৪. অতঃপর মীলাদ শরীফ পড়তে হবে। তারপর দু’জন মিলে দোয়া-মুনাজাত করবে। দোয়া ও মুনাজাতে পরস্পরের হক আদায় করার তাওফিক কামনা করবে। উভয়ের মধ্যে গভীর মুহব্বত পয়দা হওয়া, পর্দা করা, হালাল খাওয়া-পরা, সুন্নত মুবারক মুয়াফিক জীবন যাপন করা ইত্যাদি বিষয়ে তাওফিক কামনা করতে হবে।
৫. নিজে রাত্রিকালীন পোশাক পরিধান করবে। আহলিয়াকে পরতে সহযোগিতা করতে হবে।
৬. আতর, গোলাপ মাখতে হবে। দুর্গন্ধযুক্ত কোনকিছু থাকলে তা সুগন্ধময় করতে হবে। সবকিছুই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। কেননা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সম্মানিত ঈমান উনার অন্তর্ভুক্ত।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা তোমাদের পোশাক-পরিচ্ছদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখো, মাথার চুল পরিপাটি করে, মিসওয়াক করে পবিত্র ও সুসজ্জিত থাকো। কারণ, বনী ইসরাঈলরা এ কাজগুলো না করার কারণে তাদের আহলিয়া বা স্ত্রী তারা পরকিয়া ও ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছিল। নাঊযুবিল্লাহ্ (জামে ছগীর)
৭. বিছানায় অতিরিক্ত চাদর ব্যবহার করতে হবে। নির্দিষ্ট রুমাল ও তায়াম্মুমের মাটি হাতের কাছে রেখে দিতে হবে, যেন যথাসময়ে সহজেই পাওয়া যায়। মশারী টানিয়ে নিবে।
৮. পশ্চিম দিকে মাথা দিয়ে শোয়া যাবেনা। বরং উত্তর দিকে মাথা রেখে শয়ন করতে হবে।
৯. আহাল তিনি উনার আহলিয়ার বাম পার্শে শোবেন।
১০. কাপড়বিহীন হওয়া যাবেনা। পোশাক খুললে বড় চাদর দিয়ে সমস্ত শরীর ঢেকে নিতে হবে।
১১. একান্ত নির্জনবাসের দোয়া পড়তে হবে। যা সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে-
عَنْ حضرت عبد الله بْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْه قَالَ قَالَ رسول الله صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَوْ أَنَّ أَحَدَهُمْ إِذَا أَرَادَ أَنْ يَأْتِيَ أَهْلَهُ قَالَ بِاسْمِ اللَّهِ اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ وَجَنِّبْ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا ، فَإِنَّهُ إِنْ يُقَدَّرْ بَيْنَهُمَا وَلَدٌ فِي ذَلِكَ لَمْ يَضُرَّهُ شَيْطَانٌ أَبَدًا ـ
অর্থ: রঈসুল মুফাসসিরীন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তাদের কেউ যখন তার আহলিয়ার সাথে নির্জনবাসের ইচ্ছা করবে তখন যেন সে পড়ে
بِاسْمِ اللَّهِ اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ وَجَنِّبْ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا
বাংলা উচ্চারণ: বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিব-নাশ শায়ত্বানা ওয়া জান্নিবিশ্ শায়ত্বানা মা রাযাক্ তানা)
অর্থ: আমি মহান আল্লাহ্ পাক উনার নাম মুবারকে শুরু করছি। আয় মহান আল্লাহ পাক! বিতাড়িত শয়তানকে আমাদের থেকে দূরে রাখুন। আর আমাদেরকে যে সন্তান দান করবেন তার থেকেও বিতাড়িত শয়তানকে দূরে রাখুন।) আর সেইদিন যে সন্তান আসবে সে শয়তানের অনিষ্ট থেকে চিরতরে মুক্ত থাকবে। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ) ।
১২. প্রথমতঃ আহলিয়ার কুশলাদী জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। তার সাথে খোশ ঘটনা বর্ণনা করবে। আহলিয়ার একান্ত আপন, হিতাকাঙ্খী, মুহব্বতকারীর পরিচয় দিতে হবে। অবস্থা স্বাভাবিক হলে একান্ত নির্জনবাসের জন্য দূত পাঠাতে পারে। অর্থাৎ আহলিয়ার শরীরে হাত দেয়া, বুছা বা চুম্বন করতে পারবে। অন্যথায় ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে যতক্ষণ না স্বাভাবিক বা ফ্রি না হয়।
১৩. আহলিয়া হচ্ছে আহালের অর্ধাঙ্গিনী। কাজেই তার সমস্ত শরীরে হাত দেয়া, বুছা বা চুম্বন দেয়া, দেখা, স্পর্শ করা জায়েয। আহলিয়া চরম উত্তেজিত না হওয়া পর্যন্ত একান্ত নির্জনবাসের দিকে মনোনিবেশ করবেনা। সবক্ষেত্রে ছবর বা ধৈর্য্যরে পরিচয় দিতে হবে। অধৈর্য্য হলে লজ্জিত হতে হয়।
মনে রাখবেন, আহলিয়ার কাছে কখনো দূর্বলতা প্রকাশ করা যাবেনা। কিছু কিছু মেয়ে আছে যারা ছেলেদেরকে সব সময় দূর্বল করতে চায়। ছেলেদের উপর কর্তৃত্ব করতে চায়। কাজেই সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
আবার কখনো ভয় ভীতি ও চিন্তা পেরেশান হবেনা। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি সকল পুরুষকে কমপক্ষে চার জন আহলিয়াকে সুখ দেয়ার তাওফিক দান করেছেন।
১৪. একান্ত নির্জনবাসের সময় বেশী কথা-বার্তা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে। বেশী কথা-বার্তা বললে সন্তান বোবা, বধির হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
১৫. মনি বের হওয়ার সময় এ দু’আ পাঠ করা সুন্নত।
وفي مرسل الحسن عن عبد الرزاق " إذا أتى الرجل أهله فليقل بسم الله اللهم بارك لنا فيما رزقتنا ولا تجعل للشيطان نصيبا فيما رزقتنا ، فكان يرجى إن حملت أن يكون ولدا صالحا ـ
অর্থ: ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীকত ইমাম হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আব্দুর রাজ্জাক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে মুরসাল সনদে বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন কোন লোক তার আহলিয়ার সাথে নির্জনবাস করে তখন সে যেন বলে-
بسم الله اللهم بارك لنا فيما رزقتنا ولا تجعل للشيطان نصيبا فيما رزقتا
বাংলা উচ্চারণ: বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফিমা রাযাক্তানা ওয়ালা তাজয়াল লিশ শাইত্বানা নাছীবান ফিমা রাযাক্তানা।
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারকে শুরু করছি। আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনি আমাদেরকে যে সন্তান দান করবেন তার মধ্যে বরকত দিন। আর তাতে বিতাড়িত শয়তানের কোন অংশ রাখবেন না। তাকে বিতাড়িত শয়তানের অনিষ্টতা থেকে পানাহ্ দান করুন।” আর সে আশা করতে পারে যে, যদি সে সময় সন্তান আসে তাহলে সে হবে নেককার-আল্লাহওয়ালা। সুবহানাল্লাহ্!
১৬. নির্জনবাস শেষ হলে এই দোয়া পড়বে। যা সুন্নত মুবারকের অন্তর্ভুক্ত।
الحمد لله الذى جعل من الماء بشرا فجعله نسبا وصهرا ـ
বাংলা উচ্চারণ: আলহামদু লিল্লাহিল লাযি জায়ালা মিনাল মায়ি বাশারান। ফা জায়ালাহু নাছাবাঁও ওয়া ছিহ্রা।
অর্থ: সকল প্রশংসা মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য। যিনি পবিত্র পানি দ্বারা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর নছবগত ও আত্মীয়তার সম্পর্কে বিভক্ত করেছেন।
১৭. নির্জনবাস শেষ হলে সাথে সাথে নেমে যাওয়া যাবে না। বরং আহলিয়া পরিতৃপ্ত হয়েছে কি না তার দিকে খেয়াল রাখতে হবে। পরিতৃপ্তের লক্ষণ বুঝা গেলে কিংবা জানতে পারলে নেমে গিয়ে রুমাল বা টিস্যূ দ্বারা স্বীয় লজ্জাস্থান মুছে নিবে।
১৮. সাথে সাথে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করবে না। কেননা, তাতে রোগাক্রান্ত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।
১৯. আবার সাথে সাথে ঘুমানোও ঠিক নয়। তাতে দীর্ঘক্ষণ সময় নাপাকি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। যেটা ক্ষতির কারণ।
২০. পুনরায় নির্জনবাস করার ইচ্ছে থাকলে ইস্তেঞ্জা করতঃ নামাযের অযূর ন্যায় অযূ করবে। অতঃপর শয়ন করতে পারবে।
২১. সব শেষে গোসল করে মধু, দুধ কিংবা খেজুর অথবা অন্য কোন মিষ্টান্ন খাবে।
২২. আহাল-আহলিয়ার সাথে একান্ত নির্জনবাসের কথা কাউকে বলা যাবে না।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় সম্মানিত মশহূর লক্বব মুবারক এবং এই সম্পর্কে কিছু আলোচনা
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় বেমেছাল খুছূছিয়ত বা বৈশিষ্ট্য মুবারক
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
উম্মু আবীহা, খাইরু ওয়া আফদ্বালু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত হুজরা শরীফে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূর আলাইহিস সালাম তিনি
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
খাইরু ওয়া আফদ্বালু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত জীবনী মুবারক
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে বাতিল ফিরক্বা কর্তৃক উত্থাপিত সমালোচনা সমূহের দলীলসম্মত জাওয়াব (৩০)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তরজমাতুল মুজাদ্দিদিল আ’যম আলাইহিস সালাম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ছহীহ্ তরজমা
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্দা পালন করা পুরুষ মহিলা সবার জন্য ফরজ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)