নছীহতে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম: পিতা-মাতা উভয়েই দ্বীনদার হওয়া ব্যতীত দ্বীনদার সন্তান আশা করা সম্পূর্ণ বৃথা
, ২৮শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২২ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ২০ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ০৬ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ اَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ رَجُلٌ يَا رَسُوْلَ اللهِ ﷺ مَنْ اَحَقُّ بِـحُسْنِ صَحَابَتِىْ قَالَ اُمُّكَ قَالَ ثُـمَّ مَنْ قَالَ اُمُّكَ قَالَ ثُـمَّ مَنْ قَالَ اُمُّكَ قَالَ ثُـمَّ مَنَ قَالَ اَبُوْكَ. (متفق عليه)
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, একদা একজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট আসলেন এবং বললেন- ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার নিকটাত্মীয়দের মধ্যে সৎ ব্যবহার পাওয়ার সর্বাধিক হক্বদার কে? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনার মাতা। তিনি বললেন, তারপর কে? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনার মাতা। তিনি বললেন, অতঃপর কে? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনার মাতা। তিনি বললেন, অতঃপর কে? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন- আপনার পিতা। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
সাইয়্যিদাতুন নিসা, মুতহ্হারাহ্, মুতহ্হিরাহ্, হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায় যা বলেছেন তা থেকে আমরা যা বুঝতে পেরেছিÑ তা হলো তিনটি কারণে মায়ের হক্বকে প্রধান্য দেওয়া হয়েছে: ১. সন্তানকে রেহেমে ধারণ করেন ২. সন্তান আগমনের সময় কষ্ট ও বেদনা সহ্য করেন ৩. সন্তানকে দু’বছর দুধ পান করান।
এছাড়া মানুষ দুনিয়াতে মায়ের মাধ্যমেই আসে। মায়ের মাধ্যমেই দুনিয়া চিনতে পারে। এমনকি বাবাকেও চিনতে পারে। অন্যথায় বাবাকে চিনাও মুশকিল। আপরদিকে শিশুকালে যখন সন্তানের কোন বুঝ শক্তি থাকে না তখন সে মাকে দেখে দেখেই সবকিছু শিখে। এজন্য মাকে দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করতে হবে। কারণ মা যদি দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত না হন তাহলে সন্তানকেও দ্বীনি শিক্ষা দিতে পারবে না। আর সন্তান যদি শিশুকাল থেকে দ্বীনি শিক্ষা না পায় তাহলে সে বড় হওয়ার পর তাকে দ্বীনি শিক্ষা দেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। যেমন- মাটি দিয়ে কেউ যদি কোন বস্তু তৈরী করতে চায় তাহলে মাটি কাঁচা থাকা অবস্থায়ই সেটা দিয়ে তৈরী করতে হবে। অন্যথায় মাটি শুকিয়ে গেলে সেটা দিয়ে কোন বস্তু তৈরী করা যাবে না। ঠিক তদ্রুপ সন্তানকেও শিশুকাল থেকেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিষয়গুলি শিক্ষা দিতে হবে। অন্যথায় সন্তানকে আল্লাহওয়ালা বানানো কঠিন হয়ে যাবে। সন্তানকে দ্বীনি শিক্ষা দেওয়া পিতা-মাতা উভয়েরই দায়িত্ব।
নিম্নে একটি ঘটনা দ্বারা বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে যাবে। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফতকালে এক পিতা এসে মামলা দায়ের করল যে, তার (উক্ত পিতা) সন্তান তার কোন হক্ব আদায় করে না। সেই সন্তানকে ডাকা হলো এবং তার বাবার অভিযোগ ঠিক কিনা জানতে চাওয়া হলো। ছেলেটি বলল যে, ঠিক কথা বলেছে তার বাবা। কিন্তু ছেলেটি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিকট জানতে চাইলো, একজন সন্তানের প্রতি পিতা-মাতার কী হক্ব বা দায়িত্ব রয়েছে। তখন তিনি জবাবে বললেনÑ একজন সন্তানের প্রতি পিতা-মাতার তিনটি হক্ব বা দায়িত্ব রয়েছেÑ ১. একজন দ্বীনদার পরহেযগার মেয়েকে বিবাহ করা ২. সন্তান জন্ম নেওয়ার পর তার একটি সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা ৩. সন্তানকে দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত করা। জবাব শুনে ছেলেটি বলল, “হে হযরত ফারুকে আ’যম আলাইহিস সালাম! আমার বাবা এই তিনটি হক্বের মধ্যে একটি হক্বও আদায় করেনি। প্রথমত: আমার মা একজন বাঁদী, যিনি দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত নন। দ্বিতীয়ত: আমার নাম হচ্ছে জুল, যার অর্থ গোবরের পোকা। তৃতীয়ত: আমাকে কোন দ্বীনি শিক্ষা দেওয়া হয়নি।” তখন হযরত ফারুকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, এ মামলা খারিজ করে দেয়া হলো। কেননা সন্তানের কোন হক্ব আদায় করা হয়নি। সুতরাং এ ঘটনা দ্বারা বুঝা যায়, বাবা-মা উভয়কেই দ্বীনি ইলিম অর্জন করে দ্বীনদার হওয়ার কোশেশ করতে হবে।
অপরদিকে একজন মায়ের যদি দ্বীনের সঠিক বুঝ না থাকে তবে সেই মা তার সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারবে না। তাই বাবার দায়িত্ব হচ্ছে তার আহলিয়াকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সঠিক ইলিম শিক্ষা দেয়া হয় এমন স্থানে নিয়ে গিয়ে সঠিক দ্বীনি বিষয়ে শিক্ষা লাভের ব্যবস্থা করে দিয়ে হাক্বীক্বী আল্লাহওয়ালী বানানো। পক্ষান্তরে শুধুমাত্র মায়ের যদি দ্বীনি ইলিম থাকে আর পিতার দ্বীনি ইলিম না থাকে এক্ষেত্রে মা যদি সন্তানকে দ্বীনি বিষয়ে কোন আদেশ করেন বা দ্বীনি কথা বলেন এমতাবস্থায় পিতা সেই কথাকে গুরুত্ব না দিলে সন্তানও মায়ের কথা গুরুত্ব দিবে না। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই সন্তান তখন তার বাবার দিকে রুজু হয়ে যাবে। এমন অবস্থায় মা দ্বীনদার হওয়া সত্ত্বেও ঐ সন্তানকে মায়ের পক্ষে দ্বীনদার বানানো কঠিন হয়ে যাবে অর্থাৎ সম্ভব হবে না। আরো উল্লেখ্য যে, সন্তানকে যদি মা শরীয়ত পালনের ব্যাপারে শাসন করেন এবং বাবা যখন বাসায় ফিরে আসেন, সন্তান বাবার কাছে মায়ের উক্ত বিষয়ে অভিযোগ করে তখন দেখা যায় বাবাও সন্তানের পক্ষে কথা বলে। তাই সন্তানের কাছে বাবাকেই তখন ভাল মনে হয়। এভাবে বাবার কাছ থেকে প্রশ্রয় পেয়ে সন্তান এক সময় বেপরোয়া হয়ে যায়। সুতরাং বাবার দায়িত্ব হচ্ছে বিষয়টি দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে তাহক্বীক্ব করে ফায়সালা করা। কেননা প্রবাদ আছে “সময়ের এক ফোঁড়; অসময়ের দশ ফোঁড়”। সময় থাকতেই অর্থাৎ ছোট বেলা থেকেই সম্মানিত শরীয়ত মুতাবেক যখন যেখানে যা দরকার তথা শাসন করার ব্যাপারে শাসন করা আবার আদর বা কোন আবদার রাখার বিষয়েও বাবা-মা উভয়কেই বিষয়টি ভালোভাবে বুঝে নিয়ে ফায়সালা করা, তবেই সেই পরিবারে থাকবে জান্নাতের নিয়ামত তথা শান্তি। আর সন্তানও হবে হাক্বীক্বী দ্বীনদার ও আল্লাহওয়ালা।
অপরদিকে সন্তানকে দ্বীনদার হিসাবে গড়ে তুলতে হলে বাবা-মা উভয়কে কেমন হওয়া উচিত তা জগৎ বিখ্যাত লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ হযরত বড়পীর ছাহেব রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত আব্বা-আম্মাজান উনাদের জীবনী মুবারকের দিকে লক্ষ্য করলেই বুঝা যায়। মূলত উনারা দ্বীনদার-পরহেযগার, মুত্তাক্বী ছিলেন বলেই উনাদের হুজরা শরীফে লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ হযরত বড়পীর ছাহেব রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন। এ ঘটনা থেকে বাবা-মা উভয়কেই ইবরত-নছীহত গ্রহণ করতে হবে।
কাজেই পুরুষ এবং মহিলা উনারা কিভাবে, কার কাছ থেকে দ্বীনি ইলিম অর্জন করবে? যেহেতু খাছ করে মহিলাদের জন্য পর্দা করা ফরয কিন্তু বর্তমানে আমরা দেখতে পাই, হাক্বীক্বী পর্দার সাথে কোথাও দ্বীনি বিষয়ে শিক্ষা লাভ করার ব্যবস্থা নেই। আবার শুধুমাত্র কিতাবাদি পড়েও হাক্বীক্বী ইলিম অর্জন করা সম্ভব নয়। যদি কিতাবাদি পড়েই দ্বীনি ইলিম অর্জন করা সম্ভব হত, তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি যুগে যুগে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে না পাঠিয়ে সরাসরি কিতাব নাযিল করে দিতেন। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি কিতাব নাযিল করার পাশাপাশি যুগে যুগে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকেও পাঠিয়েছেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে প্রেরণ করার পিছনে কি কারণ রয়েছে, এ সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
لَقَدْمَنَّ اللهُ عَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ اِذْ بَعْثَ فِيْهِمْ رَسُوْلًا مِنْ اَنْفُسِهِمْ يَتْلُوْا عَلَيْهِمْ ايتِه وَ يُزَكِّيْهِمْ وَ يُعَلِّمُهُمُ الْكِتبَ وَ الْـحِكْمَةَ وَاِنْ كَانُوْا مِنْ قَبْلُ لَفِىْ ضَللٍ مُّبِيْنٍ
অর্থ: “অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনগণ উনাদের প্রতি ইহসান মুবারক করেছেন যে, মু’মিনদের মাঝে তিনি এমন একজন মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রেরণ করেছেন, যিনি উনাদেরকে উনার (মহান আল্লাহ পাক) মহাপবিত্র এবং মহাসম্মানিত আয়াত শরীফ তিলাওয়াত করে শুনাবেন এবং অন্তর পরিশুদ্ধ করবেন এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দিবেন যদিও তারা ইতিপূর্বে সঠিক পথপ্রাপ্ত ছিলেন না।” (সূরা আল ইমরান শরীফ- ১৬৪)
যদিও এই মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের কিতাবসহ পাঠিয়েছেন মানুষকে হিদায়েত দেওয়ার জন্য, অন্তর পরিশুদ্ধ করার জন্য, গোমরাহী থেকে হিদায়েতের দিকে নিয়ে আসার জন্য। উল্লেখ্য যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাধ্যমে সম্মানিত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের আগমনের ধারা বন্ধ হয়ে গেছে।
যেহেতু হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের আগমনের ধারা বন্ধ হয়ে গেছে, তাহলে মানুষ এই নিয়ামতগুলো অর্থাৎ দ্বীনি ইলিম কার থেকে অর্জন করবে। সেটাই মহান আল্লাহ পাক উনার প্রিয় হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন-
اَلْعُلَمَاءُ وَرَثَةُ الْاَنْبِيَاءِ
অর্থ: হযরত কাছির ইবনে ক্বায়েছ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণনা করেন, “হক্কানী রব্বানী আলিম (যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করেন এবং যাবতীয় গুনাহ্, হারাম-নাজায়িয কাজ থেকে বেঁচে থাকেন) উনারাই হচ্ছেন নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ওয়ারিছ।” (তিরমিযী শরীফ, আবূ দাউদ শরীফ)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম” কিতাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিরোধিতাকারীদের আপত্তির জবাব
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পর্দা রক্ষা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া ব্যভিচারের সমতুল্য
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা (৪)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (১২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ শরীয়তসম্মত, নিখুঁত, ব্যবহারে সহজ এবং রহমত, বরকত, সাকীনা লাভের কারণ (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)