দেশে কয়েক বছরে ধনী-গরীব বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে
পূজিবাদী অর্থ ব্যবস্থায় জাতীয় সম্পদ কুক্ষীগত হচ্ছে গুটিকয়েক ব্যক্তির হাতে, ধনী গরীব বৈষম্য দুরীকরণে যাকাত ব্যবস্থাই একমাত্র সমাধান।
, ০৮ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ৩১ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ৩১ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৭ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
দেশে ধনী-গরীবের বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে। ধনীরা হচ্ছে আরো ধনী। আর গরীবরা হচ্ছে আরো গরিব। গরীব থেকে উত্তোরণের গতি কমে গেছে। সরকারের মধ্যে থেকেও দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বিষয়টি স্বীকার করেছে। আয় ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির এই নিষ্পেষণের ফলে খরচের সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে ভাঙছে পরিবার ব্যবস্থা। বন্ধ হচ্ছে সন্তানের পড়ালেখা। বাড়ছে অপরাধ, পুষ্টিহীন মানুষের সংখ্যা, ছিন্নমূল মানুষের সংখ্যা, পারিবারিক কলহে ভাঙছে সংসার।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ খানার আয় ও ব্যয় নির্ধারণ জরিপে দেখা গেছে, দেশের মোট ৩৮.১৬% আয় করে উপরের দিকে থাকা ১০ শতাংশ ধনী। ৬ বছর আগে এর পরিমাণ ছিল ৩৫.৮৪%। গরিবদের আয় বৃদ্ধির সুযোগ কমে গেছে আর বেড়েছে ধনীদের। দেশের সব মানুষের যত আয় এর মাত্র ১.০১% আয় করে ১০% মানুষ। ৬ বছর আগেও মোট আয়ের ২% এই শ্রেণির মানুষের দখলে ছিল। বিবিএস জরিপে আরো বলা হয়েছে, দেশের মোট আয়ের দুই তৃতীয়াংশের মালিক উপরের দিকে থাকা ৩০ শতাংশ মানুষ। বাংলাদেশে অঞ্চলভেদেও ধনী দরিদ্রের বৈষম্য বেড়েছে। কুড়িগ্রাম জেলায় দারিদ্র্যের হার ৭০.৮%। অর্থাৎ কুড়িগ্রামে প্রতি ১০০ জনে ৭০ জনের বেশি গরিব। জরিপ অনুযায়ী সবচেয়ে দারিদ্র্যপ্রবণ এলাকা উত্তরবঙ্গ। সবচেয়ে বেশি গরিব মানুষ থাকে রংপুর বিভাগে। দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে বেশি এমন ১০টি জেলার মধ্যে ৫টিই রংপুর বিভাগে।
অন্যদিকে, আয় বৈষম্যের পাশাপাশি দেশে জাতীয় সম্পদ বন্টনের ক্ষেত্রেও তীব্র বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে। এক জরীপে দেখা গিয়েছে, বাংলাদেশের ৯৫ ভাগ জাতীয় সম্পদ মাত্র ২ লাখ তথা এক শতাংশেরও কম লোকের দখলে রয়েছে। যে ২ লাখ লোক দেশের ৯৫ ভাগ সম্পদের মালিক তাদের মধ্যে আবার কেউ কেউ শত থেকে সহগ্রাধিক কোটি টাকার মালিক। অবশিষ্ট ৫ ভাগ সম্পদ রয়েছে ২৯ কোটি ৯৮ লাখ লোকের আয়ত্তে। এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যায় যে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের উপরে গেলেও জাতীয় সম্পদ বণ্টনের ক্ষেত্রে অসাম্য বা বৈষম্য কত প্রবল!
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশ। বাংলাদেশের সরকার নিজেদের মুসলমান দাবী করে। আর স্বাধীনতাত্তোর সব সরকারই আয়বৈষম্য ও সম্পদ বন্টন বৈষম্যের প্রতিকারস্বরূপ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করার কথা বলে আসছে। কিন্তু অতীতকাল থেকে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারসহ অতীত হয়ে যাওয়া কোনো সরকাই দেশের এই ধনী-গরীব বৈষম্য রূখতে পারেনি। আর রূখতে পারাটাও স্বাভাবিক নয়। কারণ, দেশের ধনী গরীব বৈষম্যের একমাত্র সমাধান হচ্ছে সম্মানিত যাকাত ব্যবস্থা। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছে “নিশ্চয়ই ধনীদের সম্পদে গরীবদের হক্ব রয়েছে”। আর এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার বাস্তবিক রূপ হচ্ছে পবিত্র যাকাত। পবিত্র যাকাত ব্যবস্থার মাধ্যমে গরীবদের সম্পদ থেকে গরীবদের ন্যায্য হক্ব আদায়ের মাধ্যমে গরীবরা আর্থিকভাবে সাবলম্বী হয়ে উঠে। বর্তমান সরকার রাজস্ব ও কর আদায়ের মাধ্যমে দেশকে আর্থিকভাবে উন্নত করার কার্যক্রম গ্রহণ করে।
এনবিআরের সর্বশেষ হিসাব মতে, দেশে ৪৬ লাখ করদাতা রয়েছে, যারা দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক। এমন সংখ্যা চরম অবিশ্বাস্য। শুধু ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরা, ডিওএইচএস, নিকুঞ্জসহ অভিজাত এলাকায় ৫০ হাজারের বেশি প্লট রয়েছে। এর প্রতিটি প্লটের বর্তমান বাজারমূল্য কমপক্ষে দশ কোটি টাকার বেশি। অন্যদিকে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রায় সাড়ে তিন লাখ বাড়ি বা হোল্ডিং রয়েছে। যেসব বাড়ির প্রতিটির বর্তমান বাজার মূল্য দুই কোটি টাকার কম নয়।
এরদ্বারা বোঝা যাচ্ছে, কর ফাঁকি দিচ্ছে অধিকাংশ করযোগ্যরাই। সেইসাথে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার প্রবণতাও বাড়ছে। অর্থাৎ কর এবং রাজস্ব দেয়ার মধ্যেও অনিয়ম ঢুকে গিয়েছে। যার কারনে কর ও রাজস্ব আদায়ের সুফল দেশের সাধারণ মানুষ পাচ্ছে না। ধনী ধনীই থেকে যাচ্ছে অপরদিকে গরীব আরো অতিগরীব হচ্ছে।
অথচ এইসবের বিপরীতে যদি দেশে যাকাত ব্যবস্থা কায়েম করা যায় তাহলে দেখা যাবে যে, ধনীদের মধ্যে কর-ফাঁকি ইত্যাদির প্রবণতা থাকবে না। কারন বর্তমানে সরকারি ট্যাক্স কয়েকগুন বেড়ে গিয়েছে। যার কারনে ধনীরা ট্যাক্স ফাঁকি দেয়। কিন্তু সম্মানিত যাকাত বছরে একবার দিতে হয় এবং তার যাকাতযোগ্য সম্পদের মাত্র আড়াই ভাগ। এতে করে দেখা যাবে ধনীরা যাকাত দিতে প্রবলভাবে উৎসাহিত হবে এবং কর-রাজস্বের চাইতেও অনেক বেশি অর্থ গরীবের হক্ব হিসেবে সংগ্রহ করা যাবে।
যাকাত ব্যবস্থা নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন সংগঠনের গবেষণায়, বাংলাদেশে যাকাতযোগ্য অর্থের পরিমাণ ১০ লাখ কোটি টাকা। আর এতে আড়াই শতাংশ হারে হিসেব করলে যাকাত আসে ২৫ হাজার কোটি টাকা। প্রতি বছর ফসলি জমির মালিক এক হাজার কোটি, মহিলাদের গচ্ছিত স্বর্ণ অলংকারে ১০০ কোটি, ব্যাংকিং খাতে ১ হাজার ২৪০ কোটি, শিল্প কারখানা থেকে এক হাজার কোটি টাকা যাকাত আদায় করা সম্ভব। পাশাপাশি দেশে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটিপতি রয়েছে। যাদের থেকেও বিপুল পরিমাণ যাকাত আদায় সম্ভব।
তবে দৈনিক আল ইহসান শরীফের অনুসন্ধানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির হিসেবে বর্তমানে পবিত্র যাকাতযোগ্য অর্থের পরিমাণ প্রায় ৪০ লাখ কোটি টাকা। আড়াই শতাংশহারে এ থেকে ১ লাখ কোটি টাকা আদায় করা সম্ভব, যা বাংলাদেশের বার্ষিক মোট উন্নয়ন কর্মসূচীর ১০০ শতাংশের বেশী। অর্থাৎ পবিত্র যাকাত আদায়ের মাধ্যমেই দেশের ধনী-গরীব বৈষম্য দুর করে সত্যিকার অর্থে উন্নয়নের অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলা সম্ভব। কাজেই সরকারের উচিত আয়করভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পরিহার করে সম্মানিত যাকাত ব্যবস্থা সারাদেশে পূর্নাঙ্গরূপে বাস্তবায়ন করা এবং এই বিপুল পরিমাণ যাকাত সম্পদ হক্ব জায়গায় প্রদান করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)