দেশব্যাপী লাম্পি স্কিন রোগের প্রাদুর্ভাব হুমকির মুখে গোসম্পদ গরুর লাম্পি স্কিন রোগ প্রতিরোধে শীঘ্রই সক্রিয় ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া দরকার
, ২১ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১০ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ২৫ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
হুমকির মুখে গোসম্পদ
গরুর লাম্পি স্কিন রোগ প্রতিরোধে শীঘ্রই সক্রিয় ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া দরকার
প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে বেশ কয়েক বছর ধরে আস্ত গরু আমদানি বন্ধ। সীমান্ত দিয়ে গরু চোলাচালানেও দুই দেশ কঠোর অবস্থানে। এতে আখেরে লাভ হয়েছিল দেশের কৃষক ও খামারিদের। গরু পালনে তাঁরা নতুন করে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কৃষিশুমারির প্রাথমিক ফলাফলও তা-ই বলছে। দেখা যায়, বিগত ১০-১২ বছরে দেশে প্রায় ১ কোটি গরু বেড়েছে।
কিন্তু বিকাশমান এ প্রাণিসম্পদ খাত হঠাৎই ধাক্কা খেয়েছে। ঘুরপাক খাচ্ছে সংকটের আবর্তে। দেশের প্রায় সব জেলায় লাম্পি স্কিন রোগ (এলএসডি) ছড়িয়ে পড়েছে। গরু মারা যাচ্ছে। আক্রান্ত গরুর দুধ কমে যাচ্ছে। এই রোগ চিন্তায় ফেলে দিয়েছে খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের।
দেশে ২০১৯ সালে প্রথম লাম্পি স্কিন রোগে গরুর আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত গরুর শরীরে জ্বর দেখা দেয়। খাবারের রুচি কমে যায়। নাক-মুখ দিয়ে লালা ঝরে। পা ফুলে যায়। বুকের নিচে পানি জমে। চামড়ায় গুটি গুটি ক্ষত হয়। পরে পচন ধরে। গর্ভবতী গাভীর গর্ভপাত ঘটে যেতে পারে। দেশের প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সূত্র এসব তথ্য জানিয়েছে।
লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত পশুর সুস্থ হতে মাসখানেক সময় লাগে। বড় গরুর তুলনায় বাছুর গরুর মৃত্যুঝুঁকি বেশি। এ রোগে আক্রান্ত গরুর শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ ও তরল খাবার খাওয়াতে হবে। ঘা অতিমাত্রায় হলে তখন অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করতে হয়। নিম পাতার রস ও লেবুর পানি বেশ উপকারি বলে অনেক বিশেষজ্ঞ বলে থাকেন।
খামারিদের দুর্বলতার সুযোগে একশ্রেণীর পল্লী চিকিৎসক প্রতারণার ফাঁদ পাতে। গরুকে ভ্যাকসিন দেয়ার নামে খামারিদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। তাই এ ব্যাপারে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে।
গ্রামের বেশির ভাগ কৃষক ও খামারি না বুঝেই হাতুড়ে চিকিৎসক দিয়ে গরুর চিকিৎসা করছেন। এর ফলে রোগ সেরে যাওয়ার পরও অনেক গরু নানা জটিলতায় ভোগে। রোগটির চিকিৎসা প্রটোকল নিয়ে মাঠপর্যায়ের চিকিৎসকদের মধ্যে সংশয় আছে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীর শিবনগর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের ফেরদৌস আলী উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পশুচিকিৎসককে দিয়ে চিকিৎসা করিয়েও গরুগুলো বাঁচাতে পারেননি। এক সপ্তাহের মধ্যে তার তিনটি গরু মারা যায়। এতে আতঙ্কিত হয়ে তিনি তার অন্য পাঁচটি গরু কম দামে বিক্রি করে দেন।
২০২০ সালে প্রায় ২৫টি জেলায় এলএসডির প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল। এবার বিস্তার আরও বেশি। বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশনের ধারণা, কমপক্ষে ৫০টি জেলায় লাম্পি স্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।
তাদের হিসাবে, সারা দেশে সাড়ে তিন লাখের বেশি গরু-মহিষ এই রোগে মারাত্মকভাবে আক্রান্ত। অনেক গৃহস্থ বা নিবন্ধনহীন খামারি নিজেদের মতো করে চিকিৎসা দেওয়ায় সঠিক তথ্য পাওয়া মুশকিল। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চেষ্টা চালিয়ে গেলেও এখনো আক্রান্ত গরুর হিসাব চূড়ান্ত করতে পারেনি।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, শুধু ঝিনাইদহের ছয় উপজেলায় প্রায় ১০ হাজার গরু এলএসডিতে আক্রান্ত হয়। এর মধ্যে পাঁচ শ গরু মারা গেছে। সীমান্তবর্তী জেলা মেহেরপুরের পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। ওই জেলায় প্রায় প্রতিটি খামার ও কৃষকের ঘরে লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত গরু রয়েছে। শতাধিক গরু মারা গেছে।
দেশের উত্তরাঞ্চলীয় নীলফামারী, নাটোর, দিনাজপুর, গাইবান্ধা প্রভৃতি জেলায় ব্যাপক হারে এলএসডি ছড়িয়ে পড়েছে। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ, দিনাজপুরের ফুলবাড়ী, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা এই রোগের হটস্পটে পরিণত হয়েছে। গোবিন্দগঞ্জের সাপমারা ইউনিয়নের কোগারিয়া, জিরাই, কোটালপুর ও মাল্লাসহ কয়েকটি গ্রামে ইতিমধ্যে অন্তত ২১টি গরু মারা গেছে।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলায় ১৫ থেকে ২০ শতাংশ গরু এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এই জেলায় ছোট-বড় মিলে প্রায় ৩২ হাজার খামারি আছেন। এর মধ্যে যশোরের কেশবপুর উপজেলার সব কটি ইউনিয়নের গরু এলএসডিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
টাঙ্গাইলের মধুপুর ও ময়মনসিংহের গৌরীপুরে গবাদিপশুর মধ্যে মহামারি আকারে এলএসডির প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এসব উপজেলায় প্রতিদিনেই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। গরু-মহিষের মৃত্যুর খবরও পাওয়া যাচ্ছে। প্রতিদিন শুধু প্রাণিসম্পদ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আনা হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ গরু-বাছুর।
এলএসডি মোকাবিলা ও বিস্তার রোধে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিতে ২০২০ সালের ১৭ জুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় এলএসডির প্রাদুর্ভাব রয়েছে, এমন এলাকার প্রতিটি ইউনিয়নে একজন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা অথবা একজন পশুচিকিৎসক অথবা একজন প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তার নেতৃত্বে উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা অথবা ভেটেরিনারি ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট অথবা ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্টের (এআই) সমন্বয়ে পশু চিকিৎসা দল (ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম) গঠনের কথা বলা হয়। এলএসডিতে আক্রান্ত প্রতিটি গবাদিপশু সরাসরি দেখে চিকিৎসা নিশ্চিত করতে চিকিৎসা দলকে বলা হয়েছিল।
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় আরও বলা হয়, চিকিৎসাকাজ সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ ও তদারকির জন্য বিভাগীয় ও জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা দায়িত্ব থাকবেন।
প্রয়োজনে পার্শ্ববর্তী জেলা বা উপজেলা থেকে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের সমন্বয়ে চিকিৎসা দল এলএসডি-কবলিত এলাকায় কাজ করবে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট প্রাণিসম্পদ দপ্তরকে প্রতিদিন চিকিৎসাধীন গবাদিপশুর মালিকের নাম, মুঠোফোন নম্বরসহ ঠিকানাসংবলিত তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছিল।
সব বিবেচনায় ২০২০ সালের তুলনায় এবারের পরিস্থিতি বেশ নাজুক। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসা দলের কোনো বিকল্প নেই। সেই সঙ্গে এলএসডি নিয়ে আমাদের ব্যাপক গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ ধারাবাহিকভাবে সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।
প্রয়োজন একটা চিকিৎসা প্রটোকল তৈরি ও সেটির অনুসরণ। এই রোগ ফিরে ফিরে আসছে। তবে এর সম্পর্কে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে একটা ধারণা তৈরি হয়েছে। এখন এসব তথ্য সতর্কবার্তা আকারে প্রচারমাধ্যমে প্রচার করা প্রয়োজন। সচেতনতা বাড়িয়েও একটা সার্থক প্রতিরোধ গড়ে তোলা যায়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)