দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা ও দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার (১ম অংশ)
, ২০ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৩ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ১৩ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ২৭ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) আইন ও জিহাদ
দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা:
কোন বিষয়ে অধিকারের দাবি বা সম্পত্তি দাবি বা কোন ক্ষতির জন্য ক্ষতিপূরণ দাবির ক্ষেত্রে যে মামলা করা হয় তাকে দেওয়ানি মামলা বলে। সম্পত্তির ওপর স্বত্ব ও দখলের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপিত হলে যে মামলার মাধ্যমে তা নিষ্পত্তি করা হয় তাকে দেওয়ানি মামলা বলে। দেওয়ানি মামলাকেই আদালতের ভাষায় ‘মোকদ্দমা’ বলা হয়ে থাকে। এই ধরনের মামলা হলো ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির, প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রতিষ্ঠানের বা ব্যক্তির সাথে প্রতিষ্ঠানের বিরোধ সংক্রান্ত মামলা। যার নিস্পত্তি হয় সাধারণত ক্ষতিপূরণ আদায়ের মাধ্যমে বা অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে।
দেওয়ানী প্রকৃতির মামলা হচ্ছে, সম্পত্তি বা পদের অধিকার সম্পর্কে যেসব মামলা উত্থাপিত হয় সেসব মামলাই দেওয়ানী প্রকৃতির মামলা। যেমন, স্থাবর সম্পত্তির দখল ও মালিকানা সংক্রান্ত মোকদ্দমা, ঘোষণামূলক মোকদ্দমা, ভরণপোষণের মোকদ্দমা, অভিভাবকত্ব বা পিতৃত্ব নির্ধারণের জন্য মামলা। এছাড়াও কোন চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন কিংবা ক্ষতিপূরণ সংক্রান্ত মোকদ্দমাও দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা।
কোন সরকারি বেসরকারি বেসরকারি বা যেকোন ধরণের প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের পদ সংক্রান্ত যে কোন মামলাও দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা । যেমন, ঐরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের কোন পদাধিকারী ব্যক্তির পদের বৈধতা , অপসার বা অবসর সংক্রান্ত যেকোন মোকদ্দমা দেওয়ানী আদালত নিষ্পত্তির জন্য গ্রহণ ও বিচার করতে পারেন। তবে কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সম্পূর্ণতই ধর্মীয় বিষয় সম্পর্কে কোন মোকদ্দমা দেওয়ানী আদালত বিচারের জন্য গ্রহণ করতে পারেন না। যেমন, কোন মসজিদের ইমামের নামাজ পড়ার রীতি সংক্রান্ত কোন মামলা দেওয়ানী মামলা নয়। তবে কোন ওয়াকফার অধীনে পরিচালিত সম্পত্তির প্রশ্নে যে মামলা তা দেওয়ানী প্রকৃতির।
দেওয়ানী আদালত:
দেওয়ানী প্রকৃত মামলা যে আদালতে বিচার হয় সেই আদালতকে দেওয়ানী আদালত বলে কোন মামলা দেওয়ানী প্রকৃতির মামলা কিনা তা নির্ধারণ করবেন সেই আদালত যে আদালতে উক্ত মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৮৮৭ সালের দেওয়ানী আদালত আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত দেওয়ানী আদালতসমূহ দেওয়ানী মামলা গ্রহণ ও বিচার নিষ্পত্তি করেন। দেওয়ানী মামলাগুলো কোন পদ্ধতিতে বিচার করতে হবে তা দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ এ বর্ণনা করা হয়েছে।
ঞযব ঈড়ফব ড়ভ ঈরারষ চৎড়পবফঁৎব, ১৯০৮ এর ৯ ধারা বলা হয়েছে, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নিষিদ্ধ না থাকলে সকল প্রকার দেওয়ানি প্রকৃতির মোকদ্দমার বিচার করার এখতিয়ার আদালতের থাকবে।
৯ ধারায় বর্ণিত বিধান হলো দেওয়ানী আদালতের সকল প্রকার দেওয়ানী প্রকৃতির মামলা বিচার করার এখতিয়ার থাকবে। তবে যেসব মামলা বিচারের জন্য গ্রহণ করার ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বারিত হবে সেসব মামলার বিচার দেওয়ানী আদালতসমূহ বিচার করতে পারবেন না। অর্থাৎ কোন আইন দ্বারা যেসব দেওয়ানী মামলার বিচার বারণ বা নিষেধ করা হবে তা দেওয়ানী আদালত বিচার করতে পারবে না। এ প্রসঙ্গে ঠধহধঃধহ গঁঃযঁৎধলধ াং ৎধসধষরহমধস (১৯৯৭) এসসিসি , পৃ. ১৪৩ , অনু. ৩ এ ভারতীয় সুপ্রীম কোর্ট বলেন. “দেওয়ানী কার্যবিধির অধীনে যে সব মামলা প্রত্যক্ষ্য বা পরোক্ষভাবে আমলে নেবার ক্ষেত্রে বাধা রয়েছে সেসব মামলা ছাড়া সমস্ত দেওয়ানী প্রকৃতির মামলাই দেওয়ানী আদালতসমূহ বিচার করার এখতিয়ার রাখেন।”
উক্ত ৯ ধারার ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, যে সকল মোকদ্দমায় সম্পত্তি বা পদের অধিকার সম্পর্কে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়, তা দেওয়ানি প্রকৃতির মোকদ্দমা। উক্ত অধিকার ধর্মীয় কার্য বা উৎসব সম্পর্কিত প্রশ্নের মীমাংসার উপর সম্পূর্নরুপে নির্ভর করলেও তার ফলে দেওয়ানি প্রকৃতি নষ্ট হয় না।
মামলার বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করবে সংশ্লিষ্ট মামলাটি দেওয়ানি প্রকৃতির কি না, মামলার পক্ষগনের মর্যাদার উপর নয়। পক্ষগনের প্রতি যদি দেওয়ানি প্রকৃতির হয় তবে তা বিচার করার এখতিয়ার দেওয়ানি আদালতের থাকবে। কোন আইন দ্বারা সুস্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করা না থাকলে প্রত্যেক দেওয়ানি আদালতের এখতিয়ার অক্ষুন্ন থাকবে। সাধারণ আইন দ্বারা এবং বিধিবদ্ধ আইন দ্বারা সৃষ্ট ও সংরক্ষিত দেওয়ানি প্রকৃতির অধিকারের মধ্যে কোন পার্থক্য এ ধারা স্বীকার করে না। বিভিন্ন আদালতের সিদ্ধান্ত মোতাবেক যেগুলি দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, তন্মধ্যে নিম্নলিখিতগুলি উল্লেখযোগ্য:
জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ, ঘোষণার মামলা, দলিল বাতিল, দলিল সংশোধন, চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, বাটোয়ারা মামলা চুক্তি রদ সংক্রান্ত, সুনির্দিষ্ট চুক্তি প্রবলের মামলা, দখল পুনরুদ্ধার সংক্রান্ত মামলা,ভাড়াটিয়া উচ্ছেদ মামলা, ইজমেন্ট মামলা, টাকা আদায়েল মামলা, অগ্রক্রয় মামলা, হক সুফা অগ্রক্রয় মামলা, অর্পিত সম্পত্তি পুনঃরুদ্ধার মামলা, ভূমি জরিপ সংক্রান্ত মামলা, আদেশমূলক নিষেধাজ্ঞা মামলা, ক্ষুদ্র মামলা, আরবিট্রেশন মামলা, সাকসেশন মামলা, পারিবারিক মামলা, বিবাহ বিচ্ছেদ, দেন-মোহর, খোরপোষ, অভিভাবকত্ব, অফিস সংক্রান্ত মামলা, আদেশমূলক নিষেধাজ্ঞা, স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ইত্যাদি।
দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার:
কোন একটি আদালত যে কোন মামলা বিচারের নিমিত্ত গ্রহণ করতে পারেন না। কোন আদালতের কোন একটি মামলা বিচার করার ক্ষমতা আছে কিনা তা বোঝাতেই এখতিয়ার কথাটি ব্যবহৃত হয়। দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার সম্পর্কে দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ ও দেওয়ানী আদালত আইন, ১৮৮৭ এ প্রয়োজনীয় বিধান রয়েছে।
একটি দেওয়ানী আদালতের কোন একটি দেওয়ানী মোকদ্দমা গ্রহণ ও বিচারে নিষ্পত্তি করার ক্ষমতাকে এখতিয়ার বলে। দেওয়ানী কার্যবিধি বা দেওয়ানী আদালত আইনে ‘এখতিয়ারের সংজ্ঞা প্রদান করা হয় নি। একটি দেওয়ানী আদালত নির্দিষ্ট সীমানায় উদ্ভুত মামলা নিষ্পত্তি করতে পারবেন। উদ্ভুত মামলার আর্থিক মূল্যমান সমস্ত নির্ধারণ করে কোন একটি দেওয়ানী আদালতের মামলার বিচার করার এখতিয়ার নির্ধারণ করা হয়।
দেওয়ানি আদালতের এখতিয়ারগুলোকে নিম্নোক্ত ভাগে ভাগ করা যায়:
১। স্থানীয় এখতিয়ার;
২। আর্থিক এখতিয়ার;
৩। বিষয়বস্তুগত এখতিয়ার;
৪। আদি ও আপিল এখতিয়ার ও
৫। রিভিশন এখতিয়ার।
(২য় অংশে সমাপ্য)
-এডভোকেট মুহম্মদ মেজবাহউদ্দীন।
২
মশা নিধনে আকাশে, বাতাসে, পানিতে ঢালা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা, তবু ফল শূন্য
নিজস্ব প্রতিবেদক:
যানজট, পানিবদ্ধতা, গ্যাস ও পানির অভাবসহ নানা সংকটে জর্জরিত ঢাকা শহর। এসব সমস্যা ও সংকট ছাপিয়ে বছরজুড়ে আলোচনায় থাকে মশার উপদ্রব। ক্ষুদ্র এ প্রাণীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ রাজধানীবাসীকে বাঁচাতে বিভিন্ন সময় নানা উদ্যোগ নেয় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না। কেবল বিপুল পরিমাণ অর্থ গচ্ছা যায়।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন অবশ্য বলছে, মশা নিয়ন্ত্রণে তাদের অভিযান, জরিমানা, মনিটরিং, সচেতনতা সৃষ্টির কাজ অব্যাহত আছে।
মশা নিধনে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে কেবল কীটনাশকের জন্য ২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে যা ছিল ২২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। এছাড়া এবার মশক নিধনে ফগার, হুইল, স্প্রে মেশিনের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে তিন কোটি ৭৫ লাখ টাকা।
অন্যদিকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে ৭৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। সেখানে মশার ওষুধ-বাবদ ৪০ কোটি টাকা রাখা হয়েছে। কচুরিপানা, আগাছা পরিষ্কার ও পরিচর্যায় এক কোটি ৫০ লাখ টাকা, ফগার, হুইল, স্প্রে মেশিন পরিবহনে চার কোটি টাকা, আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে ২৫ কোটি টাকা এবং মশক নিয়ন্ত্রণে চিরুনি অভিযানে চার কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখ হয়েছে। সবমিলিয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছরে মশা মারতে ৭৬ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়। এত টাকা বরাদ্দ করেও নগরবাসীকে মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারছে না দুই সিটি করপোরেশন।
মশা নিয়ন্ত্রণে আনতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন বিভিন্ন সময় খাল, ড্রেন ও জলাশয়ে গাপ্পি মাছ, তেলাপিয়া মাছ ও হাঁস ছেড়েছে। কিন্তু কোনো কিছুই দমাতে পারছে না মশা।
২০২১ সালে মশার লার্ভা খেয়ে ফেলার জন্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ১০টি জলাশয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যাঙ ছাড়া হয়েছিল। পরিকল্পনা ছিল এ ব্যাঙ বংশবিস্তার করবে এবং জলাশয় থেকে লার্ভা খেয়ে মশার বংশবিস্তার রোধ করবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এতে খুব একটা কাজ হয়নি।
সবশেষ গত বছর মশার ওষুধ ছিটানোর সঙ্গে সঙ্গে জিঙ্গেল (সচেতনমূলক গান) বাজিয়ে মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। এ অঞ্চলের প্রতি এলাকায় দুজন করে মশক নিধনকর্মী ওষুধ ছিটিয়ে যান। তাদের পাশাপাশি আরেকজন হ্যান্ড মাইকে জিঙ্গেল বাজান। সেখানে মূলত সচেতনতামূলক গান বাজতে থাকে। মশক নিয়ন্ত্রণে নগরবাসীর করণীয় এবং তাদের সচেতনতার বার্তা প্রচার করা হয়। এতে কী ফল এসেছে তাও প্রশ্নবিদ্ধ।
এদিকে গত বছরের জুলাই থেকে আধুনিক প্রযুক্তির ড্রোনের মাধ্যমে মশার উৎপত্তিস্থল খুঁজতে অভিযান পরিচালনা করে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। ঢাকা উত্তরের অধীন প্রতিটি বাসাবাড়িতে অত্যাধুনিক ড্রোনের মাধ্যমে মশার উৎস খুঁজতে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হয়। সিটি করপোরেশন ড্রোন থেকে ছবি ও তথ্য-উপাত্ত নিয়ে যেসব বাড়িতে মশার লার্ভা পাওয়া যায় তার একটি তথ্যভা-ার তৈরি করে এবং বছরের অন্যান্য সময় মশক নিধন কার্যক্রমে এটি কাজে লাগায়।
সে সময় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, ডিএনসিসির আওতাধীন এলাকায় এডিস মশার উৎস খুঁজতে ড্রোনের মাধ্যমে ১ লাখ ২৮হাজার বাড়ির ছাদ পরিদর্শন করা হয়েছে। এছাড়া ছাদ বাগানগুলো মনিটরিং করা হয়েছে ড্রোনের মাধ্যমে। ফলে তাদের কাছে একটি ডাটাবেজ তৈরি হয়েছে।
২০২১ সালে ড্রোন দিয়ে ওষুধ ছিটিয়ে মশা মারার উদ্যোগ নিয়েছিল ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। রাজধানীর বনানী লেকে একটি ড্রোন ব্যবহার করে মশার ওষুধ ছিটানোর জন্য পরীক্ষামূলকভাবে কার্যক্রম চালিয়েছিল ডিএনসিসি। প্রতি মিনিটে ড্রোন ছিটাতে পারত ৫ লিটার মশার ওষুধ। প্রাথমিকভাবে এটি ২০ লিটার ওষুধ বহন করতে সক্ষম। পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সফল হলে ডিএনসিসির জলাশয়, খাল বা লেকে মশা মারতে ব্যবহার করতে চেয়েছিল এমন ড্রোন। যদিও শেষ পর্যন্ত উদ্যোগটি সফল হয়নি।
বিভিন্ন সময় এমন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেও রাজধানীবাসীকে মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা করতে পারছে না ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বলেন, শুধু অভিযান পরিচালনা করে মশা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। এজন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করে কাজ করতে হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে আলাদা আলাদা টিম গঠন করে গুরুত্ব সহকারে কাজ করে যেতে হবে। এগুলোকে আবার মনিটরিংয়ের আওতায় রাখতে হবে। বছরব্যাপী কাজ করলে ধীরে ধীরে মশার উপদ্রব কমিয়ে আনা সম্ভব।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রসঙ্গ: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার সনদ (৬)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (৪)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (৩)
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (২)
২৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (১১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (১)
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (১০)
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার সনদ (৩)
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত বনু কায়নুকার জিহাদ (৪)
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত বনু কায়নুকার জিহাদ (৩)
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত বনু কায়নুকার জিহাদ (২)
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (৯)
০৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)