দিন দিন কমছে মার্কিনী ডলারের আধিপত্য ব্রিকস ইতোমধ্যেই আলাদা মুদ্রা ব্যবস্থার মনস্থির নিয়েছে তেল বেচা-কেনায় সউদী ও চীন ডলার বাদ দিতে সম্মত হয়েছে
একটু উদ্যোগ নিলেই খোদায়ী রহমতে মুসলিম বিশ্ব নিজেদের আলাদা মুদ্রা প্রচলনে মহাসফল ও চরম সমৃদ্ধ হতে পারবে ইনশাআল্লাহ (পর্ব-২)
, ০৪ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৯ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৩ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
অনেকেই মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্র ডলারকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ব্যবহার করছে। বিশ্বব্যাপী বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ হিসেবে মার্কিন ডলারের অবস্থান কীভাবে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে তার একটি দৃষ্টান্ত উল্লেখ করা যেতে পারে। ২০০১ সালে মোট বিশ্ব বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের ৭৩ শতাংশ সংরক্ষিত হতো মার্কিন ডলারে। ২০২০ সালে তা ৫৫ শতাংশে নেমে আসে।
বিভিন্ন সংস্থা বিশ্ব বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের যে পরিসংখ্যান প্রদান করে, তার মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে আইএমএফের প্রতিবেদনে দেখা যায়, এখনো মার্কিন ডলার রিজার্ভ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে। সহসাই এই অবস্থান দুর্বল হওয়ার আশঙ্কা নেই। কিন্তু বিশ্বের বেশির ভাগ অর্থনীতিবিদ আইএমএফের দেয়া পরিসংখ্যান এবং তথ্য বিশ্বাস করতে চান না। আইএমএফ বিশ্ব রিজার্ভ সংরক্ষণের যে পরিসংখ্যান প্রদর্শন করেছে তাতে দেখা যায়, ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্বের মোট রিজার্ভের ৫৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ সংরক্ষিত হচ্ছিল মার্কিন ডলারে। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ইউরোপীয় ইউনিয়নের একক মুদ্রা ইউরো। ইউরোতে বিশ্ব রিজার্ভের ২০ দশমিক ৪৭ শতাংশ সংরক্ষিত হচ্ছিল। জাপানি ইয়েনের মাধ্যমে রিজার্ভ সংরক্ষিত হচ্ছিল ৫ দশমিক ৫১ শতাংশ। ব্রিটিশ পাউন্ডের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ সংরক্ষিত হচ্ছিল ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। চীনা ইউয়ানের মাধ্যমে ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ, কানাডিয়ান ডলারে ২ দশমিক ৩৮, অস্ট্রেলিয়ান ডলারে ১ দশমিক ৯৬ এবং অবশিষ্ট ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ রিজার্ভ সংরক্ষিত হতো অন্যান্য মুদ্রায়। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়া কিছুটা হলেও সমস্যায় পতিত হয়েছে। এই সুযোগে চীন তার মুদ্রার ব্যবহার এবং গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য সচেষ্ট হয়েছে। বিশ্ব বাণিজ্যে চীনের ব্যাপক সাফল্য পরিলক্ষিত হচ্ছে। গত বছর রাশিয়া চীন থেকে যে পণ্য আমদানি করে তার ২৩ শতাংশ মূল্য পরিশোধ করেছে মার্কিন ডলারের পরিবর্তে ইউয়ানে।
ব্রিকস জোটের উদ্যোগে নতুন একক মুদ্রা প্রচলনের উদ্যোগের পাশাপাশি আরও কিছু পদক্ষেপ ইদানীং লক্ষ করা যাচ্ছে, যা মার্কিন ডলারের একাধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। বিভিন্ন দেশ তাদের বন্ধুভাবাপন্ন দেশগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতে বাণিজ্য শুরু করার উদ্যোগ নিচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারত রুপিতে বাণিজ্যিক লেনদেন শুরু করেছে, যদিও তা সীমিত পরিসরে। চীন সউদী আরবের সঙ্গে ইউয়ানের মাধ্যমে লেনদেন শুরু করেছে।
সম্প্রতি দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তেলের জন্য সউদী আরব ডলারের পরিবর্তে ইউয়ানের মাধ্যমে লেনদেনের আলোচনা করেছে।
বৈদেশিক মুদ্রা মজুতে মার্কিন ডলারের অংশ কমিয়ে চলেছে চীন। রাশিয়ার সাথে বাণিজ্যেও রমরমা বাড়ছে চীনা মুদ্রা ইউয়ানের। এই বাস্তবতায়, ডলারের ক্রমাগত পতনের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তেমন মন্তব্য করা অর্থনীতিবিদদের সংখ্যাও বাড়ছে।
ইউয়ানের এই সুহাল কেন, এবং ডলারের কেন দুর্দিন - তা নিয়ে তাত্ত্বিক আলোচনার অন্ত নেই। এরমধ্যে সবচেয়ে যেটা বেশি বলা হচ্ছে, তা হলো রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সংকটকালে 'ডলারকে আর্থিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা এবং বৈশ্বিক মূল্য পরিশোধ ব্যবস্থাকে (রাজনৈতিক) ইচ্ছানুসারে নিয়ন্ত্রিত করার উদ্যোগ'।
অন্যরা বলছেন, খোদ যুক্তরাষ্ট্রই ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি ঘটতে দিয়েছে। তার সঙ্গে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির পর থেকে আমেরিকার অভ্যন্তরীণ রাজনীতির বিশৃঙ্খলা এবং জাতীয় দেনার সীমা অতিক্রমের ঘটনাগুলো- আমেরিকার ঋণমানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
আরেক প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ মোহাম্মদ এল-এরিয়ান অবশ্য মনে করছেন, প্রধান সমস্যা হলো মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা ফেডারেল রিজার্ভে। ফেড এক্ষেত্রে শুধু অর্থনৈতিক পটভূমিতে ব্যর্থ তাই-ই নয়; একইসঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আস্থাও হারাচ্ছে, যে ভরসাকে ফেড তার চিরন্তন অধিকার বলে বিবেচনা করেছে।
ফেডের মুদ্রানীতির কারণে মার্কিন অর্থনীতি-ও ভুগছে, যেমন- উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিকারী প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ ব্যাহত হচ্ছে। আর্থিক খাতের ভার সামলাতে ফেড-ই যথেষ্ট- বাইডেন প্রশাসনের এমন ধারণা হয়তো - মুদ্রার সরবরাহ দিকের কার্যকারিতাকে ঘিরে দেখা দেওয়া সংকটকে ঘনীভূত করছে।
ফেডের মুদ্রার সরবরাহ হ্রাসের কৃচ্ছতা নীতি আরো বাণিজ্যিক ব্যাংককে পতনের মুখে ঠেলে দেবে, আর জেরোম পাওয়েলের টিম বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যতই সুদহার বাড়াবে এটা ততো দ্রুত ঘটবে। একইসঙ্গে, এশিয়াসহ আমেরিকার শীর্ষ ব্যাংকাররাও বিকল্প মুদ্রার বিষয়ে উৎসাহী হতে থাকবেন।
এশীয় দেশগুলোর কাছে মার্কিন সরকারের অনেক দেনা। অর্থাৎ, দেশগুলো বিপুল পরিমাণ ট্রেজারি বন্ড কিনেছে। দেনার এই অংক প্রায় সাড়ে ৩ লাখ কোটি ডলার। এভাবে সবচেয়ে বেশি ঋণ দাতা জাপান, আর তারপরেই চীন। উভয় দেশই অতি-মাত্রায় বৈদেশিক বাণিজ্যের ওপর নির্ভরশীল; ফলে সংকটকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলা এবং বাণিজ্যকে সহায়তা দিতে ডলারের পাহাড় জমানোই ছিল এতদিনে তাদের একমাত্র উপায়।
এর আগে ২০০৭-০৮ সালের আর্থিক সংকটকালে- এশিয়া মার্কিন সম্পদে তার বিনিয়োগ করা নিরাপদ কিনা তা নিয়ে সংশয়ে পড়েছিল লেহম্যান ব্রাদার্সের মতো শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিলুপ্তিকালে। ঠিক তার ১৫ বছর পর আবার একই ধরনের এক শঙ্কার মধ্যে পড়েছে দেশগুলো। পার্থক্য এটাই যে, এবার তাদের কাছে বিকল্পের দিকে ছোটার সুযোগ আছে।
সেই বিকল্পের রাস্তা দেখাচ্ছে চীন। ওপেক প্লাস জোটে রাশিয়ার প্রভাব বেড়েছে, সউদী আরবের সাথে সহযোগিতার সম্পর্ক গভীর হয়েছে মস্কোর। অন্যদিকে, ইরানের সাথে চীনের সম্পর্ক এখন দৃঢ়তর। জ্বালানি বাণিজ্যে ইউয়ান-ভিত্তিক লেনদেন পেতে পারে নতুন মাত্রা। তেল উৎপাদক প্রধান প্রধান দেশগুলো ইউয়ানকে মান্যতা দিলে ডলারের শক্তিহানিই ঘটবে।
তাইওয়ান নিয়েও যুক্তরাষ্ট্রের সাথে চীনের উত্তেজনা চরমে। কট্টর পশ্চিমাপন্থী তাইওয়ানিজ প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন এর সাথে শীর্ষ মার্কিন কর্মকর্তারা দেখা করছেন, আমেরিকা দিচ্ছে চীনের বিরুদ্ধে একের পর এক প্রযুক্তি নিষেধাজ্ঞা। ফলে সামরিক সংঘাতকে বাদ দিলে একমাত্র আর্থিক যুদ্ধের রাস্তাই খোলা চীনের সামনে, ডলারকে দুর্বল করার উদ্যোগ নিয়ে বেইজিং এক মোক্ষম জবাব দিতে পারবে।
জ্বালানি তেলের মূল্য হিসেবে চীনা মুদ্রা ইউয়ান নেওয়ার পরিকল্পনা করছে সউদী আরব। চুক্তি বাস্তবায়িত হলে চীন এখন নিজেদের মুদ্রার মাধ্যমেই সউদীর সঙ্গে লেনদেন করতে পারবে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে ডলারের জন্য সৃষ্টি হয়েছে পতনের পূর্ব মুহূর্তের।
এ সুযোগটি লুফে নিতে হবে বিশ্ব মুসলিমদের। ব্রিকস যদি আলাদা মুদ্রা ব্যবস্থা চালু করতে পারে তবে মুসলিম বিশ্ব তার চেয়েও সহজে কিন্তু তার চেয়েও অনেক সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী মুসলিম বিশ্বের অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা তথা ইসলামী মুদ্রা ব্যবস্থায় প্রবর্তন আর অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠান লাভ করতে পারে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মৎস্য উপদেষ্টা বলেছেন ‘ভারতে ইলিশ যাবে না এবং ভারতের গোশত বাংলাদেশে আসবে না’। কিন্তু মৎস্য উপদেষ্টা আশঙ্কা করেছেন আমদানী সিন্ডিকেট বসে থাকবে না এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন এবং সক্রিয় হতে হবে
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)