মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ২০৩ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্মরণ করো নির্দিষ্ট দিনে। ”
তাকবীরে তাশরীক পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসের ৯ তারিখ ফজর থেকে ১৩ তারিখ আছর পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্ত প্রতি ফরয নামাযের পর একবার পাঠ করা ওয়াজীব, ৩ বার পাঠ করা মুস্তাহাব।
প্রত্যেক মুসলমানের দ্বায়িত্ব-কর্তব্য হলো- পবিত্র ৯ই যিলহজ্জ শরীফ বা ইয়াওমুল আরাফাহ তথা আরাফার দিন ফজর হতে পবিত্র ১৩ই যিলহজ্জ শরীফ আছর পর্যন্ত প্রতি ফরয নামাজের পর শরঈ তারতীব অনুযায়ী তাকবীরে তাশরীক পাঠ করার মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ সন্তুষ্টি মুবারক, বারাকাত, ফুয়ুজাত, নিয়ামত, রহ্মত, মাগফিরাত এবং নাযাত লাভ করার কোশেশ করা।
, ০৬ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৫ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ১৩ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ৩০ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ২০৩ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্মরণ করো নির্দিষ্ট দিনে। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ফরজ নামাযের পর তাকবীর বলা”। তাকবীর হচ্ছে, “আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হাম্দ। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আরাফার দিন অর্থাৎ পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসের ৯ তারিখ ফজর থেকে ১৩ তারিখ আছর পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্ত তাকবীরে তাশরীক পাঠ করতে হবে। প্রতি ফরয নামাযের পর একবার পাঠ করা ওয়াজীব, ৩ বার পাঠ করা মুস্তাহাব। এটা শহরে, গ্রামে-গঞ্জে মুক্বীম-মুসাফির, পুরুষ-মহিলা সকলকে পাঠ করতে হবে। এই ২৩ ওয়াক্তের মধ্যে যদি কারো নামায কাযা হয় সেই কাযা নামায আদায় কালে এই তাকবীরও কাযা আদায় করতে হবে, তবে এই ২৩ ওয়াক্তে আগের কাযা নামায আদায় কালে এই তাকবীর কাযা আদায় করতে হবে না। আবার এই ২৩ ওয়াক্তের কাযা নামায পরে (২৩ ওয়াক্তের পরে) আদায় করলে তাকবীর কাযা আদায় করতে হবে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি উনার সম্মানিত পিতা হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সাথে হাঁটার মত বয়স মুবারকে উপনীত হলেন অর্থাৎ নিজেই নিজের দেখাশোনা করতে পারতেন। এ রকম একটা অবস্থা যখন আসল, তখন হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র ৭-৯ যিলহজ্জ শরীফ পর পর ৩ দিন স্বপ্ন মুবারক দেখলেন যে, উনাকে উনার প্রিয় বিষয় কুরবানী করার আদেশ মুবারক দেয়া হচ্ছে। উনার ঘরে প্রথম বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশকারী আওলাদ উনাকে কুরবানী করার জন্য যখন আদেশ মুবারক করা হলো, তখন তিনি তা করতে উদ্যত হলেন। তিনি উনার প্রিয় আওলাদ হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম যিনি একজন নবী আলাইহিস সালাম উনাকে বললেন- ‘হে আমার আওলাদ! আমি স্বপ্নে দেখেছি যে, আমি আপনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য কুরবানী করছি। এতে আপনি কি মনে করেন!’ হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি সাথে সাথেই জবাব দিলেন, ‘হে আমার সম্মানিত পিতা! আপনাকে যা আদেশ মুবারক করা হয়েছে, আপনি তা-ই করুন। ইনশাআল্লাহ অবশ্যই আপনি আমাকে ধৈর্যশীলদের মধ্যে পাবেন। ’ সুবহানাল্লাহ! তারপর উনারা উভয়ে নিজেদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছার কাছে সমর্পণ করলেন, এবং হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি উনার আওলাদ হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে কাত করে শোয়ালেন। অতঃপর بِسْمِ اللهِ اَللهُ اَكْبَرْ ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে ছুরি চালালেন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি যতই ছুরি চালাতে থাকেন; মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত! হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার গলা মুবারক কিন্তু কাটছে না। সুবহানাল্লাহ! হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে যবেহ করার চেষ্টায় নিয়োজিত ছিলেন ঠিক এমতাবস্থায় মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম উনাকে বেহেশত থেকে একটি দুম্বা এনে হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার নিকট দেয়ার নির্দেশ দিলেন। হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি যখন দুম্বা নিয়ে সেখানে উপস্থিত হলেন দেখলেন, হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার প্রাণাধিক প্রিয় সন্তান হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার গলা মুবারক-এ ছুরি চালাচ্ছেন। হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম আশ্চর্যান্বিত হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার বড়ত্ব, মহত্ব প্রকাশ করতে গিয়ে বলে উঠলেন, ‘আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার মিং কুল্লি শাই’। একথা বলে হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে সরিয়ে ছুরির নিচে দুম্বাটি দিয়ে দিলেন। হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে তখন তিনিও মহান আল্লাহ পাক উনার একত্বতার ঘোষণা দিয়ে বললেন-‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আকবার মিং কুল্লি শাই’। এদিকে হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনিও যখন বুঝতে পারলেন যে, তিনি যবেহ না হয়ে উনার পরিবর্তে একটি দুম্বা যবেহ হচ্ছে তিনিও তখন মহান আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা করে বললেন- ‘আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হাম্দ মিং কুল্লি শাই’। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে এটিই তাকবীরে তাশরীক নামে মশহুর।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, “দুররুল মুখতার” কিতাবে উল্লেখ আছে যে, “তাকবীরে তাশরীক একবার বলা ওয়াজিব, তবে যদি (কেউ) একাধিকবার বলে, তাহলে তা ফযীলতের কারণ হবে। আর “ফতওয়ায়ে শামী” কিতাবে উল্লেখ আছে- “কেউ কেউ বলেছেন (তাকবীরে তাশ্রীক) তিনবার। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, “গায়াতুল আওতার শরহে দুররুল মুখতার” কিতাবে উল্লেখ আছে-“বিশুদ্ধ বর্ণনা মতে (মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে) আদিষ্ট হওয়ার কারণে একবার তাকবীরে তাশরীক বলা ওয়াজিব। আর যদি একবারের চেয়ে অতিরিক্ত বলে তবে ছওয়াবের অধিকারী হবে। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- তাকবীরে তাশরীক পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসের ৯ তারিখ ফজর থেকে ১৩ তারিখ আছর পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্ত প্রতি ফরয নামাযের পর একবার পাঠ করা ওয়াজীব, ৩ বার পাঠ করা মুস্তাহাব। প্রত্যেক মুসলমানের দ্বায়িত্ব-কর্তব্য হলো- পবিত্র ৯ই যিলহজ্জ শরীফ বা ইয়াওমুল আরাফাহ তথা আরাফার দিন ফজর হতে পবিত্র ১৩ই যিলহজ্জ শরীফ আছর পর্যন্ত প্রতি ফরয নামাজের পর শরঈ তারতীব অনুযায়ী তাকবীরে তাশরীক পাঠ করার মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ সন্তুষ্টি মুবারক, বারাকাত, ফুয়ুজাত, নিয়ামত, রহ্মত, মাগফিরাত এবং নাযাত লাভ করার কোশেশ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবত্রি সুন্নত মুবারক পালনরে অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছরে ন্যায় ফলদায়ক।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না। " পরকালরে তুলনায় দুনযি়াবী সম্পদ অতি সামান্য।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যখন তোমরা কাউকে আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে গালি দিতে দেখবে তখন তোমরা বলবে, তোমাদের এ মন্দ কাজের জন্য তোমাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে তিরস্কার করা, গালমন্দ করা কঠিন লা’নতের কারণ।
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা পবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলের জন্যই ফরয।
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ!¬
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পর্দা বা বোরকা মুসলমানগণ উনাদের দ্বীনি অধিকার আর খাছ করে মুসলিম মহিলাগণ উনাদের সম্মান এবং ব্যক্তিত্বেরও প্রতীক।
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অন্তর থেকে বদ খাছলতসমূহ দূর করে দিয়ে পবিত্র নেক খাছলতসমূহ পয়দা করার মাধ্যমেই হাক্বীক্বী ইছলাহ বা পরিশুদ্ধতা লাভ সম্ভব। মুহলিকাতের (বদ খাছলত) কারণে ক্বলব বিনষ্ট হয়। আর মুনজিয়াতের (নেক খাছলত) কারণে ক্বলব পরিশুদ্ধ হয়।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন উনার জন্য শাফা‘য়াতকারী হবো। ” সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সমুন্নত শান-মান মুবারক নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ করা, উনাদের সমালোচনা করা সুস্পষ্ট হারাম, কুফরী ও কবীরাহ গুণাহ এবং কঠিন লা’নতগ্রস্ত হওয়ার কারণ। মূলত, উনারাই হচ্ছেন ঈমান এবং জান্নাতের মালিক। উনাদের প্রতি ঈমান না আনলে ঈমানদার হওয়া যায়না। জান্নাতীও হওয়া যায়না।
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরকারী ব্যক্তি জীবিত আর যে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির করেনা সে ব্যক্তি মৃত।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- সম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ বা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিবসসমূহ পালন করা সকলের জন্য আবশ্যক।
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)