তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা দাবীদার ভারতে দিন দিন মুসলমান নির্যাতনের খবর মহা আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে একের পর এক মসজিদ ধ্বংস করা হচ্ছে ৩৭০ ধারা বাতিল করে মুসলমানদের কাশ্মীরের মর্যাদা হরণ করা হয়েছে মুসলমান নাম সম্বলিত সব নিশানা বাদ দেয়া হচ্ছে মুসলিম শরীয়া আইন বাতিল করা হচ্ছে এবার সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন করে মুসলমানদের উচ্ছেদের পায়তারা চলছে খুব দ্রুতই উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা, দখলদার, সন্ত্রাসী ইহুদীবাদীদের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়ে মুসলমানদের আরেক গাজাবাসীতে পরিণত করতে চাচ্ছে (নাউযুবিল্লাহ)
বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের শক্ত প্রতিবাদ করা দরকার (দ্বিতীয় পর্ব)
, ২১ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৪ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৩ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
(৬) নাগরিকত্ব আইনের ধারা ৭ অনুযায়ী যদি কোন ভূখ- ভারতের অর্šÍভুক্ত হয় তবে কেন্দ্রীয় সরকার বিঞ্জপ্তি জারি করে সেই ভূখন্ডের বাসিন্দাদের নাগরিক হিসেবে ঘোষণা করতে পারে। ওভারসিজ সিটিজেনশিপ নামে আরও এক ধরনের আধা নাগরিক তৈরি করা হয় ২০০৩ সালের সংশোধনীর মাধ্যমে ধারা ৭(ক) থেকে ৭(ঘ) নাগরিকত্ব আইনে যোগ করার মাধ্যমে। [একই সাথে কমনওয়েলথ সিটিজেনশিপ এবং প্রথম তপশীল বাতিল করা হয়।]
২০০৩-এর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (অপঃ ঘড়. ৪ ড়ভ ২০০৪, .িব.ভ. ০৩-১২-২০০৪) মাধ্যমে ১৪(ক) ধারা মূল আইনে যোগ করা হয়। জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান শিরোনামে এই ধারা কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক বাধ্যতামূলকভাবে প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিককে পঞ্জিভুক্তিকরণ ও তাকে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানের এক্তিয়ার দেয়। এনআরসি বা এনআরআইসি এবং জাতীয় পঞ্জিয়ন কর্তৃপক্ষ বা নাগরিক পঞ্জিকরণের মহাপঞ্জিয়কের (রেজিষ্ট্রার জেনারেল) পদ সৃষ্টি করে এই ধারা। উক্ত ধারার বলে এবং ধারা ১৮-র বিধি তৈরির ক্ষমতাবলে এনআরসি প্রস্তুতকরণের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ২০০৩ সালেই নাগরিকত্ব (নাগরিক পঞ্জিভুক্তিকরণ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান) বিধি ২০০৩ [ঞযব ঈরঃরুবহংযরঢ় (জবমরংঃৎধঃরড়হ ড়ভ ঈরঃরুবহং ধহফ ওংংঁব ড়ভ ঘধঃরড়হধষ ওফবহঃরঃু ঈধৎফং) জঁষবং, ২০০৩] তৈরি করে। এই নিয়মের ৪ নং বিধি অনুযায়ী বাড়ি-বাড়ি সার্ভে করে পপুলেশন রেজিস্ট্রার তৈরি করবে যাতে প্রত্যেক বসবাসকারীর নাম ও বিবরণ থাকবে। অতঃপর সেই পপুলেশন রেজিস্ট্রার কে যাচাই করে এনআরসি প্রস্তুত করা হবে। নাগরিকত্ব নিয়ে সন্দেহযুক্ত ব্যক্তি বা পরিবারকে বিঞ্জপ্তি দিয়ে জানানো হবে এবং উপ-জেলা বা তহশিল বা মহকুমা নাগরিক পঞ্জিয়ক সেই ব্যক্তি বা পরিবারকে নাগরিকত্ব প্রমাণের সুযোগ দেবেন। তারপর খসড়া প্রকাশিত হবে এবং দাবি ও আপত্তি উপ-জেলা বা তহশিল বা মহকুমা নাগরিক পঞ্জিয়ক গ্রহণ করে তা নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত নাগরিকপঞ্জি প্রকাশ করবেন। এতে বাদ পড়া সবাই জেলা রেজিষ্ট্রারের কাছে আপিল করবেন, জেলা রেজিষ্ট্রার শেষ সিদ্ধান্ত নেবেন। এটাই হল সারা দেশে নাগরিকপঞ্জি তৈরির নিয়ম। যদিও এই নিয়মে নাগরিকত্ব যাচাই বা পরীক্ষণের বিষয়টি উল্লেখ আছে, কিন্তু যাচাই বা পরীক্ষণের কোন প্রক্রিয়া বা ভিত্তির উল্লেখ নেই।
সাধারণভাবে ভোটাররাই নাগরিক - এই নীতি গ্রহণযোগ্য। যাদের ভোটার কার্ড বা ভোটার তালিকায় নাম আছে অথবা পিআরসি আছে কিংবা বার্থ সার্টিফিকেট আছে বা জায়গা-জমির দলিল বা নথি আছে অথবা পাসপোর্ট আছে অথবা চাকরি বা পেনশনের প্রমাণ আছে তাদের নাগরিক হিসেবে মেনে নিয়ে সারা দেশে এনআরসি করতে বর্তমান নাগরিকত্ব আইনে বা নাগরিকত্ব (নাগরিক পঞ্জিভুক্তিকরণ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান) বিধি, ২০০৩-এ কোনো বাধা বা প্রতিবন্ধকতা নেই। কিন্তু অসমের অনুরূপ কোনো কঠিন প্রক্রিয়া যদি সারা দেশে নাগরিকত্ব (নাগরিক পঞ্জিভুক্তিকরণ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান) বিধি ২০০৩ সংশোধন করে দেওয়া হয় তবে তা অবশ্যই চিন্তার বিষয়। কেন্দ্রীয় সরকার চাইলেই এই বিধি সংশোধন করতে পারে যেকোনো দিন, তার জন্য সংসদেরও দরকার নেই। এই প্রসঙ্গে বিশেষত ভোটারের নাগরিকত্ব নিয়ে লালবাবু হুসেন মামলায় [খধষ ইধনঁ ঐঁংংবরহ ্ ঙঃযবৎং াবৎংঁং ঊষবপঃড়ৎধষ জবমরংঃৎধঃরড়হ ঙভভরপবৎ ্ ঙঃযবৎং, ১৯৯৫ অওজ ১১৮৯, ১৯৯৫ ঝঈঈ (৩) ১০০] সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতির রায়ের গুরুত্ব আছে, আগ্রহীরা পড়তে পারেন।
অসমের জাতীয়তাবাদী শক্তি সুপ্রিম কোর্টে ২০০৯ সালে এনআরসি-র দাবিতে একটি জনস্বার্থ মামলা করে [ডৎরঃ চবঃরঃরড়হ (ঈরারষ) ঘড়. ২৭৪ ড়ভ ২০০৯] যার ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ও তত্ত্বাবধানে আসামে নাগরিকপঞ্জি হচ্ছে। ইতিমধ্যে অসমের জাতীয়তাবাদী শক্তির চাপে ও অসমের জন্য যেহেতু নাগরিকত্ব আইনে ৬(ক) ধারা আছে এই অজুহাতে ২০০৯ সালে নাগরিকত্ব (নাগরিক পঞ্জিভুক্তিকরণ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান) বিধি ২০০৩-এ সংশোধন করে বিধি ৪-এর পরিবর্তে বিধি ৪(ক) যোগ করা হয়। এর মাধ্যমে বাড়ি-বাড়ি সার্ভের পরিবর্তে ২৫ মার্চ ১৯৭১-এর পূর্ববর্তী নির্দিষ্ট কিছু নথির সঙ্গে সংযোগী নথি সহ প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের থেকে আবেদন আহ্বান করার মাধ্যমে এক কঠিন ও জটিল প্রক্রিয়ার সৃষ্টি করা হয়। এই প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায় হল বিদেশি আইনের অধীনে গঠিত ট্রাইব্যুনালে আপিল নিষ্পত্তির মাধ্যমে। ধারা ৬(ক) যদিও অতিরিক্ত ধারা, কোনো বিকল্প ধারা নয়, কিন্তু বিধি ৪(ক) এক সম্পূর্ণ বিকল্প প্রক্রিয়া যা মূল নাগরিকত্ব আইনের ধারাকেই, যেমন জন্মসূত্রে অর্জিত নাগরিকত্বকে মান্য করে না । আইনের অধীনে তৈরি বিধি মূল আইনের পরিপন্থী হতে পারে না, যদি হয় তবে সেঠ অসাংবিধানিক ও বাতিলযোগ্য। এছাড়াও নানা বৈষম্যের কারণে অসাংবিধানিক হওয়া সত্ত্বেও উক্ত বিধি ৪(ক) ও উক্ত বিধির অধীন তপশীল অনুযায়ী এনআরসি হচ্ছে অসমে। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের বিষয় এটিকে নির্দিষ্ট ভাবে কেউ আদালতে চ্যালেঞ্জ করেনি। সারা ভারতে নাগরিকত্ব (নাগরিক পঞ্জিভুক্তিকরণ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান) বিধি ২০০৩-এর অধীনে নাগরিকপঞ্জি প্রস্তুতকরণের বিজ্ঞপ্তি [ঝ.ঙ. ২৭৫৩(ঊ), ফধঃবফ ৩১.০৭.২০১৯] জারি করে বলা হয়েছে পপুলেশন রেজিস্টারস-এর এনুমারেসন ১ এপ্রিল ২০২০ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০-এর মধ্যে হবে। তার আগেই ত্রিপুরায় অসমের মতো প্রক্রিয়ায় নাগরিকপঞ্জি প্রস্তুতের দাবি জানিয়ে একাধিক সংগঠন সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে [ডৎরঃ চবঃরঃরড়হ (ঈরারষ) ঘড়. ১১৭৮ ড়ভ ২০১৮]।
নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ২০০৩ (অপঃ ঘড়. ৪ ড়ভ ২০০৪, .িব.ভ. ০৩-১২-২০০৪) নাগরিকত্ব আইন ১৯৫৫-তে মূলত যে পরিবর্তন এনেছে তা হল (১) অবৈধ অনুপ্রবেশকারী সংজ্ঞায়িত করা, (২) এনআরসি করে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিতকরণ (নথিহীন বৈধ নাগরিকরাও অবৈধ অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার আশঙ্কা সহ, অসমে যা হয়েছে বা হচ্ছে), (৩) অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের রেজিস্ট্রেশন বা ন্যাচারেলাইজেশনের মাধ্যমে নাগরিকত্ব লাভের জন্য আবেদনের পথ বন্ধ করা এবং (৪) জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব অর্জনের শর্ত কঠিন করে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের সন্তানদের জন্মসূত্রে রাষ্ট্রহীন মানুষে পরিণত করা। রাষ্ট্রহীন নাগরিক তৈরির মাধ্যমে সস্তা শ্রমিক সৃষ্টির সুচিন্তিত পরিকল্পনার অঙ্গ বলেই মনে হয়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)