জাপানের আলু নেয়ার উদ্যোগকে স্বত:স্ফুর্তভাবে কাজে লাগাতে হবে।
আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
, ১০ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০১ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০১ মে, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশ থেকে জাপানে আলু রফতানীর সুযোগ তৈরি হয়েছে। কৃষিপণ্য হিসেবে আলু রফতানী ছাড়াও বাংলাদেশ ও জাপানের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে দেশে আলুর প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা স্থাপনের বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে।
বৃহস্পতিবার জাপানে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক এবং দুই দেশের বেসরকারি উদ্যোক্তাদের প্রতিনিধিদলের বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
কৃষিমন্ত্রী বলেছেন, দেশে বছরে ১ কোটি টনের বেশি আলু উৎপাদিত হয়।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, কৃষিমন্ত্রীর এ হিসাব ঠিক নয়। আলু দেশে ৩ কোটি টনেরও বেশী উৎপাদন হয় বা হওয়া সম্ভব। দেশে আলুর চাহিদা সর্বোচ্চ ৭০ লাখ টন। সব মিলিয়ে প্রতি বছরই বাজারে পণ্যটির সরবরাহ বাড়ে অনেক। যার ফলে ঘটে দরপতন।
রফতানী উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যমতে, কয়েক বছর ধরে ২৮টি দেশে কমবেশি আলু রফতানী হচ্ছে। বর্তমানে প্রায় ২০০ কোটি টাকার আলু রফতানী হয়। ইপিবি জানায়, মালয়েশিয়ায় প্রায় ৬০ কোটি, সিঙ্গাপুরে ১৭ কোটি ও শ্রীলংকায় প্রায় ১৮ কোটি টাকার আলু রফতানী হয়েছে গত অর্থবছরে। এছাড়া রাশিয়ায়ও বড় পরিসরে আলু রফতানী শুরু হয়েছে। দেশটিতে প্রাথমিকভাবে ২০ হাজার টন আলু রফতানী হয়েছে। চলতি অর্থবছর তা আরও বাড়ানোর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এসব দেশ ছাড়া বিশ্বের অন্যান্য দেশেও রফতানী হচ্ছে এ অর্থকরী ফসল।
বিদেশের বাজারে চিপসসহ আলুর তৈরি বিভিন্ন খাবার তৈরির কারখানাগুলোতে রংপুরাঞ্চলের উৎপাদিত গ্রালুনা জাতের আলুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী আলু রফতানী সম্ভব হলে বৎসরে লাখো কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্ট রফতানীকারকরা।
যুদ্ধাবস্থার কারণে এবার রাশিয়ায় আলুর উৎপাদন বিনষ্ট হওয়ায় দেশটিতে বিপুল পরিমাণ আলুর চাহিদা দেখা দেয়ায় রফতানীকারক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
বর্তমানে মালয়েশিয়ার বাজারে বাংলাদেশী টাকায় প্রতিকেজি গ্রালুনা আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ এবং সিঙ্গাপুরে ৭০ টাকায়।
উল্লেখ্য, দেশে কোটি কোটি টন আলুর ক্ষেত্রে সরকার যদি ২ কোটি মেট্রিক টন আলুও রফতানী করতে পারে তাহলেও দেশে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব। যা বাজেটের সাত ভাগের একভাগ।
তাই উৎপাদিত আলু ভবিষ্যতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের বাজারও যাতে দখল করতে পারে সেজন্য সরকারকে এখনি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আলু রফতানীর ক্ষেত্রে সব সমস্যা দুর করতে হবে।
দেশে বর্তমানে যেসব জাতের আলু উৎপাদিত হচ্ছে, তার চাহিদা বিদেশে অনেক কম। সে জন্য রফতানীযোগ্য ও শিল্পে ব্যবহার উপযোগী আলুর জাত সম্প্রসারণে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে সরকারিভাবে বিএডিসির মাধ্যমে বিদেশ থেকে অনেকগুলো উন্নত জাত আনা হয়েছে, সেগুলো কৃষক পর্যায়ে সম্প্রসারণের কাজ চলমান আছে।
ইতোমধ্যে সরকারিভাবে বিদেশ থেকে অনেক উন্নত জাত এনেছে বিএডিসি। সেগুলো কৃষক পর্যায়ে সম্প্রসারণে কাজ চলছে। আলুকে অনিয়ন্ত্রিত ফসল (ডিনোটিফায়েড) ঘোষণা করেছে সরকার। যাতে উন্নত জাত আনা সহজ হয়। ওই ঘোষণার পর বেসরকারিভাবেও আলুর অনেক উন্নত জাত দেশে এসেছে। এসব আলু চাষের ফলে রফতানীর সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে সরকারকে আরো সক্রিয় পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে। তাতে আলুর মানও বাড়বে রফতানীও বৃদ্ধি পাবে।
রফতানীকারকদের অভিযোগ, প্রায়ই বন্দরকেন্দ্রিক সমস্যায় পড়তে হয় তাদের। অনেক সময় বন্দরে একটানা দু-তিনদিন ট্রাক আটকে থাকে। এতে আলু নষ্ট হয়ে যায়। জানা গেছে, দেশি রফতানীকারকরা শুধু গ্রানোলা জাতের আলু রফতানী করেন। অন্য আলুগুলোর গুণগতমান রফতানী করার মতো না। এ বিষয়ে কৃষকদের অভিযোগ, সরকার অনেক ধরনের জাতের কথা বললেও সেগুলোর বেশির ভাগই পাওয়া যায় না। আবার অনেকক্ষেত্রেই দেখা যায়, হিমাগারে সংরক্ষিত আলুর স্বাভাবিক রঙ কিছুদিন পর পাল্টে যায়।
রফতানী বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারকে প্রথমেই আলু সংরক্ষণ ব্যবস্থার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। এজন্য অন্তত যথাযথ মানসম্পন্ন হিমাগার নির্বাচন করে সেগুলোয় আলু সংরণের ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিশেষত পানিপথে রফতানী কাজে ব্যবহƒত জাহাজের সঙ্কট থাকায় সময় মতো শিডিউল না পাওয়ায় প্রায়ই ভোগান্তির শিকার আলু রফতানীকারকরা। এ অসুবিধা সরকারকেই দূর করতে হবে। এছাড়াও রয়েছে দফায় দফায় পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধির ভোগান্তি। তাই আলু রফতানীর সার্বিক বিষয় নিয়ে সরকারি সুষ্ঠু নীতিমালা প্রণয়নে সরকারকে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
সরকারকে শুধু মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও রাশিয়ার বাজার নিয়ে পড়ে থাকলে হবে না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমাদের উৎপাদিত আলুর নতুন বাজার খুঁজে নিতে হবে।
এক্ষেত্রে নতুন করে জাপান আলু নেয়ায় যে আগ্রহ দেখিয়েছে তাকে স্বাগত জানাতে হবে। এবং স্বত:স্ফূর্তভাবে সাড়া দিতে হবে। জাপানের মত আরো অনেক দেশে যথাযথভাবে আলু রপ্তানী করতে পারলে এক আলু দিয়েই প্রতিবছর লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ্য, আলুর ক্ষেত্রে পাটের উদাহরণই যথেষ্ট। পাট যেমন ছিল সোনালী আঁশ কিন্তু সরকারের অবহেলা ও অব্যবস্থাপনার কারণে তা হয়েছিল কৃষকের গলার ফাঁস। তেমনি যে আলু আজকে সরকারের অবহেলা ও অব্যবস্থাপনার কারণে হচ্ছে কৃষকের মরার উসীলা। সে আলুই রফতানীর যথাযথ উদ্যোগ নিলে হতে পারে দেশের সমৃদ্ধির অন্যতম উৎস।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)