চলমান অচলাবস্থায় সারাদেশে কোটি কোটি মধ্যবিত্ত পরিবারে অর্থ ও খাদ্য সঙ্কটে গভীর চাপা কান্না।
অথচ মধ্যবিত্ত শ্রেণী হচ্ছে দেশের চালিকা শক্তি। সরকারের গাফলতি, ভুল ও ধ্বংসাত্মক পদক্ষেপে মধ্যবিত্ত শ্রেণীতে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে।
, ১৩ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৪ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৪ মে, ২০২৩ খ্রি:, ২১ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
সারাদেশে চলমান তীব্র মূল্যস্ফীতি তথা দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে চরম খাদ্যসঙ্কটে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্তদের। জীবিকা নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং আগামী দিনগুলোতে পরিবারের মুখে কিভাবে খাবার তুলে দেবেন তা নিয়ে চোখেমুখে অন্ধকার দেখছে মধ্যবিত্তরা। ঘরে খাবার নেই, চক্ষুলজ্জায় হাতও পাততে পারছেন না। অন্যদিকে ভাড়া পরিশোধের জন্য বাড়ির মালিকের চাপ ও জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে মধ্যবিত্তদের। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের অনেকে বেতন পাচ্ছেন না। সঞ্চিত অর্থ শেষের পথে, আছেন চাকরি হারানোর শঙ্কায়। এছাড়া সরকারের কোনো প্রণোদনার মধ্যেও নেই তারা। আর এর পরিপ্রেক্ষিতে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এসব পরিবারের অনেকেই এখন নিম্নবিত্তের স্তরে নেমে আসছেন।
এক তথ্যে জানা গেছে, বাংলাদেশে ২৫ কোটি মানুষের প্রায় ৫ কোটি পরিবার আছে। এর মধ্যে নিম্নবিত্ত ২০ ভাগ আর উচ্চবিত্ত ২০ ভাগ। মাঝের যে ৬০ ভাগ তারা শ্রেফ মধ্যবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্ত। এই সংখ্যা আড়াই কোটি পরিবার হবে। এর মধ্যে সরকারি চাকরিজীবী, মাল্টিন্যাশনাল ও বড় কোম্পানিতে কাজ করা কিছু মানুষ বাদে অন্যরা সবাই সংকটে আছেন। এদের মধ্য বড় একটা অংশ চাকরি-ঝুঁকিতে আছেন। অনেকেরই বেতন হয়নি, অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। ফলে তারা বেতন তো পাননি, উল্টো চাকরি-ঝুঁঁকিতে আছেন। এসব মানুষ সরকারি কোনো কর্মসূচির মধ্যেও নেই।
উল্লেখ্য, স্বাভাবিক কাজকর্ম বন্ধ থাকায় মধ্যবিত্তরা পারছেন না জমানো সামান্য পুঁজি দিয়ে আগামী কয়েকদিনের জন্য খাদ্যসামগ্রী মজুত করতে। বর্তমান সময়ে মানুষের মৌলিক ৬টি চাহিদার মধ্যে ৪টি নিয়েই চিন্তিত এই মধ্যবিত্তরা, যেমন- খাদ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা। এমন অবস্থা চলতে থাকলে সবচেয়ে বিপদে মধ্যবিত্তরাই পড়বেন বলে অভিজ্ঞমহল মনে করছেন। বর্তমান অবস্থা দীর্ঘায়িত হলে হয়তো টিসিবির পণ্য ক্রয় করার মতো টাকাও থাকবে না মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তদের কাছে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে প্রয়োজনীয় খাদ্য দ্রব্য জুটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে, তার উপরে আবার চিকিৎসা ও শিক্ষার বিষয় তো থাকছেই। কারণ মধ্যবিত্তরা মনে করছেন বর্তমান আর্থিক সঙ্কট দীর্ঘ হলে পরিবারের যে কোনো ব্যক্তির সংকটপূর্ণ চিকিৎসা করানোর সাধ্যও থাকবে না তাদের।
হাছান আরিফ নামে একজন জানান, ধনীদের সম্পদ আছে। গরিবের আছে সরকার। মধ্যবিত্তের কেউ নেই। আছে শুধু হাহাকার। আসিফ নামের এক শিক্ষক জানান, নিম্ন আয়ের লোকদের সরকার খাদ্য দিচ্ছে। বেসরকারি সংগঠনও এগিয়ে এসেছে। ধনীদের আছে অগাধ অর্থ। শুধু কাঁদে মধ্যবিত্ত। উবার চালিয়ে সংসার চালাতেন কাজীপাড়ার তৌফিক। তারও আয়-রোজগার বন্ধ। তার পরিবারে এখন দুঃসময়।
প্রসঙ্গত, আর্থিক চাপ ছাড়াও এমনিতেই সমাজের আরো নানা দায় এসে পড়েছে মধ্যবিত্তের ঘাড়ে। উচ্চবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা সমাজের অনেক কিছু থেকেই রেহাই পায়; কিন্তু মধ্যবিত্তদের রেহাই নেই। তারা তাদের সন্তানদের ভবিষ্যত নিরাপদ করতে কঠোর পরিশ্রম ও ভালো শিক্ষার ব্যবস্থা করার চাপ নেয়। এটা মধ্যবিত্তের সন্তানদের মধ্যে এক ধরনের মূল্যবোধ তৈরি করে। ফলে যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরির ব্যবস্থা না থাকায় মধ্যবিত্ত পরিবারের বেকাররা অর্থসংকটের মধ্যেও বাড়ির দারোয়ান, গার্মেন্টের শ্রমিক কিংবা রাস্তার মোড়ে ছোট্ট দোকানের বিক্রেতা হতে পারে না। এই সকল দিক বিবেচনা করে রাষ্ট্রের উচিত ছিলো প্রত্যেক অর্থবছরের বাজেটে মধ্যবিত্তদের স্বার্থ রক্ষার বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে দেখা। কিন্তু সরকার তো তা করেইনি উল্টো দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি বৃদ্ধির কারণে মধ্যবিত্তদের জন্য লোকদেখানোও কোনো ত্রানসামগ্রী বিতরণ করেনি। ব্যক্তিপর্যায়ে যারাই করছে সবাই ফটোসেশন করার চেষ্টা করছে। ফলে ত্রান নিতেও আসতে পারছেনা মধ্যবিত্ত শ্রেণী।
এমনকি দেশের প্রচলিত আইনেও মধ্যবিত্তের কোনো সংজ্ঞা নেই। স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে মধ্যবিত্তের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়নি। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস), এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বিচ্ছিন্নভাবে মধ্যবিত্ত নিয়ে গবেষণা করার চেষ্টা করেছে, তবে তা কেবলই আর্থিক পরিমাপ দিয়ে। এককথায় দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণীটিকে নিয়ে সরকার সবসময়ই অবহেলামূলক আচরণের পরিচয় দিয়ে এসেছে।
অথচ সরকারী চাকরী করে দেশের মাত্র ১ শতাংশ লোক। বাকি দেশের ৮০ শতাংশেরও বেশি মধ্যবিত্ত বেসরকারি চাকুরে, ছোট উদ্যোক্তা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এই সময়ে তাদের আয় দ্বিগুণ করার কোনো উদ্যোগ না থাকলেও বাড়তি ব্যয়ের পুরো চাপ বহন করতে হচ্ছে তাদের। এককথায় দুর্ভোগ, জুলুম ও চাপের সবটুকু অংশই ভোগ করছে এই মধ্যবিত্ত শ্রেণী। কিন্তু সরকার অন্ধ, বোবা ও বধিরের ভূমিকা পালন করছে। সরকার পড়ে রয়েছে শুধু বছরের বিভিন্ন সময়ে বক্তৃতা বিবৃতি দিয়ে নানা সাফল্যের অবদান নিজেদের ঝুলিতে পোড়ার জন্য।
সঙ্গতকারণেই এমন অবস্থা চলতে পারেনা। দেশের বৃহৎ ও কর্মশীল মধ্যবিত্ত শ্রেণীকে সরকার অনাহারী রাখতে পারেনা। সরকারের এমন আচরণে সাম্প্রতিক দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি পরিস্থিতিতে ভাষাহীন ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মধ্যবিত্তরা।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, সরকারের কর্তাব্যক্তিদের অবহেলা, অজ্ঞতা এবং দুর্নীতির কারণে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তাই সরকারের উচিত হবে অবিলম্বে দ্রব্যমূল্য কমিয়ে এবং সারাদেশে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও সুন্নতি খাদ্যদ্রব্য গ্রহণে জনগনকে উৎসাহিত করা। সেইসাথে সারাদেশের অগণিত মধ্যবিত্ত পরিবারের অর্থ ও খাদ্যের সংস্থান করা। পাশাপাশি বাজেট বরাদ্দ করে মাঠপর্যায়ে পৌছানো এবং তাদের জীবিকা অর্জনের পথকে সুগম করার ব্যবস্থা করা। দেশে নাগরিকের জীবন সহজ, স্বতঃস্ফূর্ত ও গতিশীল করা। মহামহিম, রহমানুর রাহীম, মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সহায় হউন। সহীহ সমঝ দান করুন। আমীন!
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)