গুণগতমানে এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের পাথর শ্রেষ্ঠ হলেও- পরিবেশের ঠুনকো অজুহাতে বন্ধ রাখা হয়েছে পাথর উত্তোলন
বিপরীতে ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছে নিম্নমানের পাথর দেশীয় শিল্পখাত ধ্বংসের এই প্রক্রিয়া বন্ধ হবে কবে?
, ১৭ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১১ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
সারাদেশে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। চলমান রয়েছে বিভিন্ন প্রকল্প। যাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হচ্ছে। কিন্তু এসব প্রকল্পে ব্যবহার করা হচ্ছে না দেশীয় পাথর। শুধু তাই নয়- দেশীয় পাথর উত্তোলন বন্ধ করে ভারত থেকে পাথর আমদানি করা হচ্ছে। এতে করে পাথর উত্তোলনের সাথে নির্ভরশীল হাজার হাজার মানুষ চরম জীবিকা সঙ্কটে ভুগছে। সারাদেশে সরকারি গ্রেজেটভুক্ত ৫০টি পাথর কোয়ারি রয়েছে। দাবী করা হচ্ছে, এ পাথর তুলতে গিয়ে কোয়ারি সংশ্লিষ্ট এলাকার নদীভাঙন, ভূমিধস, পরিবেশদূষণসহ ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, প্রতিষ্ঠান ও পর্যটন শিল্পের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। এমন তথ্য দিয়ে আটকে আছে পাথর উত্তোলন।
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, সরকারি সিদ্ধান্তের কারণে ১ বছর ধরে সিলেটের সবকটি পাথর কোয়ারি থেকে পাথর উত্তোলন বন্ধ রয়েছে। মূলত পরিবেশ রক্ষার অজুহাতে একটি চক্রের ইন্ধনেই দেশীয় এ সম্পদ আহরণ বন্ধ রেখে নিম্নমানের বিদেশি পাথর আমদানি করে মধ্যস্বত্বভোগ করছে।
উল্লেখ্য, সিলেটে দীর্ঘদিন যাবত রহস্যজনক কারণে বন্ধ রাখা হয়েছে পাথর উত্তোলন। অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি পাথর আহরণ এবং বিপণন হঠাৎ করে বন্ধ করে দেয়ায় এক বছর ধরে সিলেটের উত্তরাঞ্চলের বৃহৎ জনগোষ্ঠী অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টে নিপতিত হয়েছে। একই সাথে আহরিত এ পাথর বিপণনের সাথে সংশ্লিষ্ট হাজার হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, স্টোন ক্রাশার, মিল মালিক, পাথর ব্যবসায়ী, ট্রাক-ট্রাক্টর শ্রমিক, বার্জ, কার্গো, নৌকা মালিক শ্রমিক, পরিজন নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেছিল। কিন্তু এখন তা বন্ধ।
তথ্যমতে, জাফলংয়ের ১৮৮ দশমিক ৭০ হেক্টর জায়গা পাথর কোয়ারি (পাথর উত্তোলনস্থল) চিহ্নিত করে ইজারা-ব্যবস্থার মাধ্যমে ১৯৮০ সাল থেকে পাথর উত্তোলন শুরু হয়। শুরুতে সনাতন পদ্ধতিতে এ কাজ চললেও দেড় দশক ধরে শুরু হয় যন্ত্র ব্যবহার। যন্ত্র ব্যবহার শুরুর পর থেকেই এই পাথর উত্তোলন বন্ধে তৎপর হয়ে ওঠে একটি মহল। ২০১২ সালে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি জাফলং ডাউকি নদী ও নদীর উভয় পাড় থেকে ৫শ’ মিটার প্রস্থের এলাকা এবং জাফলং ডাউকি ও পিয়াইন নদীর মধ্যবর্তী খাশিয়া পুঞ্জিসহ ১৪ দশমিক ৯৩ বর্গমিটার এলাকাকে প্রতিবেশ সঙ্কটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়।
এছাড়াও, দেশের শীর্ষস্থানীয় এক ব্যবসায়ী গ্রুপের নিজস্ব স্বার্থরক্ষা করতে যেয়ে এ অফুরন্ত সম্পদরাশির এ পাথর কোয়ারিগুলো বন্ধ রাখা হয়েছেন বলে অনেকে মনে করছেন। স্থানীয় প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্মকর্তার সেই ব্যবসায়ী গ্রুপের এজেন্টও হিসেবে পুরোদমে কাজ করছে পাথর কোয়ারি বন্ধে। অথচ পাথর উত্তোলন পরবর্তী প্রাকৃতিকভাবে পুনরায় পাথরে ভরপুর হয়ে যায় পাথর কোয়ারিগুলো। কেবল পরিবেশ বিপর্যয়ের অজুহাতে কোয়ারি বন্ধ রাখার নৈপথ্যতাও প্রশ্নবিদ্ধ। তারপরও কোয়ারি বন্ধ।
সিলেটের এ পাথরের গুণগতমান উন্নত হওয়ায় দেশের নির্মাণ শিল্পের অন্যতম কাঁচামাল হিসেবে এ পাথর ব্যবহার হয়ে আসছিল। বুয়েট, শাহজালাল ইউনিভার্সিটিসহ দেশের সব প্রকৌশল সংস্থার মান বিবেচনায় এ পাথরের গুণগতমান এশিয়া মহাদেশের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মনোনীত হওয়ায় নির্মিত অবকাঠামোর মজবুত ও স্থায়িত্ব সর্বজন বিদিত। খরস্রোতা প্রবাহিনীর ভাটি অঞ্চলে অবস্থিত এ অঞ্চলে প্রতিবছর উজান থেকে লাখ লাখ টন পাথর নেমে এসে কোয়ারি অঞ্চল পরিপূর্ণ হয় এবং এ পাথরই শ্রমিকরা উত্তোলন করে দেশের নির্মাণ শিল্পে যোগান দিয়ে আসছিলেন। কিন্তু কয়েক বছর ধরে পাথর কোয়ারিগুলোর পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকায় হাজার হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ব্যাংক লোন নিয়ে ব্যবসা শুরু করে আজ দেউলিয়া।
এককথায়, সিলেটের পাথর কোয়ারি বন্ধ করে দেওয়ায় মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর যে মারাত্মক দুর্বিষহ অবস্থার সৃষ্ট হয়েছে। একটি বৃহৎ অঞ্চলের ১০ লক্ষাধিক মানুষের প্রাচীন এ জীবিকা বন্ধ হওয়ায় এর অর্থনৈতিক ক্ষতি হাজার হাজার কোটি টাকা। প্রান্তিক লাখো মানুষের জীবিকা বঞ্চিত হওয়ার পাশাপাশি পাথর বিপণনের সাথে সম্পৃক্ত ১০ সহস্রাধিক ব্যবসায়ী ঋণখেলাপি হয়ে দেনা শোধ করতে না পেরে পলাতক জীবনযাপন করছেন। পাথর পরিবহনে সম্পৃক্ত হাজার হাজার ট্রাক ও ট্রাক্টর মালিক, শ্রমিক রোজগার বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
প্রসঙ্গত, পাথর উত্তোলন থেকেও বাংলাদেশ সরকার রাজস্ব পেয়ে থাকে। সেইসাথে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয় সেখানে। কিন্তু শুধুমাত্র পরিবেশগত কারণ দেখিয়ে পুরো পাথর উত্তোলনই বন্ধ করে দেয়া আত্মঘাতি। যদি পরিবেশের ক্ষতি সত্যিই হয়ে থাকে তাহলে এটি বন্ধ না করে সরকারের উচিত হবে একটি নীতিমালার আওতায় পাথর উত্তোলনকে নিয়ে আসা। আর নীতিমালাটিও হতে হবে সাধারণ পাথর ব্যবসায়ী কিংবা শ্রমিকদের স্বার্থরক্ষা করেই।
মূলত বাংলাদেশের পাথর শিল্পকে ধ্বংস করার জন্যই দেশবিরোধী একটি স্বার্থান্বেষী মহল উঠেপড়ে লেগেছে। বাংলাদেশে পাথর উত্তোলন একেবারেই বন্ধ করে দিয়ে ভারতীয় নিম্নমানের পাথর বাংলাদেশে আমদানি করে একটি বিশাল অংকের মুনাফা পকেটস্থ করতে চাইছে তারা। এর আগেও বাংলাদেশের জাহাজভাঙ্গা শিল্প নিয়েও এই পরিবেশবাদী নামধারী মহলটি ষড়যন্ত্র করেছিলো। এই মহলটি সবসময় শুধু পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনো একটি সম্ভাবনাময় খাত বন্ধেরই চেষ্টা করে। কিন্তু এই সকল খাতের সাথে সংশ্লিষ্ট লাখ লাখ শ্রমিক, ব্যবসায়ীদের কথা এরা বিবেচনা করেনা। এককথায় নিজেদের স্বার্থেই এরা বাংলাদেশের অল্প প্রচলিত খাতগুলোর বিরুদ্ধাচারণ করে থাকে।
আমরা মনে করি, সরকারের কোনোক্রমেই উচিত হবেনা এসকল পরিবেশবাদী নামধারী দেশবিরোধী গংদের ফাঁদে পা দেয়া। এরা লাখ লাখ পাথর শ্রমিকের জীবিকা ছিনিয়ে নিতে তৎপর। সরকারের উচিত হবে অনতিবিলম্বে সিলেটসহ দেশের যেসকল অঞ্চলে পাথর উত্তোলন বন্ধ রয়েছে সেগুলো খুলে দেয়া এবং সম্ভব হলে সবার স্বার্থ রক্ষা করেই পাথর উত্তোলন নীতিমালা প্রণয়ন করা। সেইসাথে বিশেষ করে ভারত থেকে নিম্নমানের পাথর আমদানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এর সাথে জড়িত বাংলাদেশি মুনাফালোভী দালালদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা। সরকারের মনে রাখতে হবে, মাথাব্যাথা হলেও মাথাকাটা কোনো সমাধান নয়।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)