গাজায় গণহত্যা হয়নি বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্র (নাউযুবিল্লাহ!) তাহলে গণহত্যার সংজ্ঞা কী? এটাই কী তবে মানবাধিকারের ফেরীওয়ালা আমেরিকার হাক্কীকত?
দখলদার, হানাদার, সন্ত্রাসী ইসরাইলের মত আমেরিকার বিচারও আন্তর্জাতিক আদালতে করতে হবে ইনশাআল্লাহ
, ২৩ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৮ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২২ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
গাজায় দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ বন্ধে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাব আনা হয়েছিল। ৯ ডিসেম্বর সেই প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অথচ একই দিনে বিশ্বের ১৩টি দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে ৩৭ ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মার্কিন প্রশাসন। মানবাধিকার ইস্যুতে দেশটির এমন দ্বিমুখী অবস্থানের সমালোচনায় সরব হয়েছে জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার গোষ্ঠী ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
শুধু তাই নয়, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনীর সাম্প্রতিক অভিযানে কোনো গণহত্যা হয়নি বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্র। জাতিসংঘের অন্যতম অঙ্গসংস্থা ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট ফর জাস্টিসে (আইসিজে) দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলকে অভিযুক্ত করে গাজায় গণহত্যা মামলা দায়েরের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার সমালোচনাও করেছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
গত ৩০ ডিসেম্বর বাদী হয়ে আইসিজেতে মামলাটি দায়ের করে দক্ষিণ আফ্রিকা। মামলার আবেদনপত্রের সঙ্গে ৮৪ পৃষ্ঠার একটি নথি সংযুক্ত করে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, গাজায় দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনী আন্তর্জাতিক অপরাধ, যেমন-মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং যুদ্ধাপরাধ, এর পাশাপাশি গণহত্যা বা এ সম্পর্কিত অপরাধের সীমারেখা লঙ্ঘন করেছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।
আবেদনে আরও বলা হয়েছিল, দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলের এই আচরণ গণহত্যামূলক। কারণ তারা ফিলিস্তিনি জাতির একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্য নিয়েই হামলা চালাচ্ছে।
গত ৩০ তারিখ আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সময় আইসিজেকে দ্রুত এ বিষয়ে শুনানির অনুরোধ করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই অনুরোধে সাড়া দিয়েই ১১ জানুয়ারি শুনানি শুরুর দিন ধার্য করা হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে আইসিজে। পাশাপাশি শুনানিতে উপস্থিত থাকতে দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলকে প্রতিনিধি পাঠানোর জন্য সমনও পাঠিয়েছে জাতিসংঘের আদালত।
আইসিজের এই আদেশের প্রতিক্রিয়ায় বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলে, ‘গণহত্যা খুবই ঘৃণ্য ধরনের নৃশংসতা। বিশ্বে যতরকম নৃশংসতা-নিষ্ঠুরতা দেখা যায়, সেসবের মধ্যে গণহত্যা সবচেয়ে ন্যক্কারজনক অপরাধগুলোর একটি।’
‘তাই এই ব্যাপারটিকে হালকাভাবে নেওয়ার কিছু নেই। তবে যদি এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয়, তাহলে আমরা বলব, গণহত্যার স্বীকৃত সংজ্ঞায় যা উল্লেখ করেছে-গাজায় তা ঘটেনি এবং যারা মামলা দায়ের করেছে, তারা কোনো ফলপ্রসূ পদক্ষেপ নেয়নি।’ নাউযুবিল্লাহ!
আলাদা এক ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি বলে, ‘দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ ভিত্তিহীন। দক্ষিণ আফ্রিকা যে মামলা দায়ের করেছে, তা থেকে কোনো ফলাফল আসবে না।’
আগামী ১১ ও ১২ জানুয়ারি সেই মামলার ওপর শুনানির দিন ধার্য করেছে ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস। শুনানির সময় উপস্থিত থাকতে দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলকে তলবও করেছে আইসিজে।
দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনীর টানা দেড় মাসের অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, শহীদ হয়েছেন ২২ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। এই শহীদদের ৭০ শতাংশই নারী, শিশু, অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোর-কিশোরী এবং বয়স্ক লোকজন।
আহত হয়েছেন আরও ৫৪ হাজার ৯৬৮ জন এবং এখনো নিখোঁজ রয়েছেন ৭ হাজার জন।। এ ছাড়া হাজার হাজার পরিবার বাড়িঘর-সহায় সম্বল হারিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন বিভিন্ন স্কুল, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল প্রাঙ্গণে।
খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মানবাধিকার পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলা যাক। গত এক বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৯১৮ জনকে পুলিশ গুলি করে হত্যা করেছে। এটি আমাদের তথ্য নয়, 'ওয়াশিংটন পোস্ট' এর তথ্য। ২০২০ সালে মিনিয়াপোলিশে তিনজন পুলিশ অফিসার জর্জ ফ্লয়েড নামের এক কৃষ্ণাঙ্গকে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করে। এরপরই দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ আন্দোলন 'ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার' এ নামে সাধারণ মার্কিনীরা। এই আন্দোলন ইঙ্গিত দেয় যে যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে তার ভূখ-ে মানবাধিকার পরিস্থিতির দিকে নজর দেয়া। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিশেষজ্ঞরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশি নির্যাতন ও জাতিগত বৈষম্য বন্ধ করতে মার্কিন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। দ্য গার্ডিয়ান এবং বিবিসির মতো পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘন হচ্ছে।
''যুক্তরাষ্ট্রে জাতি ও রাষ্ট্র দ্বারা মারাত্মক পুলিশ সহিংসতা, ১৯৮০-২০১৯: একটি নেটওয়ার্ক মেটা-রিগ্রেশন'' শিরোনামে ২ অক্টোবর ২০২১ এ ল্যানসেটের একটি নিবন্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ভয়াবহ চিত্র সামনে এনেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ১৯৮০ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশ হেফাজতে অনেক লোক মারা গেছে। এই মৃত্যুর পঞ্চান্ন শতাংশ ছিল অপ্রকাশিত বা বিবিধ, যার অর্থ মৃত্যুর সঠিক কারণ প্রকাশ করা হয়নি। জনসংখ্যার মাত্র ১০ শতাংশ কালো হলেও পুলিশ হেফাজতে কৃষ্ণাঙ্গদের মৃত্যুর হার শ্বেতাঙ্গদের চেয়ে সাড়ে তিনগুণ বেশি।
আবু গারীব কারাগার, গুয়ানতানামো বে কারাগারের অপব্যবহারের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের 'বর্ধিত জিজ্ঞাসাবাদ এবং ওয়াটারবোর্ডিং' মামলার ঘটনাগুলো বিশ্ব ভুলে যায়নি?
গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাস্তায় পুলিশের হাতে এক কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তিকে শ্বাসরোধ করে হত্যার মর্মান্তিক দৃশ্য বিশ্ব ভুলতে পারেনি। শুধু তাই নয়, যখন ফিলিস্তিনি শিশুরা তাদের বাড়িতে হামলাকারী দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলিদের লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে মারে, তখন দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনী তাদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়। যুক্তরাষ্ট্র দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলিদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। বিপরীতে, কোনো দেশ জাতিসংঘে এই মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা প্রস্তাব করলে যুক্তরাষ্ট্র তাতে ভেটো দেয়। সুতরাং, তাদের অনুমোদন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, একতরফা এবং অকার্যকর।
হিউম্যান রাইটস রিপোর্ট ২০২১ অনুসারে, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক অবস্থার দীর্ঘস্থায়ী বৈষম্যের শিকার কালো, বাদামী এবং আদিবাসীদের উপর কোভিড-১৯ এর স্থূলভাবে অসামঞ্জস্যপূর্ণ প্রভাব অতীতের স্পষ্টভাবে বর্ণবাদী আইন ও নীতির দীর্ঘস্থায়ী প্রভাবকে তুলে ধরেছে এবং তা অব্যাহত রয়েছে। এটি সমতার প্রতিবন্ধকতা হিসেবে দেখা দিয়েছে। ফ্লয়েডসহ কালোদের মার্কিন পুলিশ দ্বারা ধারাবাহিক হত্যাকা-ের প্রতিবাদে মে মাসে ব্যাপকভাবে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এটি মূলত ছিল স্থানীয় এবং ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী এজেন্টদের দ্বারা নির্মমতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ।
এই হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার পরিস্থিতি। বিশ্ব শান্তি, মানবাধিকার, গণতন্ত্রের স্বঘোষিত প্রবর্তক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী তাদের লক্ষ্যবস্তুতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা বলে। এর পেছনে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। অনেক দেশে মানবাধিকার রক্ষার নামে যুক্তরাষ্ট্র তার স্বার্থ হাসিল করার চেষ্টা করে। ইরাক যুদ্ধ, আফগানিস্তানের যুদ্ধ ইত্যাদি ঘটনা আমরা জানি। মার্কিন কর্তৃপক্ষের উচিত তার দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি আগে দেখা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের বাইরেও হত্যা, গুম এবং অপহরণসহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের সাথে জড়িত।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম
২৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কেন বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও পাহাড়িদের কোনভাবেই ‘আদিবাসী’ বলার সুযোগ নেই? (২)
২৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া এবং হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে গুপ্তহত্যার মাধ্যমে শহীদ করা জায়নবাদী তথা বর্বর ইহুদীরা কাপুরুষতার প্রমাণ দিয়ে অতীত ইতিহাস থেকে একের পর এক গুপ্তহত্যা করে আসছে ইহুদীদের গুপ্তহত্যার অনেক নিন্দা, ধিক্কার এবং প্রচারণা ও প্রতিহতের প্রচেষ্টা দরকার (পর্ব-১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজ শরীফও বেশি বেশি করতে হবে।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)