অবশেষে মোসাদের মিথ্যা হম্বিতম্বি আর জারিজুরি ফাঁস হলো হামাসের এক হামলায়!
খোদ মোসাদ থেকে ইসরাইলী শাসক নেতা সবাই অকুণ্ঠচিত্তে নিজেদের র্দুবলতা ও লজ্জা স্বীকার করে ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছে
আবারো প্রমাণিত হলো মুসলমান যদি ঈমানী বলে বলীয়ান হয় তবে ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সসহ সব দ্বীন ইসলাম বিরোধী তথাকথিত পরাশক্তিকে নিমিষেই পরাভূত করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ (পর্ব-১)
, ২৭ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৪ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ১৩ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ২৮ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
মোটাদাগে মোসাদের তিনটি বিভাগ রয়েছে। একটি বিভাগের নাম হলো ‘আমান’, যার কাজ হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর সামরিক তথ্য দেশটির সামরিক বাহিনীর শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে হস্তান্তর করা। অপর একটি বিভাগের নাম হলো ‘শাবাক’ বা ‘শিন বেত’। এই বিভাগ দেশটির অভ্যন্তরে সন্ত্রাসবাদ ও বহির্দেশীয় গুপ্তচরবৃত্তির বিরুদ্ধে কার্যক্রম পরিচালনা করে এবং শেষ বিভাগটির নাম হচ্ছে ‘মোসাদ’, যার নামেই সংস্থাটি পরিচিত। এই বিভাগ বাইরের দেশে বিভিন্ন গোয়েন্দা অভিযান পরিচালনা করে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এই বিভাগের নামই বার বার শুনতে পাই আমরা।
একসময় আঞ্চলিক ক্ষেত্রে ইসরায়েলের সবচেয়ে কট্টর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্রগুলো। প্রথম আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধ, ছয়দিনের যুদ্ধ কিংবা ইয়োম কিপ্পুর যুদ্ধগুলো সংঘটিত হয়েছিল মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম-প্রধান রাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মাঝে। আজকের দিনে ইরান-ইসরায়েলের অন্যতম আঞ্চলিক শত্রু হলেও মজার ব্যাপার হচ্ছে, একসময় দুটি দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক ছিল। এমনকি ইরাক যখন ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, তখন ইসরায়েল তার তৎকালীন মিত্র ইরানকে সীমিত পরিমাণে অস্ত্র দিয়েও সহযোগিতা করেছিল। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম-প্রধান রাষ্ট্রগুলো কোনো যুদ্ধেই ইসরায়েলের বিপক্ষে জয়ী হতে পারেনি। এই ব্যর্থতার পেছনে বড় কারণ তাদের সামরিক বাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সংকটকালীন অকার্যকারিতা। অপরদিকে, ইসরায়েল প্রায় সব যুদ্ধেই তার সীমিত সেনাবাহিনী ও অস্ত্র নিয়ে জয়লাভ করেছে। ইসরায়েলের এই সফলতার অন্যতম প্রধান কারিগর মোসাদ।
মোসাদ যেসব ব্যক্তিকে ইসরায়েলের অস্তিত্বের জন্য হুমকি মনে করে, তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য কার্যকর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে বছরের পর বছর। এর ফলশ্রুতিতেই ফিলিস্তিনের অসংখ্য নেতা ও সামরিক ব্যক্তিত্ব শহীদ হয়েছেন মোসাদের হাতে। মোসাদের মাধ্যমে ইসরায়েল তাদের অপছন্দের বা অস্তিত্বের জন্য হুমকি তৈরি করা ব্যক্তিদের অনায়াসে নিশ্চিহ্ন করতে পারছে, অথচ এর জন্য ইসরায়েলকে কেউ দায়ী করছে না, আন্তর্জাতিকভাবে ইসরায়েলের সমালোচনা করা হচ্ছে না। এছাড়া মোসাদের মাধ্যমে ইসরায়েল বেশ কয়েকবার শত্রুর বিরুদ্ধে প্রতিশোধও গ্রহণ করেছে। যেমন- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইহুদিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানো বেশ কিছু নাৎসি নেতাকে মোসাদ গোপনে গ্রেফতার করে ইসরায়েলে নিয়ে এসেছিল এবং বিচার সম্পন্ন করেছিল। এছাড়াও মিউনিখ অলিম্পিকে ‘ব্ল্যাক সেপ্টেম্বর’ গ্রুপ ইসরায়েলি অ্যাথলেটদের হত্যা করার পর মোসাদ সেই গ্রুপের অনেককে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে গোপন মিশন পরিচালনা করেছিল।
হামাস হামলার আগাম খবর যে সরকার বা সেনাবাহিনীর কাছে ছিল না, তা একরকম স্বীকার করে নিয়েছে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। যদিও একে গোয়েন্দা ব্যর্থতা বলতে নারাজ সে দেশের হর্তাকর্তারা। কয়েকদিন আগেই মোবাইল ট্র্যাকিং পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়ে গাজায় হামাসের ঘাঁটিতে হামলা চালায় মোসাদ। এহেন ধুরন্ধর গুপ্তচর সংস্থাকে কীভাবে ঘোল খাওয়ালো প্যালেস্টাইনের মুসলমানগণ? এই নিয়ে বিস্তর পানিঘোলা হচ্ছে। প্রথমত, আগে হিউম্যান ইনটেলিজেন্সের উপর বেশি নির্ভরশীল ছিলো মোসাদের গুপ্তচররা। হামাস বা হিজবুল্লাহ’র মতো স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীতে মিশে থাকত তাদের কয়েকশো এজেন্ট। বর্তমানে গ্যাজেট নির্ভর গুপ্তচরবৃত্তি বুমেরাং হয়েছে ইসরায়েলের কাছে।
‘আমরা না ভুলি, না ক্ষমা করি’। গত শতকের আটের দশকে ফিলিস্তিন সমর্থকদের অনেকের বাড়িতেই এসে পৌঁছত খামবন্দি একটি চিঠি। সঙ্গে এক তোড়া ফুল। চিঠির বয়ানে উর্দুতে লেখা থাকত মোসাদের এই বার্তায়। গাজায় যা ত্রাস সৃষ্টি করেছিল। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ মনে করেন, স্বীকার করে নেয়, ক্ষিপ্রতায় এখনও অনেক দুর্ধর্ষ মোসাদ। তা সত্ত্বেও এই হামাস হামলার ব্যর্থতায় কালিমালিপ্ত হয়ে থাকবে এই গুপ্তচর সংস্থা।
৬ অক্টোবর। সাইরেনের তীব্র আওয়াজে ঘুম ভাঙে ইসরায়েলিদের। প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের রকেট হামলায় কেঁপে ওঠে মধ্য প্রাচ্যের এই দেশটি। ২০ মিনিটে ৫ হাজার রকেট বর্ষণ করে হামাস। নৌ, স্থল, আকাশ, সবপথে হামলা চলতে থাকে।
গেরিলা কায়দায় ইসরায়েলে ঢুকে হামলা হামাসের
মিউজিক ফেস্টিভ্যানে ঢুকে নির্বিচারে গুলি ছুঁড়তে থাকে তারা।
প্রাণ বাঁচাতে যে দিকে দু’চোখ গিয়েছে ছুটেছে ইসরায়েলিরা।
ঘর থেকে টেনে বের করে নাগরিকদের বন্দি করেছে হামাস বাহিনী।
গেরিলা কায়দায় প্যারাগ্লাইডিং করে গাজা থেকে ইসরায়েলের একটি মিউজিক ফেস্টিভ্যালে ঢুকে পড়ে হামাস স্বাধীনতাকামীরা।
শয়ে শয়ে লাশের রক্তে ভিজে গিয়েছে ইসরায়েলের মাটি।
১৯৭৩ সালের পর এটাই ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় যুদ্ধ।
শিন বেট এবং মোসাদ। ইসরায়েলের এই দুই শক্তিশালী গুপ্তচর সংস্থার নাকের ডগা দিয়ে এত বড় হামলা হামাসের। তবে কি ব্যর্থ হল বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী মোসাদ এজেন্সি?
কী ভাবে কাজ করে এই মোসাদ?
তিন বিলিয়ন বার্ষিক বাজেট এবং সাত হাজার শক্তিশালী সদস্য নিয়ে কাজ করে এই মোসাদ।
ঈওঅ-এরপর এটিই বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী গুপ্তচর সংস্থা।
২০২১ সালে ইয়োসি কোহেনের পর মোসাদের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেয় ডেভিড দাদি বার্নেয়া।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং বিশেষ বিশ্বস্ত কিছু অফিসার ছাড়া তার নিয়োগ সম্পর্কে কারও কাছে কোনও তথ্য ছিল না।
মোসাদের একাধিক স্তর রয়েছে। তবে সবটাই গোপনীয়।
সেনার মধ্যেও রয়েছে মোসাদের এজেন্ট।
এ ছাড়াও লেবানন, সিরিয়া এবং ইরানেও ছড়িয়ে রয়েছে মোসাদ সদস্যরা।
সমস্ত দেশের নানা গোপনীয় পদক্ষেপ এক নিমিষে খুঁজে বের করে আনার ক্ষেত্রে মোসাদের জুড়ি মেলা ভারী।
মোসাদের নানা স্তর
গুপ্তচরবৃত্তি।
রাজনৈতিক কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত ইন্টেলিজেন্স বিভাগ।
স্পেশাল অপারেশন ডিভিশন। যাদের বলা হয় মেতসাদা।
ল্যাপ। (লোহামা সাইকোলজিস্ট) যারা মনস্তাত্বিক লড়াই করে। শত্রুকে জালে ফাঁসানোর জন্য বিশেষ মনস্তাত্বিক ট্রেনিংপ্রাপ্ত সদস্য।
রিসার্চ উইং
টেকনোলজি ডিপার্টমেন্ট। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)