পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে কোন ভাবেই আদিবাসী বলে সম্বোধন করা যাবে না।
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে আদিবাসী শব্দটি সুন্দর শুনা গেলেও এ শব্দ উচ্চারণের মধ্যে রয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। ষড়যন্ত্র হলো পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিলে বিদেশী ইহুদী, নাছারা, কাফির-মুশরিকরা বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাসমূহকে বিচ্ছিন্ন করে দক্ষিু সুদান অথবা পূর্ব তিমুরের মত ভিন্ন কোন দেশ বানাতে পারবে।
অতএব, কেউ যদি দেশের দায়িত্বশীল পদে থেকে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে আদিবাসী বলে সম্বোধন করে, তবে সে অবশ্যই দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে প্রমাণিত হয়। এবং সে দেশদ্রোহী হিসেবেও সাব্যস্ত হবে। এ জন্য তাকে অবশ্যই তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে এবং ক্ষমা চেয়ে প্রমাণ করতে হবে যে, সে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত নয় এবং সে দেশদ্রোহী নয়।
, ২৫ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৩ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ৩১ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে কোন কিছুতেই ‘আদিবাসী’ বলে সম্বোধন করা যাবে না।
অতি সম্প্রতি প্রচারিত প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ ক্বওল শরীফ ব্যক্ত করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্প্রতি নব্য প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে দেখা যায়, সে পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে আদিবাসী বলে সম্বোধন করেছে। এতদিন বিদেশী মদদপুষ্ট এনজিওগুলো আদিবাসী শব্দ উচ্চারণ করে আসছিলো। কিন্তু দেশের দায়িত্বশীল কোন ব্যক্তি এতদিন পর্যন্ত আদিবাসী শব্দ উচ্চারণ করেনি। কিন্তু বর্তমানে এনজিও সমর্থিত অন্তর্বতীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রধান উপদেষ্টাসহ কয়েকজন উপদেষ্টা সেই কাজটি করছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে আদিবাসী শব্দটি সুন্দর শুনা গেলেও আদিবাসী শব্দের মধ্যে রয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। কোন জাতিকে আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিলে জাতিসংঘের সনদ অনুযায়ী ঐ জাতি জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ ও স্বায়ত্বশাসন চাইতে পারে। গণভোট করে পৃথক দেশের দাবীও তুলতে পারে। উপজাতি ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীগুলো বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাগুলোকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে কথিত জুম্মল্যান্ড বা বৃহৎ কুকিচিনের অংশ বানানোর জন্য বৃহৎ বিদ্রোহ শুরু করতে পারে। এর ফলে অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে তিন পার্বত্য জেলা। শুরু হতে পারে বাঙালী মুসলিম গণহত্যা। ঠিক যেভাবে সুদান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দক্ষিু সুদান এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে পূর্ব তীমুর নামক খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর হয়েছিলো, ঠিক তেমনি।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশের আদিবাসী বলে যদি কাউকে দাবী করতে হয়, তবে বাঙালীরাই এই অঞ্চলের প্রকৃত আদিবাসী। কিন্তু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের আদিনিবাস কখনই এ অঞ্চলে ছিলো না। বরং তারা বিভিন্ন কারণে তাদের আদিনিবাস থেকে অভিবাসন করে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। এজন্য তাদের আদিবাসী নয় বরং অভিবাসী বলা যায়। যেমন- ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসমূহের নামের দিকে তাকাইলেই স্পষ্ট তাদের আদিনিবাস বাংলা নয়, বরং ভিন্ন কোন অঞ্চল। যেমন- মারমা নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস মায়ানমা বা মায়ানমার, লুসাই নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের লুসাই পাহাড়, চাকমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ত্রিপুরার কাছাকাছি চম্পক নগর ইত্যাদি। ভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত অভিবাসীদেরকে তাই আদিবাসী বলে সম্বোধন করা সম্পূর্ণ ভুল হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বাংলাদেশের আইনে পার্বত্য উপজেলার উপজাতিদের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। যা বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩ (ক) উল্লেখ করা হয়েছে। এ জন্য প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য চরম ভুল এবং বাংলাদেশের আইন ও সংবিধান বিরোধী এবং দেশদ্রোহিতার শামিল। তাই দেশের দায়িত্বশীল পদে থেকে প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক আদিবাসী শব্দ উচ্চারণ কখনই গ্রহণযোগ্য নয়, বরং মারাত্মক ভুল ও দেশদ্রোহী কাজ বলে প্রমাণিত। তাই অবিলম্বে প্রধান উপদেষ্টার উক্ত বক্তব্য প্রত্যাহারপূর্বক ক্ষমা চাইতে হবে, নয়ত তার পদত্যাগ করতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে আদিবাসী শব্দটি সুন্দর শুনা গেলেও এ শব্দ উচ্চারণের মধ্যে রয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। ষড়যন্ত্র হলো পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে ‘আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দিলে বিদেশী ইহুদী, নাছারা, কাফির-মুশরিকরা বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাসমূহকে বিচ্ছিন্ন করে দক্ষিু সুদান অথবা পূর্ব তিমুরের মত ভিন্ন কোন দেশ বানাতে পারবে। পার্বত্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে কোন ভাবেই আদিবাসী বলে সম্বোধন করা যাবে না। অতএব, কেউ যদি দেশের দায়িত্বশীল পদে থেকে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে আদিবাসী বলে সম্বোধন করে, তবে সে অবশ্যই দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে প্রমাণিত হয়। এবং সে দেশদ্রোহী হিসেবেও সাব্যস্ত হবে। এ জন্য তাকে অবশ্যই তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে এবং ক্ষমা চেয়ে প্রমাণ করতে হবে যে, সে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত নয় এবং সে দেশোদ্রহীও নয়।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সুস্পষ্ট ঘোষণা মুবারক অনুযায়ী- ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধ, বেদ্বীন-বদদ্বীনদেরকে কোন অবস্থাতেই বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা, মুহব্বত করা ও অনুসরণ-অনুকরণ করা হারাম ও কুফরী।
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে ‘তালক্বীন’ দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত। সুবহানাল্লাহ! তালক্বীনের পরিবর্তে কবরে আযান দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার খিলাফ হওয়ার কারণে বিদ্য়াত ও গুমরাহীর অন্তর্ভুক্ত।
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে আগামী ২৯শে জুমাদাল ঊলা শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৪ঠা সাবি’ ১৩৯২ শামসী, ২রা ডিসেম্বর ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘আইয়ামুল্লাহ’ অর্থাৎ সম্মানিত বিশেষ বিশেষ দিনসমূহের কথা উল্লেখ করেছেন। আর এই সম্মানিত দিনসমূহের নিয়ামতসমূহ কখনোই পাওয়া যাবে না যদি চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে আরবী মাস শুরু করা না হয়।
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়াত উনাদের আক্বীদাহ হলো- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সৃষ্টিই হয়েছেন মহাসম্মানিত হযরত নবী ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসেবে। সুবহানাল্লাহ!
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ বরকতময় বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদের আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)