কৃষিতে বিপ্লব ঘটলেও হিমাগার ও খাদ্য সংরক্ষণাগারের অভাবে সুফল পাচ্ছে না কৃষক পর্যাপ্ত খাদ্য সংরক্ষণাগার আর হিমাগারের ব্যবস্থা করলে বাংলাদেশে ইনশাআল্লাহ কখনও দুর্ভিক্ষ হবে না। বরং ইনশাআল্লাহ সব সময়ই বাংলাদেশ গোটা বিশ্বের খাদ্য ভান্ডারের সম্মান পাবে।
, ১৭ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৪ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ০২ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৭ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
ঠাকুরগাঁওয়ে গত মৌসুমে রেকর্ড পরিমাণ আলু উৎপাদন করেও লাভবান হতে পারেনি চাষি ও ব্যবসায়ীরা। হিমাগারে পচেছিল সংরক্ষিত আলু। এ নিয়ে মহাসড়ক অবরোধও হয়েছিল।
গতবারের মতো এ বছরের সংকটও অনেকটা একই। তাই জেলায় কমেছে আলুর আবাদ। এছাড়া আলু সংরক্ষণ নিয়েও তৈরি হয়েছে শঙ্কা।
ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষক সোহরাব বলেন, ‘এবারে আলুর ফলন ভালো হবে আমার। কিন্তু এত আলু উৎপাদন করেও ভয় হয়। কারণ আমাদের জেলায় যে পরিমাণে আলু উৎপাদন হয়, সে পরিমাণে হিমাগার নেই। ফলে হিমাগার মালিকরা অধিক মুনাফার জন্য ধারণক্ষমতার বাইরে আলু সংরক্ষণ করেন, আর আলু পচিয়ে ফেলেন। এবারও তাই হয়েছে।
জেলাতে হিমাগার রয়েছে ১৬টি। এসব হিমাগারের ধারণক্ষমতা ১ লাখ ৩৬ হাজার ৫৫০ টন আলু। কিন্তু জেলাতে আলু উৎপাদন হয় এর চেয়ে বিশ গুণ বেশি।
শুধু ঠাকুরগাও নয়, জানা গেছে দেশের হাট-বাজার গুলোতে প্রায় সময় কৃষকদের উৎপাদিত কৃষি পন্য রক্ষনা বেক্ষনের অভাবে খোলা আকাশের নিছে স্তুপ দিয়ে বসে থাকতে হচ্ছে। পাশাপাশি অনেক সময় প্রখর রোদও বৃষ্টিতে ভিজে কৃষি পন্যগুলো নষ্ট হয়ে গো-খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে। কৃষিপন্য রক্ষনাবেক্ষনে একাধিক হিমাগার স্থাপন করা প্রয়োজন।
ঢাকার সবচেয়ে বড় কাচাবাজার- কারওয়ানবাজারের ব্যবসায়ী ও ট্রাক চালকেরা জানান, বিভিন্ন ধরনের ফসল নষ্টের মাত্রাও ভিন্ন ভিন্ন হয়। যেমন আলুর ক্ষেত্রে প্রতি ৬০ কেজির বস্তায় ১২ কেজি পর্যন্ত নষ্ট হয়। পেঁয়াজের প্রতি মণে (৪০ কেজি) তা সর্বোচ্চ ১৫ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, শস্যক্ষেত থেকে স্থানীয় বাজার পর্যন্ত ফসল নিতে দেশের ৪৫.৭১ শতাংশ কৃষককে এখনও ভগ্নপ্রায় ও কাচা রাস্তা ব্যবহার করতে হয়।
দেশে বেসরকারি কোল্ড স্টোরেজ আছে ৪১৪টি, যার ৯৫ শতাংশ সক্ষমতা ব্যবহার হয় আলু সংরক্ষণে। বাকি ৫ শতাংশ ফল ও মাছ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন।
গত কয়েক বছরে পেঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য হিমাগার করেন কিছু উদ্যোক্তা। কিন্তু, লোকসানের শিকার হওয়ায় তাদের অনেকেই এখন সেগুলো বন্ধ করে দিয়েছেন। এমন একজন বিনিয়োগকারী রাজশাহীর ফজলুর রহমান জানান, টানা দুই বছর ধরে লোকসান গুনে তিনি পেঁয়াজ সংরক্ষণ বন্ধ করে দিয়েছেন।
দেশব্যাপী খাদ্য অধিদফতরের বিভিন্ন গুদামে মোট ১৮ লাখ টন চাল ও গম সংরক্ষণের ক্ষমতা রয়েছে। এসবের অধিকাংশই এখন ভগ্নদশার, ভেতরের স্যাঁতসেঁতে পরিবেশের কারণে গোডাউনের ভেতরেই অনেক খাবার পচে যাচ্ছে। বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে খাদ্য অধিদফতরের আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্পের প্রস্তাবনায়।
এতে বলা হয়, সরকারি এসব গুদামে ইঁদুরের উপদ্রুপেও অনেক খাবার নষ্ট হচ্ছে।
এই সমস্যার সমাধানে আটটি ইস্পাতের সাইলো নির্মাণের কাজ শেষ হয়নি ৮ বছরেও। গোডাউন সংস্কারের কাজেও আসেনি গতি।
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাসমূহের (এসডিজি)'র একটি হলো- কৃষি উৎপাদনে টেকসই তা বাড়িয়ে ২০৩০ সাল নাগাদ খাদ্য অপচয় অর্ধেকে নামিয়ে আনা।
এর সাথে সঙ্গতি রেখে সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ফসল সংগ্রহ, প্রক্রিয়াকরণ, সংরক্ষণ, প্যাকেজিং ও পরিবহনে বিভিন্ন উন্নয়নের সুপারিশ করা হয়।
২০২০ সালে অনুমোদন পায় এ সংক্রান্ত মাস্টারপ্ল্যান। এতে সংরক্ষণাগারের ঘাটতি, কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ ও বাজারজাতকরণ, উৎপাদন পরবর্তী ব্যবস্থাপনা, রেফ্রিজেরেটর ভ্যান ও হিমাগারকে প্রধান সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করে কৃষি প্রক্রিয়াকরণকে শক্তিশালী করার তাগিদ দেওয়া হয়।
কিন্তু, গত কয়েক বছরে পুরো কৃষি সরবরাহ চক্রে কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি।
গত দেড় দুই দশকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শাক-সবজি, ফলমূলসহ কৃষিজাত পণ্য উৎপাদনে দারুণ বিপ্লব ঘটেছে। বিভিন্ন জেলায় কৃষিজাত পণ্যের উৎপাদন কয়েকগুণ বেড়েছে। কৃষকের হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে কৃষি। কিন্তু উৎপাদন বাড়লেও মৌসুম ছাড়া সহজলভ্য হয় না বাজারে শাক-সবজি ফলফলাদি। এক মৌসুমের সবজিও ফলের জন্য অপেক্ষা করতে হয় আরেক মৌসুম পর্যন্ত। উৎপাদন সূচক ঊর্ধ্বগামী হলেও দামের বেলায় আকাশ-পাতাল পার্থক্য দেখা যায়। সাধারণ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ করে পার্বত্য জেলাগুলোতে আজকাল প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি, ফলমূল উৎপাদন হচ্ছে। সেখানে উৎপাদিত কৃষি পণ্য সংরক্ষণের জন্য হিমাগার না থাকায় বাধ্য হয় উৎপাদনকারীদের অবিশ্বাস্য কম মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে। দীর্ঘসময় ধরে সাধারণভাবে থাকার কারণে সবজি ও ফলমূল পচে যায়। ফলে সেগুলোর মান অনেক নষ্ট হয়। তখন লোকসান গুনতে হয় সংশ্লিষ্ট কৃষক এবং বাজারজাতকরণে নিয়োজিত ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকদের। তখন তাদের সবাইকে লোকসান গোনা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। এভাবেই অনেক কৃষক, উৎপাদনকারী চাষি ও ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে যাচ্ছেন।
দেশে কৃষি বিপ্লব ঘটেছে তাতে কোনো সংশয় কিংবা সন্দেহ নেই। কিন্তু খাদ্য সংরক্ষণাগার আর হিমাগারের অভাবে কৃষি বিপ্লবের সুফল পাচ্ছে না কৃষক। সঙ্গতকারণেই কৃষি বিপ্লবের সুফল কৃষক যাতে পায় তার জন্য সরকারকে অতিসত্ত্বর পর্যাপ্ত হিমাগারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)