কায়িম মাকামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক
, ০৭ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৫ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ২৪ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ০৯ ভাদ্র শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِيْنَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهۤٗ اُمَّهٰتُهُمْ.
অর্থ : “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিনদের নিকট জানের চেয়ে অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিতা মাতা আলাইহিন্নাস সালাম।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৬)
অর্থাৎ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিনদের জানের চেয়েও প্রিয়। মু’মিন হতে হলে উনাদেরকে নিজেদের মাল-জানের চেয়েও বেশি মুহব্বত করতে হবে। উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করতে না পারলে মু’মিন হওয়া সম্ভব নয়। একইভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহাসম্মানিত পিতা এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে মহাসম্মানিত মাতা হিসেবে মনে-প্রাণে সার্বিকভাবে বিশ্বাস করতে হবে, মেনে নিতে হবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে যে বা যারা সর্বাধিক মুহব্বত করতে পারবেনা, তারা হাক্বীক্বীভাবে মু’মিন হতে পারবেনা। একইভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহাসম্মানিত পিতা এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে মহাসম্মানিত মাতা হিসেবে মনে-প্রাণে সার্বিকভাবে মেনে নিবে না, তারাও হাক্বীক্বীভাবে মু’মিন হতে পারবেনা।
এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰـى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنَّـمَا اَنَا لَكُمْ بِـمَنْزِلَةِ الْوَالِدِ
অর্থ : “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি তোমাদের পিতার ক্বায়িম মাক্বাম তথা মহাসম্মানিত পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।” সুবহানাল্লাহ! (আবূ দাঊদ শরীফ)
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عن حضرت ابن عباس رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم الشيخ فى اهله كالنبى فى امته وفى رواية الشيخ لقومه كالنبى فى امته
অর্থ : “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উম্মতের নিকট যেরূপ সম্মানিত ও অনুসরণীয়, শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনিও উনার অধীনস্থদের নিকট তদ্রƒপ সম্মানিত ও অনুসরণীয়।” (দায়লামী শরীফ, মাকতুবাত শরীফ, জামিউল জাওয়ামি’, আল মাক্বাছিদুল হাসানাহ, তানযীহুশ শরীয়াহ, আল মীযান, আল জামিউছ ছগীর, আদ দুরারুল মুনতাশিরাহ ইত্যাদি)
সুতরাং অত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ৬নং আয়াত শরীফ উনার অর্থ দাঁড়ায়, শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি উনার অধীনস্থদের নিকট পিতা স্বরূপ। অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি মুরীদদের জন্য মহাসম্মানিত পিতা। আর এই কারণেই সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি মুরীদদের মহাসম্মানিতা মাতা।
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে সমস্ত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিষয়টি অর্থাৎ ১৩ জন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিষয়টি বুঝানো হয়েছে। কিন্তু সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি তো একজন। তাহলে অর্থ দাঁড়াচ্ছে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি ১৩ জন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই এ কথা দিবালোকের চেয়েও সুস্পষ্ট যে,
اَلشَّيْخُ اَوْلـٰى بِالْمُرِيْدِيْنَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَ زَوْجَتُهۤٗ اُمُّهُمْ
অর্থ : মহাসম্মানিত শায়েখ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি ও উনার মহাসম্মানিতা জাওজাতুম মুকাররমাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা মুরীদদের নিকট তাদের জানের চেয়েও অধিক প্রিয়। এবং মহাসম্মানিত শায়েখ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি মুরীদদের মহাসম্মানিত পিতা ও উনার মহাসম্মানিতা জাওজাতুম মুকাররমাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি মুরীদদের মহাসম্মানিতা মাতা আলাইহাস সালাম।” সুবহানাল্লাহ!
আবার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ جَاءَ رَجُلٌ اِلٰى رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَحَقُّ بِـحُسْنِ صَحَابَتِىْ قَالَ اُمُّكَ. قَالَ ثُـمَّ مَنْ قَالَ اُمُّكَ. قَالَ ثُـمَّ مَنْ قَالَ اُمُّكَ. قَالَ ثُـمَّ مَنْ قَالَ ثُـمَّ اَبُوْكَ.
অর্থ : “হযরত আবূ হুরায়রাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, একজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সুওয়াল করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার নিকট কে উত্তম ব্যবহার পাওয়ার অধিক হকদার? নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আপনার মাতা। তিনি আবার সুওয়াল করলেন, তারপর কে? নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আপনার মাতা। উক্ত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আবার সুওয়াল করলেন, তারপর কে? নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আপনার মাতা। তিনি আবার সুওয়াল করলেন, তারপর কে? নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আপনার পিতা।” (বুখারী শরীফ : কিতাবুল আদাব : বাবু মান আহাক্বুন্ নাসি বিহুসনিছ্ ছুহ্বাহ্ : হাদীছ শরীফ নং ৫৯৭১)
আল্লামা ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এ হাদীছ শরীফ খানা উল্লেখ করে বলেন, এ হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, সন্তানের উপর মাতার হক্ব পিতার চেয়ে তিন গুণ বেশি। কেননা, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মাতার কথা তিনবার উল্লেখ করেছেন, চতুর্থবারে পিতার কথা উল্লেখ করেছেন।
অতএব, অত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ ও উপরোক্ত আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যা থেকে প্রমাণিত হচ্ছে যে, মাতার হক্ব পিতার চেয়ে তিন গুণ বেশি। এখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি ১৩ জন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। তাহলে ফিকির করতে হবে ছালিক-ছালিকাদের উপর উনার হক্ব কত!!!
আবার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَيْرُكُمْ خَيْرُكُمْ لِنِسَائِـىْ مِنْۢ بَعْدِىْ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম, যে ব্যক্তি আমার পর আমার মহাসম্মানিতা আযওয়াজুম মুত্বহহারাত তথা মহাসম্মানিতা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নিকট সর্বোত্তম।” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে বাযযার, মাজমাউয যাওয়ায়িদ, কাশফুল খফা ইত্যাদি)
একই কারণে অর্থাৎ মহাসম্মানিতা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের কায়িম মাক্বাম হওয়ার কারণে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার নিকট যাঁরা উত্তম, উনারাই সর্বোত্তম। অর্থাৎ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি যাদেরকে সত্যায়ন করবেন তারাই কামিয়াবী লাভ করবে। তিনি যাদেরকে সত্যায়ন করবেন না, তারা কামিয়াবী লাভ করতে পারবে না।
অতএব মহান আল্লাহ পাক তিনি ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা আমাদের সকলকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান উপলব্ধি করে, উনাকে হাক্বীক্বী মুহব্বত, ইত্তিবা ও সম্মান করার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!
-উম্মু মিসবাহুদ্দীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে বাতিল ফিরক্বা কর্তৃক উত্থাপিত সমালোচনা সমূহের দলীলসম্মত জাওয়াব (৩০)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তরজমাতুল মুজাদ্দিদিল আ’যম আলাইহিস সালাম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ছহীহ্ তরজমা
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্দা পালন করা পুরুষ মহিলা সবার জন্য ফরজ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে লেবাস বা পোশাকের হুকুম-আহকাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ওহাবীদের চক্রান্ত উন্মোচন
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িয
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হালালকে হারাম করা নিষেধ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ শরীয়তসম্মত, নিখুঁত, ব্যবহারে সহজ এবং রহমত, বরকত, সাকীনা লাভের কারণ (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)