কথিত স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা রোযার উপর গবেষনা করে রোযার মাহাত্ম স্বীকার করে তথাকথিত নোবেল পুরষ্কার পায়! কিন্তু মুসলমান দ্বীন ইসলামের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় লজ্জাকরভাবে ব্যার্থ হয়। কথিত বিজ্ঞান ও কথিত স্বাস্থবিজ্ঞানী এবং চিকিৎসাদের মত রোযার উপকারিতা অপরিসীম। (পর্ব-২)
, ০৮ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২০ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ০৫ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
রক্তের বিভিন্ন কণিকা ও উপাদানে পরিবর্তনঃ রোযা রাখার ফলে রক্তের বিভিন্ন কনিকা যথাঃ লোহিত কণিকা, শ্বেত কণিকা, অনুচক্রিকা প্রভৃতির বৃদ্ধি ঘটে; যা আমাদের দেহকে সুরক্ষিত করে। অন্যদিকে প্রদাহ এবং প্রদাহের অনুঘটক রাসায়নিক উপাদান যথাঃ ওখ-১, ওখ-৬, ঞঁসড়ৎ হবপৎড়ংরং ভধপঃড়ৎ এর পরিমান হ্রাস পায়; যারা প্রকারান্তরে দেহে ক্যান্সারের অনুঘটক। সুতরাং রোযা ক্যান্সার প্রতিরোধেও কাজ করে।
হৃদরোগসমূহের হ্রাসঃ বহু গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে যে, রোযা হৃদযন্ত্রের কোষসমূহের কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তন সাধন করে; যাতে আমাদের দেহে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। এ সময় রক্তের সুগার, চর্বি, ইনসুলিন, হৃদকম্পন, নাড়ির গতি লক্ষণীয়ভাবে হ্রাসের কারণে হৃদপিন্ডের বহুবিধ রোগ কমে এবং রক্তচাপ ও মানসিক চাপ উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পায়; যা দেহের রক্তনালী, রক্ত ও হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ প্রশমনে সহায়তা করে।
ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রশমনঃ রোযা শরীরের বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান কিংবা ক্যান্সার উৎপত্তির অনুঘটক যেমনঃ সাইটোকাইনসমূহ, লেপটিন, এডিপোনেকাটিন প্রভৃতি নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে ক্যান্সার উৎপত্তির সম্ভাবনাকে হ্রাস করে। এছাড়া আমাদের রক্তের ওখ-৬, ওখ-১ই, ঞঘঋ-α কমায় যা শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি হিসেবে পরিচিত। রোযা শরীরে জাড়িত অক্সিজেনের বিভিন্ন অঙ্গাণু কমাতে সহায়তা করে এবং ক্যান্সারের আশঙ্কা কমায়।
প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালীকরণঃ রোযা একদিকে রক্তের বিভিন্ন রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়িয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে; অপরপক্ষে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান ওখ-৬, ওখ-ওই, ঞঘঋ-α, লিস্ফোসাইট, মনোসাইট প্রভৃতি কমায় ফলে পরোক্ষভাবে আমাদের দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধি ঘটে।
স্নায়ু রোগ প্রতিরোধ ঃ গবেষণায় দেখা যায় যে, রোযা স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকরী কোষ নিউরনসমূহকে সুরক্ষিত রাখে, ফলে বিভিন্ন ধরনের স্নায়ুতন্ত্রের রোগ যেমনঃ আলজেহিমারস রোগ, স্ট্রোক প্রভৃতি রোগের ঝুঁকি অনেকাংশে হ্রাস পায়।
শরীরের প্রধান অঙ্গ সমূহের বিকল্প পুষ্টিঃ রমাদ্বান শরীফের রোযার সময় বিপাক প্রক্রিয়ায় রক্তের কিটোন বডির পরিমাণ বৃদ্ধি ঘটে। দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকার ফলে যখন শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ হ্রাস পায়, তখন আমাদের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যথাঃ হৃদপিন্ড, মস্তিষ্ক ও গোশত পেশী সমূহে এই কিটোন বডি থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ করে।
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়ঃ রোযার সময় ঘুমের চক্রের পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার নানা দিক পরিবর্তন ঘটে। গবেষণালব্ধ তথ্যে দেখা যায় যে, এসব পরিবর্তনের ফলে শরীরে বিভিন্ন হরমোন ও এনজাইমেও পরিবর্তন ঘটে; স্টেরয়েড হরমোন, পিটুইটারি হরমোন, থাইরয়েড হরমোন, মেলাটোনিন প্রভৃতি অন্যতম। এদের সবকটি শরীরের বিপাক এবং শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় জড়িত। রোযায় এসব হরমোনে পরিবর্তনের ফলে রক্তের সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং অনেক ক্ষেত্রেই হ্রাস পায়। ফলে শরীরে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।
দেহের সুরক্ষা বৃদ্ধিঃ রোযার সময় আমাদের স্বাস্থ্যহানিকর বিভিন্ন কর্মকান্ড যথাঃ ধূমপানসহ নানাবিদ বদঅভ্যাস থেকে বিরত থাকি। এসব কারণে শরীরের ক্ষতিকারক বায়োমার্কার উৎপত্তি হ্রাস পায়, ফলে বিভিন্ন অঙ্গসমূহ সুরক্ষিত থাকে।
আয়ুষ্কাল বাড়ায়ঃ রমাদ্বান শরীফে আমাদের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং আধ্যাত্মিক সকল ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটে। দৈহিক সুস্থতা, মানসিক প্রশান্তি, সামাজিক কল্যাণ ও আধ্যাত্মিক পরিশুদ্ধতার মাধ্যমে আমাদের শারীরিক সুস্থতার উন্নতি ঘটে এবং আমাদের আয়ুষ্কাল বাড়াতে ভূমিকা রাখে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্যের সংজ্ঞায় মূলতঃ শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক তিনটি উপাদান রয়েছে। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা যায়, রোযা মানুষের স্বাস্থ্যের সবকটি বিভাগেই ইতিবাচক এবং সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। তাই একজন সুস্থ মানুষের জন্য রোযা শুধু নিরাপদই নয়, স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এবং অধিকতর সুরক্ষিতও করে। তবে যারা বিভিন্ন অসুখ বিসুখে আক্রান্ত এবং সারাদিন না খেয়ে থাকায় স্বাস্থ্যের অবনতি বা চিকিৎসার ব্যাঘাত ঘটতে পারে; তাদের রোযা থেকে বিরত থাকার বিধান রয়েছে। এমনকি গর্ভবতী মহিলা বা ভ্রমণে রয়েছেন এমন ব্যক্তিদের জন্যও রোযা থেকে অব্যাহতি প্রদানের নির্দেশনা রয়েছে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ: রোযা রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। মানুষের রক্তে এক ধরনের চর্বি থাকে, যাকে কোলেস্টেরল বলে। কোলেস্টেরল অনেক বেশি পরিমাণে থাকলে রক্তনালিতে চর্বি জমে নালি সরু হয়ে যেতে পারে। এতে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আরব আমিরাত ও বাহরাইনের গবেষকরা ৯১টি গবেষণা একত্র করে দেখেছেন, রমাদ্বান শরীফের রোযায় রক্তে কোলেস্টেরল আগের তুলনায় ভালো নিয়ন্ত্রণে থাকে। এর মধ্যে বাংলাদেশেরও তিনটি গবেষণা রয়েছে।
১৯৯৭ সালে ‘দেহের সজীব পুষ্টির ইতিবৃত্ত’ শিরোনামে পরিচালিত এক গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে, রোযা মানবদেহের খারাপ কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড কমিয়ে নিয়ে আসে এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। আর এর মাধ্যমে মানুষের হার্টকে কার্ডিও ভাসকুলার রোগ থেকে রক্ষা করে। (দৈনিক আল-আরাবিয়া, ৮ জুলাই, ২০১৪)
ওজন কমাতে সাহায্য করে: বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের করা ৩৫টি গবেষণা একত্র করে দেখা গেছে-রমাদ্বান শরীফের রোযার পর গড়ে এক থেকে দেড় কেজি ওজন কমে। এটা গড় হিসাব। অর্থাৎ কারও ওজন এর থেকে বেশি কমেছে, আবার কারও ওজন বেড়েছে।
পেটের স্বাস্থ্য ভালো হওয়া: মানবদেহের নাড়ি-ভুঁড়িতে অনেক জীবাণুর বসবাস, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করাসহ আরও অনেকভাবে স্বাস্থ্যের উপকার করে। না খেয়ে থাকলে শরীরে উপকারী জীবাণুর সংখ্যা বাড়ে। অর্থাৎ রোযা রাখলে এই ক্ষেত্রে উপকারিতা আছে।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ: ২০১৯ সালে লন্ডনের পাঁচটি মসজিদে একটি গবেষণা হয়। গবেষণার নাম ‘লন্ডন রামাদানস স্টাডি’। রমাদ্বান শরীফের আগে-পরে ব্লাড প্রেশার মেপে দেখা যায় কোনও পরিবর্তন আছে কি না? সেখানে দেখা গেলো সিস্টোলিক ব্লাড প্রেসার তথা ব্লাড প্রেসারের ওপরের সংখ্যাটা কমেছে সাত মিলিমিটার মার্কারি আর দ্বিতীয় সংখ্যাটি কমেছে তিন মিলিমিটার মার্কারি। (পারদস্তম্ভের মিলিমিটারের এককে রক্তচাপ পরিমাপ করা হয়)।
ভারত, পাকিস্তান, কাতারসহ অন্যান্য দেশের আরও ৩২টি গবেষণা একত্র করে দেখা গেছে রমাদ্বান শরীফের রোযায় ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে উন্নতি আসে ওজন না কমলেও। ইফতার ও সাহরিতে বেশি বেশি ফলমূল খেলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা আরও সহজ হবে। (প্রবন্ধ : ঊভভবপঃ ড়ভ জবষরমরড়ঁং ঋধংঃরহম রহ জধসধফধহ ড়হ ইষড়ড়ফ চৎবংংঁৎব: জবংঁষঃং ঋৎড়স খঙজঅঘঝ (খড়হফড়হ জধসধফধহ ঝঃঁফু ধহফ ধ গবঃধ অহধষুংরং)
সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ: রোযা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তুরস্কের গবেষকরা ইরান, মিসর, কুয়েতসহ আরও কয়েকটি দেশের করা ১৬টি গবেষণা একত্র করে দেখেছেন যে, রোযা রাখার পর নারী-পুরুষ উভয়ের রক্তে সুগারের মাত্রা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে। আরেকটি আলাদা গবেষণায় ইন্দোনেশিয়ার গবেষকরা ২৮টি গবেষণা একত্র করে দেখেছেন, রমাদ্বান শরীফের রোযা রাখার ফলে ডায়াবেটিক রোগীদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে উন্নতি হয়েছে।
দীর্ঘদিন একইভাবে প্রয়োজনীয় খাদ্যগ্রহণ করলে শরীরে তা অতিরিক্ত মেদ হিসেবে জমা হয়। সেই সঙ্গে বাড়ে ক্ষতিকারক টক্সিনের মাত্রাও। কিন্তু দীর্ঘ একটি মাস রোযা রাখলে এ সমস্যা থেকে অনেকটাই বেরিয়ে আসা সম্ভব হয়। এ বিষয়ে এক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী বলেছেন, উপবাসকালে শরীরের মধ্যকার প্রোটিন, চর্বি, শর্করাজাতীয় পদার্থগুলো স্বয়ং পাচিত হয়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ কোষগুলোর ক্ষতি নয়; বরং পুষ্টি বিধান হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, রোযাদার পেপটিক আলসারের রোগীরা রোযা রাখলে অনেকটাই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এতে তাদের শরীর অনেকটাই ফিট থাকে। হৃদ্রোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও হাঁপানি রোগীদের জন্যও রোযা উপকারী। কিডনি সমস্যায় ভুগছেন এমন রোগীদের ক্ষেত্রেও রোযা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বলছেন, রোযা রাখলে কিডনিতে সঞ্চিত পাথর কণা ও চুন দূরীভূত হয়।
তার পেপটিক আলসার নামক গবেষণামূলক বইয়ে তিনি লিখেছেন: ভারত, জাপান, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ নাইজেরিয়ায় অন্যসব এলাকার তুলনায় মুসলিম-অধ্যুষিত এলাকায় পেপটিক আলসার রোগের প্রকোপ অনেক কম। কারণ, তারা সিয়াম পালন করতে দীর্ঘ এক মাস রোযা রাখেন।
এক বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী মনে করেন, রোযা মনস্তাত্ত্বিক ও মস্তিষ্ক রোগ নির্মূল করে দেয়। কারণ, রোযা শারীরিক সক্ষমতা তৈরির পাশাপাশি এনে দেয় মানসিক প্রশান্তিও।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাপবিত্র রওজা শরীফ ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফের পবিত্র ভূমি জাজিরাতুল আরবকে অপবিত্র করে দিন দিন পরিণত করা হচ্ছে অবাধ পাপাচারের পঙ্কিলরাজ্যে নাউযুবিল্লাহ! কা’বা শরীফের আদলে তৈরি মঞ্চে চলছে খোলামেলা পোশাকে ফ্যাশন শো, উদ্দাম কনসার্ট, বিক্রি হয়েছে ৩৬ লাখ কোটি টাকার ভারতীয় সিনেমার টিকিট; পালিত হচ্ছে হ্যালোইনও! নাউযুবিল্লাহ!
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অবশেষে কাশ্মীরীদের আলাদা মর্যাদা ৩৭০ ধরেও বাতিল করল মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি সরকার কাশ্মীর কি তবে আরেক ফিলিস্তিন হতে চলছে?
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: ভয়ঙ্কর জেদ, মহা দাম্ভিকতা, চরম সীমালঙ্ঘন, প্রতিহিংসা, ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ইত্যাদি কুরিপুর কারণে সরকারের পতন কিন্তু কুরিপুর সংজ্ঞা, প্রতিকার, পরিশুদ্ধির প্রক্রিয়ার বর্ণনা সংবিধানে তথা রাষ্ট্রীয় কোন কিতাবে নেই তাহলে রাষ্ট্রের সংস্কার হবে কীভাবে? নাগরিক সুরক্ষা হবে কেমনে?
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচারণার বিপরীতে রপ্তানি আসলে কতটা চাঙা হবে প্রকৃত রপ্তানি আয় আসলে কত? ১০ বছরে রপ্তানি বেশি দেখানো হয়েছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের রাজনীতির মিথ্যাবুলি, মহা সাগর চুরি আর অর্থপাচারের নিকৃষ্ট কাহিনী
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
১লা জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সুইজারল্যান্ডে মুখ ঢেকে রাখলেই প্রায় ১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা (নাউযুবিল্লাহ) বোরকা পড়াকে সুইজারল্যান্ডসহ ইউরোপীয় দেশ পর্দার আড়ালে নারীদের বন্দী, বৈষম্য এবং পিছিয়ে পড়ার অপবাদ দিলেও বাস্তবতা হচ্ছে গোটা ইউরোপ-আমেরিকায় নারীর প্রতি বৈষম্য হয়রানি, সহিংসতা, অত্যাচার আর ব্যভিচারের মাত্রা ভয়াবহ পশ্চিমাদের বোরকা নিষিদ্ধের প্রবনতা শুধুই ইসলাম আর মুসলিম বিদ্বেষ (পর্ব-১)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)