ঐতিহাসিক ‘ইয়াওমুল ফীল’ সংশ্লিষ্ট বিশেষ সূরা: পবিত্র সূরা ফীল শরীফ উনার তাফসীর এবং ব্যাখ্যা
, ২২ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১১ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ১০ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
যা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কিতাব ‘মুসলিম শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে যে, ‘আমাকে সৃষ্টির শুরু হতে শেষ পর্যন্ত সমস্ত ইল্ম মুবারক হাদিয়া করা হয়েছে’। আর দ্বিতীয়তঃ উনার হাযির-নাযির মুবারক হওয়া সম্পর্কেও জানিয়ে দিলেন যে, তিনি রহমত মুবারক ও নূর মুবারক হিসেবে তথা ছিফতীভাবে সমস্ত কায়িনাতের মধ্যে হাযির ও নাযির মুবারক। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ.
“আমি আপনাকে সমস্ত আলমের জন্য রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছি।” (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৭)
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اول ما خلق الله نورى وخلق كل شئ من نورى.
“মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম আমার ‘নূর মুবারক’ সৃষ্টি করেন। সেই ‘নূর মুবারক’ থেকে সমস্ত কায়িনাত সৃষ্টি করেন।” (মুসনাদে আব্দুর রাজ্জাক শরীফ, মাতালিউল মার্সারাত শরীফ)
কাজেই, রহমত মুবারক ও পবিত্র নূর মুবারক হিসেবে ছিফতীভাবে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাযির ও নাযির মুবারক।
‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ উনার মধ্যে ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র ঘর কা’বা শরীফ উনার হিফাযতকারী যে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই’- সে বিষয়টা স্পষ্ট করে সমস্ত দুনিয়াবাসীকে জানিয়ে দিলেন।
আর এই বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে দিলেন নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে,
عن حضرت معاوية رضى الله تعالى عنه الله عنه قال قال رسول الله صال الله عليه وسلم انـما انا قاسم والله يعطى
অর্থ: “হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সমস্ত নিয়ামত উনাদের দাতা বা দানকারী আর স্বয়ং নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন তা বণ্টনকারী।” (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, মিশকাত শরীফ)
উল্লেখ্য, যিনি দাতা বা দানকারী তিনি যা দিবেন এবং যাদেরকে দিবেন উভয় সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণ ওয়াক্বিফহাল অর্থাৎ তিনি সবকিছু সম্পর্কে ইল্ম রাখেন এবং সব জায়গায় সব অবস্থায় হাযির ও নাযির মুবারক। তদ্রুপ যিনি বণ্টনকারী তিনি দাতা বা দানকারীর ক্বায়িম-মক্বাম হওয়ার কারণে অনুরূপ গুণে গুণান্বিত। সেজন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি তো জানেন ও দেখেছেন, আপনার মহান রব তিনি হাতিওয়ালাদের সাথে কিরূপ ব্যবহার করেছেন এবং তাদের কূট-কৌশল কিভাবে ধুলিস্যাত করে দিলেন।”
প্রথম পবিত্র আয়াত শরীফ মুবারক উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রসূল, নূরে মুজাসসাস, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খুছূছিয়ত মুবারক বর্ণনা করেন। আর দ্বিতীয় পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যারা বিরোধী তাদের কূট-কৌশল যে নস্যাৎ করে দেন অর্থাৎ করেছেন, করছেন ও করবেন সে বিষয়টি জানিয়ে দিলেন। আর তৃতীয় ও চতুর্থ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি সৈন্য হিসেবে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি পাঠিয়ে পাখির মাধ্যমে কংকর নিক্ষেপ করে চক্রান্তকারীদের চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেন অর্থাৎ করেছেন, করছেন ও করবেন। আর পঞ্চম পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন যে, মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের যারা বিরোধী তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দেন অর্থাৎ করেছেন, করছেন ও করবেন। যেমন আবরাহার বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করেছেন।
পবিত্র কাবা শরীফ উনার প্রতি হিংসাবশতঃ ইয়েমেনের শাসক ‘আবরাহা’ পবিত্র মক্কা শরীফ উনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। নাঊযুবিল্লাহ! সে পবিত্র মক্কাবাসী পৌঁছে স্থানীয়দের উটসহ অনেক চতুষ্পদ জন্তুলুটপাট করে। তার মধ্যে হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম উনার দুইশত উটও ছিল। এ সংবাদ শুনে হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম তিনি আবরাহার সাথে দেখা করেন এবং উনার দুইশত উট ফেরত চান। আবরাহা উনাকে দেখে দাঁড়িয়ে অত্যন্ত তা’যীম-তাকরীম করে এবং বিস্ময় প্রকাশ করে বলে, আপনি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার হিফাযতের কথা না বলে শুধু আপনার উট চাইলেন, এর কি কারণ?
জবাবে হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস্ সালাম তিনি বলেন, উটের মালিক আমি, সেজন্য উটগুলি হিফাযত করা আমার দায়িত্ব। আর পবিত্র কা’বা শরীফ উনার মালিক আমি নই। পবিত্র কা’বা শরীফ উনার মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি। আর আমি হচ্ছি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার খিদমতগার বা খাদিম। কাজেই, মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে তিনি নিজেই হিফাযত করবেন; তা বলার অপেক্ষাই রাখে না। আর তোমাদের সাথে যুদ্ধ করার আদৌ কোন ইচ্ছা আমাদের নেই। এখন তোমার যা ইচ্ছা তুমি তা-ই করতে পারো। আমরা অতিসত্ত্বর স্থান ত্যাগ করে নিরাপদ দূরত্বে আশ্রয় নিবো।
অতঃপর আবরাহা হযরত মুত্তালিব আলাইহিস্্ সালাম উনার উট ফেরত দিলো। হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস্্ সালাম তিনি কিছু লোকজনসহ পবিত্র কা’বা শরীফ উনার কাছে গিয়ে উনার গিলাফ ধরে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রোনাজারি করে দুয়া করলেন এবং বললেন, ‘আয় আল্লাহ পাক! আপনি এ ঘরের মালিক ও হিফাযতকারী। আমি এ ঘরের দেখাশুনার দায়িত্বে ছিলাম তা যথাযথ পালন করার চেষ্টা করেছি। এখন আবরাহা এসেছে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার ক্ষতি করার জন্য। সে যে পরিমাণ সৈন্য-সামন্ত ও অস্ত্রপাতি নিয়ে এসেছে তাকে বাধা দেয়ার মত আমাদের ক্ষমতা নেই। কাজেই, আপনার ঘর মুবারক আপনার হিফাযতে দিয়ে আমরা নিরাপদ দূরত্বে আশ্রয়ে চলে যাচ্ছি।’
পরের দিন আবরাহা তার সমস্ত বাহিনী নিয়ে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার ক্ষতি করার জন্য অগ্রসর হলো। কিন্তু হাতিগুলো একটাও সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলো না। কিছুক্ষণের মধ্যে দেখা গেলো, কিছু ক্ষুদ্র আকৃতির পাখি যা আকারে কবুতরের চেয়ে ছোট। কতগুলি সাদা বর্ণের, কতগুলি কালো বর্ণের, কতগুলি নীল বর্ণের। সমুদ্রের দিক থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে আসতে লাগলো।
তাদের মাথা ছিলো হিংস্র জন্তুর মত, ঠোট ছিলো হাতির শুঁড়ের মত আর নখগুলি ছিলো কুকুরের মত। প্রত্যেকটি পাখি তিনটি কঙ্করময় প্রস্তর বহন করে এনেছিলো। একটি ঠোঁটে, দু’টি পায়ে। আবরাহা ও তার বাহিনীর উপরে এসে সে কঙ্করগুলি নিক্ষেপ করতে লাগলো। এর ফলে তৎক্ষনাত কিছু ধ্বংস হয়ে গেলো। কিছু আহত অবস্থায় পলায়ন করার পথে ধ্বংস হলো। কঙ্করগুলি উপর দিক থেকে পড়ে নিচ দিয়ে বের হয়ে মাটিতে অদৃশ্য হয়ে যেত। যার কারণে আবরাহার সৈন্য বাহিনী, হস্তিবাহিনী ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে গেলো। কুরাঈশগণ দূর থেকে এ ঘটনা স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করলেন। আর কঙ্করগুলি ছিলো ডাল অপেক্ষা বড় ও ছোলা বুট থেকে ছোট। আবরাহা ইয়েমেন পর্যন্ত পৌঁছলো। এবং তার উপর দিয়ে পাখিগুলি উড়তে থাকলো। সেখানে পৌঁছার পরে পাখির কঙ্কর নিক্ষেপের কারণে সেও ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে গেলো। আর তার মন্ত্রী ইয়াকছুম পালিয়ে আবিসিনিয়ায় রাজার কাছে এ সংবাদ পৌঁছায়। তার উপর দিয়েও একটি পাখি উড়ছিলো। সে সংবাদ পৌঁছানোর পর পাখিটি কঙ্কর নিক্ষেপ করায় সেও ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে যায়।
বরকতময় শানে নুযূল বা অবতীর্ণের কারণ:
এ ঘটনার পঞ্চাশ দিন পর মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ মুবারক আনেন। এই ওয়াক্বিয়া জানানোর জন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি এ ‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ নাযিল করেন।
ইবরত ও নছীহত মুবারক:
বর্ণিত ‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ থেকে এই ইবরত ও নছীহত মুবারক হাছিল করতে হবে যে, মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে সবসময়ই কুদরতীভাবে হিফাযত করেছেন, করছেন ও করবেন। কাজেই, এই ঘর হিফাযত করার জন্য বান্দাদের কখনও চিন্তিত ও পেরেশান হওয়ার প্রয়োজন নেই।
অথচ আজকাল দেখা যাচ্ছে, সউদী ওহাবী সরকার ও উলামায়ে ‘সূ’, যারা ইয়াহূদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক এক কথায় বেদ্বীনদের গোলাম তারা একত্রিত হয়ে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার হিফাযতের নাম দিয়ে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার পবিত্র হেরেম শরীফ উনার ভিতরে অর্থাৎ পবিত্র কা’বা শরীফ, পবিত্র ছাফা শরীফ, পবিত্র মারওয়া শরীফ, পবিত্র মিনা শরীফ, পবিত্র মুযদালিফা শরীফ, পবিত্র আরাফা শরীফ ইত্যাদি স্থানে হাজার হাজার সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরা স্থাপন করেছে। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ হাজার হাজার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে উল্লেখ রয়েছে, “ছবি তোলা, আঁকা, রাখা হারাম”।
অতএব, সউদী সরকারের জন্য ফরয হলো, এই সমস্ত সিসি ক্যামেরাগুলি খুলে নেয়া। আর যদি না খুলে তাহলে দুনিয়ার সমস্ত মুসলমানদের জন্য ফরয হলো, এর শক্ত প্রতিবাদ করা। যাতে সউদী সরকার খুলতে বাধ্য হয়। আর এ সমস্ত হারাম থেকে বেঁচে থাকতে হলে রূহানী কুওওয়াত মুবারক হাছিল করতে হবে।
আর এই রূহানী কুওওয়াত মুবারক হাছিল করতে হলে হক্কানী-রব্বানী শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ক্বল্বী যিকির ও হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার ছোহবত ইখতিয়ার করার মাধ্যমে ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ মুবারক হাছিল করতে হবে।
(তাফসীরে ইবনে জারীর তাবীর শরীফ, তাফসীরে কবীর শরীফ, তাফসীরে কুরতুবী শরীফ, তাফসীরে খাযিন শরীফ, তাফসীরে বাগবী শরীফ, তাফসীরে ইবনে কাছীর শরীফ, তাফসীরে মুনীর শরীফ, তাফসীরে মুয়ালিম শরীফ, তাফসীরে ইবনে আব্বাস শরীফ, তাফসীরে দুররে মানছূর শরীফ, তাফসীরে জালালাইন শরীফ, তাফসীরে মাযহারী শরীফ, তাফসীরে আমীনিয়া শরীফ, তাফসীরে কাশ্শাফ ইত্যাদি)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
তরজমাতুল মুজাদ্দিদিল আ’যম আলাইহিস সালাম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ছহীহ্ তরজমা
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্দা পালন করা পুরুষ মহিলা সবার জন্য ফরজ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে লেবাস বা পোশাকের হুকুম-আহকাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ওহাবীদের চক্রান্ত উন্মোচন
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িয
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হালালকে হারাম করা নিষেধ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ শরীয়তসম্মত, নিখুঁত, ব্যবহারে সহজ এবং রহমত, বরকত, সাকীনা লাভের কারণ (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
“আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম” কিতাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিরোধিতাকারীদের আপত্তির জবাব
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পর্দা রক্ষা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া ব্যভিচারের সমতুল্য
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)