ঐতিহাসিক সম্মানিত খন্দকের জিহাদ (২১)
, ১২ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৬ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ৪ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২১ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) আইন ও জিহাদ
হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আল্লাহ তা‘আলা যতদিন চান ততদিন আমি আম্মুরিয়্যা হতে অবস্থান করলাম। অতঃপর আমার নিকট দিয়ে কালব গোত্রের একটি বাণিজ্যিক কাফেলা যাচ্ছিল। আমি উনাদেরকে বললাম, তোমরা আমাকে আরবে নিয়ে চল। (বিনিময়ে) আমি তোমাদের এই গাভী ও বকরীগুলো প্রদান করব। তারা বলল, ঠিক আছে। অতঃপর আমি উনাদেরকে সেগুলো দিয়ে দিলাম আর তারা আমাকে নিয়ে চলল। যখন তারা আমাকে নিয়ে ‘ওয়াদী আল-কুরা’য় (একটি স্থানের নাম) নিয়ে আসল, তখন তারা আমার প্রতি অত্যাচার করল এবং গোলাম হিসাবে এক ইহুদী ব্যক্তির নিকট বিক্রয় করে দিল। ফলে আমি তার নিকট অবস্থান করে খেজুর গাছ দেখাশুনা করতে লাগলাম এবং ভাবলাম, আমার বন্ধু আমাকে যে ভূমির কথা বলেছিলেন, তা মনে হয় এটিই হবে। আমার মনে এমন চিন্তা চেতনাই চেপে ছিল। আমি তার নিকট অবস্থানকালে বনী কুরায়যার বাসিন্দা তার (মনিবের) চাচাতো ভাই সম্মানিত মদীনা শরীফ হতে আসল। অতঃপর সে আমাকে তার নিকট থেকে ক্রয় করে পবিত্র মদীনা শরীফ নিয়ে আসল। মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! পবিত্র মদীনা শহর দেখা মাত্রই আমার বন্ধুর বর্ণনা মতো আমি উহাকে চিনে ফেললাম। আমি এখানে অবস্থান করতে লাগলাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যমীনে প্রেরণ করলেন। তিনি পবিত্র মক্কা শরীফে যতদিন থাকার থাকলেন। আমি গোলামী জীবনে ব্যস্ত থাকায় সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কোন খবর পেলাম না। অতঃপর তিনি মদীনা শরীফে হিজরত মুবারক করলেন। মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! আমি আমার মালিকের খেজুর গাছের মাথায় কাজ করছিলাম। আর আমার মনিব গাছের নিচে বসেছিল। ইত্যবসরে তার চাচাতো ভাই এল এবং তার নিকট এসে থামল। অতঃপর সে বলল, হে অমুক! মহান আল্লাহ পাক তিনি বনী কায়লাহদের ধ্বংস করুন। মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! উনারা কুবাতে পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে আজকে আগত এক মহান ব্যক্তির নিকট সমবেত হয়েছেন। উনারা উনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলে ধারণা করছেন। তিনি বলেন, একথা শুনে আমার মধ্যে কম্পন শুরু হয়ে গেল। এক পর্যায়ে আমি ধারণা করলাম যে, আমি আমার মনিবের উপর পড়ে যাব। অতঃপর আমি খেজুর গাছ থেকে নেমে আসলাম এবং তার চাচাতো ভাইকে বলতে লাগলাম, তুমি কি বলছিলে? তুমি কি বলছিলে? তিনি বললেন, আমার মনিব চটে গেলো এবং আমাকে খুব জোরে আঘাত করলো এবং বললো, এ ব্যাপারে তোমার কি হয়েছে? তুমি তোমার কাজে যাও। তিনি বলেন, আমি বললাম, কিছুই না। আমি শুধু সে যা বলেছে সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে চাচ্ছি।
তিনি বলেন, আমি এগুলো সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পেশ করলাম। তখন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সাথীদেরকে বললেন, আপনারা খান। আর তিনি উনার হাত মুবারক সংযত করলেন এবং কিছুই খেলেন না। তিনি (হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) বলেন, আমি মনে মনে বললাম, এটি প্রথম আলামত। অতঃপর আমি উনার নিকট থেকে চলে আসলাম এবং আরোও কিছু দ্রব্য সঞ্চয় করলাম। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফে চলে আসলেন। এরপর আমি উনার নিকট গেলাম এবং বললাম, আমি আপনাকে ছদক্বার সম্পদ খেতে দেখিনি আর এগুলো আপনার জন্য হাদিয়া। যার দ্বারা আমি আপনার মেহমানদারী করার ইচ্ছা পোষণ করছি। তিনি বলেন, এবার সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এগুলো থেকে খেলেন এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে আদেশ মুবারক করলে উনারাও সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে আহার করলেন। তিনি বলেন, আমি মনে মনে বললাম, এই দু’টি হল সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক উনার আলামত। অতঃপর ‘বাকীউল গারকাদে’ আমি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট আসলাম। তখন তিনি উনার এক ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার জানাযার পিছন পিছন যাচ্ছিলেন। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিধানে দু’টি চাদর মুবারক ছিল। তিনি উনার সাথীদের সাথে বসেছিলেন। আমি উনাকে সালাম দিলাম। অতঃপর আমি উনার পিঠের দিকে ঘুরে দেখতে লাগলাম। যেন আমার বন্ধুর বর্ণনা মোতাবেক ঐ মোহর মুবারকটি দেখতে পাই। যখন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে দেখলেন যে আমি উনার পিছনে ঘুরছি, তখন তিনি বুঝতে পারলেন- আমি কোন কিছু সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাচ্ছি, যা আমার নিকট বর্ণনা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, অতঃপর তিনি পিঠ মুবারক থেকে চাদর মুবারক সরিয়ে ফেললেন। আমি সম্মানিত মোহর মুবারক দেখতে পেলাম এবং উনাকে চিনতে পারলাম (যে ইনিই সম্মানিত নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। আমি উনার উপর ঝুঁকে পড়লাম এবং উনাকে চুমু দিয়ে কাঁদতে লাগলাম। অতঃপর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে বললেন, এদিকে আসুন। আমি ঘুরে এলাম এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট আমার সমস্ত ঘটনা বর্ণনা করলাম। যেমন আপনার নিকট বর্ণনা করছি হে হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! তিনি বলেন, এ ঘটনা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকেও শ্রবণ করাতে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পছন্দ করলেন। অতঃপর হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার মনিবের গোলামীতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন যার দরুন বদর ও উহুদ জিহাদে তিনি অংশগ্রহণ করতে পারেননি।
তিনি বলেন, অতঃপর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে বললেন, হে হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি আপনার মনিবের সাথে গোলামী মুক্তির ব্যাপারে চুক্তি করুন। অতঃপর আমি তার সাথে তিনশত ছোট খেজুর গাছের চারা ফলদায়ক হওয়া পর্যন্ত গর্তে পানি দেওয়া এবং চল্লিশ উকিয়া আদায় করার উপর চুক্তি করলাম। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে বললেন, আপনারা আপনাদের ভাইকে সাহায্য করুন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা আমাকে খেজুর গাছ (চারা) দিয়ে সাহায্য করলেন। এক ব্যক্তি ত্রিশটি চারা দিলেন, আরেকজন বিশটি। অপরজন পনেরটি, আরেকজন দশটি চারা দিলেন। অর্থাৎ এভাবে প্রত্যেকেই যারযার সামর্থ্য অনুযায়ী আমাকে সাহায্য করলেন। এক পর্যায়ে আমার তিন’শ চারা হয়ে গেল। অতঃপর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে বললেন, হে হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি যান এবং এগুলো রোপণ করার জন্য গর্ত খনন করুন। যখন শেষ করবেন তখন আমার নিকট আসবেন। আমি নিজ হাতে তা রোপণ করব। অতঃপর আমি গর্ত খনন করলাম। আর একাজে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা আমাকে সাহায্য করলেন। যখন আমি কাজ শেষ করলাম তখন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট গিয়ে সংবাদ দিলাম। অতঃপর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমার সাথে বাগানের দিকে চললেন। আমরা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গাছের চারা দেয়া শুরু করলাম আর তিনি নিজ নূরুল মাগফিরাত মুবারক তথা হাত মুবারকে তা রোপণ করতে লাগলেন। ঐ সত্তার কসম! যাঁর কুদরতী হাত মুবারকে সালমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার প্রাণ! ঐ চারাগুলোর একটিও মারা যায়নি। আমি গাছের চুক্তি আদায় করেছি। এখন আমার উকিয়ার অর্থের চুক্তিটি বাকী ছিল। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট কোন যুদ্ধের গণীমত হতে মুরগীর ডিমের ন্যায় স্বর্ণের এক টুকরা আসলে তিনি বলেন, হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার মুকাতাবের (মনিবের) ব্যাপারে কি করেছে? (অর্থাৎ তিনি মাল আদায় করেছেন, না করেননি?) তিনি বলেন, আমাকে ডাকা হল। অতঃপর তিনি বললেন, হে হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! এটি নিন এবং আপনার যে ঋণ আছে তা আদায় করুন।
অতঃপর আমি বললাম, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার উপর যে ঋণ আছে এটা কিভাবে তার বরাবর হবে? তিনি বললেন, এটা নিন। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি এর দ্বারাই আপনার ঋণ আদায় করে দিবেন। তিনি বলেন, আমি তা নিলাম এবং তাদের জন্য ওজন করলাম। ঐ সত্তার শপথ যাঁর হাতে সালমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার প্রাণ! তা চল্লিশ উকিয়া হল। আমি তাদের হক্ব পূর্ণভাবে আদায় করলাম এবং মুক্তি লাভ করলাম। অতঃপর আমি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে খন্দক জিহাদে অংশগ্রহণ করলাম। তারপর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে আর কোন জিহাদেই আমি অনুপস্থিত থাকিনি। (মুসনাদে আহমাদ শরীফ হাদীছ শরীফ নং ২৩৭৮৮, সিলসিলা ছহীহাহ শরীফ, হাদীছ শরীফ নং - ৮৯৪)।
-আল্লামা মুহম্মদ নাজমুল হুদা ফরাজী
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রসঙ্গ: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার সনদ (৮)
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (৬)
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রসঙ্গ: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার সনদ (৭)
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (৫)
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রসঙ্গ: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার সনদ (৬)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (৪)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (৩)
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (২)
২৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (১১)
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
৬০ জন সম্মানিত মুসলিম বীর মুজাহিদ উনারা সম্মানিত জিহাদ করলেন ৬০ হাজার কাফিরের বিরুদ্ধে (১)
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় (১০)
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)