আসন্ন নির্বাচনে ভারতের হস্তক্ষেপ তথা বাংলাদেশের রাজনীতিতে আমেরিকা, রাশিয়া তথা বিদেশীদের সক্রিয় তৎপরতা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণহীণতার নেপথ্যে কি?
এ অপতৎপরতার শুরু স্বাধীনতার পর থেকেই জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাওয়া বৈদেশিক প্রভাব ও চাপে পিষ্ট হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব দোষের ভার নিতে হবে দেশের মালিক জনগণকেই
কারণ ক্ষমতালিপ্সু ও ক্ষমতাসীন উভয়ের কাছে এখন জনস্বার্থের চেয়ে মসনদের মোহই বড়। নাউযুবিল্লাহ! (পর্ব-৩)
, ১৪ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৩ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
কিন্তু ২০১৭ সালে ইতিহাসের এই অধ্যায় জানার আগেই বাংলাদেশের মানুষ ভারতের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপের অভিজ্ঞতা লাভ করে। ২০১৩ সালের শেষ পর্যায়ে বিএনপি এবং অন্যান্য বিরোধী দল যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে নির্বাচন বর্জনের পথে অগ্রসর হচ্ছে, সে সময় ঢাকা সফর করে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা। দুইদিনের সফরের সময় সুজাতা জেনারেল এরশাদকে নির্বাচন বর্জনের পথ থেকে সরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলো। ২২ ঘণ্টা অজ্ঞাতবাসে থাকার পর সুজাতা সিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেই জেনারেল এরশাদ ঘোষণা দিয়েছিলো, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে। এ সময় ভারতের অবস্থানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের ফারাক ছিল। তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনা ২০১৩ সালে একাধিকবার দিল্লিতে গিয়ে সবার অংশগ্রহণের মতো একটি নির্বাচনের জন্য ভারত যেন অবস্থান নেয়, সেটা বোঝাতে চেষ্টা করে সফল হয়নি (এ বিষয়ে বিস্তারিত দেখুন, আলী রীয়াজ, নিখোঁজ গণতন্ত্র, ঢাকা: প্রথমা, ২০২১, পৃষ্ঠা ১৯৭-২০৫)।
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বলেছিলো, ‘দূতিয়ালি’ করার জন্য সে আসেনি, নির্বাচনের ব্যাপারে তার বক্তব্য ছিল, ভারত ‘সর্বোচ্চসংখ্যক’ দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন চায়। ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভোটারদের ভোট দেয়ার প্রয়োজন হয়নি। দূতিয়ালি করার চেষ্টা ছিল জাতিসংঘের। জাতিসংঘের মহাসচিবের দূত অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো বাংলাদেশে ২০১২ সালের ডিসেম্বর, ২০১৩ সালের মে এবং ২০১৩ ডিসেম্বরে ঢাকা সফর করে। তার চেষ্টা সফল হয়নি। অথচ তখন ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ, যার নেত্রী ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নির্বাচনের জন্য জাতিসংঘের কাছে চিঠি লিখেছিলো এবং পরে জাতিসংঘের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে নির্বাচনের ব্যাপারে তার উৎসাহের কথা যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে জানিয়েছিলো।
এক বছর ধরে যারা বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিদেশিদের হস্তক্ষেপের কথা বলে আসছে এবং এমন কথা বলছে যে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ‘বিএনপি’র নিরাপত্তা সম্পাদক হয়েছে’ (বিডিনিউজ ২৪, ৩রা নভেম্বর ২০২৩), তারা এ ধরনের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপের ইতিহাসকে বিবেচনার বাইরের রাখে। যেটা আরও লক্ষণীয়, ১৯৯৬, ২০০৬ ও ২০১৩ সালের অভিজ্ঞতা বলে যে বাইরের শক্তিগুলোর সংশ্লিষ্টতা থেকে আওয়ামী লীগ বেশি লাভবান হয়েছে। এসব অভিজ্ঞতা থেকে এটাও দেখা যায়, বাইরের শক্তিগুলো নির্বাচন ও রাজনীতিকে তখনই প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছে, যখন দেশের রাজনীতিকে, বিশেষ করে রাজপথের রাজনীতিকে কোনো দল নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে।
পশ্চিমা দেশের সরকারগুলো অন্যদের কথায় কথায় সুশাসন এবং দুর্নীতিবিরোধী ছবক দিলেও তারা বাংলাদেশের চলমান দুঃশাসন থেকে নানাভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত হয়েছে। ফলে নানা সময়ে হম্বিতম্বি করলেও তারা উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে বাংলাদেশের অব্যাহত দুঃশাসনকে কার্যত বৈধতা দিয়েছে। আমরা আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, বাংলাদেশের প্রতিটি সংসদ নির্বাচনের সময়, কিংবা ক্ষমতার পালাবদলের সময় বিদেশি কুশীলবরা সবচেয়ে বেশি সক্রিয় হয়। সম্ভবতঃ এটিই তাদের সওদা করার আসল মৌসুম। সুতরাং অবধারিতভাবেই আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে এবারেও বাংলাদেশকে ঘিরে ব্যাপক সক্রিয় বিদেশি শক্তিসমূহ। এসব কারণেই দেশের বড় রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতার লোভে জনগণের ওপর আস্থা না রেখে বিদেশি শক্তিতে আস্থা রাখতে চায়। তাদের এই চেতনার দাসত্ব এখন দীর্ঘস্থায়ী রূপ লাভ করেছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিদেশি শক্তির প্রভাব যে কতটা গভীরে সেটি কিছুটা বুঝতে হলে নজর ফেরাতে হবে বিগত ওয়ান ইলাভেনের ঘটনার দিকে। সে সময়ের ঘটনার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জেনারেল মঈন ইউ আহমেদ তার লেখা বই ‘শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ’ এ লিখেছেন, সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন নিশ্চিত করার ব্যাপারে বিভিন্ন প্রভাবশালী দেশের প্রতিনিধিরা তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। তাদের চাপেই নাকি তাকে সে পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয় এবং ওয়ান ইলাভেনের ঘটনা তরান্বিত হয়। কারণ, উল্লিখিত প্রভাবশালী দেশসমূহই জাতিসংঘের সেনা কমান্ডের প্রভাবশালী অংশ। ফলে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে অবাঞ্ছিত অবস্থানে ফেলে দেয়ার ঝুঁকি সে নিতে পারেনি। শুধু ওয়ান ইলাভেনের ঘটনাই নয়, ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা নিয়ে ঢাকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়ালের ভূমিকা, ২০১৪ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে অংশগ্রহণ করানোর জন্য ভারতের ১৩তম রাষ্ট্রপতি প্রণব এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুজাতার ভূমিকা এবং পরবর্তীকালে ২০১৮ সালের ১১ জানুয়ারির আগে এবং পরে নির্বাচন নিয়ে বেশ কিছু পশ্চিমা দেশের কর্তাদের সঙ্গে ঢাকায় তৎকালীন কানাডীয় হাই কমিশনারের বাসায় আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি নেতাদের বিভিন্ন বৈঠক প্রমাণ করে বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বিদেশি শক্তি কীভাবে জড়িয়ে আছে। এই অবস্থা কি বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ রাজনীতির শক্তির দিক? নাকি দেউলিয়াত্বের পরিচয়? প্রতিবেশী ভারত কিংবা নেপালের রাজনীতিতে কি বাংলাদেশ কখনো হস্তক্ষেপ করে? অথবা বাংলাদেশের কোনো প্রকারের হস্তক্ষেপ ভারত কিংবা নেপাল বরদাশত করবে? অথবা ফ্রান্স কিংবা জার্মানির আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে যুক্তরাজ্য অথবা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অযাচিত নাক গলানো কি সংশ্লিষ্ট দেশসমূহ বরদাশত করবে? এর উত্তর স্বাভাবিকভাবেই নেতিবাচক। সুতরাং এই পরিস্থিতিতে যে কোনো আত্মমর্যাদাসম্পন্ন বাংলাদেশি নাগরিক মাত্রই স্বীকার করবে যে, অন্যায়ভাবে দেশের ক্ষমতা দখলে রাখার জন্য দেশের বুর্জোয়া রাজনৈতিক দলগুলো বিদেশি শক্তিকে দেশের আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে টেনে এনে তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের পরিচয় দিচ্ছে। আগেই বলা হয়েছে, বিদেশিরাও আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের এই দেউলিয়াত্বের সুযোগ নিয়ে নিয়ে নিজেদের কায়েমি স্বার্থ হাসিল করছে। ভারতের অন্যায় আচরণের কারণে যখন বাংলাদেশের ৫৪টি নদী শুকিয়ে যাচ্ছে তার প্রতিবাদ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে না হলেও বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে ভারতই জামাই আদর পায়। চলে ইলিশ কূটনীতি! (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)