এনার্জি ড্রিংকসের নামে চলছে অবাধ মাদক বিক্রি তথা স্বাস্থ্যনেশা।
২৪ ব্র্যান্ডে মিলেছে মাদকের উপাদান। বিএসটিআইয়ের ভুয়া লাইসেন্সে বিক্রি হচ্ছে ২৭ ব্র্যান্ড। মেশানো হচ্ছে উত্তেজক ভায়াগ্রার উপাদান। কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে গেছে কোমল পানীয়।
, ২৫ নভেম্বর, ২০২২ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশে কোমল পানীয়ে ক্যাফেইনের মাত্রা কত থাকবে তা সুনির্দিষ্ট করে বলে দেয়া না হলেও আমেরিকান ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইউএসএফডিএ) একটি মাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এফডিএ’র একজন প্রাপ্তবয়স্কের জন্য প্রতিদিন ২০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ক্যাফেইন নিরাপদ বলে নির্দিষ্ট করে দিয়েছে। এর বেশি পান করা হলে শরীরে এর প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। বাংলাদেশ ফুড সেফটি ল্যাবরেটরির বাজারের ৭ ব্র্যান্ডের ৫ এনার্জি ড্রিংকসেই সর্বোচ্চ ৭০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ক্যাফেইন পেয়েছে। এসব ড্রিংকসে অতিরিক্ত ক্যাফেইনের সাথে মাত্রাতিরিক্ত চিনির উপস্থিতিও রয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশে তৈরি কথিত এনার্জি ড্রিংসের মান নিয়ন্ত্রণে কোনো ব্যবস্থা নেই বলে জানিয়েছিলো শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। মন্ত্রীর তথ্যমতে, বাজারে প্রচলিত এনার্জি ড্রিংসের কোনো বাংলাদেশ মান (বিডিএস) নেই এবং বিএসটিআই থেকে পণ্যের অনুকূলে গুণগত মান সনদ নেয়ার জন্য সরকার নির্ধারিত ১৫৫টি বাধ্যতামূলক পণ্যের আওতায়ও এনার্জি ড্রিংস পড়ে না। এনার্জি ড্রিংস পণ্যটি সফট ড্রিংস পণ্যের শ্রেণীভুক্ত নয় বলেও জানায় মন্ত্রী।
জানা যায়, শক্তি সঞ্চয়ের নামে মানবদেহে ভয়ঙ্কর রোগের বাহক ঢোকাচ্ছে এনার্জি ড্রিঙ্কস; ২৪টি ব্র্যান্ডে মিলেছে মাদক উপাদান; বিএসটিআইয়ের ভুয়া লাইসেন্সে বিক্রি হচ্ছে ২৭টি ব্র্যান্ড; মেশানো হচ্ছে কামোত্তেজক ভায়াগ্রার উপাদান; রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে এনার্জি ড্রিংস হয়েছে কোমল পানীয়। এসব পণ্যে উচ্চ মাত্রার ক্যাফেইন, অপিয়ম থাকার অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিএসটিআই থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, এনার্জি ড্রিংকসের নামে বিষ ও মাদক এবং একান্তবাস উত্তেজকের বিষয়টি সরকারের নীতি-নির্ধারক মহল তথা জাতীয় সংসদে আলোচিত হয়েছে। কিন্তু তারপরেও এর উপর কেন নিষেধাজ্ঞা বসছে না? কেন এনার্জি ড্রিংকস উৎপাদন ও বিপণন বন্ধ হচ্ছে না? কেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী শুধু মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে অনুরোধ জানাবে? কেন শক্ত নির্দেশ দিবে না? কেন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে না।
এই নেশাজাতীয় উত্তেজক এনার্জি ড্রিংকসে সয়লাব হয়ে গেছে দেশ। মানহীন এসব পানীয় পান করে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছে মানুষ। এই এনার্জি ড্রিংকস সাময়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করে বলে যুবসমাজ এই মরণ নেশার দিকে ঝুঁঁকে পড়ছে। যে কারণে একই নামে বাজারে একাধিক এনার্জি ড্রিংকস বিক্রির প্রতিযোগিতায়ও নেমেছে কয়েকটি কোম্পানি। বৃহদাকারের পাশাপাশি এখন ক্ষুদ্র পরিসরে ছোট্ট একটি রুমেই গোপনে নেশাজাতীয় এনার্জি ড্রিংকস তৈরি করা হচ্ছে। র্যাব-পুলিশ এ ধরনের বেশ কয়েকটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নেশাজাতীয় এনার্জি ড্রিংকস উদ্ধার করেছে গত এক বছরে।
চিকিৎসকদের মতে, এনার্জি ড্রিংকসে মাদকের উপাদান সেনেগ্রা ও ভায়াগ্রা শরীরে উত্তেজনা তৈরি করে। স্বাভাবিক ও সুস্থ মানুষের জন্য সহনীয় হলেও যাদের হৃদযন্ত্র দুর্বল তাদের ঝুঁকি থাকে। অতিরিক্ত মাত্রার ক্যাফেইন ডায়াবেটিসের অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। এনার্জি ড্রিংকস একান্তবাস শক্তি হ্রাস, হৃদরোগ ও কিডনির ক্ষতির মারাত্মক কারণ হতে পারে বলে চিকিৎসকরা একে মারাত্মক ‘বিষ’ বলেও আখ্যায়িত করেছে। তবে বাজারে বিক্রি হওয়া পানীয়গুলোর কোনো-কোনোটির বোতলের গায়ে লেখা আছে, ঔষধি গুণসম্পন্ন, হৃদরোগ প্রতিরোধক, একান্তবাস শক্তি বাড়ায়, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ কমায়। ক্রেতা আকর্ষণ করতেই ব্যবসায়ীরা এই পন্থা অবলম্বন করছে।
এনার্জি ড্রিংকসের লাইসেন্স দেয়ার কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। এরপরও আইনের ফাঁক-ফোকর গলিয়ে এ ধরনের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশ স্ট্র্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) লোগো ব্যবহার করে সাধারণ নাগরিকদের ধোঁকা দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে ব্যবসা করে আসছে। কখনো কখনো বিএসটিআই’র কোনো লোগো ছাড়াই বাজারজাত করা হচ্ছে এ ধরনের পানীয়।
বিএসটিআই ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের রাসায়নিক পরীক্ষায় এ ধরনের একাধিক কোম্পানির এনার্জি ড্রিংকস ও পানীয়তে অ্যালকোহলের অস্তিত্ব পেয়েছে। কোম্পানিগুলোর শক্তির কাছে অনেক ক্ষেত্রেই আইনি ব্যবস্থা নিতে পারছে না সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো- এমন অভিযোগ রয়েছে। বিএসটিআই ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বলেছে, এনার্জি ড্রিংকসের নামে এ দুটো সংস্থাতো বটেই, সরকারের কোনো সংস্থাই লাইসেন্স প্রদান করে না। অথচ এরপরও বাজারে অনেকগুলো কোম্পানির এনার্জি ড্রিংকস পণ্য রয়েছে। যার কোনোটিতে রয়েছে সরাসরি মাদকের অস্তিত্ব। অনেক বেভারেজ কোম্পানির পানীয়তে অ্যালকোহল না মিললেও রয়েছে ক্যাফেইন ও একান্তবাস উত্তেজক সিনডেনাফিল সিট্রেইট। যা নিয়মিত পানে অঙ্গহানীসহ দুরারোগ্য ব্যাধির ঝুঁকি রয়েছে।
মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের (ডিএনসি) কর্মকর্তারা বলছে, এনার্জি ড্রিংকস বা বেভারেজে মাদকের অন্যতম উপাদান ভায়াগ্রা ও সেনেগ্রা মেশানো সম্পূর্ণ বেআইনি। তরুণদের আকৃষ্ট করতে কেউ কেউ এটা করে থাকে। ক্যাফেইনের মাত্রাও ১৪৫ মিলিগ্রামের বেশি হলে সেটা মাদকে পরিণত হয়। এর চেয়ে অনেক বেশি মাত্রার ক্যাফেইন পাওয়া গেলে তা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। কিন্তু রাসায়নিক পরীক্ষায় কোনো-কোনোটিতে ২৭০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ক্যাফেইন পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে এনার্জি ড্রিংকসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নতুন করে অতিরিক্ত কর আরোপের পর কৌশল পাল্টে ফেলে অসৎ কিছু উৎপাদক। এতদিন ধরে বড় হরফে বাজারে যেসব এনার্জি ড্রিংকস বিক্রি হতো তার নাম পাল্টে রাখা হয়েছে ‘কোমল পানীয়’।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিশেষ চক্র দেশের বিভিন্ন স্থানে কারখানা খুলে কথিত এসব এনার্জি ড্রিংকস তথা কোমল পানীয় উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রামগঞ্জে বাজারজাত করেছে।
এতে উঠতি বয়সের ছেলেরাসহ যুবকরাই বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। দেশে এভাবে একটা উপার্জনক্ষম কর্মশক্তি ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়ছে। জানা গেছে, পার্শ্ববর্তী একটি দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ নেশার দ্রব্য অবাধে প্রবেশ করিয়ে এদেশের উপার্জনক্ষম পুরুষ ও যুবশক্তিকে যড়যন্ত্রমূলকভাবে নষ্ট করে দেয়া হচ্ছে।
মূলত, মাদকের বিরুদ্ধে একসময় জনগনের মধ্যে একপ্রকার অনুভূতি জাগ্রত ছিলো। যা আজ নেই। তাই সরকারি উদ্যোগে এই এনার্জি ড্রিংকস নামক মাদকের বিরুদ্ধে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে প্রচারণা এবং দেশের জনগণের মধ্যে ঈমানী চেতনা জাগ্রত করতে হবে। মাদকবিরোধী ইসলামী মূল্যবোধকে জাগ্রত করতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পেয়াজ, সরিষা, ধান এমনকি ভরা মৌসুমে আলুর নিম্নমানের বীজে মহা ক্ষতির মুুখে চাষিরা। বহুদিন ধরে বিভিন্ন কোম্পানীর বীজে প্রবঞ্চিত হবার পর এখন খোদ সরকারের প্রণোদনার বীজেও প্রতারিত কৃষক। কৃষিপ্রধান দেশে কৃষক ও কৃষিপণ্য নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে?
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত স্ট্যাটাস প্রবণতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (তৃতীয় পর্ব)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা দরকার ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খাদ্যদ্রব্যে অতিরিক্ত ভেজাল মিশ্রণে হুমকির মুখে ৪৫ কোটি মানুষ। ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)