মন্তব্য কলাম
এত প্রত্যাশিত এবং প্রাজ্ঞ বলে প্রচারিত উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধেও বিদ্রোহ আরম্ভ হয়ে গেলো! উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে তবে প্রতিবাদ করা যাবে! এবং প্রতিহত করা হবে! স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে উত্তাল জনতা- দুঃখ প্রকাশে থামবে।
[এই মন্তব্য লেখকের নিজস্ব। কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার বহন করবে না]
, ০৮ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৬ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ১৪ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ৩০ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
তবে ধর্ম উপদেষ্টার নিজ চিন্তা প্রসূত- ভূল ফতওয়া- “তথাকথিত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাঁদ দেখার ফতওয়া”
কিন্তু উত্তাল ধর্মপ্রাণ জনতাকে থামাতে করুনভাবে ব্যার্থ হবে
কাজেই উপদেষ্টা হওয়ার সুবাদে নিজস্ব অভিলাষ অথবা গোষ্টীগত আক্বীদা ও ফতওয়া চাপিয়ে দেয়া থেকে সতর্ক থাকুন।
সহযোগী উপদেষ্টা, সম্বয়ক সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জোরদার মনিটর করুন।
(প্রথম পর্ব)
এত বড় ছাত্র অভ্যুথানের উপদেষ্টার সরকার। কত বড় ক্ষমতা!
জনতার কত উচ্ছাসের উপদেষ্টা সরকার!
আম মানুষের কত শ্রদ্ধার উপদেষ্টা সরকার!
আমলাদের কত ভয়ের উপদেষ্টা সরকার!
সমন্বয়কদের কত আশা আকাঙ্খার উপদেষ্টা সরকার!
রাজনীতিকদের কী সমীহর উপদেষ্টা সরকার!
এক সপ্তাহ পূর্ণ হয় নাই সদ্য জন্ম নেয়া শিশু উপদেষ্টা সরকার!
এরই মধ্যে প্রতিবাদ!
এরই মধ্যে প্রতিরোধ!
এরই মধ্যে প্রতিহতের ঘোষণা!
গণমাধ্যমে, ফেইসবুকে, টুইটার, ইউটিউব সহ অনলাইনে চরম-পরম-গরম হুশিয়ারী। সতর্কতা মূলক হেডিং এর ছড়াছড়ি।
শিরোনাম হয়েছে-
* উপদেষ্টাদের সতর্ক করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ- দৈনিক ইনকিলাব
* শেখ হাসিনাকে পুনর্বাসনের বিষয়ে উপদেষ্টাদের সতর্ক করলেন শিক্ষার্থীরা- বাংলাদেশ জার্নাল
* উপদেষ্টাদের সতর্ক করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
* উপদেষ্টাদের সতর্ক করলেন সমন্বয়করা। ফুসে উঠেছে ছাত্র জনতা
* সমন্বয়ক পরিচয়ে কেউ প্রভাব খাটাতে চাইলে যা করতে বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
* স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্যে অবিশ্বাস্য ঝড়!
* উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক বক্তব্য না দেয়: ব্যারিস্টার পার্থ
* স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য তোলপাড়/হুশিয়ারি করল সেনাবাহিনী
* আ.লীগকে ফিরিয়ে আনার আহবান করায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে এ কী বললেন মেজর সাইয়্যেদ সিদ্দিক
“উপদেষ্টাদের কাছে প্রত্যাশা ও সতর্কতা” শীর্ষক প্রতিক্রিয়ায় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে-
“তিনি বলেছেন, 'রাতে আমার কাছে টেলিফোন আসে, অমুক জায়গায় ডাকাতি হয়েছে। আমি বলি যে আল্লাহ আল্লাহ করো, আর কিছু করার নেই।' (দ্য ডেইলি স্টার বাংলা, ১১ আগস্ট ২০২৪)
উপদেষ্টার এ কথা থেকে মানুষের দিন-রাত কীভাবে কাটছিল, তা বোঝা যায়। যারা রাতে ফোন করেছিলেন, উপদেষ্টার 'আল্লাহ আল্লাহ করো' শোনার পর তাদের মানসিক অবস্থা কেমন হয়েছিল, তা কি উপদেষ্টা অনুধাবন করেছিলেন? ধরে নেই, করেছিলেন। তারপরের প্রশ্ন, এ কথা তিনি কখন বললেন, কেন বললেন? সত্যি কি কিছু করার ছিল না?
উপদেষ্টারা শপথ নিয়েছেন ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার। শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটি। রোববার থেকে অফিস শুরু হয়েছে। উপদেষ্টা কথা বলেছেন সোমবার, ১১ আগস্টে। শপথ নেওয়ার প্রথম চারদিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার ক্ষেত্রে কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান হয়নি, কথাও শোনা যায়নি। পুলিশ ছিল না এবং সরকারি ছুটির বিষয়টি সামনে আনা যাবে। কিন্তু সেটা কতটা গ্রহণযোগ্য?
সংখ্যালঘু, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার খবর আসছিল দেশের কয়েকটি অঞ্চল থেকে। আর ঢাকা শহরে ছিল ডাকাত আতঙ্ক। পুলিশ না থাকলেও সেনাবাহিনী মাঠে ছিল। তাদের আরও দৃশ্যমান করার সুযোগ ছিল। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার হাতে ছিল আনসার, র্যাব, বিজিবি। সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ হয়েছে যেসব এলাকায়, সেখানে তাদের মোতায়েনের সুযোগ ছিল। খবর রটে গেল যে হিন্দু সম্প্রদায়ের কয়েকশ মানুষ সীমান্তে জড়ো হয়েছেন ভারতে চলে যাওয়ার জন্য। এই সংবাদ কতটা সঠিক, তা দেশের মানুষকে জানানো দরকার ছিল। শুক্র-শনিবার ছুটি এখানে না জানানোর কারণ হতে পারে না। সীমান্ত এলাকায় বা সংখ্যালঘু আক্রান্ত এলাকায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার চলে যাওয়ার সুযোগ ছিল। একদিনে ১০টি স্থানে যাওয়াও অসম্ভব ছিল না। যে হেলিকপ্টার দিয়ে মানুষের ওপর গুলি করেছে শেখ হাসিনার সরকার, সেই হেলিকপ্টার ব্যবহার করে স্বরাষ্ট্র বা অন্য উপদেষ্টারা আক্রান্ত ও আতঙ্কিত জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়াতে পারতেন। তাহলে আতঙ্কিত জনপদে স্বস্তি ফিরে আসত।
ঢাকায় সেনাবাহিনীর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এলাকায় এলাকায় মোতায়েন করলে, র্যাবকে তৎপর করলে, মহল্লার ভেতরে আনসার টহল নিশ্চিত করলে 'ডাকাত গুজব' এতটা ডালপালা মেলতে পারত না।
‘চাটুকারিতা করলে মিডিয়া বন্ধ’-এ কথা বলে পরের দিন উপদেষ্টাকে দুঃখ প্রকাশ করতে হয়েছে। তার মানে কথা বলার আগে চিন্তা করা হয়নি যে মিডিয়া বিষয়ে উপদেষ্টা কি বলবেন!
প্রথমত, মিডিয়া নিয়ে কথা বলা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না।
দ্বিতীয়ত, কথা বলা যেতে পারে মিডিয়ার স্বাধীনতা নিয়ে। মিডিয়াকে স্বাধীন করে দেওয়ায় উপদেষ্টাদের ভূমিকা থাকবে, ভূমিকা থাকবে ভয় দূর করার ক্ষেত্রে। নতুন করে ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়, ড. ইউনূসের সরকারের কেউ তেমন কথা বলছেন, যা অবিশ্বাস্য।
চাঁদাবাজ-সন্ত্রাস প্রসঙ্গে বলেছেন, 'সেনাপ্রধানকে বলেছি, রিকোয়েস্ট করেছি, পা ভেঙে দিতে আপনাদের।' (দ্য ডেইলি স্টার বাংলা, ১১ আগস্ট ২০২৪)
সেনাপ্রধানকে দিয়ে 'পা ভেঙে' দেওয়াবেন, এটা কোনো উপদেষ্টার ভাষা হতে পারে না।
'মানুষকে দুর্ভোগে ফেলবেন না। তাহলে জনগণকে বলব আপনাদের পিটিয়ে দিতে'-এ ধরণের বক্তব্য মোটেই কাক্সিক্ষত নয়।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এই দুঃসময়ে এ ধরনের বক্তব্য কী ধরনের বিপদ ডেকে আনতে পারে, উপদেষ্টার তা অজানা থাকার কথা নয়।
রাজনীতি বিষয়ে বলেছেন, 'বাংলাদেশে রাজনীতি হয়েছে চাটুকারদের রাজনীতি। কোনো পলিটিশিয়ান তৈরি করেন নাই, চাটুকার তৈরি করেছেন।' (দ্য ডেইলি স্টার বাংলা, ১১ আগস্ট ২০২৪)
রাজনীতির চাটুকারিতা নিয়ে কথা বলার সময় এখন না। এ নিয়ে কথা বলার মানুষ দেশে অনেক আছেন। উপদেষ্টাদের কাছে মানুষ প্রত্যাশা করে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা, যা গত ১৫ বছরে মানুষ পায়নি। স্থায়ী সমাধানে নীতি প্রণয়নে কী উদ্যোগ নিচ্ছেন, তা দৃশ্যমান করা।
‘আল্লাহর মাল আল্লা নিয়ে গেছে’-বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ চৌধুরীর বক্তব্য, আর ড. ইউনূস সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ‘আল্লাহ আল্লাহ করেন’ বক্তব্য বিপজ্জনক ও হতাশার। ‘পেটানো’ বা ‘মিডিয়া বন্ধ’র হুমকির সঙ্গে শেখ হাসিনা সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীরের বক্তব্যের মিল খোঁজার চেষ্টা করতে পারে।
‘আমি পাবলিকও না, আমি পলিটিশিয়ানও না। আমার ব্যাকগ্রাউন্ড হচ্ছে ফৌজি মানুষ, যা বলব তাই করব।’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার এমন বক্তব্য সামরিক সরকারের প্রতিনিধির মতো। ফৌজি শাসনের অভিজ্ঞতা তো এ দেশের মানুষের জন্য সুখকর ছিল না।”
প্রকাশিত প্রতিক্রিয়ায় উপদেষ্টার রাগ, এখতিয়ার বহির্ভূত বক্তব্য, ভদ্রতা বিহীন বিবৃতি, অদক্ষতা, জনসম্পৃক্তহীণতা, ফাকিবাজি, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ হীনতা, বিশৃঙ্খলা অগ্রহণযোগ্যতা, দমন করার অদক্ষতা, দায়হীনতা, অলসতা ইত্যাদি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে।
দৈনিক আমাদের সময়ে প্রকাশিত শীর্ষক খবরে সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘উপদেষ্টাদের গদি ছাড়া করার হুশিয়ারি হাসনাত আব্দুল্লাহর’। আমরা ছাত্র জনতা যেভাবে তাদেরকে উপদেষ্টা বানিয়েছি একইভাবে গদি থেকে নামতে আমরা দ্বিধা করব না।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খোলা চিঠি দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এ বছরের জন্য “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: আসন্ন “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ উনাদের কতিপয় ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশের কতটুকু অগ্রগতি ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারণার বিপরীতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে কতটি নদী আছে, তাই ঠিক হয়নি এমনকি নদীর সংজ্ঞাও নিরূপণ হয়নি এটা চরম লজ্জার, পরম আত্মশ্লাঘার
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মৎস্য উপদেষ্টা বলেছেন ‘ভারতে ইলিশ যাবে না এবং ভারতের গোশত বাংলাদেশে আসবে না’। কিন্তু মৎস্য উপদেষ্টা আশঙ্কা করেছেন আমদানী সিন্ডিকেট বসে থাকবে না এক্ষেত্রে জনগণকে সচেতন এবং সক্রিয় হতে হবে
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)