ঘটনা থেকে শিক্ষা
একজন ঈমানদার ব্যক্তির ইন্তিকাল ও একজন বিধর্মীর মৃত্যুর হাক্বীক্বত
, ০৬ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২১ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
দুনিয়াতো তাদের (মু’মিনদের) জন্য নয়। মানুষ মনে করে থাকে, কাফেরদের কেন এত বিলাসিতা দেয়া হলো, অনেক সম্পত্তি-সম্পদ কেন দেয়া হলো, এত মালিক কেন করে দেয়া হলো? তার কি কারণ রয়েছে? হাক্বীক্বত তাদের তো
اَلدُّنْيَا سِجْنُ الْمُؤْمِنِ وَجَنَّةُ الْكَافِرِ
যেহেতু দুনিয়াই কাফিরদের বেহেশত, বালাখানা। এরপরে তারা কঠিন শাস্তিতে গ্রেফতার হয়ে যাবে। সেজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে দুনিয়ায় কিছু বিলাসিতা দিয়েছেন। কিন্তু ঈমানদার যারা, উনারা কাফির হয়ে যেতে পারেন, সেই আশঙ্কায় মহান আল্লাহ পাক তিনি বেশি সম্পদ দেননি, তবে কিছু দিয়েছেন। হাক্বীক্বত মুসলমান উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কম দেননি, অনেক দিয়েছেন। তবে কাফেরদেরকে বেশি দেয়ার কারণ রয়েছে। যেহেতু মৃত্যুর পরে, তারা সরাসরি জাহান্নামে চলে যাবে। আর আমরা জান্নাতে চলে যাব। আমাদের সুখ-শান্তির জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি বেহেশত তৈরী করে রেখেছেন, যেখানে আমরা অনন্তকাল ধরে থাকব।
এ প্রসঙ্গে একটা ওয়াকেয়া উল্লেখ করা হয়- বনী ইসরাইল আমলে একটা ঘটনা ঘটেছে। এক এলাকার মধ্যে একজন দ্বীনদার-পরহেযগার-আল্লাহওয়ালা লোক থাকতেন। উনার প্রতিবেশী ছিল একজন বিধর্মী। যে ছিল কাট্টা কাফির। যে মহান আল্লাহ পাক উনার মতের খিলাফ, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথের খিলাফ চলত সবসময়। বেশরা’-বিদয়াত, কুফরী-শেরেকী করে বেড়াত। তার অনেক সম্পদ ছিল। আর যিনি দ্বীনদার-পরহেযগার-আল্লাহওয়ালা ছিলেন, উনার জরুরত আন্দাজ অর্থাৎ যতটুকু জরুরত ছিল, ঠিক ততটুকু উনার সম্পদ ছিল। যা দ্বারা তিনি মোটামুটি দিন অতিবাহিত করে ইন্তেকাল করেন। আর যে কাফির ছিল, বিধর্মী ছিল, বেদ্বীন ছিল, তার অঢেল সম্পদ ছিল। সে অনেক রাস্তায়, অনেকভাবে পয়সা খরচ করেছে। ছূরতান দুনিয়াতে কিছু নেক কাজ অর্থাৎ কিছু রাস্তাঘাটও সে নির্মাণ করেছে, পানির ব্যবস্থাও সে করেছে এবং গরীব মিসকীনের জন্য খাদ্যেরও ব্যবস্থা করেছে।
দেখা গেল, যখন সেই দ্বীনদার-পরহেযগার- আল্লাহওয়ালা লোকটার ইন্তেকালের সময় হয়ে গেল, তিনি খাওয়ার জন্য পানি পানি করে চিৎকার করলেন। কিন্তু উনার নিকটে কেউ না থাকার কারণে এবং পানিও নিকটে না থাকার কারণে সেই দ্বীনদার-পরহেযগার- আল্লাহওয়ালা লোকটাকে এক ঢোক পানিও দেয়া গেল না। পানি পানি করে সেই দ্বীনদার-পরহেযগার- আল্লাহওয়ালা লোকটা ইন্তেকাল করলেন। পানি পেলেন না।
আর এদিকে তার কিছুদিন পর সেই বেদ্বীন লোকটা, বিধর্মী লোকটার ইন্তেকালের সময় হয়ে গেল, সে অসুস্থ হয়ে গেল। তার অনেক ছেলে ছিল, অনেক সন্তান ছিল। তারা বড় বড় ডাক্তার এনে দেখাল। শেষ পর্যন্ত ডাক্তার তার ছেলেদেরকে বললো যে দেখ, তোমাদের পিতা সে বাঁচবেনা। তার মৃত্যু নিকটবর্তী। সে যা চায় সেটা তাকে খাওয়ায়ে দাও। তার মনের বাসনা পুরা করে দাও, অতিশীঘ্রই সে মারা যাবে। তখন তার ছেলেরা সেই কাফির লোকটাকে জিজ্ঞেস করলো যে, তার কি আরজু রয়েছে। সে বললো- তার মনের শেষ আরজু হলো- সে যদি বড় মাছের কলিজা ভাজি খেতে পারতো, তাহলে তার আরজু পুরা হতো। বড় মাছের কলিজা। সেই কাফির লোকটারই নিজস্ব বড় বড় ৮/১০টা পুকুর ছিল, যাতে সে মাছ পালতো। অনেক বড় বড় মাছ ছিল সেখানে। তার ছেলেরা কি করলো? দূর থেকে জেলে এনে মাছ ধরার কাজে লাগিয়ে দিল। একটা একটা করে মাছ ধরে এবং সেটা মাপ দিয়ে বড়টা রেখে ছোটটা ছেড়ে দেয়। এরকম করতে করতে সাতদিন অতিবাহিত হলো। সাতদিন পরে এই ৮/১০টা পুকুর থেকে সবচেয়ে বড় যে মাছ, সেটা ধরা পড়ল। সেটা ধরে এনে কেটে তার কলিজা ভেজে সেই কাফির লোকটাকে খাওয়ানো হলো। খাওয়ার পর তার মৃত্যু হলো, এরপূর্বে তার মৃত্যু হলো না।
যখন ঘটনাটা ঘটে গেল, তখন হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনারা ব্যাপারটা লক্ষ্য করেছেন। উনারা জিজ্ঞেস করলেন যে, আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনি তো খালিক্ব, আপনি মালিক, আপনি রব্বুল আলামীন। আপনার কোন কাজের উপরে কারো কোন চু-চেরা, কিলকাল চলবে না। তথাপিও আমাদের একটা প্রশ্ন রয়েছে। এ দু’জনের মৃত্যু দেখে একটা বিষয়ে আমাদের মনে প্রশ্ন জেগেছে। সেটা হচ্ছে- একটা লোক আপনার অনুগত, আপনার সম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুগত, সারা জীবন তিনি আপনার মতে মত রয়েছেন, আপনার সম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথে পথ রয়েছেন, তিনি স্বেচ্ছায় কখনও কোন ত্রুটি করেননি। সে ব্যক্তি মৃত্যুর সময় এক ঢোক পানিও পেলেননা, আফসোসের বিষয়।
আর একটা কাট্টা কাফির, সে সারা জীবন আপনার বিরোধিতা করেছে, কুফরী-শেরেকী করেছে, হারাম কাজ করেছে। সে স্বেচ্ছায় কোনদিন ভাল কাজ করেনি অনিচ্ছা ব্যতীত। এই লোকটা মৃত্যুর সময় আশা করেছিল বড় মাছের কলিজা খাওয়ার। সেটা আপনি পুরা করে দিলেন সাতদিন সময় দিয়ে। অথচ সেই নেককার লোকটাকে আপনি পাঁচ মিনিটও সময় দিলেন না, যাতে সে পানি পান করতে পারে। আর তাকে সাত দিন সময় দিয়ে দেয়া হলো। তাতে বড় মাছ ধরে তাকে কলিজা ভেজে খাওয়ানো হলো, তারপর সে মারা গেল। তার কি হাক্বীক্বত, এটা আমাদের জানার ইচ্ছা হচ্ছে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি তখন বললেন, “হে হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা এক কাজ করুন, উপরের দিকে লক্ষ্য করুন।” হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনারা উপরের দিকে লক্ষ্য করলেন। লক্ষ্য করে কি দেখলেন? উনারা দেখতে পেলেন যে, সেই নেককার লোকটা জান্নাতের মধ্যে ঘোরাঘোরি করতেছেন। এরপর বললেন যে, “আপনারা নীচের দিকে লক্ষ্য করুন।” উনারা নীচের দিকে লক্ষ্য করলেন, দেখলেন সেই কাফির লোকটা জাহান্নামের আগুণে দাউ দাউ করে জ্বলতেছে। যখন এটা দেখলেন, দেখার পর মহান আল্লাহ পাক তিনি জিজ্ঞেস করলেন- “আপনারা কি কিছু বুঝেছেন?” হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনারা বললেন- মহান আল্লাহ পাক! কিছুই আমাদের আক্বলে বা বুঝে আসছে না। আমরা তো এটা জানি, একটা লোক নেক কাজ করে মারা গেলে জান্নাতে যাবে। তিনি তো আপনার প্রিয় ব্যক্তি, তিনি তো অবশ্যই জান্নাতে যাবেন। আর একটা লোক পাপ করে মারা গেলে সেতো জাহান্নামে যাবে। সেটাও আমাদের জানা রয়েছে। এখন এর মধ্যে কি হাক্বীক্বত? সেটা আমাদের বুঝে আসতেছে না। যে নেককার লোকটা মারা গেছেন, তিনি জান্নাতে গিয়েছেন, এটাই আমরা দেখলাম। আর বদকার লোকটা মরেছে, সে জাহান্নামে গিয়েছে, সেটাও আমরা দেখলাম। এটাই তো স্বাভাবিক। তবে এটার হাক্বীক্বত কি? মূলতঃ এর মধ্যে হাক্বীক্বত হচ্ছে এই যে, “নেককার লোকটা যে ইন্তিকাল করেছেন পানি পানি করে, পানি পাননি। উনাকে দু’ এক মিনিট সময়ও দেয়া হয়নি পানি পান করার জন্য, এর মধ্যে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। তার হাক্বীক্বত হচ্ছে- এই নেককার লোকটা আমার খুব মুহব্বতের ছিলেন, আমার প্রিয় এবং পছন্দনীয়। তিনি অবশ্যই আল্লাহওয়ালা ছিলেন। আর আমি পছন্দ করিনি, তিনি জাহান্নামের আগুনে পৌঁছুক অথবা জাহান্নামের আগুনের মধ্যে শাস্তি ভোগ করুক, সেটা আমার পছন্দনীয় নয়। তো মানুষ মাত্র কিছু ত্রুটি রয়েছে। উনারও কিছু ত্রুটি ছিল, ইচ্ছায় হোক, অনিচ্ছায় হোক, সেই ত্রুটির জন্য উনাকে হয়ত জাহান্নামে যেতে হবে। সেজন্য আমি মৃত্যুর সময় পানি পান না করায়ে, পানির যে কষ্টটা, সেই কষ্টটা দিয়ে উনার সমস্ত গুণাহখতাগুলি ক্ষমা করে সরাসরি আমি উনাকে জান্নাতে পৌঁছিয়ে দিয়েছি।” সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ দুনিয়াবী জিন্দেগীতে আমি তাকে যে কষ্টটা দিলাম, সে কষ্ট দেয়ার হাক্বীক্বত হচ্ছে যে, তার কিছু ত্রুটি রয়েছে, সেজন্য সে কিছু কষ্ট ভোগ করবে, এ কষ্ট ভোগ করে সে সরাসরি জান্নাতে চলে যাবে এবং তাই গিয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
আর ঐ যে কাফেরটা দেখছেন, জাহান্নামের আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলছে। সেতো অনেক সম্পদশালী ছিল, তাকে অনেক টাকা-পয়সা দিয়েছিলাম, অঢেল সম্পদ দেয়া হয়েছিল। সেই সম্পদ থাকার কারণে সে ইচ্ছায় হোক, অনিচ্ছায় হোক, কিছু নেককাজ করেছে। যেমন- কিছু রাস্তাঘাট তৈরী করেছিল, পানির ব্যবস্থা করেছিল, গরীব-মিসকীনকে সাহায্য করেছিল। তবে যেহেতু সে কাট্টা কাফির, চির জাহান্নামী, আমার এটা পছন্দ নয় যে, তাকে আমি জান্নাতে দেই। তার জন্য আমি জান্নাতের নিয়ামত হারাম করে দিয়েছি। এখন তার যে পাওনা রয়েছে, তারতো বদলা দিতে হবে।” যেটা আমার নিয়ম রয়েছে, উছূল রয়েছে-
فَمَنْ يَّعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ خَيْرًا يَّرَهٗ وَمَنْ يَّعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَّرَهٗ
“যে একবিন্দু নেকী করবে, তার বদলা তাকে দিতেই হবে, পাপ করলে তার শাস্তি তাকে ভোগ করতেই হবে।”
এখন তার যে কিছু পাওনা রয়েছে, সেটা তাকে দিয়ে দিতে হবে। তাই তার মৃত্যুর সময় তার আশা পুরা করে তার যত পাওনা ছিল, সব আমি এক সাথে দিয়ে দিলাম। আর যেহেতু সে আমার অপছন্দনীয়, সে আমার শত্রু ছিল, সেজন্য মৃত্যুর সাথে সাথে তাকে আমি জাহান্নামে পৌঁছিয়ে দিয়েছি। নাউযুবিল্লাহ!
এখন ফিকিরের বিষয় যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি কাফেরদেরকে অঢেল সম্পদ দিয়েছেন, ছূরতান (প্রকাশ্যে) অনেক কিছু দিয়ে দিয়েছেন, তার একমাত্র কারণ হচ্ছে- তারা মারা গেলে জাহান্নামে যাবে, জমিনেই তাদের বেহেশত। আর মুসলমানরা মারা গেলে জান্নাতে যাবেন, জমিনেই উনাদের জন্য কারাগার। আর যেহেতু মানুষ মাত্র কিছু ত্রুটি হয়ে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি চান না যে, মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দারা যারা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান এনেছেন, বিশ্বাস স্থাপন করেছেন, উনারা পরকালে জাহান্নামে যাক। বরং মহান আল্লাহ পাক তিনি চান, উনারা দুনিয়াতে শাস্তি বা কষ্ট ভোগ করে সরাসরি জান্নাতে চলে যাক।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম” কিতাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিরোধিতাকারীদের আপত্তির জবাব
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পর্দা রক্ষা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া ব্যভিচারের সমতুল্য
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা (৪)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (১২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ শরীয়তসম্মত, নিখুঁত, ব্যবহারে সহজ এবং রহমত, বরকত, সাকীনা লাভের কারণ (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)